ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
জুলাইকে ধারণ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সামাজিক-সাংস্কৃতিক রূপান্তর ঘটবে: ইবি সমন্বয়ক

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিলুপ্ত হবে না এবং এটা কোনো রাজনৈতিক সংগঠনও হবে না বলে জানিয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সমন্বয়ক এস এম সুইট। শুক্রবার (৭ মার্চ) রাত ১০ টায় ফেসবুক স্টাটাসে তিনি এ কথা জানান।
এর আগে রাত ৮টার দিকে প্ল্যাটফর্মটির কেন্দ্রীয় মুখপাত্র উমামা ফাতেমা এক ফেসবুক স্টাটাসে বিলুপ্ত হয়নি বলে ঘোষণা দিয়েছেন। অপরদিকে, শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংগঠনটি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পাহারাদার হয়ে নিজের অস্তিত্বের জানান দিবে বলে মন্তব্য করেন।
কেন্দ্রীয় মুখপাত্র উমামা ফাতেমা লিখেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন প্ল্যাটফর্মটি বিলুপ্ত করার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অংশীদার ছাত্রদের সবাই নতুন রাজনৈতিক দল বা নতুন ছাত্র সংগঠনে যুক্ত হয়নি। অংশীদারদের আলোচনা ছাড়া প্ল্যাটফর্ম বিলুপ্ত হবে না। তাই বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রইল।’
এদিকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক এস এম সুইট লিখেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বিলুপ্ত হবে না এবং এটা কোনো রাজনৈতিক সংগঠনও হবে না। জুলাইকে ধারণ করে সামাজিক, সাংস্কৃতিক রূপান্তর ঘটবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মূসা হাশমী জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি অরাজনৈতিক সংগঠন; যারা জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়ে এসেছিলো। এই সংগঠন বিলুপ্ত অথবা স্থগিত করার ব্যাপারে কোন অফিসিয়াল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়নি। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে ঠিক ততদিন এই সংগঠনটি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পাহারাদার হয়ে নিজের অস্তিত্বের জানান দিবে।
অপরদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কিংবা প্ল্যাটফর্মটির সমন্বয়ক পরিচয় কি এখন দেয়া যাবে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন আর আগের জায়গায় নেই। সেখান থেকে একটি ছাত্র সংগঠন তৈরি হয়েছে। রাজনৈতিক দল তৈরি হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী বা সমন্বয়ক পরিচয়টা এখন আর এক্সিস্ট (অস্তিত্ব) করে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে, এই পরিচয়ে ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে তাহলে তারা যেন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেন।
অর্থসংবাদ/সাকিব/কাফি

ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নতুন সচিব রেহানা পারভীন

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (এনএসডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) রেহানা পারভীন।
রেহানা পারভীনকে বদলি করে সোমবার (১৮ আগস্ট) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। রেহানা পারভীনই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইতিহাসে প্রথম নারী সচিব।
২০১৬ সালের নভেম্বর মাসে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ‘মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ’ এবং ‘কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ’ নামে দুটি বিভাগে ভাগ করা হয়। ১৯৭১ সাল থেকে অবিভক্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ৩৩ জন সিনিয়র সচিব/সচিব দায়িত্ব পালন করেছেন। দুই ভাগ হওয়ার পর মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগে এ পর্যন্ত ৭ জন সিনিয়র সচিব/ সচিব দায়িত্বে ছিলেন। তাদের কেউই নারী ছিলেন না।
গত ২৩ জুলাই শিক্ষার্থীদের আপত্তির মুখে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব (চুক্তিভিত্তিক) সিদ্দিক জুবায়েরকে প্রত্যাহার করা হয়। ওই দিন তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করা হয়।
গত ২১ জুলাই রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকরা হতাহত হন। পরের দিনের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিতের কথা সোমবার দিনগত রাত ৩টার দিকে ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।
পরের দিন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সিদ্দিক জোবায়ের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। তারা সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন, একপর্যায়ে শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের ভেতরে ঢুকে পড়েন। শিক্ষার্থীরা সচিবালয়ের ভেতরে গাড়ি ভাঙচুর করেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী লাঠিচার্জ করে শিক্ষার্থীদের বের করে দেন। এরপরই সিদ্দিক জোবায়েরকে প্রত্যাহার করা হয়।
কাফি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক নিয়োগে সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজার প্রার্থী

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশপর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগের ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থীকে নিয়োগ সুপারিশ করা হবে। এরই মধ্যে ফল তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই এ সুপারিশ করা হতে পারে।
রোববার (১৭ আগস্ট) ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তির সুপারিশ নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) মজিবর রহমানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম।
বৈঠকে সুপারিশের সারসংক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) মো. মিজানুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থীকে নিয়োগের সুপারিশ করা হবে। সচিবের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। খুব দ্রুতই নিয়োগ সুপারিশ করা হবে।
গত ১৬ জুন এক লাখেরও বেশি শিক্ষক নিয়োগের ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এ গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদনগ্রহণ শুরু হয় গত ২২ জুন, যা চলে ১০ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদন ফি জমা দেওয়ার শেষ সময় নির্ধারণ করা ছিল ১৩ জুলাই রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তিতে ৫৭ হাজারের বেশি প্রার্থী আবেদন করেছেন। অথচ প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, দেশের বিভিন্ন এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মোট এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। এর মধ্যে স্কুল ও কলেজে রয়েছে ৪৬ হাজার ২১১টি, মাদরাসায় ৫৩ হাজার ৫০১টি। কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে এক হাজার ১১০টি পদ ফাঁকা। সে হিসাবে প্রায় অর্ধেকের মতো পদ ফাঁকাই থেকে যাবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন সংক্রান্ত পেইজে বিভ্রান্তমূলক মন্তব্য, জানেন না ইবি কর্তৃপক্ষ

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) পরিবহন প্রশাসকের অধীনে দীর্ঘদিন ধরে ‘ট্রান্সপোর্ট কমিউনিটি, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি’ নামে একটি ফেসবুক পেইজ ও গ্রুপ সক্রিয় রয়েছে। গ্রুপে দেয়া এক শিক্ষার্থীর স্টাটাসে ওই পেইজ থেকে বিভ্রান্তমূলক মন্তব্যসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ওঠে এসেছে।
রোববার (১৭ আগস্ট) বাংলা বিভাগের এক শিক্ষার্থী রেদওয়ানুল ইসলাম ‘ট্রান্সপোর্ট কমিউনিটি’ নামের গ্রুপে নবীন শিক্ষার্থীদের আগমন উপলক্ষে বাস-ভোগান্তি কমাতে স্টাটাস দেন এবং স্টাটাসে ওই শিক্ষার্থী লিখেন, “২০২৪-২৫ ব্যাচ এসেছে, প্রত্যেকটা গাড়ি ওভারলোড। ডাবল ডেকার ওভারলোড হয়ে যাওয়ার জন্য দাঁড়াচ্ছে না (রাস্তা খারাপ)। এমতবস্থায় আমরা রোজ কি ভাড়া দিয়ে ক্যাম্পাসে যাবো? হয় কালকের মধ্যে বাসের সংখ্যা বাড়ানো হোক, না হলে একটা গাড়িও শহর থেকে ক্যাম্পাসের উদ্দেশ্যে যেতে দেয়া হবে না। ধন্যবাদ।”
ওই স্টাটাসের প্রত্যুত্তরে প্রশাসনের পেইজ থেকে মন্তব্য ঘরে বলছেন, কালকের মধ্যে বাস বাড়বে না। এবার আপনার যা পদক্ষেপ নেওয়ার নেন। কোনো কিছুর প্রতিকার হুমকি দিয়ে হয় না। আপনি যেহেতু হুমকি দিয়েছেন আপনি আপনার কাজ করেন। সব শিক্ষার্থীকে বাসে আটকিয়ে তাদের কষ্ট বাড়ালে আমরা আপনার নামই বলবো।
এভাবে চলতে থাকেন সাইবার যুদ্ধ। এক পর্যায়ে সেশনজট, আবাসিক শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রশ্ন তোলা সহ ইত্যাদি বিষয়ে কমেন্ট সেকশনে পাল্টাপাল্টি আলাপ করতে দেখা যায়। রাকিব নামের আরেক শিক্ষার্থী এসে ‘প্রশাসনের এ্যপ্রোচ এমন হওয়া উচিত নয়’ বলে মন্তব্য করেন এবং মন্তব্যগুলো হুমকি হিসেবে নেন শিক্ষার্থীরা।
মন্তব্যের ঘরে কর্তৃপক্ষের পেইজ থেকে আরও বলেন, ‘পরিবহন বিভাগ বাসের সংখ্যা বাড়াতে অতিরিক্ত চারটি ডাবল ডেকার বাস আনার পরিকল্পনা নিয়েছে, যা ট্রেজারার অফিসের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এছাড়া, আগামী বছরের আগে বাস ভাড়া বাড়ানো সম্ভব নয় এবং মন্ত্রণালয় থেকে নিজস্ব বাস কেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। শিক্ষার্থীদের এক সময়ে ক্যাম্পাসে আসার কারণে বাসে চাপ বেশি পড়ে, তাই বিভাগের মধ্যে সমন্বয় ও একাডেমিক কাউন্সিলের পদক্ষেপ অত্যাবশ্যক। পরিবহন সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় ও ধৈর্যের প্রয়োজন।’
এসব মন্তব্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন প্রশাসক জানেন না বলে নিশ্চিত করেছেন। তবে জানা যায়, পেইজে এডমিন হিসেবে যুক্ত আছেন ল এন্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী অভশান। জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘আমার কাছে যেসকল তথ্য আছে তার ভিত্তিতে উত্তর দেয়ার এখতিয়ার আছে এবং প্রশাসন থেকে পূর্ব থেকেই অনুমোদিত। আমি অযৌক্তিক কোনো রিপ্লাই দেইনি।’
এদিকে পরিবহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. শেখ মো. আব্দুর রউফ বলেন, ‘শিক্ষার্থীর স্টাটাসটা আমি দেখেছি এবং স্ক্রিনশট নিয়ে ট্রেজারার স্যারকে পাঠিয়ে শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার কথা জানিয়েছি। উনি বিআরটিসির চারটি ডাবল ডেকার বাস কেনার অনুমোদন দিয়েছেন। আশা করি খুব দ্রুতই বাস সংকট সমস্যার সমাধান হবে।’
পেইজে দেয়া মন্তব্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন আছে কি-না সেটা একান্ত অফিশিয়াল বিষয়। রিপ্লাইগুলো দেখিনি। তাছাড়া যেকোনো কমেন্টের রিপ্লাই শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে গিয়ে যুক্তি দেখানোর অনুমোদন কারো নাই।’
অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
মিনিস্টারে চাকরির সুযোগ

সম্প্রতি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই টেক পার্ক লিমিটেড। আগ্রহ ও যোগ্যতা থাকলে আবেদন করতে পারেন।
পদের নাম ও সংখ্যা: শোরুম ম্যানেজার, ১০ জন।
আবেদনের যোগ্যতা: প্রার্থীর ডিপ্লোমা (ইইই) অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। এ ছাড়া ৩ থেকে ৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। বয়স সর্বনিম্ন ২৭ বছর হতে হবে। কর্মস্থল দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: মাসিক বেতন ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা করে দেয়া হবে।
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা বিজ্ঞপ্তিটি বিস্তারিত দেখে আবেদনের নিয়ম জানতে ক্লিক করুন এখানে।
আবেদনের সময়সীমা: আগামী ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার কেন্দ্র পরিবর্তন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন করা হয়েছে। এর কেন্দ্রের পরিবর্তে প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে লিখিত পরীক্ষা। আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্রের পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (১৩ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে পিএসসি এ কথা জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, অনিবার্য কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার ১৪ আগস্ট থেকে ২১ আগস্ট ময়মনসিংহ কেন্দ্রের ৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা আনন্দ মোহন কলেজের পরিবর্তে প্রিমিয়ার আইডিয়াল হাইস্কুলে অনুষ্ঠিত হবে।