কর্পোরেট সংবাদ
সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ডের সিআইপিএ ও সিআইবিএফ কোর্সের উদ্বোধন

সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ড ফর ইসলামিক ব্যাংকস অব বাংলাদেশের (সিএসবিআইবি) উদ্যোগে বাহরাইনভিত্তিক অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড অডিটিং অর্গানাইজেশন ফর ইসলামিক ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনস (এএওআইএফআই) প্রবর্তিত ২টি কোর্সের উদ্বোধন করা হয়েছে।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) কাকরাইলস্থ সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে ‘সার্টিফাইড ইসলামিক প্রফেশনাল অ্যাকাউন্ট্যান্ট’ (সিআইপিএ) কোর্সের ১০ম ব্যাচ এবং সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ড প্রবর্তিত ‘সার্টিফিকেট কোর্স অন ইসলামিক ব্যাংকিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স’ (সিআইবিএফ) শীর্ষক কোর্সের ১১তম ব্যাচ উদ্বোধন করা হয়।
সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ ড. মো. আনোয়ার হোসাইন মোল্লার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এসডিএফ)-এর চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম)-এর মহাপরিচালক ড. মো. আখতারুজ্জামান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম ডেভেলপমেন্ট ও ইভালুয়েশান সেন্টারের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মো. আবুদ দারদা, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট (বিআইআইটি)-এর ডিরেক্টর জেনারেল এম. আব্দুল আজিজ, পিএইচডি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ একাডেমির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও ডাইরেক্টর জেনারেল কে এম মুনিরুল আলম আল-মামুন এবং আদল অ্যাডভাইজরি, মালয়েশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা-সিইও ও এএওআইএফআই ক্যাপাসিটি বিল্ডিং, বাহরাইনের মাস্টার ট্রেইনার ড. মুফতি ইউসুফ সুলতান। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সেন্ট্রাল শরীয়াহ্ বোর্ডের সেক্রেটারি জেনারেল মো. আবদুল্লাহ শরীফ। অনুষ্ঠানের সঞ্চালনায় ছিলেন বোর্ডের ইনচার্জ (প্রশাসন) সৈয়দ সাখাওয়াতুল ইসলাম, পিএইচডি এবং কুরআন মাজীদ হতে তিলাওয়াত করেন বোর্ডের প্রিন্সিপাল অফিসার মুহা. আব্দুল্লাহ আল-ফারুক।
অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ তাঁদের বক্তব্যে বলেন, মুসলিম হিসেবে আমাদের সকল ভালো কাজ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করতে হবে। এক্ষেত্রে নিয়তের বিশুদ্ধতা ও ইখলাস চর্চা জরুরি। দ্রুত বিকাশমান একটি শিল্প হিসেবে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের জন্য প্রচুর দক্ষ কর্মী প্রয়োজন। সুতরাং সিআইপিএ ও সিআইবিএফ কোর্সের নবাগতদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে গড়ে উঠতে হবে এবং ইসলামী ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স সেক্টরের একজন দক্ষ প্রফেশনাল হতে হবে অথবা এই সেক্টরের প্রশিক্ষিত একজন উদ্যোক্তা হতে হবে। অনেক মহৎ ব্যক্তির উদ্যোগে এদেশে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের ভিত রচিত হয়েছে। তাদের পরম যত্নে গড়া এ শিল্পকে ধ্বংস করতে অপশক্তি সদা তৎপর। সুতরাং নিজেদেরকে যোগ্য হিসেবে গড়ে তুলে দৃশ্য-অদৃশ্য সকল অপশক্তির হাত থেকে এ শিল্পকে রক্ষা করতে আমাদের বদ্ধপরিকর হতে হবে।
বক্তাগণ উভয় কোর্সে অংশগ্রহণকারীদের সাফল্য কামনা করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
সারাদেশে ডেডিকেটেড সার্ভিস ডেস্ক চালু করলো কমিউনিটি ব্যাংক

বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদের জন্য বিশেষায়িত ও অগ্রাধিকারভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি একযোগে সারাদেশের সকল শাখা ও উপশাখায় ‘ডেডিকেটেড সার্ভিস ডেস্ক’ চালু করেছে।
আজ সোমবার (১২ মে) রাজধানীর ধানমন্ডি শাখায় এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি ও কমিউনিটি ব্যাংকের পরিচালক আহমাদ মুঈদ।
এসময় আহমাদ মুঈদ বলেন, এই উদ্যোগ কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি একটি আন্তরিক শ্রদ্ধা ও দায়িত্ববোধের প্রকাশ। পুলিশ সদস্যরা দেশের যেকোনো শাখায় এখন থেকে নিশ্চিন্তে জানবেন যে, তাদের জন্য একটি নির্ধারিত ডেস্ক ও কর্মকর্তা রয়েছেন; যাদের মাধ্যমে তারা দ্রুত ও অগ্রাধিকারভিত্তিক সেবা পাবেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাদাত। এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরাই এই ব্যাংকের ভিত্তি। তাদের জন্য একটি সম্মানজনক ও সুবিধাজনক ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আজ থেকে প্রতিটি শাখা ও উপশাখায় একটি করে ডেডিকেটেড ডেস্ক থাকবে; যেখানে পুলিশ সদস্যরা অগ্রাধিকারভিত্তিক সেবা পাবেন এবং যদি কোনো সেবা তাৎক্ষণিকভাবে না দেওয়া সম্ভব হয়, তাহলে তা সেন্ট্রাল সার্ভারে রেকর্ড হয়ে সমাধান পর্যন্ত ট্র্যাক করা হবে।
এই ডেডিকেটেড সার্ভিস ডেস্কে প্রদত্ত সেবাসমূহের মধ্যে রয়েছে- অ্যাকাউন্ট, ঋণ, আমানত ও কার্ড সংক্রান্ত সবধরনের সহায়তা, নগদ লেনদেনে নির্ধারিত কর্মকর্তা ও অগ্রাধিকার, অসম্পন্ন সেবার অনুরোধ বা অভিযোগ কেন্দ্রীয় ডেটাবেজে রেকর্ড করে দ্রুত সমাধান, সরাসরি ফোন কলের মাধ্যমে ফলোআপ ও তথ্য আপডেট এবং পুলিশ সদস্যদের জন্য উপলব্ধ সব ব্যাংকিং পণ্য ও সেবার তথ্য এবং পরামর্শ।
উচ্চ লেনদেন বিশিষ্ট শাখাগুলোতে কল সেন্টারের সহায়তা নিয়ে সার্ভিস নিশ্চিত করা হবে। যেখানে লেনদেন কম, সেসব শাখার কর্মকর্তারা সরাসরি পুলিশ সদস্যদের ফোন করে আপডেট জানাবেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে কমিউনিটি ব্যাংক আবারও প্রমাণ করলো এটি শুধু একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং বাংলাদেশ পুলিশের আস্থা ও সম্মানের অংশীদার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক কুমিল্লা জোনের রিট্রিট প্রোগ্রাম

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির কুমিল্লা জোনের কর্মকর্তাদের নিয়ে দুই দিনব্যাপী ‘রিট্রিট প্রোগ্রাম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১০ ও ১১ মে কুমিল্লার বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমীতে (বার্ড) এটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
অনুষ্ঠানে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় প্রধান, কুমিল্লা জোনাল হেড, ঊর্ধ্বতন নির্বাহী ও কুমিল্লা অঞ্চলের শাখাপ্রধান, অপারেশন ম্যানেজার, মনোনীত কর্মকর্তা এবং উপশাখা ইন-চার্জগণ অংশগ্রহণ করেন।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকে ঋণ ব্যবস্থাপনা প্রশিক্ষণ

এনআরবিসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, শাখা ও উপশাখার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের পাঁচ দিনব্যাপী ঋণ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান। এ সময় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কবীর আহমেদ ও হারুনুর রশিদ উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, দক্ষ জনশক্তি একটি ব্যাংকের প্রধান সম্পদ। ব্যাংকের ঋণ শৃঙ্খলা বজায় রাখা এবং ঋণ সংক্রান্ত ঝুঁকিগুলো কমিয়ে গুণগত ঋণ বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যাংকারদের ঋণ সংক্রান্ত বিষয়ে যত বেশি সচেতন করা সম্ভব হবে ব্যাংকের গুণগত মানসম্পন্ন সম্পদ তত বৃদ্ধি পাবে।তাই প্রশিক্ষণের এই কর্মকান্ড আরো জোরদার করা হবে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের নতুন কান্ট্রি চিফ রিস্ক অফিসার এনামুল হক

স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি চিফ রিস্ক অফিসার (সিআরও) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন এনামুল হক। তিনি করপোরেট অ্যান্ড ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং (সিআইবি) পোর্টফোলিওর জন্য সিনিয়র ক্রেডিট অফিসার হিসেবেও দায়িত্ব পালন করবেন।
ব্যাংকিং খাতে ২৬ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে এনামুল হকের। এইচএসবিসি ও কেপিএমজির মতো আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করার পর তিনি ২০০১ সালে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে যোগ দেন। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে তিনি লোকাল করপোরেটস, কমোডিটি ট্রেডার্স, এগ্রিবিজনেস, গ্লোবাল সাবসিডিয়ারিজ, ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন ইত্যাদি ক্ষেত্রে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে এনামুল হক করপোরেট ক্লায়েন্ট কভারেজে নেতৃত্ব দিয়েছেন দক্ষতার সঙ্গে। এর আগে তিনি সামগ্রিক করপোরেট, কমার্শিয়াল ও ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং সেগমেন্টে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। পরিবর্তনশীল অর্থনৈতিক পরিবেশে কম ক্ষতির হার বজায় রেখে ব্যাংকের রেকর্ড সাফল্য অর্জনে এনাম উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার নাসের এজাজ বিজয় বলেন, এনামকে চিফ রিস্ক অফিসার হিসেবে স্বাগত জানিয়ে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। ক্লায়েন্ট কাভারেজে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা তাকে ক্লায়েন্টভিত্তিক ঝুঁকি ও সম্ভাবনা সম্পর্কে বিশেষভাবে দক্ষ করে তুলেছে, যা আমাদের রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করতে সহায়ক হবে। তার এই নিয়োগ আমাদের অভ্যন্তরীণ প্রতিভাকে মূল্যায়ন এবং গ্রাহক ও সমাজের বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে আমাদের অবস্থান বজায় রাখার প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
এনামুল হক মনাশ ইউনিভার্সিটির মাউন্ট এলিজা বিজনেস স্কুল থেকে এমবিএ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তার কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গি ও নেতৃত্ব স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের কার্যক্রমে ধারাবাহিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তিনি বাংলাদেশের আর্থিক খাতের অগ্রগতিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছেন। প্রকল্প ও রপ্তানি অর্থায়ন, এমঅ্যান্ডএ এডভাইজরি, ডেট ক্যাপিটাল মার্কেট, লোনস অ্যান্ড সিন্ডিকেশন, ইসলামিক ব্যাংকিং এবং কমার্শিয়াল রিয়েল এস্টেট খাতে যুগান্তকারী ও প্রথমবারের মতো অনেক উদ্যোগ গ্রহণ ও পরিচালনায় তার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশে মিস্টিনের গ্র্যান্ড লঞ্চ, একনি ফেসিয়াল ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন

বাংলাদেশে অভিষেক উদযাপন করেছে ব্র্যান্ড মিস্টিন। সম্প্রতি যমুনা ফিউচার পার্ক ওয়েস্ট কোর্টে এক জমকালো লঞ্চ ইভেন্টের মাধ্যমে একনি ফেসিয়াল সিরিজের ছয়টি অভিনব ভ্যারিয়েন্ট উন্মোচন করা হয়। যা উন্নত ফর্মুলেশনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্কিনকেয়ার চাহিদা পূরণে তৈরি।
অনুষ্ঠানে মিস্টিনের শীর্ষ কর্মকর্তা, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য উন্নয়ন বিভাগের (ডিআইটিপি) প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশের খ্যাতনামা সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররা উপস্থিত ছিলেন। যারা মিস্টিনের এই মাইলস্টোন উদযাপনে অংশ নেন। অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মিস্টিন বাংলাদেশের গ্রাহকদের জন্য উচ্চমানের ও সাশ্রয়ী বিউটি সলিউশন প্রদানের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে।
এক তারকাখচিত সন্ধ্যায় অতিথিরা একটি অভিনব অভিজ্ঞতার অংশীদার হন। যেখানে ছিল পণ্য প্রদর্শনী, নতুন একনি ফেসিয়াল সিরিজের বৈচিত্র্যময় ভ্যারিয়েন্ট উপস্থাপন, যা ত্বককে দাগ ও ব্রণমুক্ত রাখতে সহায়তা করে।
ইভেন্টে গেমস, সেলফি জোন এবং এক্সক্লুসিভ ট্রায়ালের সুযোগ ছিলো। এছাড়া জনপ্রিয় ব্যান্ডের প্রাণবন্ত পরিবেশনা, যা সন্ধ্যাকে করে তোলে আরও উজ্জ্বল।
থাইল্যান্ডের শীর্ষ স্থানীয় কসমেটিক ব্র্যান্ড হিসেবে, মিস্টিন তার অত্যাধুনিক গবেষণা, ডার্মাটোলজিক্যালি টেস্টেড পণ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যের জন্য বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশে একনি ফেসিয়ালের লঞ্চ মিস্টিনের মিশনকে আরও শক্তিশালী করে – কার্যকর স্কিনকেয়ার সমাধানের মাধ্যমে গ্রাহকদের ক্ষমতায়ন করা।
মিস্টিনের একজন মুখপাত্র বলেন, “বাংলাদেশে মিস্টিনের বিশেষজ্ঞতা নিয়ে আসতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আমাদের নতুন একনি ফেসিয়াল রেঞ্জ বাংলাদেশের ত্বকের ধরন অনুযায়ী বিশেষভাবে তৈরি, যা দৃশ্যমান ফলাফল নিশ্চিত করে। এই লঞ্চ দেশের সৌন্দর্য মানদণ্ড পুনর্নির্ধারণের যাত্রার শুধুমাত্র শুরু।”