Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অন্যান্য

গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও আইন প্রতিষ্ঠার জন্য মুক্ত মত প্রকাশের গুরুত্ব

Published

on

ঢাকা

একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি হলো নাগরিকদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার নিশ্চিত করা। সুইডেন একটি গণতান্ত্রিক দেশ, যেখানে জনগণের অধিকার সংরক্ষিত, তারা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তিদেরও প্রকাশ্যে সমালোচনা করতে পারে, প্রশ্ন তুলতে পারে এবং সরকারি নীতির জবাবদিহিতা দাবি করতে পারে। জনগণের এই অধিকারই একটি শক্তিশালী গণতন্ত্রের পরিচয় বহন করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যখন আমরা গণতন্ত্রের চর্চার কথা বলি, তখন দেখা যায় যে, সেখানে এখনো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত হয়, বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের কারাগারে পাঠানো হয়, সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা হয় না, এবং দেশকে এক ধরনের পারিবারিক শাসনের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। অথচ, আইনের শাসন, জনগণের মৌলিক অধিকার, এবং গণতন্ত্রের সর্বোত্তম অনুশীলন নিশ্চিত করা গেলে বাংলাদেশেও সুইডেনের মতো উন্মুক্ত আলোচনা ও জবাবদিহিতার সংস্কৃতি গড়ে উঠতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এবার সুইডেনে বর্তমান সংকট ও সরকারের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা যাক
‘দেশীয় সন্ত্রাসবাদ’ মোকাবিলার জন্য সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ ঘোষণা করুন
সরকার ও সুইডিশ ডেমোক্র্যাট (Sverigedemokraterna – SD) দল থেকে অপরাধ মোকাবিলায় খালি কথা ও প্রতীকী রাজনীতি আর সহ্য করা যাবে না। এখন প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন (Ulf Kristersson) – যিনি মোডারেট পার্টির (Moderata samlingspartiet – M) নেতা, তাকে স্পষ্ট করতে হবে যে, “দেশীয় সন্ত্রাসবাদ” মোকাবিলা করতে কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, লিখেছেন সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট (Socialdemokraterna – S) দলের প্রাক্তন সংসদ সদস্য।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজকের সুইডেনে, ইউরোপের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর মাফিয়া গোষ্ঠী থাকতে পারে, যারা ঠান্ডা মাথায় তাদের শত্রুদের হত্যা করছে, সাধারণ মানুষের বসতবাড়িতে বিস্ফোরণ ঘটাচ্ছে, এবং দোকান ও ভবন লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালাচ্ছে। মাত্র ২৮ দিনে দেশে ৩২টি বিস্ফোরণ ঘটেছে, যার বেশিরভাগই রাজধানী স্টকহোমে।

১৩-১৪ বছর বয়সী শিশুদের, যাদের বেশিরভাগই অভিবাসী পটভূমি থেকে এসেছে এবং যারা সুইডেনে একটি সুন্দর ভবিষ্যতের আশা হারিয়ে ফেলেছে, তারা গ্যাংস্টার ও মাফিয়াদের হাতে ঘাতকের ভূমিকায় পরিণত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী ও তার সরকার এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় কী করছে? গত দুই বছরে, তারা শুধুই একের পর এক হাস্যকর সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবং নিজেদের গৃহীত ‘শক্তিশালী’ পদক্ষেপের প্রশংসা করেছে। কিন্তু বাস্তবে, হত্যা ও বিস্ফোরণের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে এবং নাগরিকদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতাও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে।

প্রধানমন্ত্রী উলফ ক্রিস্টারসন যখন এই পরিস্থিতিকে ‘দেশীয় সন্ত্রাসবাদ’ বলে আখ্যা দেন, তখন ধরে নেওয়া যায় যে তিনি তার কথার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন। তাহলে, তিনি কি নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে চান?
• গ্যাং সদস্যদের “সন্ত্রাসী” হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা?
• সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ করা, যার ফলে সমাজ ও নাগরিকদের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে?
• বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়াই অ-নাগরিকদের নির্বাসিত করা?
• বহিষ্কৃত ব্যক্তিদের জন্য আজীবনের জন্য সুইডেনে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা?
• পুলিশের মধ্যে একটি বিশেষ সন্ত্রাসবিরোধী ইউনিট গঠন করা, যা শুধুমাত্র গ্যাং সংক্রান্ত সন্ত্রাস মোকাবিলার জন্য দায়ী থাকবে?
• সন্ত্রাস মোকাবিলায় অভিজ্ঞ দেশগুলোর (যেমন জার্মানি, ইতালি, স্পেন ও আয়ারল্যান্ড) সঙ্গে সহযোগিতা ও শিক্ষা বিনিময় বৃদ্ধি করা?

প্রধানমন্ত্রী কি এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়ন করতে চান? এই ধরনের পদক্ষেপ কি আইনের শাসনের ভিত্তিতে পরিচালিত একটি রাষ্ট্রে গ্রহণযোগ্য? এটি কি মাফিয়া ও সহিংসতা দমনের কার্যকর সমাধান?

সরকার ও SD দল, খালি প্রতিশ্রুতি যথেষ্ট হয়েছে, প্রতীকী রাজনীতিও আর চলবে না। আপনারা গ্যাং অপরাধ দমন ও সহিংসতা বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এখন স্পষ্টভাবে বলুন—আপনারা কীভাবে তা বাস্তবায়ন করবেন?

গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার একটি গ্রহণযোগ্য উদাহরণ
একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, জনগণের ভোটাধিকার, আইনের শাসন ও মানবাধিকার নিশ্চিত করা জরুরি। উদাহরণস্বরূপ, দক্ষিণ আফ্রিকার গণতান্ত্রিক আন্দোলন এবং নেলসন ম্যান্ডেলার নেতৃত্ব গণতন্ত্রের একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। বর্ণবাদী শাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রামের পর, দক্ষিণ আফ্রিকা যখন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে, তখন তারা মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়।

সরকারের সমালোচনা করার অধিকার নিশ্চিত করা হয়, যাতে জনগণ তাদের দাবি সঠিকভাবে জানাতে পারে এবং রাষ্ট্রের কর্মকাণ্ডের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে।

সুইডেন ও বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর জন্য এই উদাহরণ গুরুত্বপূর্ণ। সুইডেনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে, কিন্তু সরকার এখনো গ্যাং সহিংসতা দমনে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হচ্ছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক চর্চার সীমাবদ্ধতা জনগণের কণ্ঠরোধ করছে, যা শুধু রাজনৈতিক নয়, বরং সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাবও সৃষ্টি করছে।

তাই, একটি কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে, সরকারকে অবশ্যই জনগণের মতামত গ্রহণ করতে হবে, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক নীতি প্রণয়ন করতে হবে এবং সর্বস্তরে বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। শুধু আইন প্রণয়ন করলেই যথেষ্ট নয়, আইনের যথাযথ প্রয়োগ, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অধিকার সংরক্ষণই প্রকৃত গণতন্ত্রের ভিত্তি।

এটি শুধু রাজনৈতিক লড়াই নয়, বরং একটি জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের সংগ্রাম। যখন নাগরিকদের কণ্ঠরোধ করা হয়, তখন কেবল গণতন্ত্র নয়, বরং একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন, সামাজিক ন্যায়বিচার ও জনগণের মৌলিক অধিকারও হুমকির মুখে পড়ে। শুধুমাত্র শক্তিশালী আইন নয়, বরং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চাই একটি সমাজকে সন্ত্রাসবাদ, সহিংসতা, দুর্নীতি ও স্বৈরতন্ত্র থেকে মুক্ত করতে পারে।

বাংলাদেশের জন্য বাস্তবসম্মত প্রস্তাব
বাংলাদেশে সুইডেনের মতো গণতান্ত্রিক চর্চা প্রতিষ্ঠা এবং আইনের শাসন, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া সম্ভব, তবে এটি অর্জন করতে হলে সুনির্দিষ্ট কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। যেমন:
✅ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, যেখানে সাংবাদিকরা নির্ভয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করতে পারবে এবং সরকারের কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করতে পারবে, যা গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে।
✅ বিচারব্যবস্থাকে আরও স্বাধীন ও শক্তিশালী করা, যাতে বিচারপ্রক্রিয়া কোনও রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ছাড়া সঠিকভাবে পরিচালিত হয় এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়।
✅ সরকারের কার্যক্রমে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, বিশেষ করে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, সুশাসন এবং সরকারি নীতিনির্ধারণে জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটানো।
✅ বিরোধী মতের প্রতি সহনশীলতা বৃদ্ধি করা, যাতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক গোষ্ঠী নির্বিঘ্নে তাদের মত প্রকাশ করতে পারে এবং একটি ভারসাম্যপূর্ণ গণতান্ত্রিক পরিবেশ গড়ে ওঠে।
✅ শিক্ষাব্যবস্থায় গণতন্ত্র ও নাগরিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গণতন্ত্রের মূল্যবোধ বুঝতে পারে এবং সক্রিয়ভাবে নাগরিক দায়িত্ব পালন করতে পারে।

এসব পদক্ষেপ বাংলাদেশকে শুধু একটি কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করবে না, বরং সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।

গণতন্ত্র কেবল একটি শাসনব্যবস্থা নয়, এটি একটি মূল্যবোধ, যা জনগণের অধিকার, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে কাজ করে। তাই, একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক সমাজ গঠনের জন্য শুধু সরকার নয়, জনগণকেও সচেতন ও সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।

রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন। rahman.mridha@gmail.com

শেয়ার করুন:-

অন্যান্য

২৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৪ কোটি ডলার

Published

on

ঢাকা

চলতি (আগস্ট) মাসের প্রথম ২৩ দিনে ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে। স্থানীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় ২১ হাজার ৩৩২ কোটি ৯২ লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা ধরে)। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, আগস্টের ২৩ দিনে ১৭৪ কোটি ৮৬ লাখ ২০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৯ কোটি ২৯ লাখ ডলার, বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে এক ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) ২৪ কোটি ৯৭ লাখ ৬০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১০৯ কোটি ৭১ লাখ ৬০ হাজার ডলার। আর বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ ১০ হাজার ডলারের রেমিট্যান্স আসে, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা। তবে ওই মাসে ৮ ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০২৪-২৫ অর্থবছরের মার্চ মাসে সর্বোচ্চ ৩২৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল, যা ছিল বছরে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্সের রেকর্ড। আর পুরো অর্থবছর (২০২৪-২৫) জুড়ে প্রবাসী আয় এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার, যা আগের অর্থবছরের তুলনায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাসভিত্তিক রেমিট্যান্স প্রবাহ ছিল: জুলাইয়ে ১৯১ দশমিক ৩৭ কোটি ডলার, আগস্টে ২২২ দশমিক ১৩ কোটি ডলার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ দশমিক ৪১ কোটি ডলার, অক্টোবরে ২৩৯ দশমিক ৫০ কোটি ডলার, নভেম্বরে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি ডলার, মে মাসে ২৯৭ কোটি ডলার এবং জুনে ২৮২ কোটি ডলার।

বিশ্লেষকরা বলছেন, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা ও প্রবাসী আয়ের পথ সহজ করায় রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

৭ জেলায় ঝড়-বজ্রবৃষ্টির আভাস, সমুদ্রবন্দরে সতর্কতা

Published

on

ঢাকা

দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে। এছাড়া সাত জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়া হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য সংশ্লিষ্ট নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (২৩ আগস্ট) ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য জারি করা সতর্কবার্তায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলগুলোর ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝেড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে, আবহাওয়া অফিসের সামুদ্রিক সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আগামী সোমবারের (২৫ আগস্ট) মধ্যে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।

শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।

সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

লেনদেনের শীর্ষে বিএসসি

Published

on

ঢাকা

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন (বিএসসি)। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, বুধবার (২০ আগস্ট) কোম্পানিটির ৩৫ কোটি ৪১ লাখ ২৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৬৪ লাখ ৫০ হাজার টাকার। আর ২৭ কোটি ২৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে বেক্সিমকো ফার্মা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- সিটি ব্যাংক, টেকনো ড্রাগস, ওরিয়ন ইনফিউশন, বিকন ফার্মা, সোনালী পেপার, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ এবং মালেক স্পিনিং মিলস পিএলসি।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট এমএফ ওয়ান: স্কিম ওয়ানের সর্বোচ্চ দরপতন

Published

on

ঢাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৪০০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯৪টির দর কমেছে। আজ সবচেয়ে বেশি দর কমেছে আইসিবি এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট এমএফ ওয়ান: স্কিম ওয়ানের।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র মতে, সোমবার (১৮ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির দর আগের দিনের তুলনায় ২০ পয়সা বা ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমেছে। যার ফলে আজ ডিএসইর দর পতনের শীর্ষ তালিকায় প্রথম স্থানে স্থান নিয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ। আর ৪ দশমিক ৫৪ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল।

এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- মার্কেন্টাইল ব্যাংক, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ, রহিম টেক্সটাইল, প্রিমিয়ার লিজিং, ফার্মা এইডস, ফার্স্ট ফাইন্যান্স এবং ব্যাংক এশিয়া পিএলসি।

এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

দেশের রিজার্ভ কমলো

Published

on

ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কিছুটা কমেছে। রিজার্ভ কমে এখন ৩০৮০৯ দশমিক ৯৬ মিলিয়ন ডলার বা ৩০ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রবিবার (১৭ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০৮০৯ দশমিক ৯৬ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৩০ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন ২৫৮০৬ দশমিক ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর আগে গত ১৪ আগস্ট পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত ছিল ৩০৮৩৫ দশমিক ২৫ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৩০ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৫৮২৭ দশমিক ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে রিজার্ভ সামান্য কমেছে।

এর আগে ১০ আগস্ট পর্যন্ত দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ ছিল ৩০২৪৮ দশমিক ১১ মিলিয়ন ডলার বা প্রায় ৩০ দশমিক ২৫ বিলিয়ন ডলার। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৫২৩২ দশমিক ৩৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ২৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার।

গত ৪ আগস্ট পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন ডলার এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার। গত ২৪ জুলাই পর্যন্ত দেশের গ্রস রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩০০০৪ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলার এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৪৯৮৮ দশমিক ২৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

নিট রিজার্ভ গণনা করা হয় আইএমএফের বিপিএম-৬ পরিমাপ অনুসারে। দেশের মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান ঢাকা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরে জন্য ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ঢাকা স্টক...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩০টি কোম্পানির ১২ কোটি ৯৬ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার5 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিটি ব্যাংক

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে সিটি ব্যাংক পিএলসি। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার5 hours ago

সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে টাকার অংকের কমেছে...

ঢাকা ঢাকা
পুঁজিবাজার6 hours ago

জিএসপি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিএসপি ফাইন্যান্স লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ০২ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে কোম্পানিটির পর্ষদ...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ21 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা কমার্স কলেজের মধ্যে চুক্তি

ঢাকা
জাতীয়43 minutes ago

কমিটি প্রত্যাখ্যান, ৫ দফা দিলেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

দুবাইয়ে মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড পেলেন রিমঝিম গ্রুপের এমডি

ঢাকা
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণ

ঢাকা
রাজনীতি2 hours ago

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

আন্দোলনের আর প্রয়োজন নেই, ন্যায্য সমাধান হবে: ফাওজুল কবির

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কমিটি গঠন করল সরকার

ঢাকা
অর্থনীতি3 hours ago

নগদ পরিচালনায় নতুন বিনিয়োগকারী নেওয়া হবে: গভর্নর

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ21 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা কমার্স কলেজের মধ্যে চুক্তি

ঢাকা
জাতীয়43 minutes ago

কমিটি প্রত্যাখ্যান, ৫ দফা দিলেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

দুবাইয়ে মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড পেলেন রিমঝিম গ্রুপের এমডি

ঢাকা
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণ

ঢাকা
রাজনীতি2 hours ago

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

আন্দোলনের আর প্রয়োজন নেই, ন্যায্য সমাধান হবে: ফাওজুল কবির

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কমিটি গঠন করল সরকার

ঢাকা
অর্থনীতি3 hours ago

নগদ পরিচালনায় নতুন বিনিয়োগকারী নেওয়া হবে: গভর্নর

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স

ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ21 minutes ago

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে ঢাকা কমার্স কলেজের মধ্যে চুক্তি

ঢাকা
জাতীয়43 minutes ago

কমিটি প্রত্যাখ্যান, ৫ দফা দিলেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

ঢাকা
কর্পোরেট সংবাদ1 hour ago

দুবাইয়ে মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড পেলেন রিমঝিম গ্রুপের এমডি

ঢাকা
পুঁজিবাজার2 hours ago

ঢাকা ব্যাংকের লভ্যাংশ বিতরণ

ঢাকা
রাজনীতি2 hours ago

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

আন্দোলনের আর প্রয়োজন নেই, ন্যায্য সমাধান হবে: ফাওজুল কবির

ঢাকা
জাতীয়2 hours ago

প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের দাবির বিষয়ে কমিটি গঠন করল সরকার

ঢাকা
অর্থনীতি3 hours ago

নগদ পরিচালনায় নতুন বিনিয়োগকারী নেওয়া হবে: গভর্নর

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লক মার্কেটে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

ঢাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

দরবৃদ্ধির শীর্ষে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স