অর্থনীতি
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের আয়কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। পাশাপাশি সূচনা ফাউন্ডেশনের অনুদানেও কর সুবিধা বাতিল করা হয়েছে।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সূচনা ফাউন্ডেশনের কর অব্যাহতি সুবিধার দুই প্রজ্ঞাপন বাতিল করে নতুন প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আয়কর আইন ২০২৩ এর ৭৬ ধারা উপ-ধারা (৩) এর প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সুবিধাদুটি বাতিল করা হলো। এই অবিলম্বে প্রজ্ঞাপন কার্যকর হবে।
গত বছরের নভেম্বরে শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠা সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করে আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আর গত ২৯ জানুয়ারি ধানমন্ডিতে ফাউন্ডেশনের কয়েকটি ঠিকানায় অভিযান চালায় দুদক। তবে এসব ঠিকানায় সূচনা ফাউন্ডেশনের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি বলে জানায় দুদক।
উল্লেখ্য, স্বেচ্ছাসেবী ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০১৪ সালে গড়ে ওঠা সূচনা ফাউন্ডেশন মানসিক প্রতিবন্ধিতা, স্নায়বিক প্রতিবন্ধিতা, অটিজম এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যুক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে কাজ করে। সায়মা ওয়াজেদ এটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
জানুয়ারিতে পোশাক রপ্তানিতে ৫২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

নতুন বছরের শুরুতেই আশার আলো দেখা গেছে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে পোশাক রপ্তানি ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে। ইউরোপের বাজারগুলোতে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৫২ দশমিক ৫৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
ইউরোস্ট্যাটের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ইইউভুক্ত দেশগুলোর পোশাক আমদানি ২৫ দশমিক ১২ শতাংশ বেড়ে ৮ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।
জানুয়ারিতে ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯৭ কোটি ডলারে। যা ২০২৪ সালের জানুয়ারির চেয়ে ৬৮ কোটি ডলার বেশি। গত বছরের জানুয়ারিতে এর পরিমাণ ছিল ১২৯ কোটি ডলার। সে হিসাবে ইউরোপের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৫২ দশমিক ৫৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে।
মূল্য সংযোজিত পোশাক উৎপাদন, চীনের সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধের সুবিধা, শুল্কমুক্ত বাজারে প্রবেশাধিকার, সুরক্ষার মান মেনে চলা এবং নির্মাতা ও শ্রমিকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল।
তিনি বলেন, এ প্রবৃদ্ধি ক্রেতাদের আস্থা বাড়িয়েছে, রপ্তানি বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে।
ইউরোস্ট্যাটের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে চীন ৩৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এছাড়া ভারত, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়ার প্রবৃদ্ধি যথাক্রমে ৩৬ দশমিক ৯৯ শতাংশ, ২৫ দশমিক ১২ শতাংশ এবং ৬৩ দশমিক ৫৪ শতাংশ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মার্চের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২২৫ কোটি ডলার

চলতি মার্চ মাসের প্রথম ১৯ দিনে ২২৫ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। প্রতি ডলার ১২২ টাকা দরে যার পরিমাণ ২৭ হাজার ৪৭৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা। আজ বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, মার্চের প্রথম ১৯ দিনে দেশে যে রেমিট্যান্স এসেছে তা গত বছরের তুলনায় ৭৮ শতাংশ বেশি। গত বছর একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১২৬ কোটি ২০ লাখ টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক আরও জানায়, প্রবাসীদের পাঠানো ২২৫ কোটি ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্সের মধ্যে ১৯ মার্চ একদিনেই এসেছে ১৩ কোটি ২০ লাখ মার্কিন ডলার।
এর আগে, ফেব্রুয়ারি মাসে ২৫২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩১ হাজার ৯৪ কোটি টাকা।
উল্লেখ্য, গত বছরের জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার, মে মাসে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ, জুলাইতে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার, আগস্টে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৫ লাখ ১০ হাজার এবং ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
প্রতি শলাকা সিগারেটের দাম সর্বনিম্ন ৯ টাকা করার দাবি

শিশু-কিশোর ও তরুণদের ধূমপানে নিরুৎসাহিত করতে আগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সিগারেটের নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একত্রিত করে প্রতি শলাকার সর্বনিম্ন খুচরা মূল্য ৯ টাকা করার দাবি জানিয়েছে আহছানিয়া মিশন ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিয়িং নামে একটি সংগঠন।
তারা জানায়, দাবি অনুযায়ী দাম বাড়ালে তরুণেরা সিগারেট সেবনে নিরুৎসাহিত হবে। দীর্ঘমেয়াদে প্রায় ৯ লাখ তরুণের তামাকজনিত অকাল মৃত্যু রোধ করা সম্ভব হবে এবং সরকারের বাড়তি রাজস্ব আদায় হবে ২০ হাজার কোটি টাকা যা আগের বছরের তুলনায় ৪৩ শতাংশ বেশি।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানায় সংগঠনটি।
আহছানিয়া মিশন ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ অ্যান্ড ওয়েলবিয়িং-এর সমন্বয়ক মারজানা মুনতাহার সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনটির আরেক সদস্য তাসনিম হাসান আবির।
প্রবন্ধ উপস্থাপন করে তিনি বলেন, নিম্ন এবং মধ্যম স্তরের সিগারেটের দাম কাছাকাছি হওয়ায় ভোক্তারা যে কোন একটি স্তরের সিগারেট বেছে নেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। সিগারেটের নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একত্রিত করে দাম বাড়ালে স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠী এবং তরুণ প্রজন্ম ধূমপানে নিরুৎসাহিত হবে। তাই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে প্রতি ১০ শলাকার নিম্ন ও মধ্যম স্তরকে একত্রিত করে খুচরা মূল্য ৯০ টাকা, উচ্চ স্তরে খুচরামূল্য ১৪০ টাকা, প্রিমিয়াম স্তরের খুচরা মূল্য ১৯০ টাকা নির্ধারণ এবং বিঁড়ির প্রতি শলাকার দাম অন্তত ১ টাকা করার দাবি জানাই।
তিনি আরও বলেন, সুপারিশ অনুযায়ী তামাক পণ্যের বিদ্যমান কর কাঠামো সংস্কার করা গেলে সিগারেটের ব্যবহার ১৫.১ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে ১৩.৩ শতাংশে নেমে আসবে। প্রায় ২৪ লাখ প্রাপ্তবয়ষ্ক ধুমপান থেকে বিরত থাকবে এবং প্রায় ১৮ লাখ কিশোর-তরুণ নতুন করে সিগারেট ব্যবহারে নিরুৎসাহিত হবে। সরকারের বাড়তি রাজস্ব আয় হবে ২০ হাজার কোটি টাকা।
এসময় বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি রাশেদ রাব্বি, ঢাকা আহসানিয়া মিশনের তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের কো-অর্ডিনেটর শরিফুল ইসলাম, আবদুস সালাম মিয়া প্রমুখ বক্তব্য দেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
মোবাইলে কথা বলার ওপর শুল্ক-কর কমানোর সুপারিশ

মোবাইল ফোন সেবার ওপর ২০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক ও ১ শতাংশ সারচার্জ কমানোর সুপারিশ করেছে দেশের মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো। তারা এ সুপারিশের পক্ষে ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছে, সাধারণত অপ্রয়োজনীয়, অবাঞ্ছিত ও বিলাসবহুল পণ্য ও সেবায় এ ধরনের কর আরোপ করা হয়। মোবাইল অপারেটরের প্রতিনিধিরা সম্পূরক শুল্ক ও সারচার্জ পুরোপুরি তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
বুধবার (১৯ মার্চ) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে বাজেট আলোচনায় এ দাবি করা হয়। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে এ আলোচনা সভা হয়।
রাতে অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা বলা হয়।
গত ৯ জানুয়ারি মোবাইল ফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে টেলিফোন সেবায় (টকটাইম, ইন্টারনেট ব্যবহার ইত্যাদি) সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছিল। ৯ দিনের মাথায় এ সম্পূরক শুল্ক হার এখন আগের জায়গায় ফেরত নেওয়া হয়েছিল। এখন তা প্রত্যাহার চায় এ খাতের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
অ্যামটব মহাসচিব মোহাম্মদ জুলফিকার বলেন, বৈশ্বিক বিবেচনায় মোবাইল ফোন অপারেটরেরাই সবচেয়ে বেশি কর দিয়ে থাকে। তারপরও সরকার প্রায় প্রতিবছর এ খাতে কর বৃদ্ধি করে আসছে, যার বিরূপ প্রভাব গ্রাহকদের ওপর পড়ছে। কর বৃদ্ধির কারণে গত বছরের মাঝামাঝি থেকে দেশে উল্লেখযোগ্য হারে মোবাইল ও ইন্টারনেট গ্রাহক হ্রাস পেয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
আগামী বাজেটের আকার বেশি বড় হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এবারের বাজেট বাস্তবমুখী এবং বাজেটের আকার বেশি বড় হবে না। তবে মানুষের আয় বাড়ানোর জন্য ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্প্রসারণ করার চেষ্টা থাকবে।
বুধবার (১৯ মার্চ) দুপুরে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট নিয়ে গণমাধ্যম প্রতিনিধি সম্পাদক ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজেটে মূল্যস্ফীতি, কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, শিশুদের শিক্ষাসহ নানা বিষয় আসছে। আমরা বলেছি আগামী বছরের বাজেটটা বাস্তবমুখী করবো। বাজেটের আকার অহেতুক বড় করবো না। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) আকারও খুব একটা বড় হবে না। কিন্তু আমরা কতগুলো বিষয় যেমন মূল্যস্ফীতিটা কমাবো, একই সঙ্গে আমরা আয় যাতে বাড়ে এবং বেসরকারি খাতে যাতে কর্মসংস্থানের প্রসার ঘটে সেটা আমরা চেষ্টা করবো।
সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, বাজেটের ইমপেক্টটা কী হয়, সেটা আগেতো বেশির ভাগ বলে দেওয়া হতো। আমরা এটা এটা করবো। এবার আমরা সেসব বিষয়ে নজর রাখবো। এ ছাড়া বাজেট বক্তৃতা ২০০ থেকে ৩০০ পৃষ্ঠা হয়। এবার আমি বলেছি ৫০ থেকে ৬০ পৃষ্ঠার বেশি বড় হওয়ার দরকার নেই৷ বাজেট সংক্ষিপ্ত হবে।
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মূল কথা হলো আমাদের প্রস্তুতি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি প্রস্তুতিটা নেবো। বাংলাদেশ যদি পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে অন্যান্য দেশ যেমন ভুটান ও আফ্রিকার কয়েকটি দেশ বলেছে বাংলাদেশ করলে আমরা সঙ্গে থাকবো। তাই আমরা প্রস্তুতিটা নেবো। আমরা ২০২৬ সালে যদি সময় মতো না পারি তাহলে…।
সামাজিক নিরাপত্তার পরিমাণ বাড়াবেন কিনা জানতে চাইলে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা খাতে কিছু বাড়াবো। আর কয়েক লাখ লোক আছে আনডিজার্ভ সেগুলো যদি কমিউনিটিতে আনতে হয় তাহলে আনবো। তবে সামাজিক নিরাপত্তা, শিক্ষা ও আইটি খাতে বরাদ্দ কমবে না বাড়াবে।