পুঁজিবাজার
বিডি থাইয়ের লভ্যাংশের তথ্য গোপন রেখেছে ডিএসই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেডের ৩০ জুন ২০২৪ সমাপ্ত বছরের জন্য লভ্যাংশ বিতরণের তথ্য গোপন রেখেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। কোনো কোম্পানির ক্যাটাগরি অবনতির ক্ষেত্রে সময় না দিয়ে ব্যবস্থা নেয় ডিএসই। কিন্তু ক্যাটাগরি উন্নতির ক্ষেত্রে সময় ক্ষেপণ করে ডিএসইর কর্মকর্তারা। নিজেদের স্বার্থ হাসিল করে সুবিধা গ্রহণের অভিযোগও রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) কার্যদিবসে বিএসইসি, ঢাকা ও চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ কোম্পানিটির লভ্যাংশ বন্টন কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট গ্রহণ করলেও তা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেনি। আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে বেলা ১টা ১৫মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর ওয়েবসাইটে বিডি থাইয়ের লভ্যাংশ বিতরণের তথ্য পাওয়া যায়নি।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (লিস্টিং) রেগুলেশন, ২০১৫ অনুযায়ী পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে লভ্যাংশ বিতরণের কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। সে অনুযায়ী প্রকৌশল খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম তাদের লভ্যাংশ বিতরণের কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট গত ৬ ফেব্রুয়ারি ডিএসইকে জমা দিয়েছে।
জানা গেছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানির লভ্যাংশ বিতরণের কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট স্টক এক্সচেঞ্জে জমা দেয়ার কার্যদিবসে অথবা তার পরের প্রথম কার্যদিবসে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করার বিধান রয়েছে। তবে তা প্রকাশ না করে গোপন রেখেছে ডিএসই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান অর্থসংবাদকে বলেন, লভ্যাংশ বিতরণের কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট গত কার্যদিবসে অফিস আওয়ারের পরে পেয়েছি। তাছাড়া এটা কোনো পিএসআই বা মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নয়। নিয়মানুযায়ী কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে কমপ্লায়েন্স রিপোর্ট যাচাই-বাছাই করে ডিএসই। আর এতেই সময় লেগে গেছে। আজকে দিনের মধ্যে যেকোনো এক সময় লভ্যাংশ বিতরণের নিউজটা ওয়েবসাইটে দিয়ে দিলেই চলে।
পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরা বলছে, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মূল্য সংবেদনশীল তথ্য সহ সকল তথ্য সবার আগে কমিশন এবং স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে যায়। সে অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জের করনীয় দ্রুততার সাথে তা প্রকাশ করে বিনিয়োগকারীদের জানানো।
বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএমআইএ) প্রধান মুখপাত্র মো. নূরুল ইসলাম মানিক অর্থসংবাদকে বলেন, বর্তমানে পুঁজিবাজারে লভ্যাংশ বিতরণ নিয়ে খেলা চলছে। এতে করে সুবিধা নিচ্ছে ডিএসইর কিছু অসাধু কর্মকর্তারা। লভ্যাংশ বিতরণের তথ্য গোপন রেখে তারা সস্তায় শেয়ার ক্রয় করে সুবিধা নিয়ে নিবে। এতে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এসব কর্মকাণ্ডে জড়িতদের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রত্যাশা করি।
উল্লেখ্য, সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ০ দশমিক ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
ডিএসইর সূত্র মতে, সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ২৩ পয়সা। হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ৪২ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৬৮ পয়সা।
কাফি

পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো এফএএস ফাইন্যান্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এফএএস ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দেবে না।
রোববার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত বছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২১ টাকা ৩৭ পয়সা। এ সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ঋণাত্বক ১২৫ টাকা ৫৫ পয়সায়।
কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভার (এজিএম) তারিখ পরে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হবে। হাইব্রিড প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে । এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ আগস্ট।
কাফি
পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই: ডিবিএ প্রেসিডেন্ট

গত ১৫ বছরে পুঁজিবাজারে যত অনিয়ম ঘটেছে, তা সাহসিকতার সঙ্গে গণমাধ্যমে তুলে ধরেছেন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্ট ফোরামের (সিএমজেএফ) সদস্য সাংবাদিকরা। তারা সব সময়ই বাজারের মঙ্গল কামনা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ) প্রেসিডেন্ট সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, অনেকেই জানতে চান-মার্কেট কবে ঘুরে দাঁড়াবে? আমি মনে করি, বাজার ঘুরে দাঁড়াবে সাংবাদিকদের ইতিবাচক লেখনির মাধ্যমেই।
সোমবার (৩০ জুন) রাজধানীর পল্টনে সিএমজেএফের অডিটোরিয়ামে সিএমজেএফ আয়োজিত ‘ফল উৎসব ২০২৫’-এ তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, “আমরা আমাদের মতো করে চেষ্টা করছি। তবে বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য বিনিয়োগকারীদের আস্থা ও বিশ্বাস সবচেয়ে জরুরি। সেই আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা-ইতিবাচক, তথ্যভিত্তিক সংবাদই পারে বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করে তুলতে।”
সাইফুল ইসলাম বলেন, “সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে গত নয় মাস ধরে সিএমজেএফ ডিবিএকে সব সময় সহযোগিতা করে আসছে। বাজারের স্বার্থে আমরা এক ও অভিন্ন। আমাদের মধ্যে রয়েছে আত্মিক সম্পর্ক।”
ডিবিএ সভাপতি বলেন, “বাজারসংশ্লিষ্ট কোনো বিষয় নিয়ে রেগুলেটরের কাছে যাওয়ার আগে আমরা সিএমজেএফের নেতৃত্বের সঙ্গে আলোচনা করি। কারণ, সাংবাদিকদের বাজার বিষয়ে ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি ও বিশ্লেষণ বাজারের জন্য ইতিবাচক দিকনির্দেশনা দিতে পারে। আমি বিশ্বাস করি, সিএমজেএফ ও ডিবিএ—দুই সংগঠনই পুঁজিবাজারের কল্যাণে কাজ করছে।”
দেশীয় ফলের এ উৎসবকে সময়োপযোগী ও প্রাণবন্ত উদ্যোগ হিসেবে আখ্যায়িত করে সাইফুল ইসলাম বলেন, “ফল উৎসব যেমন আমাদের আনন্দ দেয়, তেমনি বাজারে ভালো শেয়ার এলে বিনিয়োগকারীরাও ভালো ফল পাবেন। তবে সব সময় যদি দুর্বল কোম্পানি বাজারে আসে, তাহলে কখনোই বাজার থেকে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যাবে না।”
তিনি আগামী বছর ফল উৎসবের সঙ্গে রসমালাই উৎসবের আয়োজনের প্রতিশ্রুতিও দেন।
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে সাইফুল ইসলাম হালকা হাস্যরসের ছলে বলেন, “পেরাভান্ডার, মাতৃভাণ্ডার, শীতল ভাণ্ডার-এসব জায়গার কোনো শাখা নেই, মালিক নিজে দাঁড়িয়ে ব্যবসা করে। তেমনি আমাদের বাজারেও দায়বদ্ধতা ও উপস্থিতির গুরুত্ব অপরিসীম।”
মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, “শুধু ফল উৎসব নয়, আরও যতো উৎসব আছে তা পালন করা দরকার। একটা উপলক্ষ কেন্দ্র করে সবাই একসাথে হওয়া যায়। যা অত্যন্ত আনন্দের।”
তিনি বলেন, “গত ১৫ বছর ধরে সাংবাদিকরা ক্যাপিটাল মার্কেট নিয়ে অনেক অনুসন্ধানী রিপোর্ট করেছেন; যা অত্যন্ত সাহসিকতার সাক্ষর রেখেছে। আইপিও সংক্রান্ত অনিয়মসহ বিভিন্ন অনাচারের খবর তারাই তুলে এনেছেন।”
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সহকারী পরিচালক মোহাইমিনুল ইসলাম বলেন, পারস্পরিক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য এ ধরনের আয়োজন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আয়োজনের জন্য তিনি সিএমজেএফকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএমজেএফ সভাপতি গোলাম সামদানী ভূইয়া, সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক আবু আলী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ডিএসই পরিচালক ও বিএলআই সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, ডিএসইর সাবেক পরিচালক আনোয়ার হোসেন, ডিবিএর সহ- সভাপতি সাইফুদ্দিন আহমেদ, পরিচালক দিদার গনি প্রমুখ।
কাফি
পুঁজিবাজার
ঢাকা ব্যাংকের বোনাস লভ্যাংশ প্রদানে বিএসইসির সম্মতি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ঢাকা ব্যাংক পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত বোনাস লভ্যাংশে সম্মতি দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। এরমধ্যে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশের প্রস্তাবে বিএসইসির কাছে আবেদন করলে সম্প্রতি বিএসইসি তা অনুমোদন করে।
উল্লেখ্য, বিদ্যমান আইনে বিএসইসির অনুমোদন ছাড়া বোনাস লভ্যাংশ ইস্যু করা যায় না। আর বোনাস লভ্যাংশ অনুমোদনের ক্ষেত্রে বিএসইসি তা ইস্যুর কারণ যাচাই করে দেখে।
কাফি
পুঁজিবাজার
সূচক নিম্নমুখী, দুই ঘণ্টায় ২৪৬ শেয়ারের দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেওয়া ২৪৬ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (৩০ জুন) ডিএসইর লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ বেলা ১২টা পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ১৫ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮২৪ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৩ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট কমে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৭ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমে যথাক্রমে ১০৫৭ ও ১৮০৮ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৭৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮০টির, কমেছে ২৪৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬১ কোম্পানির শেয়ারদর।
কাফি
পুঁজিবাজার
ফার্স্ট ফাইন্যান্সের লোকসান কমেছে ৩৫ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফার্স্ট ফাইন্যান্স লিমিটেড ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির আগের বছরের তুলনায় লোকসান কমেছে ৩৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
রোববার (২৯ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে লোকসান হয়েছিল ১ টাকা ৯৪ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি অর্থের প্রবাহ বা ক্যাশ-ফ্লো ছিলো মাইনাস ০৯ পয়সা। আগের বছরে যা ছিলো মাইনাস ২৪ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৯ টাকা ১৩ পয়সা।
কাফি