Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ডিম সিদ্ধ করার নিখুঁত উপায়

Published

on

গাজীপুরে

ডিম বিভিন্নভাবে খাওয়া যেতে পারে। অমলেট, পোচ ও সিদ্ধ। এদের মধ্যে সিদ্ধ করাই সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি। তবে ডিমকে কেউ নিখুঁতভাবে সিদ্ধ করতে পারেন না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু বিজ্ঞানীরা ডিম সিদ্ধ করার নিখুঁত উপায় উদ্ভাবন করেছেন। অবাক করার মতো হলেও, এতে প্রায় আধা ঘণ্টা সময় লাগে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিখুঁতভাবে ডিম সিদ্ধ করা অনেক কঠিন। সকালের নাশতায় আমরা অনেকে সিদ্ধ ডিম খেয়ে থাকি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে ডিমের খোসা ছাড়ানোর পর অনেকে হতাশ হয়ে পড়েন। দেখা যায় যে ডিমের কুসুম অনেক শক্ত হয়ে যায়, কিন্তু সাদা অংশটি অর্ধসিদ্ধ থাকে।

সমস্যাটি হলো, ডিমের কুসুম ও সাদা অংশ দুটি ভিন্ন তাপমাত্রায় সিদ্ধ হয়। কুসুম মাত্র ৬৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সিদ্ধ হয়, তবে সাদা অংশের জন্য প্রয়োজন হয় ৮৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সাধারণত আমরা দুটিকেই একই সঙ্গে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সিদ্ধ করে থাকি। এতে সাদা অংশ নরম ও ঠিকঠাক হয়, কিন্তু কুসুম সম্পূর্ণরূপে শক্ত হয়ে যায়। এটি কিছু মানুষের পছন্দ হতে পারে, তবে যারা নরম ও তরল কুসুম চান, তাদের জন্য এটি হতাশাজনক। অন্যদিকে, ‘সুই ভিড’ নামে একটি পদ্ধতিতে ডিমকে ৬০-৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এক ঘণ্টা ধরে পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়। এতে কুসুম সুন্দরভাবে তরল থাকে, তবে সাদা অংশ জলীয় ও অর্ধসিদ্ধ থেকে যেতে পারে।

তবে নিখুঁত ডিম সিদ্ধ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। আরো চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, এই পদ্ধতিতে সিদ্ধ ডিম শুধু সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যের পক্ষেও ভালো। নতুন পদ্ধতিতে সিদ্ধ করা ডিমে বেশি পরিমাণে পলিফেনল থাকে, যা এক ধরনের মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট ও স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্য পরিচিত।

ইতালির ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিলের বিজ্ঞানী পেলেগ্রিনো মুস্তোর নেতৃত্বে গবেষকরা প্রথমে কম্পিউটেশনাল ফ্লুইড ডাইনামিক্স (সিএফডি) ব্যবহার করে ডিম সিদ্ধ করার প্রক্রিয়ার সিমুলেশন তৈরি করেন। এটি এমন একটি বিজ্ঞান, যেখানে তরল ও গ্যাস কিভাবে প্রবাহিত হয়, তা গণনা করা হয়। এতে ভর, গতি ও শক্তির সংরক্ষণ সূত্র অনুসরণ করা হয়।

সিমুলেশনে একটি নতুন পদ্ধতির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যেটি বেশিরভাগ মানুষের জন্যই অপরিচিত। এই পদ্ধতিকে বলা হয় ‘পর্যায়ক্রমিক রান্না’, যেখানে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ফুটন্ত পানিতে ডিম সিদ্ধ করার পর ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস কুসুম গরম পানিতে রাখা হয়। এটি করতে হয় প্রতি দুই মিনিট অন্তর ডিম স্থানান্তর করে। এটি মোট ৩২ মিনিট ধরে করতে হয়। ফলে যারা রান্নাঘরে ডিম ফেলে রেখে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তাদের জন্য এটি আদর্শ পদ্ধতি নয়।

তবে আপনি যদি সময় ও পরিশ্রম দিয়ে থাকেন, তাহলে পুরস্কারও পাবেন দারুণ। বাস্তবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে সিদ্ধ করা ডিম অত্যন্ত উৎকৃষ্ট মানের হয়ে থাকে। গবেষকরা নিউক্লিয়ার ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ও হাই-রেজোলিউশন মাস স্পেকট্রোমেট্রি ব্যবহার করে এর গঠন, স্বাদ ও রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করেছেন।

এই পদ্ধতিতে সিদ্ধ ডিমের কুসুম ৬৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস স্থির তাপমাত্রায় থাকে, যা একে সুন্দরভাবে নরম রাখে। ফলাফল দেখিয়েছে যে পর্যায়ক্রমিক সিদ্ধ করা ডিমের কুসুম সুই ভিড পদ্ধতির মতোই নরম থাকে, তবে সাদা অংশটি তরল না হয়ে অর্ধসিদ্ধ ডিমের মতো ঘন হয়।

সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হলো, রাসায়নিক বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এভাবে ডিম সিদ্ধ করলে ডিমের কুসুমে অন্যান্য পদ্ধতির তুলনায় বেশি পরিমাণে পলিফেনল থাকে। এই যৌগগুলো মূলত উদ্ভিদজাত। এগুলো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও প্রদাহ-নিবারক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। গবেষণায় দেখা গেছে, খাদ্যাভ্যাসে উচ্চ পরিমাণে পলিফেনল গ্রহণ করলে হৃদরোগ, নির্দিষ্ট ধরনের ক্যান্সার ও স্নায়ুবিক রোগের ঝুঁকি হ্রাস পেতে পারে।

তাই এসব উপকার পেতে পর্যায়ক্রমিকভাবে ডিম সিদ্ধ করে খেতেই পারেন। এতে আপনারই উপকার।

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

ক্যানসারের ঝুঁকি কমবে যেসব ব্যায়ামে

Published

on

গাজীপুরে

ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ব্যায়াম। নিয়মিত শরীরচর্চা করলে দেহের কোষগুলোকে সুস্থ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার একদল বিজ্ঞানীরা ব্যায়াম নিয়ে গবেষণা করে দেখিয়েছেন, শুধু একটি সেশন ব্যায়াম করলেই ক্যানসার কোষের বৃদ্ধির গতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিতে পারে। এক দফার ব্যায়ামে ক্যানসারের কোষবৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কমতে পারে অন্তত ৩০ শতাংশ পর্যন্ত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ব্যায়ামের উপকারিতা নিয়ে এক বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেন, কেবল স্তন ক্যানসার বা ডিম্বাশয়ের ক্যানসার নয়, ব্যায়াম করলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি আমেরিকার শিকাগোতে আয়োজিত বিশ্ব ক্যানসার কনফারেন্সে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়। সেখান থেকে জানা যায়, স্টেজ ২ এবং স্টেজ ৩ কোলন ক্যানসারের রোগীদের অপারেশন ও কেমোথেরাপি দেওয়ার পর একটি দলকে সাধারণ জীবনযাপন করতে বলা হয়, অন্য দলকে নিয়মিত ব্যায়াম, শরীরচর্চার মধ্যে দিয়ে যেতে বলা হয়। দেখা যায়, প্রথম দলের তুলনায় দ্বিতীয় দলের রোগীদের ক্ষেত্রে ক্যানসার থেকে ফিরে আসার ঝুঁকি অনেকখানি কমে এসেছে। তাই এখন কোলন ক্যানসার রোগীদের নিয়মিত শরীরচর্চা করতে বলা হচ্ছে। শুধু কোলন ক্যানসার নয়, একাধিক ক্যানসারের ঝুঁকিই কমাতে পারে প্রতিদিনের নিয়মিত ব্যায়াম ও শরীরচর্চা।

কোন ব্যায়াম কার্যকরী এবং কতক্ষণ করা উচিত

রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং (আরটি)-এর অর্থ হলো পেশি মজবুত করার জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়াম। ডাম্ববেল, কেটলবেল, ভারোত্তোলন করা হয় এই ধরনের শরীরচর্চায়। তা ছাড়া স্কোয়াট, পুশ-আপ, প্ল্যাঙ্ক, বাইসেপস কার্ল-ও রয়েছে তালিকায়।

হাই-ইন্টেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং (এইচআইআইটি)-এর অর্থ হলো অল্প সময়ে প্রবল পরিশ্রম, তার পর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্রাম। যেমন ৩০ সেকেন্ড জাম্পিং জ্যাক, ১৫ সেকেন্ড বিশ্রাম, ৩০ সেকেন্ড বার্পি। আধাঘণ্টার মতো এই ভাবে ব্যায়াম করতে থাকলে নানাবিধ উপকার মিলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সপ্তাহে পাঁচ দিনই শরীরচর্চা করতে হবে। দিনের কোনো এক সময়ে ২০-৩০ মিনিট ব্যায়াম করলে ফল পাওয়া যাবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কর্মীদের চাপে রাখলে কি অফিস লাভবান হয়, নাকি ক্ষতিগ্রস্ত?

Published

on

গাজীপুরে

সময়মতো অফিসে আসা, নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ এবং নিয়ম মেনে কাজ করা—এসবই একজন আদর্শ কর্মীর বৈশিষ্ট্য। কিন্তু এই ‘আদর্শ’ ধারণার আড়ালে অনেক সময় লুকিয়ে থাকে এক ধরনের অসহনীয় চাপ, যা কর্মজীবনকে করে তোলে বিষাক্ত। অতিরিক্ত চাপের কারণে কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় অবসাদ ও ভুলভ্রান্তি

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অফিসে দীর্ঘসময় অতিরিক্ত চাপে থাকতে হলে কর্মীদের মধ্যে দেখা দিতে পারে অবসাদ, ঘুমের সমস্যা, মেজাজের অবনতি এবং মানসিক ক্লান্তি। এইসব সমস্যার কারণে পরদিন কাজে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। হঠাৎ করে ছোটখাটো ভুল, সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারা, কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে মনোমালিন্য—এসবই তখন ঘন ঘন ঘটতে শুরু করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কাজের চাপ যখন পেরিয়ে যায় অফিসের গণ্ডি
একজন কর্মী অফিসের বাইরেও যদি কাজের চাপ বয়ে বেড়ান, তা হলে তার ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কাজের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়। এমনকি সৃজনশীলতাও হারিয়ে যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চাপ বেশি মানেই কাজ বেশি? গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ করেন, তাদের মধ্যে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৫ শতাংশ এবং হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৭ শতাংশ বেশি।

মানবদেহ কোনো যন্ত্র নয়
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে শরীর ও মস্তিষ্ক—দুটোই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জানাচ্ছে, একটানা ৯০ মিনিট কাজ করলে কাজের মান কমে যায় এবং ভুলের হার বেড়ে যায়।

অতিরিক্ত চাপের কারণে আর্থিক ক্ষতিও কম নয়
মার্কিন গবেষণায় উঠে এসেছে একজন অবসন্ন কর্মীর কারণে কোম্পানিকে বছরে গড়ে ৪ হাজার থেকে ২১ হাজার ডলার পর্যন্ত ক্ষতি হয়, ১ হাজার কর্মীর জন্য বছরে লোকসান: ৫.৩ মিলিয়ন ডলার। অতিরিক্ত চাপে থাকা কর্মীদের মধ্যে ভুল করার হার: ১১ গুণ বেশি। অসুস্থতাজনিত ছুটির হার: ৮ গুণ বেশি। অফিসে থেকেও অকার্যকর হওয়ার হার: ৪ গুণ বেশি

সুস্থ কর্মী, সফল অফিস: করণীয় কী?
প্রতিষ্ঠানের উচিত এমন একটি কর্মপরিবেশ গড়ে তোলা, যেখানে কর্মীরা চাপমুক্তভাবে কাজ করতে পারেন। কাজের পর কর্মীদের যেন সময় থাকে পরিবার, বন্ধু ও নিজের যত্ন নেওয়ার।

সহজ কিছু উদ্যোগ:
নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষের লক্ষ্য
অতিরিক্ত ওভারটাইম না করিয়ে কাজের বণ্টন সুষম করা
মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া
কর্মীদের সৃজনশীলতাকে মূল্যায়ন করা
চাপ নয়, যত্নই প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়

অতিরিক্ত কাজ বা চাপ যতটা না লাভ দেয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি ডেকে আনে। সুস্থ, সুখী, এবং উৎসাহী কর্মীরাই প্রতিষ্ঠানকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে পারেন। সুতরাং, কর্মীদের শ্বাস নেওয়ার সুযোগ দিন, চাপ নয়—দিন সহানুভূতি ও সহায়তা।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

এয়ার কুলারের বাতাস এসির মতো ঠান্ডা হবে ৩ কৌশলে

Published

on

গাজীপুরে

তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে এসি কিনছেন অনেকেই। যাদের বাজেট আরেকটু কম তারা প্রচণ্ড গরমে স্বস্তি পেতে অনেকেই ভরসা রাখছেন এয়ার কুলারে। এয়ার কন্ডিশনারের চেয়ে কম খরচ হওয়ায় এটি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে অনেকের অভিযোগ থাকে এয়ার কুলারে এসির মতো ঠান্ডা বাতাস পাওয়া যায় না। অনেক সময় এমন হয় যে কুলার সামনে থাকলেও ঠান্ডা বাতাস দেয় না। অনেক কারণে এমনটা হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে কুলারের এই অবস্থা ঠিক করা যায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যেভাবে এয়ার কুলার ব্যবহার করলে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে
১. অনেক সময় ধুলার কারণে কুলারের কার্টেন বন্ধ হয়ে যায়। যদি কার্টেনের মধ্য দিয়ে বাতাস যাওয়ার জায়গা না থাকে, তাহলে বাতাস ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারবে না এবং সেখান থেকে শীতল বাতাসও আসবে না। যে কোনো ক্ষেত্রে শীতল বাতাস প্রবাহের জন্য কার্টেনের মধ্যে জায়গা থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে মাঝে মাঝে ধুলা কার্টেনে জমে যায়। তাই কুলারের কার্টেন পুরোনো হয়ে গেলে তা পরিবর্তন করার পরামর্শ দেওয়া হয়। অন্যথায় একটি জেট ক্লিনিং পাইপ দিয়ে কার্টেন ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. আরেকটি ব্যাপার খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। তা হচ্ছে ঘরের ভেতরে কুলারটি কোথায় রাখা হয়েছে। কুলার কখনই বন্ধ জায়গায় রাখা উচিত নয়। কুলার তখনই ঠান্ডা হয় যখন এটি বাইরের বাতাস গ্রহণ করতে পারে। সেক্ষেত্রে ঘরের ভেতরে কুলার রাখলে ভেতরে বাতাস সঞ্চালিত হতে থাকবে এবং বাতাস ঠান্ডা হবে না। বরং এতে ঘরের আর্দ্রতা আরও বেড়ে যাবে।

৩. যখনই কুলার চালানো হবে, কিছুক্ষণের জন্য পাম্প চালু রাখার চেষ্টা করতে হবে। এর অর্থ হলো কুলারটি যখন সম্পূর্ণ ভিজে যাবে তখন এর ফ্যানটি চালু করা উচিত, এতে বাতাস শুষ্ক এবং গরম হবে না তবে শীতল আসতে শুরু করবে। তবে আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে আবহাওয়া আর্দ্র থাকলে কুলারটি সঠিক ভাবে ঠান্ডা বাতাস দিতে পারে না।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কিডনি ড্যামেজ হওয়ার ৬ লক্ষণ

Published

on

গাজীপুরে

কিডনির ক্ষতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব একটা টের পাওয়া যায় না। যে কারণে দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ (CKD) হওয়ার আগে এর প্রাথমিক লক্ষণ বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। যেসব লক্ষণ চোখ এড়িয়ে গেলে কিডনি ফেইলিওরের মতো ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে। তবে আগেভাগে সতর্কতা সংকেতগুলো চিনতে পারলে সমস্যার প্রতিকার করা সহজ হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. ফেনা বা বুদবুদযুক্ত প্রস্রাব
কিডনির ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবে ক্রমাগত ফেনা বা বুদবুদ। এই পরিস্থিতির নাম প্রোটিনুরিয়া। এর অর্থ হলো কিডনির ফিল্টারিং ইউনিট গ্লোমেরুলি প্রোটিনকে, যেমন অ্যালবুমিনকে প্রস্রাবে প্রবেশ করতে দিচ্ছে। স্বাভাবিক কিডনি সাধারণত প্রচুর প্রোটিন প্রবেশ করতে দেয় না, তাই খালি চোখে দৃশ্যমান ফেনা একটি সতর্কতা সূচক যা চিকিৎসকের দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. গোড়ালি, পা বা চোখের চারপাশে ফোলাভাব
কিডনি সোডিয়াম এবং তরল ভালোভাবে ফিল্টার করতে সক্ষম না হলে অতিরিক্ত পানি এবং লবণ শরীরে জমা হয়। এটি সাধারণত দৃশ্যমান ফোলাভাব সৃষ্টি করে, বিশেষ করে গোড়ালি, পা এবং চোখের চারপাশের অংশে। বিশেষ করে সকালের সময় এসব স্থানে ফোলাভাব সাধারণত অকার্যকর কিডনি পরিস্রাবণের কারণে পানি ধরে রাখার ফলে হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৩. প্রস্রাব বৃদ্ধি, বিশেষ করে রাতে
কিডনির কার্যকারিতা হ্রাসের প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে একটি হলো প্রস্রাবের ধরণ পরিবর্তন। এতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা ঘন ঘন প্রস্রাব করার তাগিদ অনুভব করেন, বিশেষ করে রাতে। একে নকটুরিয়া বলা হয়। কিডনি ভালোভাবে প্রস্রাব ঘনীভূত করতে না পারলে এমনটা ঘটে। তাই প্রস্রাবের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং ঘন ঘন প্রস্রাব করার প্রয়োজন দেখা দেয়।

৪. ক্লান্তি এবং দুর্বলতা
সুস্থ কিডনি এরিথ্রোপয়েটিন তৈরি করে। এটি একটি হরমোন যা লোহিত রক্তকণিকা গঠনে সাহায্য করে। ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি এই হরমোন কম নিঃসরণ করে, যার ফলে রক্তস্বল্পতা হতে পারে। ত্রুটিপূর্ণ কিডনি কার্যকারিতার কারণে রক্তে টক্সিন জমা হওয়ার ফলে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

৫. অনবরত চুলকানি
দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগের ফলে রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হতে পারে। যার ফলে তীব্র চুলকানি হয়, যাকে প্রুরিটাসও বলা হয়। এই চুলকানি সাধারণত স্থায়ী হয়, টপিকাল লোশন বা ক্রিম প্রয়োগ করলেও উপশম হয় না। এটি রাতে আরও বেশি হতে পারে।

৬. ক্ষুধামন্দা
হঠাৎ ক্ষুধা কমে যাওয়াও হতে পারে কিডনির সমস্যার লক্ষণ। রক্তে বর্জ্য পদার্থ জমা হলে তা হজম ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করে। যার ফলে বমি বমি ভাব, মুখে দুর্গন্ধ, এমনকি বমিও হতে পারে, যা খাবারের প্রতি আগ্রহ হ্রাস করে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে এসি কেনার আগে এই ৭টি টিপস জেনে নিন

Published

on

গাজীপুরে

গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমে এসি আমাদের জীবনে এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। অনেকেই এই সময় নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন। তবে এসি ব্যবহারের সবচেয়ে বড় ভাবনার জায়গা হলো বিদ্যুৎ বিল। যদিও সঠিক ব্যবহার ও পরিকল্পনায় এসি খুব একটা বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি আপনি প্রথমবার এসি কেনার কথা ভাবেন, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। এতে আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী মানসম্মত একটি এসি কিনতে পারবেন। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলো কী কী —

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
  1. সঠিক টন ও ঘরের আকার মিলিয়ে নিন
    এসির টন বাছাই করবেন ঘরের আয়তনের ভিত্তিতে। ছোট ঘরের জন্য ১ টন এসি যথেষ্ট হলেও, মাঝারি বা বড় ঘরের জন্য ১.৫ থেকে ২ টন এসি উপযুক্ত।

  2. উইন্ডো না স্প্লিট? বুঝে বেছে নিন
    ছোট ঘরের জন্য উইন্ডো এসি সহজলভ্য ও সহজে ইনস্টলযোগ্য। অন্যদিকে, বড় ঘরের জন্য স্প্লিট এসিই ভালো, কারণ এটি তুলনামূলকভাবে কম শব্দ করে এবং বেশি কার্যকর।

  3. স্টার রেটিং দেখে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন
    এসির এনার্জি ইফিশিয়েন্সি রেটিং (স্টার রেটিং) অবশ্যই দেখে নিন। ৫-স্টার রেটিংয়ের এসি বিদ্যুৎ কম খরচ করে এবং দীর্ঘমেয়াদে খরচ কমায়।

  4. বাজেট ও ইনস্টলেশনের খরচ বিবেচনা করুন
    আপনার বাজেটের মধ্যে থেকেই এসি নির্বাচন করুন। শুধু মূল দামের দিকেই নয়, ইনস্টলেশন ও রক্ষণাবেক্ষণ খরচের বিষয়েও আগে থেকেই ধারণা রাখুন। উৎসবকালীন সময়ে ডিসকাউন্ট বা অফারের সুযোগও নিতে পারেন।

  5. বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড বেছে নিন
    ভালো ব্র্যান্ডের এসি কিনলে মানসম্পন্ন পারফরম্যান্স, দীর্ঘমেয়াদি ওয়ারেন্টি এবং সঠিক বিক্রয়োত্তর সেবা পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতের ঝামেলা কমায়।

  6. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার দেখুন
    আধুনিক এসিগুলোতে ওয়াই-ফাই কানেক্টিভিটি, অটো-ক্লিন, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ফিল্টারসহ নানা স্মার্ট ফিচার থাকে। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ফিচার যুক্ত এসি বেছে নিন।

  7. রিভিউ ও রেটিং দেখে কিনুন
    এসি কেনার আগে অনলাইনে ব্যবহারকারীদের রিভিউ ও রেটিং দেখে নিন। এতে প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও মান সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

 

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এমএস

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার14 hours ago

লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন কমলো ৩ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (১০ আগস্ট থেকে ১৪ আগস্ট) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্লকে ১৪ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ৩৩ টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪০...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই জেমিনি সি ফুডের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেমিনি সি ফুড পিএলসির শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানিটি।...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) শেয়ার দর পতনের শীর্ষে উঠে এসেছে এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে হা-ওয়েল টেক্সটাইল

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৬৮টির দর বেড়েছে। দর বৃদ্ধির...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন লিমিটেড। আজ কোম্পানিটির ৩৭ কোটি...

গাজীপুরে গাজীপুরে
পুঁজিবাজার2 days ago

শেষ কার্যদিবসে সূচক বাড়লো, সামান্য কমেছে লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ১৬৮ কোম্পানি শেয়ার দর...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭৩০
৩১  
গাজীপুরে
জাতীয়11 hours ago

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে: প্রধান উপদেষ্টা

গাজীপুরে
পুঁজিবাজার14 hours ago

লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন কমলো ৩ হাজার কোটি টাকা

গাজীপুরে
রাজনীতি14 hours ago

কারাগারে খালেদা জিয়ার নির্যাতনকারীদের বিচার করতে হবে: আব্বাস

গাজীপুরে
মত দ্বিমত14 hours ago

স্বাধীনতার হুমকির মুখে গণমাধ্যম

গাজীপুরে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

মিনিস্টারে চাকরির সুযোগ

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ফোন দিয়ে নরওয়ের অর্থমন্ত্রীর কাছে নোবেল পুরস্কার চাইলেন ট্রাম্প

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ভারতে তীর্থযাত্রীদের ভাসিয়ে নিয়ে গেল কাদার স্রোত, নিহত ৬০

গাজীপুরে
টেলিকম ও প্রযুক্তি15 hours ago

স্মার্টফোনে আড়িপাতা আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

গাজীপুরে
জাতীয়15 hours ago

ডিএমপিতে চালু হলো অনলাইন জিডি

গাজীপুরে
সারাদেশ15 hours ago

বাড়ছে পদ্মার পানি, পানিবন্দি ২০ হাজার পরিবার

গাজীপুরে
জাতীয়11 hours ago

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে: প্রধান উপদেষ্টা

গাজীপুরে
পুঁজিবাজার14 hours ago

লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন কমলো ৩ হাজার কোটি টাকা

গাজীপুরে
রাজনীতি14 hours ago

কারাগারে খালেদা জিয়ার নির্যাতনকারীদের বিচার করতে হবে: আব্বাস

গাজীপুরে
মত দ্বিমত14 hours ago

স্বাধীনতার হুমকির মুখে গণমাধ্যম

গাজীপুরে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

মিনিস্টারে চাকরির সুযোগ

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ফোন দিয়ে নরওয়ের অর্থমন্ত্রীর কাছে নোবেল পুরস্কার চাইলেন ট্রাম্প

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ভারতে তীর্থযাত্রীদের ভাসিয়ে নিয়ে গেল কাদার স্রোত, নিহত ৬০

গাজীপুরে
টেলিকম ও প্রযুক্তি15 hours ago

স্মার্টফোনে আড়িপাতা আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

গাজীপুরে
জাতীয়15 hours ago

ডিএমপিতে চালু হলো অনলাইন জিডি

গাজীপুরে
সারাদেশ15 hours ago

বাড়ছে পদ্মার পানি, পানিবন্দি ২০ হাজার পরিবার

গাজীপুরে
জাতীয়11 hours ago

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি কেউ যেন নষ্ট করতে না পারে: প্রধান উপদেষ্টা

গাজীপুরে
পুঁজিবাজার14 hours ago

লেনদেনের সঙ্গে বাজার মূলধন কমলো ৩ হাজার কোটি টাকা

গাজীপুরে
রাজনীতি14 hours ago

কারাগারে খালেদা জিয়ার নির্যাতনকারীদের বিচার করতে হবে: আব্বাস

গাজীপুরে
মত দ্বিমত14 hours ago

স্বাধীনতার হুমকির মুখে গণমাধ্যম

গাজীপুরে
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার15 hours ago

মিনিস্টারে চাকরির সুযোগ

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ফোন দিয়ে নরওয়ের অর্থমন্ত্রীর কাছে নোবেল পুরস্কার চাইলেন ট্রাম্প

গাজীপুরে
আন্তর্জাতিক15 hours ago

ভারতে তীর্থযাত্রীদের ভাসিয়ে নিয়ে গেল কাদার স্রোত, নিহত ৬০

গাজীপুরে
টেলিকম ও প্রযুক্তি15 hours ago

স্মার্টফোনে আড়িপাতা আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

গাজীপুরে
জাতীয়15 hours ago

ডিএমপিতে চালু হলো অনলাইন জিডি

গাজীপুরে
সারাদেশ15 hours ago

বাড়ছে পদ্মার পানি, পানিবন্দি ২০ হাজার পরিবার