পুঁজিবাজার
বিএসইসিতেই প্রশ্নবিদ্ধ তদন্ত কমিটি

পুঁজিবাজারে গত ১৫ বছরে সংঘটিত অনিয়ম, দুর্নীতি ও কারসাজির ঘটনা খতিয়ে দেখতে গত ২ সেপ্টম্বর পাঁচ সদস্যের একটি অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তদন্তে কমিটি গঠনকে স্বাগত জানালেও কমিটির দু’জন সদস্যের বিষয়ে আপত্তি তুলেছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। যার মধ্যে অন্যতম ‘এইমস বাংলাদেশ’র সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়াওয়ার সাঈদ। যাকে নিয়ে পূর্বেই অনেক বিতর্ক রয়েছে। এ অবস্থায় অনিয়ম-দুর্নীতি তদন্ত করার বিষয়টি কতটুকু গ্রহণযোগ্য হবে সেটি নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে বাজার সংশ্লিষ্টদের মধ্যে। এছাড়া তদন্ত কমিটি নিয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। যে কমিটির সদস্যরা মাসে মাসে ২ লাখ টাকা করে সম্মানি নিচ্ছেন। যা বেশি সময় ধরে নেওয়ার জন্য ধীরগতিতে তদন্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর তদন্ত কমিটি গঠনের পরে রিপোর্ট প্রদানে ৬০ দিন সময় দেওয়া হয়। এরপরে কয়েক দফায় সময় বাড়িয়ে নিয়েছে তদন্ত কমিটি। কিন্তু ৬ মাস শেষে তদন্ত কমিটি ১২টির মধ্যে ৭টি বিষয়ে রিপোর্ট জমা দিতে পেরেছে। যে রিপোর্টের মান নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বিএসইসির কর্মকর্তারাই।
বুধবার (৫ মার্চ) সিকিউরিটিজ কমিশন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রশ্ন তুলেছেন বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষে নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম।
সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির মাহবুবুল আলম বলেন, বিএসইসির এই তদন্ত কমিটি বিতর্কিত। এই বিতর্কিত বলার পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে, তদন্ত কমিটির ২ জন বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের। তারা বিএসইসি থেকে লাইসেন্স প্রাপ্ত হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই কমিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। একারনে এখানে একটা স্বার্থের সংঘাত (কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট) থেকে যায়।
এছাড়া তাদের তদন্ত রিপোর্ট নিয়ে প্রশ্ন তুলেন মাহবুবুল আলম। তিনি বলেন, তদন্ত রিপোর্টে অনেকটা বিএসইসির কর্মকর্তারা ‘একটিভ ভয়েসের পরিবর্তে প্যাসিভ ভয়েসে’ কেনো লিখেছে, এসব নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। যেটাকে অসদাচরন এবং দায়িত্বে চরম অবহেলা বলা হয়েছে। তদন্ত রিপোর্টে এই জাতীয় সমস্যায় তুলে ধরা হয়েছে।
তিনি বলেন, এই তদন্ত কমিটি অ্যাক্ট অ্যান্ড অর্ডিনেন্সের অধীনে গঠিত হয়েছে। এই অধীনে গঠিত হওয়া মানে সুনির্দিষ্ট কোন অনিয়ম পেলে, তা তুলে ধরবে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এ কাজটি করে আসছি। কমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে দোষী সাব্যস্ত করা এই তদন্ত কমিটির কাজ না। অ্যাক্ট অ্যান্ড অর্ডিনেন্সের অধীনে তদন্ত করে চাকরি বিধিমালায় শোকজ করা যায় না।
উল্লেখ্য, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কমিশন অধ্যাদেশ ২১ ধারা এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ডএক্সচেঞ্জ কমিশন আইন ১৭ ধারা বিএসইসি জিয়া ইউ আহমেদ এর নেতৃত্বে “অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি” গঠন করে। কমিটির প্রধান করা হয়েছে ড. জিয়া ইউ আহমেদকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- ইয়াওয়ার সাইদ, মো. শফিকুর রহমান, ব্যারিস্টার মো. জিশান হায়দার ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
জানা গেছে, ইয়াওয়ার সাঈদ এইমস বাংলাদেশ’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক থাকা অবস্থায় রিলায়েন্স ১ ও গ্রামীণ স্কীম ২ থেকে মোট ৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। বর্তমানে এই বিনিয়োগে ক্ষতির পরিমান অর্ধেকেরও বেশি। ৯৮ টাকায় কেনা এই বন্ডের বতমান মূল্য ৪৩ টাকা। ৫ আগস্টের পর পুঁজিবাজারের অনিয়মের তদন্তে যে কমিটি গঠন করা হয়েছে তার অন্যতম এজেন্ডা সুকুক বন্ড। কিন্তু এই কমিটির অন্যতম সদস্য হিসেবে ইয়াওয়ার সাঈদের এইমস সুকুক বন্ডের বিনিয়োগকারী, এমতাবস্থায় সঠিক তদন্ত হওয়া নিয়ে বেড়েছে জটিলতা। উল্লেখ্য, ২/৩টি কোম্পানীর তদন্ত রিপোট জমা পড়লেও ৩০০০ কোটি টাকার বেক্সিমকো সুকুক বন্ডের তদন্ত রিপোট এখনো জমা হয়নি।
মিউচুয়াল ফান্ডের বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ উপেক্ষা করে ইউনিয়ন ক্যাপিটালের মত খেলাপি প্রতিষ্ঠানে আমানত রাখে এইমস বাংলাদেশ’র গ্রামীন স্কীম ২ ফান্ডটি। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরে ইউনিয়ন ক্যাপিটালের লোকসান হয়েছে ৬২৮ কোটি টাকা। এ বিষয়ে ২০২৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে ‘দৈনিক সমকাল’ পত্রিকা একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। অনেক ক্ষেত্রে আমানতকারীর অর্থ যথাসময়ে ফেরত দিতে পারছে না ইউনিয়ন ক্যাপিটাল। এই আমানতের বিপরীতে এইমস এর মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো নিয়মিত মুনাফা পেয়েছে কিনা তা তদন্তের প্রয়োজন।
অনুসন্ধানে দেখা যায়, এইমস এর ব্যবস্থাপনাধীন ফান্ডের ৩০ জুন, ২০২১ এর আথিক প্রতিবেদনের উপরে স্বাধীন নীরিক্ষক হিসেবে আটিসান ইউনিয়ন ক্যাপিটালে বিনিয়োগের বিষয়ে মতামত প্রদান করা সত্ত্বেও এ বিষয়ে গত ৪ বছরে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। ইয়াওয়ার সাঈদ থাকাবস্থায় এ বিনিয়োগের উদ্দেশ্য এবং অস্তিত্ব নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, যার সঠিক তদন্তের প্রয়োজন। তৎকালীন সরকারের সময়ে প্রভাব খাটিয়ে এ জাতীয় তদন্ত কিভাবে বন্ধ ছিলো তা খতিয়ে দেখা দরকার।
ইয়াওয়ার সাঈদের ব্যবস্থাপনাধীন গ্রামীণ ওয়ান স্কিম টু ফান্ড থেকে স্বৈরাচারী সরকারের দোসর বিএসইসির তৎকালীন চেয়ারম্যান শিবলি রুবাইয়াত সিন্ডিকেটের সদস্য কারসাজির খায়রুল আলম হিরুর ফরচুন সুজের শেয়ারে বিনিয়োগ করা হয়েছে, যেখানে ক্রয়মূল্যের তুলনায় বাজারমূল্যের ভিত্তিতে বিনিয়োগের মূল্য ৬১৩ শতাংশ ও ১ হাজার ৪৬৩ শতাংশ বেড়েছে। ফান্ডটির ৩০ জুন ২০২১ ও ৩০ জুন ২০২২ সময়ের পোর্টফোলিও প্রতিবেদনে এ তথ্য দেখা গেছে। ফরচুন সুজের বিষয়টি বিএসইসির তদন্ত কমিটির তদন্তের আওতায় রয়েছে। এক্ষেত্রে সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে অতীতে এ দুটি সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের বিষয়টি বর্তমানে তদন্ত কমিটির সদস্য হিসেবে ইয়াওয়ার সাঈদের ভূমিকা পালনের ক্ষেত্রে স্বার্থগত দ্বন্দ্ব তৈরি করবে কিনা সে প্রশ্নও উঠেছে।
এইমস-এর সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালকের পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম, ড. এবি মির্জা আজিজুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন বাজার বিশেষজ্ঞ ইতিমধ্যেই প্রশ্ন তুলেছেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
কর্মকর্তারা যার পদত্যাগ চান, তাকেই সমাধানের দায়িত্ব দিচ্ছে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ওটা আমার কিছু করার নেই। বিএসইসির চেয়ারম্যান আছেন, উনি দেখবেন। ওনাকে সব দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও তারনেতৃত্বাধীন কমিশনের পদত্যাগ চেয়ে বুধবার বিক্ষোভ কর্মসূচি এবং আজ বৃহস্পতিবার কর্মবিরতি পালন করেন সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ) এবং স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)।
উদ্ভুত পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, না, ওটা আমার কিছু করার নেই। ওটা উনি (বিএসইসি চেয়ারম্যান) দেখবেন। ওনাকে সব দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ব্যাপারটা দেখবে সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ। আমার এ ব্যাপারে বক্তব্য নেই। চেয়ারম্যান আছেন একজন, উনি দেখবেন।
কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ ও কর্মবিরতির বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টার অবস্থান জানতে চাইলে তিনি বলেন, যার যেটা করার করুক। প্রতিষ্ঠান কীভাবে চলবে তারাই জানে। অনেকেই তো কর্মবিরতি পালন করছে।
এদিকে, বিএসইসি চেয়ারম্যান সচিবালয় থেকে ফিরে সাংবাদিকদের বলেন, আজকে সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা আমাদের বলেছেন, যে কাজটা করে যাচ্ছি, সেটা যেন করে যাই, আরও জোরদার করি।
বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আপনাদের পদত্যাগ চায় এবং কর্মবিরতি পালন করছেন, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা যে মিশন নিয়ে নেমেছি, সেই মিশন থেকে এক চুল পরিমাণ নড়বো না। কোনো ধরনের অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবো না। আমরা যে কাজ নিষ্ঠা ও নিয়মের সঙ্গে করে আসছি, সেটা করে যাব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে, এক চুল পরিমাণ নড়বো না: রাশেদ মাকসুদ

পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তারা তাদের স্বপদে বহাল থাকতে চান।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) নিরাপত্তা নিয়ে বিএসইসিতে এসে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন রাশেদ মাকসুদ।
মাকসুদ বলেন, আজকে সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা আমাদের বলেছেন, যে কাজটা করে যাচ্ছি, সেটা যেন করে যাই, আরও জোরদার করি।
বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আপনাদের পদত্যাগ চায় এবং কর্মবিরতি পালন করছে, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, সরকারের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমরা যে মিশন নিয়ে নেমেছি, সেই মিশন থেকে এক চুল পরিমাণ নড়বো না। কোন ধরনের অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবো না। আমরা যে কাজ নিষ্ঠা ও নিয়মের সঙ্গে করে আসছি, সেটা করে যাবো।
কর্মকর্তারা কাজ না করলে কি করবেন? এমন প্রশ্নে কমিশনার লালারুখ বলেন, আমরা আহ্বান জানাবো তাদের কাজে যোগদানের জন্য। তারপরেও যদি কাজে না আসেন এমন প্রশ্নে লালারুখ বলেন, সেটা দেখা যাবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লিন্ডে বাংলাদেশের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভা আগামী ১৩ মার্চ বিকেল ৩ টায় অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সভায় কোম্পানিটির গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবদন অনুমোদন করলে কোম্পানিটি তা প্রকাশ করবে।
সভা শেষে হিসাববছরের বিনিয়োগকারীদের জন্য লভ্যাংশ আসতে পারে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এসিআই’য়ের এমডির শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আরিফ দৌলা ২৫ লাখ শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
এরে আগে, ১০ ফেব্রুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আলহাজ টেক্সটাইলসের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৪ কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ১৬৯টি কোম্পানির। এর মধ্যে দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে আলহাজ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (০৬ মার্চ) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগেরর দিনের তুলনায় কমেছে ১৫ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এতে দর পতনের শীর্ষে ওঠেছে কোম্পানিটি।
দর পতনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে থাকা হামিদ ফেব্রিক্সের শেয়ার দর কমেছে আগের দিনের তুলনায় ৮ দশমিক ১৩ শতাংশ। আর ৫ দশমিক ৬২ শতাংশ দর কমে যাওয়ায় পতনের শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে জায়গা নিয়েছে তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ।
এছাড়া, আজ ডিএসইতে দর পতনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- নর্দার্ন জুট, এইচ.আর টেক্সটাইল, এস.আলম কোল্ড রোল্ড, হাক্কানি পাল্প, পপুলার লাইফ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, রতনপুর স্টিল এবং ফারইস্ট ফাইন্যান্স।
এসএম