সারাদেশ
রাজরাজেশ্বর প্রিমিয়ার লিগ: খেলার মাঠের সংকট

চাঁদপুর সদর উপজেলার রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত রাজরাজেশ্বর প্রিমিয়ার লিগ (আরপিএল) ক্রীড়াপ্রেমীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেললেও, বর্তমানে মাঠ সংকট একটি বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্থানীয় যুবসমাজ মনে করে, খেলার জন্য একটি স্থায়ী মাঠের ব্যবস্থা করা এখন সময়ের দাবি।
স্থানীয় যুবকরা জানান, আরপিএ ঘিরে বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য করা হচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। বরং সবাইকে মিলে মাঠ সংকট সমাধানে এগিয়ে আসা উচিত। অনেকে ব্যক্তিগতভাবে হতাশা প্রকাশ করলেও তারা আশাবাদী যে দ্রুতই একটি সমাধান পাওয়া যাবে
ক্রীড়াপ্রেমী সজীব আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে, কারণ মাঠ সংকটের দায় দায়িত্বশীলরা এড়িয়ে যেতে পারেন না। এটি শুধু খেলোয়াড়দের সমস্যা নয়, বরং গোটা এলাকার একটি বড় সংকট। প্রায় ১৫ বছর ধরে আমাদের এলাকায় মাঠ সংকটের কারণে কোনো বড় ক্রিকেট টুর্নামেন্ট আয়োজন সম্ভব হয়নি। গত বছর সীমিত পরিসরে খেলা হলেও, এ বছর মাঠ সংকটের জন্য তা আর সম্ভব হচ্ছে না।’
স্থানীয় যুবসমাজ প্রশ্ন তুলেছেন, “আমাদের এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি, সুশীল সমাজ এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ চাইলে কি আমাদের একটি স্থায়ী খেলার মাঠের ব্যবস্থা করে দিতে পারেন না?” তারা মনে করেন, সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি খেলার মাঠ গড়ে তোলা সম্ভব, যা তরুণদের জন্য সুস্থ বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টি করবে এবং মাদক ও নেশার ভয়াবহতা থেকে দূরে রাখবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, খেলাধুলা কেবল বিনোদন নয়, এটি শৃঙ্খলা, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও সামাজিক সম্প্রীতির শিক্ষা দেয়। একটি উপযুক্ত মাঠ থাকলে তরুণরা নিয়মিত ক্রীড়া চর্চা করতে পারবে এবং শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারবে।
স্থানীয় ক্রীড়াবিদ, সংগঠক ও তরুণরা চান, দ্রুত একটি নির্দিষ্ট জায়গা নির্ধারণ করে মাঠ নির্মাণ করা হোক। তারা আশাবাদী, জনপ্রতিনিধি ও সমাজের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এ বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ নেবেন।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

সারাদেশ
চাঁদপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ

চাঁদপুর শহরের কোড়ালিয়ায় একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছেন। চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
রোববার (৯ মার্চ) ভোরে কোড়ালিয়া এলাকার জাকিরের ভবনের চতুর্থ তলায় এই ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন, আবদুর রহমান (৬০), তার স্ত্রী শাহনাজ বেগম (৫৫), ছেলে হোসেন সর্দার (৩৫), পুত্রবধূ খাদিজা বেগম (২৫), মহিন সর্দার (১৬) ও নিবা আক্তার।
জানা গেছে, ভোরে রান্না করতে চুলা জ্বালাতে গেলে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক মাহমুদুল হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, হোসেন সর্দার ও নিবা আক্তারকে চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বাকি চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ার কারণে তাদের ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
চট্টগ্রামে ডাকাত সন্দেহে ২ জনকে পিটিয়ে হত্যা, গুলিবিদ্ধ ৫

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে ২জন নিহত হয়েছে। স্থানীয়দের ধাওয়ায় ডাকাতরা পালিয়ে যাওয়ার সময় এলোপাথাড়ি গুলি চালালে পাঁচজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (৩ মার্চ) রাতে উপজেলার ইওচিয়া ইউনিয়নের চাঁনখোলা এলাকায় রাত ৯টা থেকে ১০টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
সাতকানিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ্ত রেজা বলেন, মসজিদে নামাজের সময় একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বেশ কয়েকজন সশস্ত্র ডাকাত একটি বাড়িতে আসে। গ্রামবাসী টের পেয়ে তাদের ধাওয়া করতে শুরু করে। এক পর্যায়ে ডাকাতরা গ্রামবাসীকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে পালানোর চেষ্টা করে। তাদের মধ্যে দুজনকে স্থানীয়রা ধরে গণপিটুনি দিলে মারা যায়। এ ঘটনায় ডাকাতের গুলিতে পাঁচজন আহত হয়।
তিনি আরও বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে। নিহত ও আহতদের সবাইকে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। আমরা ঘটনাটি তদন্ত করছি বলেও মন্তব্য করেন সাতকানিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ্ত রেজা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রাত ১২টার দিকে সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিল্টন বিশ্বাস জানান, নিরাপত্তা বাহিনী আমাকে জানিয়েছে- ডাকাতির চেষ্টা করলে গ্রামবাসীরা মসজিদের লাউডস্পিকার ব্যবহার করে ডাকাতদের উপস্থিতি ঘোষণা করে। এতে ডাকাতরা পালানোর চেষ্টা করলে দুজনকে ধরে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। আমি এখন সেখানে যাচ্ছি এবং পরে বিস্তারিত জানাতে পারব বলেও মন্তব্য করে তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
সাতক্ষীরার সাবেক ডিসিকে গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বর্তমান সচিব ও সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসানকে গ্রেফতার করে চাকরিচ্যুতসহ বিচারের আওতায় আনার দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অবৈধ নির্বাচন, খুন, গুমে অংশ নেওয়াসহ নানা অপকর্মের অভিযোগে রয়েছে।
সোমবার (৩ মার্চ) সকাল ১১টায় সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে আহত, ভুক্তভোগী পরিবার ও সচেতন সাতক্ষীরাবাসীর ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন চলাকালে বক্তব্য রাখেন সেই সময় পুলিশের গুলিতে পা হারানো এস এম আহাদ, শহর আলী, আব্দুল গফুর, ফকরুল হাসান, নিহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে খোরশেদ আলম প্রমুখ।
মানববন্ধনে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা বলেন, ২০১৩ থেকে ২০১৬ সালে সাতক্ষীরায় পুলিশের গুলিতে অর্ধশতাধিক জামায়াত-শিবির ও বিএনপির নেতাকমীর্র হত্যার নেপথ্যে ছিলেন তৎকালিন পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির ও জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসান। স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর তার পোষা গুন্ডা পুলিশ সুপার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবিরও বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যায়। তবে বহাল তবিয়তে মন্ত্রণালয়ে কর্মরত রয়েছে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলা,পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান।
মানববন্ধনে খোরশেদ আলম বলেন, ২০১৩ সালের ২৫ ডিসেম্বর নাজমুল আহসান সাতক্ষীরার নতুন জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন এবং ২৬ জানুয়ারী ২০১৬ পর্যন্ত তিনি সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের দায়িত্বে ছিলেন। তার সময়ে শুধু সাতক্ষীরা জেলাতেই রাজনৈতিক সহিংসতায় ৪৩ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে যৌথবাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন ২৭ জন। এদের সবাই স্থানীয় বিএনপি, ছাত্রদল, যুবদল, জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মী। এছাড়া আরও ২৫ জন নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছেন কয়েক শতাধিক ব্যক্তি। তার নের্তৃত্বে যৌথবাহিনীর বিচারবহির্ভূত এসব হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জেলা প্রশাসক হিসেবে দায় এড়াতে পারেনা। তাই অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার পূর্বক চাকরিচ্যুতসহ বিচারের আওয়তায় আনার দাবী জানাচ্ছি। তা না হলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
বক্তারা অবিলম্বে সাতক্ষীরার সাবেক জেলা প্রশাসক নাজমুল আহসানকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় না আনলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন। মানববন্ধন শেষে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদের কাছে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে রোজা শুরু

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে চাঁদপুরের অর্ধশত গ্রামে রোজা শুরু হয়েছে আজ। শনিবার (১ মার্চ) সকালে হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের মুখপাত্র রাসেল মুন্সী তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বহু আগে থেকেই আমরা সাদ্রা দরবার শরিফের অনুসারীরা প্রতিবছরই সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও ঈদ উদযাপন করি। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
স্থানীয়রা জানান, ১৯২৮ সাল থেকে হাজীগঞ্জের সাদ্রা দরবার শরিফের মরহুম পীর মাওলানা ইসহাক (রহ.) সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে রোজা ও দুই ঈদ উদযাপনের প্রচলন করেন। তার দেখাদেখি হাজীগঞ্জ ছাড়াও ফরিদগঞ্জ ও মতলব উত্তরের বেশকিছু গ্রামসহ সবমিলিয়ে প্রায় অর্ধশত গ্রামে এভাবে রোজা ও ঈদ করা হয়।
এ বিষয়ে সাদ্রা দরবার শরিফের বর্তমান পীরজাদা মাওলানা আরিফ চৌধুরী জানান, সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর চন্দ্রমাস হিসাব করে আমরা রমজান, ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা উদযাপন করে থাকি। এটি আমাদের দীর্ঘদিনের ধর্মীয় প্রচলন।
তিনি আরও বলেন, চাঁদপুরের এই বিশেষ ঐতিহ্য প্রতি বছরই আলোচনায় আসে। যা জেলার ধর্মীয় ও সামাজিক বৈচিত্র্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
সারাদেশ
ভাঙ্গা থানার ওসি শফিকুল ইসলাম গ্রেফতার

ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলামকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে তাকে থানা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে ফরিদপুর জেলা পুলিশের নির্ভরযোগ্য সূত্র এর সত্যতা নিশ্চিত করেছে।
বিএনপি নেতাকর্মীদের নিপীড়নের অভিযোগে করা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়।
সবশেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী তাকে ঢাকায় ডিবি পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে ১৫ ফেব্রুয়ারি গাজীপুরের মেট্রোপলিটন থানা থেকে বদলি হয়ে ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে যোগ দেন শফিকুল ইসলাম।
২৪ ফেব্রুয়ারি হবিগঞ্জ পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আওয়াল হবিগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলাটি করেন।
এ মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) এস এম মুরাদ আলী, হবিগঞ্জের সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খলিলুর রহমান, পরিদর্শক বদিউজ্জামান, হবিগঞ্জ সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব, গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. শফিকুল ইসলামসহ ৭৫ জনকে আসামি করা হয়। মামলার আসামিদের মধ্যে ১৮ জনই পুলিশ সদস্য।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০২৩ সালের ১৯ আগস্ট বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে পদযাত্রা কর্মসূচির আয়োজন করে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি। এসময় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে অস্ত্র নিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর চড়াও হন এবং হামলা চালান। পাশাপাশি তারা গুলিবর্ষণ করতে থাকলে বিএনপি নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়েন।
একপর্যায়ে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা হবিগঞ্জ শহরের শায়েস্তানগর এলাকায় বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছের বাসায় আক্রমণ করে গুলি করেন। তারা বাসার একটি কক্ষের জানালা ভেঙে সেখানে পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আওয়ালকে গুলি করেন। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিলেটে এবং পরে ঢাকায় পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) শৈলেন চাকমা বলেন, বিষয়টি আমরা বৃহস্পতিবার রাতে জানতে পেরেছি। ভাঙ্গা থানার ওসি শফিকুল ইসলামের নামে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ওই আদালতে সোপর্দ করা হয়। আদালত তাকে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।