পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতির ডাক বিএসইসি কর্মকর্তাদের
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদসহ পুরো কমিশনের পদত্যাগ দাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ঘোষণা করেছে প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আজ মঙ্গলবার (৫ মার্চ) কমিশন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম জানান, পুরো কমিশন যতক্ষণ পদত্যাগ না করবেন, ততক্ষণ কর্মবিরতি চলবে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে এই কর্মবিরতি শুরু হবে।
এর আগে, আজ সকাল সাড়ে ১১টা থেকে কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ৪ দফা দাবি জানিয়ে এসব দাবি না মানলে পদত্যাগের আন্দোলন শুরু করে। এক পর্যায়ের কমিশনের চতুর্থ ফ্লোরে চেয়্যারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করা হয়। এসময় দুপুর ১ টা থেকে রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগ দাবিতে সর্বস্তরের কর্মকর্তারা বিক্ষোভে অংশগ্রহণ করেছেন।
বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ করে কমিশনে ব্লাক আউট করা হয়। বেলা ২টার দিকে সেনাবাহিনীরা সদস্যরা কমিশন ভবনে প্রবেশ করে। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা বিএসইসি কর্মকর্তাদের লঠিপেটা করে।ফলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। পরে সাড়ে তিনটার দিকে অবরুদ্ধ শীর্ষ কর্মকর্তাদের উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।
সূত্র মতে, বিএসইসি নির্বাহি পরিচালক সাইফুর রহমানকে বিতর্কিতভাবে বাধ্যতামূলক অবসর দিয়েছে রাশেদ মাকসুদ কমিশন। একইভাবে আরও কয়েকজনকে এই অবসর দেওয়ার পরিকল্পনা করে রেখেছে খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন। যা নিয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভিতরে তৈরী হয়েছে চরম ক্ষোভ।
জানা গেছে, বর্তমান কমিশন নিয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যেও হতাশা আছে। এর মধ্যে অন্যতম কারণ- কমিশনারদের খারাপ আচরণ ও ১২ কোম্পানির তদন্তের আলোকে শোকজ করা। সব মিলিয়ে বাজে পরিস্থিতি বিরাজ করছে বিএসইসিতে। মঙ্গলবার নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আদেশ জারির পর পরিস্থিতি আরো খারাপ অবস্থায় চলে গেছে। তাই, বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমেছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর আগে থেকেই বিনিয়োগকারীরা রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে। আগামীকাল ফের বিএসইসির আগারগাঁওয়ে অবস্থিত কমিশন ভবন ঘেরাও করবে বিনিয়োগকারীরা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
আইসিবির লোকসান বেড়েছে ১৮৬ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানি ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ লিমিটেড (আইসিবি) লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান ১৮৬ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৮৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬৫ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ২২ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৩ টাকা ৮ পয়সা লোকসান হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৫ টাকা পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাইনাস ১ টাকা ৬৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৪৮ টাকা ৫৩ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ডমিনেজ স্টিলের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি ডমিনেজ স্টিল বিল্ডিং সিস্টেমস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ২২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফরচুন সুজের আয় বেড়েছে ৬৭ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ট্যানারি খাতের কোম্পানি ফরচুন সুজ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৬৭ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩০ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ২০ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৯ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৩ টাকা ৭৬ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের আয় ২৭ শতাংশ বেড়েছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার্মাসিউটিক্যালস খাতের কোম্পানি এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ২৭ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৭৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৫৯ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ২ টাকা ২৬ পয়সা আয় হয়েছিল। প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ৭৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৫৩ টাকা ৭১ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসআরএম স্টিলসের আয় বেড়েছে ৩৪ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি বিএসআরএম স্টিলস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ৩৪ শতাংশ বেড়েছে।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৪৫ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৩২ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক মিলিয়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ১২ পয়সা। গতবছর একই সময়ে ৭ টাকা ৪৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২৩ টাকা ৭৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৪ টাকা ৩ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৮৫ টাকা ৭৭ পয়সা।
কাফি