জাতীয়
বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বোটানিক্যাল গার্ডেন শুধু বিনোদনের স্থান নয়, এটি প্রকৃতি সংরক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। এসব উদ্যানকে প্রকৃতির সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। কেউ এ সংক্রান্ত কার্যকর প্রস্তাব দিলে তা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা হবে।
শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক বোটানিক্যাল কনফারেন্স ২০২৪-এর উদ্বোধনী অধিবেশনে অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা বলেন, দেশের পাহাড়ি ও উপকূলীয় বনসহ বিপন্ন বনাঞ্চল রক্ষায় সরকার কাজ করছে। বন সংরক্ষণে ট্যুরিজম নিয়ন্ত্রণের চেষ্টায় নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে।
রিজওয়ানা হাসান বলেন, অবৈধ দখলমুক্ত করে পুনরায় বনায়ন করতে হবে। কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে বন উজাড় হলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে সঙ্গে সঙ্গে পুনরায় বৃক্ষরোপণ নিশ্চিত করতে হবে।
রিজওয়ানা বলেন, শালবন পুনরুদ্ধারে একটি মহাপরিকল্পনা গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। শুধু দেশীয় গাছ রোপণ করলেই হবে না, এগুলো টিকিয়ে রাখার ব্যবস্থাও জরুরি। সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে প্রাকৃতিক বন পুরোপুরি ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তাই কোনো বনায়ন প্রকল্পের কারণে প্রাকৃতিক বন ধ্বংস করা যাবে না।
নগরায়ণ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ঢাকাসহ দেশের নগর এলাকায় সবুজায়ন ও আরবান ফরেস্ট্রি প্রসারে পরিকল্পিত উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। সংবিধানে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের অঙ্গীকার করা হয়েছে, তা বাস্তবায়নে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশের প্রশংসা করে তিনি বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবাদীদের উত্থানের অন্যতম কারণ এখানকার প্রকৃতিবান্ধব পরিবেশ। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও এ ধরনের প্রাকৃতিক পরিবেশ গড়ে তোলা প্রয়োজন।
বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এম. আজিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি ছিলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান, প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (একাডেমিক) প্রফেসর ড. এম. মাহফুজুর রহমান, প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (প্রশাসন) প্রফেসর ড. সোহেল আহমেদ প্রমুখ।

জাতীয়
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর

পরবর্তী বছর হজে যেতে প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ হবে আগামী ১২ অক্টোবর। সৌদি সরকারের নিবন্ধনের সময়সীমা অনুযায়ী এ সময় আর বাড়ানো হবে না বলে জানিয়েছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এ বার্তা বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী মুসলিম নাগরিকদের কাছে পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি পাঠিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, হজ ২০২৬ এর সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের প্রাথমিক নিবন্ধন গত ২৭ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে, যা আগামী ১২ অক্টোবর পর্যন্ত চলমান থাকবে। এ অবস্থায়, হজের প্রাথমিক নিবন্ধন সংক্রান্ত এ বার্তা বহুল প্রচারের জন্য সব মোবাইল অপারেটর কোম্পানিকে বিনামূল্যে খুদেবার্তার মাধ্যমে বাংলাদেশের মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী মুসলিম নাগরিকদের কাছে পাঠানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
আগামী বছর হজে যেতে চার লাখ টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন গত ২৭ জুলাই থেকে শুরু হয়েছে। হজ প্যাকেজ ঘোষণার পর বাকি টাকা জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনা মিলিয়ে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে পারবেন।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের মে মাসের শেষ সপ্তাহে সৌদি আরবে পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।
প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ করতে সময় এক মাসের বেশি থাকলেও এখন পর্যন্ত সরকার হজ প্যাকেজ ঘোষণা করতে পারেনি। চলতি মাসের মাঝামাঝি হজ প্যাকেজ ঘোষণা করার লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে হজ অনুবিভাগের যুগ্ম-সচিব মো. মঞ্জুরুল হক বলেন, সৌদি সরকারের রোডম্যাপ অনুযায়ী এবার ১২ অক্টোবরের পর আর কেউ নিবন্ধন করতে পারবেন না। আমরা এই বিষয়টি ব্যাপকভাবে সবাইকে জানাতে চাই। এজন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিটিআরসিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
হজ প্যাকেজ ঘোষণার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনো বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা যায়নি। সৌদি প্রান্তের খরচও পুরোপুরি পাওয়া যায়নি। আশা করছি আগামী সপ্তাহের মধ্যে বিমান ভাড়া নির্ধারণ করা সম্ভব হবে। আমরা চলতি মাসের মাঝামাঝি নির্বাহী কমিটির সভা ডেকে হজ প্যাকেজটি চূড়ান্ত করতে চাইছি।
জাতীয়
৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানার চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য ৩০০ আসনের চূড়ান্ত সীমানার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ সীমানার ভিত্তিতেই অনুষ্ঠিত হবে আগামী নির্বাচন। এবার গাজীপুরে একটি বাড়িয়ে ছয়টি আসন এবং বাগেরহাটে একটি কমিয়ে তিনটি আসন রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ।
তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য ৩০০ সংসদীয় এলাকার সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তা গেজেটে আকারে প্রকাশ করা হবে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে সীমানা নির্ধারণ সংক্রান্ত বিশেষায়িত কমিটি কাজ করে। তারপর ৩০০ আসনের সীমানার খসড়া ৩০ জুলাই প্রকাশ করে ইসি।
দ্বাদশ সংসদের ২৬১ আসনের সীমানা বহাল রেখে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩৯টি আসনে ছোটখাটো পরিবর্তন করে নতুন সীমানার খসড়া প্রকাশ করা হয়। পরিবর্তনের মধ্যে গাজীপুরে একটি আসন বাড়ানো হয়েছে এবং বাগেরহাটে একটি আসন কমানো হয়।
সংসদীয় এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি জানাতে ১০ অগাস্ট পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়।
সচিব জানান, সর্বমোট আপত্তি এবং সুপারিশ আবেদন এসেছে ১ হাজার ৮৯৩টি। ১০ অগাস্ট পর্যন্ত ৩৩ জেলার ৮৪টি আসন সম্পর্কিত ১ হাজার ১৮৫টি আপত্তি এবং ৭০৮টি পরামর্শ বা সুপারিশ পাওয়া গেছে। পক্ষ ও বিপক্ষ উভয় দিক থেকেই মতামত এসেছে। মূলত আপত্তিটা আগে শোনে ইসি।
২৪-২৭ অগাস্ট টানা চার দিন প্রস্তাবিত নির্বাচনী এলাকার সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি ও আবেদনের ওপর শুনানি শেষ করে নির্বাচন কমিশন সচিব বলেছিলেন, পর্যালোচনা করে যত দ্রুত সম্ভব চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে।
৩০০ সংসদীয় এলাকার সীমানার তালিকা দেখতে ক্লিক করুন এখানে।
জাতীয়
১০ কমিশনের ৩৬৭ সুপারিশ, ৫০টি বাস্তবায়িত

রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের জন্য গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের ১০টি সংস্কার কমিশনের আশু বাস্তবায়নযোগ্য মোট ৩৬৭টি সুপারিশের মধ্যে ৫০টি সুপারিশের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন হয়েছে। এছাড়াও, ৩৭টি সুপারিশ আংশিকভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে এবং বাকি ২৮০টি সুপারিশ বাস্তবায়নের কাজ চলমান আছে।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এসব তথ্য তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশের বাইরেও বিভিন্ন উপদেষ্টার নির্দেশে এবং স্বপ্রণোদিত হয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বিপুল সংখ্যক সংস্কার কার্যক্রম সম্পন্ন করেছে। এই কাজের তালিকা অনেক দীর্ঘ এবং সংস্কার কমিশনের বাইরেও বহু বেশি সংস্কার কাজ মন্ত্রণালয়গুলোতে হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা আজ (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে গণমাধ্যম কর্মীদের বিভিন্ন সংস্কার কমিশন ও মন্ত্রণালয়ের সংস্কার কাজের ফিরিস্তি সরবরাহ ও অবহিত করার নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে মোট ১১টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছিল।
জাতীয়
দুর্গাপূজায় প্রতিটি মণ্ডপ পাবে ৫০০ কেজি করে চাল

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের ৬৪ জেলায় ৩২ হাজার ৯৯০টি পূজামণ্ডপে বিতরণের জন্য ১৬ হাজার ৪৯৬ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে সরকার। প্রতিটি মণ্ডপ ৫০০ কেজি হারে চাল পাচ্ছে।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর থেকে চালের বরাদ্দপত্র জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানো হয়েছে। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজা শুরু হবে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর।
বরাদ্দপত্রে বলা হয়েছে, শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসব উদযাপনের লক্ষ্যে দেশের ৬৪টি জেলার ৩২ হাজার ৯৯০টি পূজামণ্ডপে আগত ভক্তদের আহার্য বাবদ বিতরণের জন্য মণ্ডপ প্রতি ৫০০ কেজি হারে মোট ১৬ হাজার ৪৯৫ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হলো।
এতে আরও বলা হয়, জেলা প্রশাসক তার জেলার পূজামণ্ডপের সংখ্যা, আকার, ব্যাপকতা, আর্থিক সামর্থ্য/স্বচ্ছলতা/দারিদ্রতা এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়াবলী বিবেচনা করে উপজেলাওয়ারী চাল উপ-বরাদ্দ করবেন। মণ্ডপ/মন্দিরের সংখ্যা কম হলে অতিরিক্ত চাল মজুত রেখে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরকে জানাবেন এবং নিরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় হিসাব সংরক্ষণ করবেন।
জাতীয়
হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দিলে বাতিল হবে সংসদ সদস্যপদ: ইসি

সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরও ৫ বছরের মধ্যে তদন্ত করে নির্বাচন কমিশন (ইসি) যদি হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার প্রমাণ পায় তবে ওই ব্যক্তির সদস্যপদ বাতিল করা যাবে বলে জানিয়েছেন ইসি আবুল ফজল মোহাম্মদ সানাউল্লাহ।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংস্কারের একগুচ্ছ সুপারিশ চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। এমন একগুচ্ছ সংশোধনী এনে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) ১৯৭২ (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ চূড়ান্ত করতে আইন মন্ত্রণালয়ে ভোটিংয়ের জন্য পাঠিয়েছে ইসি।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) নির্বাচন কমিশনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ইসি সানাউল্লাহ বলেন, হলফনামায় কোনো প্রার্থী মিথ্যা তথ্য দিলে নির্বাচিত হওয়ার পর পাঁচ বছর মেয়াদের মধ্যে ইসি স্বপ্রণোদিত হয়ে বা কোনো তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাকে রিকল করতে পারবে। মিথ্যা তথ্য দেওয়ার বিষয়টি প্রমাণ হলে তার প্রার্থিতা, এমনকি সংসদ সদস্যপদও বাতিল হবে। তবে পাঁচ বছর মেয়াদের পর তা নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারে থাকবে না।
তিনি আরও জানান, হলফনামায় যদি কেউ মিথ্যাচার করে, হলফনামায় যদি মিথ্যা তথ্য দেয়, তাহলে সেটার ব্যাপারে তদন্ত করে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আরপিওতে আরও সুনির্দিষ্টভাবে বিধান সন্নিবেশ করা হয়েছে। এ সময়কালটা হবে যে অফিসের জন্য উনি নির্বাচনটা করছেন সেই অফিসের মেয়াদকাল (এমপি পদের মেয়াদ) পর্যন্ত। এরপরে স্বাভাবিকভাবে ফৌজদারি মামলা অন্যভাবে হতে পারে।
তিনি বলেন, যে অফিসের জন্য অর্থাৎ যে ডিউরেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এমপি নির্বাচিত হলেন এ অফিসের জন্যই তো নির্বাচনটা করেছেন। এ অফিসের নির্বাচনের জন্যই তিনি হলফনামাটা দিয়েছেন। সুতরাং এ সময়কালে যদি হলফনামায় কোনো ধরনের অত্যুক্তি, বিচ্যুতি, মিথ্যা তথ্য যদি দেওয়া হয়; তাহলে তদন্ত করে রিকল করে প্রয়োজনে তার ক্যান্ডিডেচার ক্যান্সেল (প্রার্থিতা বাতিল) করা হবে। নির্বাচিত এমপিও হতে পারেন, আইনের আওতায় আসতে পারেন এবং তার পদ চলে যেতে পারে।