সারাদেশ
ঝিনাইদহে চরমপন্থী নেতাসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা

ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপায় চরমপন্থি গ্রুপের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে হানিফ (৫০) নামে এক শীর্ষ চরমপন্থি নেতাসহ ৩ জন নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে উপজেলার ২নং মির্জাপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর গ্রামের শসানঘান এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
নিহত হানিফ জেলার হরিণাকুন্ডু উপজেলা দৌলতপুর ইউনিয়নের আহদনগর (ঠকপাড়া) গ্রামের বাসিন্দা। তিনি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ ক্যাডার।
স্থানীয় সাংবাদিক চঞ্চল চৌধুরী জানান, রাত ১০টার দিকে রামচন্দ্রপুর মাঠে হঠাৎ গোলাগুলি শুরু হয়। গুলির শব্দ থামার পরে স্থানীয়রা সেচ খালের পাশে গিয়ে গুলিবিদ্ধ ও জখম হওয়া লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে নিহতদের মধ্যে হানিফ নামে এক শীর্ষ চরমপন্থী নেতার লাশ শনাক্ত করে। হানিফের বাড়ি হরিণাকুন্ডু। তিনি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির সাবেক শীর্ষ ক্যাডার ও একাধিক হত্যা মামলার আসামী বলেও জানা গেছে।
ওই হত্যার পর বিভিন্ন ব্যাক্তির কাছে হোয়াটসঅ্যাপে একটি ক্ষুদে বার্তা পাঠায় জাসদ গণবাহিনী। ওই ক্ষুদে বার্তায় লেখা আছে, এতদ্বারা ঝিনাইদা, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বাশির উদ্দেশ্যে জানানো যাইতেছে যে, পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টি নামধারী কুখ্যাত ডাকাত বাহিনীর শীর্ষ নেতা অসংখ্য খুন, গুম, দখলদারি, ডাকাতি, ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত হরিনাকুন্ডু নিবাসী মোঃ হানিফ তার দুই সহযোগী সহ জাসদ গণবাহিনীর সদস্যদের হাতে নিহত হয়েছেন। অত্র অঞ্চলের হানিফের সহযোগীদের শুধরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়া হলো অন্যথায় আপনাদের একই পরিণতির মুখোমুখি হতে হবে- কালু জাসদ গণবাহিন
শৈলকূপা থানার ওসি মাসুম খান জানান, গোলাগুলির খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছায়। শৈলকূপা ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলার সীমান্তবর্তী হওয়ায় এই এলাকাটি নির্জন। এর আগেও একই স্থানে চাঞ্চল্যকর “ফাইভ মার্ডার” হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
ঝিনাইদহ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোঃ ইমরান জাকারিয়া ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, সবাইকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গুলিবিদ্ধ একজনের মৃতদেহ শনাক্ত করা গেছে। বাকি দুজনের পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।
জাসদ গণবাহিনীর নামে হোয়াটসঅ্যাপে ক্ষুদে বার্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এমন একটি বার্তা ইতিমধ্যে আমরা পেয়েছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা কাজ করছি। কি কারণে কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা এখনো নিশ্চিত নই।

সারাদেশ
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংকের সব কর্মকর্তা-কর্মচারী

কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে আইএফআইসি ব্যাংকের একটি সাব ব্রাঞ্চ থেকে কর্মকর্তা- কর্মচারীদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রবিবার দুপুর ১টার দিকে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা।
তারা হলেন, ব্যাংকের ম্যানেজার সৌমিক জামান খান, কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমান, হোসনা আক্তার, মেরিনা, সুকান্ত ও সিকিউরিটি গার্ড কামাল মিয়া।
কুলিয়ারচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হেলাল উদ্দিন বলেন, দুপুর ১টার দিকে খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সদস্যরা গিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অচেতন অবস্থায় পাওয়া যায়। তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাঠানো হয়। পরে সেখান থেকে তাদের ভাগলপুরের জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
তিনি আরও জানান, কি কারণে তাদের এ অবস্থা হয়েছে সেটি এখনও জানা যায়নি। তদন্তের পর তারা সুস্থ হলে বিস্তারিত জানা যাবে। তবে ব্যাংকে ডাকাতির কোনো লক্ষণ পাওয়া যায়নি। ব্যাংকে কতজন কর্মকর্তা-কর্মচারী বা কোনো গ্রাহক ছিলেন কিনা তাৎক্ষণিক জানান যায়নি।
এ বিষয়ে কুলিয়ারচর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আদনান আক্তার বলেন, ম্যানেজার সৌমিক জামান খান ও কর্মকর্তা কামাল হোসেনকে হাসপাতালে আনা হয়েছিল। তারা আমাদের কোনো তথ্যই দিতে পারেনি। স্বজনরা তাদের ভাগলপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান।
কাফি
সারাদেশ
খাগড়াছড়িতে পাহাড় ধসের শঙ্কা, ঝুঁকিতে ৩৫ হাজার পরিবার

খাগড়াছড়িতে টানা ভারী বর্ষণে পাহাড়ধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। জেলার বিভিন্ন পাহাড়ের পাদদেশে প্রায় ৩৫ হাজার পরিবার ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে মাইকিংসহ সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ভোর থেকে নিম্নচাপের প্রভাবে জেলায় টানা বৃষ্টি শুরু হয়। পাহাড়ি ঢল ও অতিবৃষ্টির কারণে চেঙ্গী ও মাইনী নদীর পানি বেড়ে গেছে। এ অবস্থায় মাটিরাঙ্গা উপজেলার দুর্গম আলুটিলা এলাকায় একটি ছোট পাহাড় ধসে পড়ে। যদিও এতে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, জেলার বিভিন্ন এলাকায় পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে প্রায় ৩৫ হাজার পরিবার। এর মধ্যে শুধু পৌর এলাকার ৩০টি স্থানে বসবাস করছে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার পরিবার। বেআইনিভাবে পাহাড় কেটে কিংবা পাদদেশে ঘর তুলে এভাবে মূলত প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মানুষজন বসবাস করছেন। বর্ষা এলেই বাড়ে তাঁদের আতঙ্ক।
পৌরসভার শালবন, কদমতলী, কুমিল্লাটিলা, মোল্লাপাড়া, কলাবাগান, নেন্সিবাজার, কৈবল্যপিঠ ও সবুজবাগ এলাকায় বহু পরিবার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এ ছাড়া দীঘিনালা, মাটিরাঙ্গা, মহালছড়ি, রামগড়, লক্ষ্মীছড়ি ও মানিকছড়ি উপজেলার বিভিন্ন স্থানেও পাহাড়ের পাদদেশে মানুষজন বসবাস করছে।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসবাসকারীরা বলছেন, বিকল্প জায়গার অভাবে তারা বাধ্য হয়ে এসব স্থানে বসবাস করছেন। তাদের দাবি, সরকারিভাবে পাকা সুরক্ষা দেয়াল নির্মাণ কিংবা পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হলে তাঁরা নিরাপদে বসবাস করতে পারবেন।
খাগড়াছড়ি ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক মো. জাকির হোসেন বলেন, “বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের আশঙ্কা থাকে। ধস হলে জানমালের ক্ষতি হতে পারে। তাই আমরা মাইকিংয়ের মাধ্যমে মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে অনুরোধ করছি।”
খাগড়াছড়ি পৌরসভার প্রশাসক ও জেলা স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক নাজমুন আরা সুলতানা বলেন, “ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে সচেতনতামূলক প্রচার চালানো হচ্ছে। বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরে যেতে বলা হচ্ছে।”
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানান, “সতর্কতার অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে মানুষকে সচেতন করছেন, যাতে সবাই আশ্রয়কেন্দ্রে গিয়ে নিরাপদে থাকতে পারেন।”
কাফি
সারাদেশ
সকাল থেকে ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের জরুরি পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য বৃহস্পতিবার (২৮ মে) ১২ ঘণ্টা সাভারের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
বুধবার (২৮ মে) এক বার্তায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ বিষয়টি জানিয়েছে।
কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত মোট ১২ ঘণ্টা তিতাস গ্যাস অধিভুক্ত সাভার ক্যান্টনমেন্ট এবং নবীনগর থেকে চক্রবর্তী মোড় পর্যন্ত এলাকায় রাস্তার পূর্ব পাশে এবং নবীনগর হতে বংশী নদী পর্যন্ত এলাকায় পিএসআইজি বিতরণ লাইনের সঙ্গে সংযুক্ত সব শ্রেণীর গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
এ ছাড়া সাভার এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকের সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছে।
সারাদেশ
তিন দাবিতে আব্বাস আলী সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের কর্মবিরতি

সারাদেশের ন্যায় শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানার ভেদরগঞ্জ উপজেলার ৮৭নং আব্বাস আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা তিন দফা ন্যায্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন।
আজ বুধবার (২৮ মে) বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা পুর্ন দিবস কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করেন।
শিক্ষকদের দাবিগুলো দীর্ঘদিনের হলেও এখনো তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে শিক্ষক সমাজে। শিক্ষক সমাজের প্রধান তিনটি দাবি হলো- এন্ট্রি পদে ১১তম গ্রেড প্রদান, উচ্চতর গ্রেড সমস্যার সমাধান এবং সহকারী শিক্ষকদের শতভাগ পদোন্নতি নিশ্চিত করা।
দাবিগুলোর প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করে কর্মবিরতির সময় ৮৭নং আব্বাস আলী সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা উপস্থিত ছিলেন এবং শিক্ষক সমাজের প্রতি সংহতি জানান।
কর্মবিরতি পালন করেন- সহকারি শিক্ষক ওয়ালীউল্যাহ, সহকারি শিক্ষক শাহীন আহম্মেদ, সহকারি শিক্ষক রাবেয়া খাতুন, সহকারি শিক্ষক মো. ইদ্রিস আলী, সহকারি শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম জাকির, সহকারি শিক্ষক আসমা খাতুন, সহকারি শিক্ষক বিপ্লব বাকচী, সহকারি শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন, সহকারি শিক্ষক মনির হোসেন।
উপস্থিত শিক্ষকরা বলেন, আমরা আমাদের মর্যাদা, অধিকার এবং ন্যায্য দাবিগুলোর পক্ষে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান নিয়েছি। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।
সারাদেশ
রায়পুরায় কৃষকদের অংশগ্রহণে দিনব্যাপী পার্টনার কংগ্রেস

নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা কৃষকদের দক্ষতা ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দিনব্যাপী পার্টনার কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৪ মে) উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে “প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন” ও এন্টারপ্রেনারশিপ অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ (পার্টনার) প্রকল্পের আওতায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এই আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো মাসুদ রানা’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন নরসিংদী জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মুহাম্মদ আব্দুল হাই।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ জামাল হোসেন, উপজেলা কৃষিবিদ মোস্তাফিজুর রহমান,কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মো:সোহেল রানা,উপজেলা সমবায় অফিসার রৌশনারা বেগম, সমাজ সেবা অফিসার খলিলুর রহমানসহ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ।
এতে উপজেলা ২৪টি ইউনিয়ন ও১টি পৌরসভা হতে পিএফএস ও নন-পিএফএস সদস্য, জনপ্রতিনিধি,গনমাধ্যমকর্মী, গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ মোট ১০০জন কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করেন।
সভায় কৃষি কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রানা জানান, উপজেলার কৃষকদের উন্নত প্রযুক্তি ও জ্ঞানভিত্তিক চাষাবাদের উদ্বুদ্ধ করতে ইতোমধ্যে ৩৫টি কৃষক পার্টনার স্কুল গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি স্কুলে রয়েছে ২৫জন করে কৃষক সদস্য। এসব স্কুলে কৃষকদের মাঝে উত্তর কৃষি চর্চা, ফল, ফল ও সবজি উৎপাদনে মানদণ্ড নির্ধারণ ও বাস্তবায়ন,উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত উন্নয়ন এবং কৃষি উদ্যোক্তা তৈরির বিষয়ে প্রশুক্ষণ দেওয়া হচ্ছে।
কাফি