Connect with us

আন্তর্জাতিক

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

Published

on

বিএটিবিসি

গত বছরের ৫ আগস্ট থেকে চলতি বছরের ৫ ফেব্রুয়ারি। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার ১৮০তম দিনেই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাইভে ভাষণ দেওয়ার ঘোষণা দেন শেখ হাসিনা। তার এই সিদ্ধান্ত বাংলাদেশিদের একটি বড় অংশের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে— অনেকেই ভাবতে শুরু করেন তার দল আওয়ামী লীগ হয়তো প্রত্যাবর্তনের চেষ্টা করছে। শুরুতে যা ছিল শেখ হাসিনার একটি সাধারণ ফেসবুক পোস্ট, বাংলাদেশের হাজার হাজার তরুণরা তা কার্যত লুফে নেয়। সেইসঙ্গে ঢাকার কেন্দ্রে প্রতিবাদীদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

শেখ হাসিনা যতক্ষণে তার বক্তৃতা শুরু করেন, ধানমন্ডি ৩২-এর ঐতিহাসিক ভবনটির সামনে আনা হয় কয়েকটি বুলডোজার, ততক্ষণে আগুনে জ্বলছিল ভবনটি। ঐতিহাসিক এই বাড়িতেই শেখ হাসিনার বাবা শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মুকুটহীন রাজা হিসেবে তার শেষ দিনগুলো কাটিয়েছিলেন। হলুদ বুলডোজারের বড় ধাতব ব্লেডগুলো ভবনের একের পর এক অংশ গুঁড়িয়ে দিতে শুরু করে। এই ভবন থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।

ঘটনাটি অনেককে, এমনকি বাংলাদেশের এস্টাবলিস্টমেন্ট সদস্যদেরও বিস্মিত করেছে। প্রায় ৪০ জন সেনা সদস্য রাস্তার মুখে গিয়ে ওই বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করেন। কিন্তু কিছুক্ষণ পরই তারা বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভের মুখে সেখান থেকে সরে যান।

পরদিন সূর্যোদয়ের সময় বাংলাদেশ যখন জেগে ওঠে তখন তার ল্যান্ডস্কেপে পরিবর্তন ঘটে গেছে— বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের দীর্ঘ ৯ মাসে পাকিস্তান সেনাবাহিনী যা করতে পারেনি, তা ওই রাতের ৯ ঘণ্টায় ঘটেছিল। ৩২ নম্বর রোডের ভবনটিতে ইট ও ছাই- ছাড়া আর কিছুই ছিল না।

কিন্তু ভুল বুঝবেন না। এরা বিক্ষুব্ধ জনতা বা ধর্মান্ধরা নয় যারা ইতিহাসকে নতুন করে লেখার চেষ্টা করছে বা বাংলাদেশকে ১৯৭১ সালের আগের দিনগুলোতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে যখন দেশটি পাকিস্তানের অংশ ছিল। বাড়িটি ভাঙার সাথে সাথে যারা হাততালি, উল্লাস ও সেলফি তুলছিলেন তাদের মধ্যে দেশের ইংরেজি-শিক্ষিত মধ্যবিত্ত এবং শহুরে মানুষও দাঁড়িয়েছিলেন।
দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে হাসিনা ও তার দোসরদের হাতে তাদের ভোটাধিকার হরণ হতে দেখেছে তারা। বিক্ষোভেকারীদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন যারা হাসিনার শাসনামলে একের পর এক কারচুপির নির্বাচনের কারণে তাদের জীবনে কখনো ভোটই দিতে পারেননি।

অবশ্য ভোটে কারচুপি করলেও মানুষের সমর্থন পেতে হাসিনা তার বাবার উত্তরাধিকার এবং দেশের মুক্তিযুদ্ধের ওপর অনেক বেশি নির্ভর করেছেন। এই কাজটা তিনি এতটাই করেছেন যে- সাধারণ বাংলাদেশিরা মুজিবকে হাসিনা থেকে আলাদা ভাবতে পারেননি। উভয়ই দুঃখজনকভাবে একে অন্যের সাথে মিলে গিয়েছেন। হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে এখন ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। এই আবহে ভারত এখন পররাষ্ট্রনীতির জালে আটকে পড়েছে। ঢাকায় এখন আবেগ তুঙ্গে।

ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ এহতেশাম হক বলেছেন, লাখ লাখ ভুক্তভোগী মানুষ তাদের নিপীড়কের প্রতীককে সম্মান করবে বলে আপনি আশা করেন? যা কিনা ইট-বালি দিয়ে তৈরি একটি বাসা মাত্র- আপনি কি আমাদের কাছ থেকে চুরি করে নেওয়া সম্পদ ফিরিয়ে দিতে পারবেন? আমাদের দেশবাসীর কাছ থেকে নৃশংসভাবে কেড়ে নেওয়া চোখ ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ফিরিয়ে আনতে পারবেন? আজকে ভেঙে ফেলা প্রতিটি ইট ন্যায়বিচারের প্রতীক, যা নিপীড়ক শাসকের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ দাবি করছে। মুজিবকে গুম, অপশাসন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রতীকে পরিণত করেছেন শেখ হাসিনা। ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি, যাকে একসময় বাংলাদেশিদের গর্বের স্মারক হিসেবে দেখতেন, তা এখন হাসিনা নামের সমার্থক হয়ে উঠেছে।

ভারতের আওয়ামী লীগের সমস্যা

শেখ মুজিবুর রহমান যখন পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডির সেন্ট্রাল জেল মিয়ানওয়ালিতে বন্দি ছিলেন তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যা করার পর তাজউদ্দীন আহমেদসহ মোট চার জাতীয় নেতাকে হত্যা করা হয়। তাজউদ্দীনের বিধবা স্ত্রী ও সোহেল তাজের মা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন আওয়ামী লীগ পুনর্গঠন করেন এবং ১৯৭৭ সালে দলটির আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, ৩২ নম্বর রোডের বাড়িটি ধ্বংস হয়ে যাবার একদিন পরও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য সোহেল তাজ কোনও সমালোচনা করেননি। কারও নাম না করে তিনি তার দলের দুঃখজনক অবস্থার জন্য ১৯৮১ সাল থেকে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা শেখ হাসিনার ওপরই দোষারোপ করেছেন। তিনি বলেন, কেউ একজন এমন পরিস্থিতি তৈরি করেছে যেখানে দেশের স্বাধীনতার নেতৃত্বদানকারী ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দলের সুনামই আজ প্রশ্নের মুখে পড়েছে।

যতবারই মিডিয়ায় শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের খবর প্রকাশিত হয় ততবারই তার প্রতি ভারতের নিরবচ্ছিন্ন এবং অটল সমর্থনের প্রশ্নটিও সামনে এসে যায়। কয়েকদিন আগে, শেখ হাসিনা তার দলের সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছিলেন- যারা তার বিরোধিতা করেন তাদের বাড়িঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন ধরিয়ে দিতে। একটি অডিও ক্লিপে তাকে বলতে শোনা যায়, “তাদের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিন।”

এটা দিবালোকের মতো পরিষ্কার যে, শেখ হাসিনা কোনও দালাই লামা নন যে, তিনি বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ভারতকে নৈতিক সংকটে ফেলবেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী ভারতের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন এবং আওয়ামী লীগ হচ্ছে বাংলাদেশে ভারতের একমাত্র মিত্র। কিন্তু শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুনর্বাসন করা এককথায় অসম্ভব, বিশেষ করে যখন সারাদেশে তার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের স্মৃতি এখনও জনসাধারণের মনে টাটকা, সতেজ। ৩২ নম্বর রোডে মুজিবের বাড়ি ভাঙা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ।

অবশ্য শেখ হাসিনা সেই দুর্ভাগ্যজনক বক্তৃতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে তার বিরোধীরা বিশৃঙ্খল অবস্থায় পৌঁছে গিয়েছিল- হাসিনার বিরুদ্ধে বিপ্লবের দিকে পরিচালিত আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দিতে শুরু করেছিল। কিন্তু, হাস্যকরভাবে, শেখ হাসিনা সফলভাবে তার বিরোধীদের আবার একত্রিত হওয়ার রসদ যুগিয়েছেন। এক্ষেত্রে তিনি সক্ষম হয়েছেন। যে মুহূর্তে শেখ হাসিনার ছায়া দিগন্তে আবির্ভূত হয়েছিল, নিজেদের মধ্যে সব মতবিরোধ তারা দ্রুত ভুলে গিয়েছিল। এই পরিস্থিতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) বেশ অস্বস্তিকর অবস্থানে ফেলেছে। ভারতকে খুশি করতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে দলটি। ভারতবিরোধী বক্তব্য না দেওয়ার ও ছড়ানোর ব্যাপারেও সতর্ক রয়েছে বিএনপি। কিন্তু দিনশেষে দলটির নেতাদের নির্বাচনের সম্মুখীন হতে হবে- আর তাই বিএনপি কতদিন তার কণ্ঠ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে তা নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে।

এই মুহূর্তে ভারতকে দেশের তরুণ প্রজন্মের চোখ দিয়ে বাংলাদেশকে দেখতে হবে, যারা বছরের পর বছর ধরে শেখ হাসিনার হাতে নিজেদের মৌলিক মানবিক মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হতে দেখেছে। হাসিনার হাতে কেবল দুটি অস্ত্র ছিল- তার বাবার উত্তরাধিকার এবং ভারতের সমর্থন। মুজিবের ঐতিহাসিক বাসা ধ্বংসকে এই আলোকে দেখা উচিত এবং বিপুলসংখ্যক জনগণের মধ্যে ভারতের বিরুদ্ধে বিরাজমান ব্যাপক ক্ষোভকে সেই দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝা উচিত। নয়া দিল্লিকে অবশ্যই তার গর্ব খর্ব করতে হবে এবং বুঝতে হবে যে, এটি এমন একটি দেশের স্বৈরশাসককে নির্লজ্জভাবে সমর্থন করেছে- যার সাথে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম স্থল সীমান্ত। শুধু প্রয়োজন সাবেক ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর মতো বাস্তব বুদ্ধি। এমনকি অতীতে যখন ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের অবনতি ঘটেছিল তখনও তিনি বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিজের উদ্যোগে তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচারের প্রস্তাব দিয়েছিলেন।

ট্রাম্পের লেনদেনের জগত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প একজন বাস্তববাদী মানুষ। তিনি লেনদেনে বিশ্বাসী। যেখানে সর্বোচ্চ দরদাতা যা চায় সেটাই পায়। কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত বাংলাদেশ বৈশ্বিক দুই পরাশক্তি চীন ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারত মহাসাগরে কৌশলগতভাবে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশের অবস্থানকে প্রাণকেন্দ্রে হিসেবে দেখে চীন। যদি কখনও দক্ষিণ চীন সাগরে নৌ-অবরোধের মুখে পড়তে হয় সে ক্ষেত্রে সমুদ্রপথে যাওয়ার জন্য বার্মা বা বাংলাদেশ অথবা উভয়েরই প্রয়োজন হবে চীনের। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলেও বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থান রয়েছে। বর্ষা বিপ্লব বাংলাদেশকে উভয় পরাশক্তির সাথে সঠিক দর কষাকষির সুযোগ করে দিয়েছে। যেখানে ভারতের সাউথ ব্লক বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় ফিরিয়ে আনার কল্পনায় অটল বলে মনে হচ্ছে।

এদিকে চীন ঢাকায় নতুন শাসন ব্যবস্থার প্রতি সহানুভূতিশীল মনোভাব দেখাচ্ছে। এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতকে অবশ্যই বাংলাদেশে নতুন বন্ধু তৈরি করতে হবে। সাধারণ বাংলাদেশিদের পাকিস্তানের ছায়ামূর্তি হিসেবে চিত্রিত করা ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতির জন্য ভালো হতে পারে এবং পশ্চিমবঙ্গে কিছু ভোট জিততে সাহায্য করতে পারে, তবে দীর্ঘমেয়াদী এই কৌশল ক্ষতিকারক হিসেবে প্রতিভাত হবে।

বাংলাদেশের বিষয়ে চীন বরাবরের মতোই বাস্তবতা দেখিয়েছে। তবে ভারতের বাংলাদেশ নীতি ৭৭ বছর বয়সী ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতে, শেখ হাসিনা দেশের মাটিতে একাধিক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে রয়েছেন। ভারতের এই অবাস্তববাদী নীতির প্রভাব যুক্তরাষ্ট্রের জন্যও উদ্বেগজনক। কারণ চীনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের ওপর নির্ভরশীল ওয়াশিংটন।

সূত্র: দ্য প্রিন্ট

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

আন্তর্জাতিক

ভারতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, পাইলটসহ নিহত ৬

Published

on

বিএটিবিসি

ভারতের উত্তরকাশীর গাঙ্গনানির কাছে একটি হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়ে ছয়জন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকালে দেরাদুন থেকে গঙ্গোত্রী ধামে যাওয়ার পথে এটি বিধ্বস্ত হয়।

দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটের দিকে গঙ্গোত্রী জাতীয় মহাসড়কের গাঙ্গনানির কাছে হেলিকপ্টারটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ, এসডিআরএফ, দমকল বিভাগ, মেডিকেল টিম এবং অন্যান্য কর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে।

জানা গেছে, হেলিকপ্টারটি হেলি অ্যারোট্রান্স কোম্পানির। সকালে সহস্ত্রধারা হেলিপ্যাড থেকে হারসিলের উদ্দেশ্যে উড্ডয়ন করে। পাইলটসহ সাতজন আরোহী ছিল এটিতে। ঘটনাস্থলেই পাঁচজন এবং চিকিৎসাধীন একজনের মৃত্যু হয়।

পুলিশ জানায়, যাত্রীদের মধ্যে চারজন মুম্বাইয়ের ও দুজন অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাঁচজন নারী ও একজন পুরুষ (পাইলট)। ৫১ বছর বয়সী অন্ধ্রপ্রদেশের এক ব্যক্তি আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন। হেলিকপ্টারটি চার ধাম যাত্রার গঙ্গোত্রী ধামে যাচ্ছিল।

এসডিআরএফের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হেলিকপ্টারটি প্রায় ২০০-২৫০ মিটার গভীর খাদে পড়ে যায়। উদ্ধারকারী দল সেখানে একটি বেজ স্থাপন করে খাদে নেমে উদ্ধার অভিযান শুরু করে। পাইলট ছিলেন ক্যাপ্টেন রবিন সিং।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল

Published

on

বিএটিবিসি

বিমান হামলার পর থেকে ভারত ও পাকিস্তানে প্রায় সাড়ে পাঁচশ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। পাকিস্তানে বাণিজ্যিক ফ্লাইটের ষোল শতাংশ এবং ভারতের প্রায় তিন শতাংশ ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে বলে ফ্লাইট ট্র্যাকিং সার্ভিস ফ্লাইটরাডার২৪ জানিয়েছে।

তাদের হিসেব অনুযায়ী পাকিস্তানে মোট ১৩৫টি ফ্লাইট আর ভারতে ৪১৭টি নির্ধারিত ফ্লাইট বাতিল হয়েছে। ওদিকে ভারতের শীর্ষস্থানীয় এয়ারলাইন্সগুলো তাদের যাত্রীদের জন্য ভ্রমণ নির্দেশিকা জারি করেছে।

এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে জম্মু, শ্রীনগর এবং লাদাখের লেহ বিমানবন্দরসহ বেশ কিছু বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা করায় তারা তাদের নির্ধারিত ফ্লাইটগুলো ১০ মে সকাল পর্যন্ত বাতিল করেছে।

মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর পাকিস্তান দেশটির প্রধান বিমানবন্দরগুলোতে ফ্লাইট চলাচল স্থগিত করেছিল।

আট ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর লাহোর ও করাচিসহ বেশ কয়েকটি বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও এভিয়েশন সূত্র জানায়, লাহোর ও করাচি বিমানবন্দর থেকে একাধিক ফ্লাইট পুনরায় চালু হয়েছে। করাচি থেকে আজ দুটি আন্তর্জাতিক ও একটি অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে, যা ধীরে ধীরে ফ্লাইট কার্যক্রম স্বাভাবিক হওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

লাহোর থেকে করাচিগামী প্রথম ফ্লাইটটি ছিল একটি বেসরকারি এয়ারলাইনের পিএ-৪০১, যা নির্ধারিত সময়েই ছেড়ে গেছে। অন্যদিকে করাচি থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোর সময়সূচি ছিল ভিন্নরকম। দুবাইগামী পিকে-৬০৭ নির্ধারিত সময়ের আগেই ছেড়ে যায়, তবে ইস্তাম্বুলগামী টিকে-৭০৯ ফ্লাইটটি বিলম্বিত হয়।

এছাড়া, জেদ্দা থেকে লাহোরগামী পিকে-৮৪২ ফ্লাইটটি উত্তেজনার কারণে করাচিতে অবতরণ করেছিল। আজ সকালে সেটিকে লাহোরে পাঠানো হয়েছে।

যদিও বিমানবন্দর কার্যক্রম আবার শুরু হয়েছে, পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্স (পিআইএ) ১২ ঘণ্টার জন্য তাদের নিয়মিত ফ্লাইট চলাচল স্থগিত রেখেছে।

উল্লেখ্য, জম্মু-কাশ্মীরের পহেলগাঁওয়ে বন্দুকধারীদের হামলার দুই সপ্তাহ পর মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত আজাদ কাশ্মীরের অন্তত ৯টি স্থানে হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ভারতীয় সামরিক বাহিনী মাত্র ২৫ মিনিটে অন্তত ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে পাকিস্তানে। এতে পাকিস্তানে কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ভারত।

যদিও পাকিস্তানের দাবি, ভারতের হামলায় ২৬ জন নিহত ও ৪৬ জন আহত হয়েছেন।

অন্যদিকে কাশ্মীর সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ভারত-শাসিত কাশ্মীরে অন্তত ১০ জন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সশস্ত্র বাহিনীকে পাল্টা জবাব দেওয়ার অনুমতি দিলো পাকিস্তান

Published

on

বিএটিবিসি

ভারতের হামলার জবাবে সময় অনুযায়ী যথাযথ স্থানে পছন্দ মতো পাকিস্তান প্রতিক্রিয়া জানাবে বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি (এনএসসি)। একই সঙ্গে সামরিক বাহিনীকে ‘‘সংশ্লিষ্ট পদক্ষেপ’’ গ্রহণের জন্য অনুমোদন দিয়েছে পাকিস্তানের নিরাপত্তাবিষয়ক এই সর্বোচ্চ কমিটি।

বুধবার ভারতের হামলার পর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত এনএসসির বৈঠকে ভারতের হামলার নিন্দা জানানো হয়।

দেশটির সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, আত্মরক্ষায় ভারতের বিমান হামলার জবাব দেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের রয়েছে বলে জানিয়েছে এনএসসি। এই বিষয়ে ভারতের হামলার প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য দেশের সামরিক বাহিনীকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

জাতিসংঘ সনদের ৫১ অনুচ্ছেদের বরাত দিয়ে এনএসসি বলেছে, নিরীহ পাকিস্তানিদের প্রাণহানি ও পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের স্পষ্ট লঙ্ঘনের প্রতিশোধ নেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের রয়েছে।

এনএসসির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘পাকিস্তানের সশস্ত্র বাহিনীকে এই বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’’

বিবৃতিতে পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি বলেছে, ‘‘ভারতের নগ্ন আগ্রাসনে সমগ্র পাকিস্তানি জাতি সশস্ত্র বাহিনীর সাহসিকতা, ত্যাগ ও মাতৃভূমির প্রতিরক্ষায় তাদের সময়োচিত কাজের প্রশংসা করছে।’’

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি ভারতের অবৈধ কর্মকাণ্ডের গুরুত্ব স্বীকার এবং আন্তর্জাতিক নিয়ম ও আইনের স্পষ্ট লঙ্ঘনের জন্য দেশটিকে জবাবদিহি করার আহ্বান জানায়। পাকিস্তান শান্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তারা কখনও সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতার লঙ্ঘন বা জনগণের কোনও ক্ষতি হতে না দেওয়ার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করছে।

জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলার দুই সপ্তাহ পর বুধবার মধ্যরাতে পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মিরের অন্তত ৯টি স্থানে হামলা চালিয়েছে ভারতীয় সামরিক বাহিনী। এই হামলায় ভারতীয় সামরিক বাহিনী মাত্র ২৫ মিনিটে অন্তত ২৪ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে পাকিস্তানে। এতে পাকিস্তানে কমপক্ষে ৭০ জন নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে ভারত।

যদিও পাকিস্তানের সামরিক বাহিনী বলেছে, ভারতের হামলায় ২৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। অন্যদিকে, কাশ্মির সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ রেখা (এলওসি) বরাবর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ভারত-শাসিত কাশ্মিরে অন্তত ১০ জন নিহত ও ৩০ জনেরও বেশি আহত হয়েছেন।

পাকিস্তান দাবি করেছে, তারা ভারতীয় অন্তত পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে। তবে ভারতীয় কর্মকর্তারা জম্মু-কাশ্মিরে এখন পর্যন্ত তিনটি ভারতীয় বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে বলে স্বীকার করেছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে আত্মসমর্পণ করেছে ভারত, দাবি পাকিস্তানের

Published

on

বিএটিবিসি

কাশ্মীরের বিভাজনরেখা নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) একটি সামরিক চৌকিতে ‘সাদা পতাকা’ উত্তোলন করে পালিয়েছে ভারতীয় সেনারা—এমন দাবি করেছে পাকিস্তান। আত্মসমর্পণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত এই সাদা পতাকা তোলার ঘটনা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।

বুধবার (৭ মে) সকালে আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানায়, পাকিস্তান সরকার তাদের অফিসিয়াল এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে এ দাবি করেছে।

পাকিস্তানের তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার নিজ এক্স অ্যাকাউন্টে লিখেছেন, প্রথমে তারা (ভারত) তদন্তের প্রস্তাব থেকে পিছিয়ে যায়, এখন আবার সীমান্ত থেকে পালিয়েছে।

তবে আল জাজিরা জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই দাবি তারা স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি।

এদিকে পাকিস্তান-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর হামলার কয়েক ঘণ্টা পর ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বিশ্ববাসীর উদ্দেশে এক লাইনের একটি বার্তা দেন। এনডিটিভি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জয়শঙ্কর সামাজিক মাধ্যমে লিখেছেন, ‘বিশ্বকে সন্ত্রাসবাদের প্রতি জিরো টলারেন্স বা শূন্য সহনশীলতা দেখাতে হবে।’

গত মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত দুই দেশের সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে। ভারত জানিয়েছে, পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে তিনজন ভারতীয় বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে পাকিস্তানের আইএসপিআর জানিয়েছে, ভারতীয় হামলায় অন্তত আটজন নিহত ও ৩৫ জন আহত হয়েছেন। পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে দুটি মসজিদসহ ৯টি স্থানে হামলার কথা স্বীকার করেছে ইসলামাবাদ।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দুই দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান এই উত্তেজনা দক্ষিণ এশিয়ার স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আন্তর্জাতিক মহলও দুই দেশকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

পাকিস্তানে ভারতের হামলা: কী বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

Published

on

বিএটিবিসি

পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও আজাদ কাশ্মীরের একাধিক স্থানে মিসাইল হামলা চালিয়েছে ভারত। এতে দুই শিশুসহ অন্তত ৮ জন প্রাণ হারিয়েছেন এবং আহত হয়েছেন আরও ৩৫ জন। এ পরিস্থিতিতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (পূর্বে টুইটার নামে পরিচিত) দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “আমরা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিদ্যমান পরিস্থিতি ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমি আজ প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সেই বক্তব্য পুনরায় তুলে ধরছি, যেখানে তিনি আশা প্রকাশ করেছিলেন যে, এই উত্তেজনা দ্রুত প্রশমিত হবে এবং যুক্তরাষ্ট্র শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য উভয় দেশের নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখবে।”

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ লিমিটেড (বিএটিবিসি) গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

লিন্ডে বাংলাদেশের আয় কমেছে ১৭ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার14 hours ago

ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপ না হলে অর্থনীতি পিছিয়ে যাবে: আনিসুজ্জামান

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপ না হলে আমাদের অর্থনীতির একটা অংশ পিছিয়ে যাবে অর্থাৎ সামগ্রিক উন্নতি হবে...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার15 hours ago

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে ১১ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫)...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার16 hours ago

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের আয় বেড়েছে ৪৪ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ‌আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতের কোম্পানি আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার17 hours ago

রাশেদ মাকসুদ আ.লীগের দালাল, এই দালালকে সরাতে হবে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসণের দাবিতে এক সাধারণ বিনিয়োগকারী...

বিএটিবিসি বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার18 hours ago

রাশেদ মাকসুদকে বিএসইসিতে নয়, অন্য কোথাও বসান: প্রধান উপদেষ্টাকে বিনিয়োগকারী

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসণের দাবি তুলে প্রধান উপদেষ্টা...

Advertisement
Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০
১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭৩০৩১
বিএটিবিসি
মত দ্বিমত2 minutes ago

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ: প্রশ্ন, গোপনীয়তা ও জনআস্থার সংকট

বিএটিবিসি
আইন-আদালত22 minutes ago

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে আইভী

বিএটিবিসি
রাজনীতি31 minutes ago

জুমার পর ‘বড় জমায়েতের’ ডাক হাসনাতের

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ

বিএটিবিসি
সারাদেশ1 hour ago

সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

লিন্ডে বাংলাদেশের আয় কমেছে ১৭ শতাংশ

বিএটিবিসি
অর্থনীতি2 hours ago

কর অব্যাহতির ক্ষমতা এনবিআরের থাকছে না

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে এনসিপির অবস্থান

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

আ. লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হবে: নাহিদ ইসলাম

বিএটিবিসি
আইন-আদালত13 hours ago

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠন, নেতৃত্বে বিচারপতি নজরুল ইসলাম

বিএটিবিসি
মত দ্বিমত2 minutes ago

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ: প্রশ্ন, গোপনীয়তা ও জনআস্থার সংকট

বিএটিবিসি
আইন-আদালত22 minutes ago

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে আইভী

বিএটিবিসি
রাজনীতি31 minutes ago

জুমার পর ‘বড় জমায়েতের’ ডাক হাসনাতের

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ

বিএটিবিসি
সারাদেশ1 hour ago

সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

লিন্ডে বাংলাদেশের আয় কমেছে ১৭ শতাংশ

বিএটিবিসি
অর্থনীতি2 hours ago

কর অব্যাহতির ক্ষমতা এনবিআরের থাকছে না

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে এনসিপির অবস্থান

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

আ. লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হবে: নাহিদ ইসলাম

বিএটিবিসি
আইন-আদালত13 hours ago

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠন, নেতৃত্বে বিচারপতি নজরুল ইসলাম

বিএটিবিসি
মত দ্বিমত2 minutes ago

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশ: প্রশ্ন, গোপনীয়তা ও জনআস্থার সংকট

বিএটিবিসি
আইন-আদালত22 minutes ago

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে আইভী

বিএটিবিসি
রাজনীতি31 minutes ago

জুমার পর ‘বড় জমায়েতের’ ডাক হাসনাতের

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিএটিবিসির ইপিএস কমেছে ২৩ শতাংশ

বিএটিবিসি
সারাদেশ1 hour ago

সাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার

বিএটিবিসি
পুঁজিবাজার2 hours ago

লিন্ডে বাংলাদেশের আয় কমেছে ১৭ শতাংশ

বিএটিবিসি
অর্থনীতি2 hours ago

কর অব্যাহতির ক্ষমতা এনবিআরের থাকছে না

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে এনসিপির অবস্থান

বিএটিবিসি
রাজনীতি12 hours ago

আ. লীগের বিষয়ে আজ রাতেই ফয়সালা হবে: নাহিদ ইসলাম

বিএটিবিসি
আইন-আদালত13 hours ago

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল গঠন, নেতৃত্বে বিচারপতি নজরুল ইসলাম