কর্পোরেট সংবাদ
বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে সাংবাদিক আবু আলীর ‘অর্থনৈতিক পরিভাষা’

সাংবাদিক আবু আলীর পরিভাষাবিষয়ক বই ‘অর্থনৈতিক পরিভাষা’ পাওয়া যাচ্ছে অমর একুশে বইমেলায়। বইটিতে শেয়ারবাজার, ব্যাংক, বীমা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কর সংক্রান্ত পরিভাষাগুলো সহজভাবে তুলে ধরেছেন।
বইটির মুখবন্ধ লিখেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা বি এম ইউসুফ আলী এবং ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কাজিম উদ্দিন।
বইটি প্রকাশ করেছে জ্যোতিপ্রকাশ। পাওয়া যাচ্ছে বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিন্দু প্রকাশ-এর ২৬৬ এবং বাংলা একাডেমি চত্বরের ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) ৯৬২ নম্বর স্টলে। মূল্য: ২২০ টাকা। তবে মেলা উপলক্ষে থাকছে ২৫ শতাংশ ছাড়।
‘অর্থনৈতিক পরিভাষা’ বইটিতে একসাথে শেয়ারবাজার, ব্যাংক, বীমা, রাজস্ব, ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত পরিভাষা লেখক এক ছাতার নিচে তুলে ধরেছেন। বইটি শিক্ষানবিশ রিপোর্টার বিশেষ করে অর্থনৈতিক সাংবাদিকদের কাজে আসবে। এছাড়াও বিজনেস ফ্যাকল্টির শিক্ষার্থীদের উপকারে আসবে।
দীর্ঘ দেড় যুগের বেশি সময় ধরে রিপোর্টিংয়ের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন লেখক। বর্তমানে তিনি দৈনিক আমাদের সময়ে সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত। এ ছাড়া শেয়ারবাজারে কর্মরত সাংবাদিকদের সংগঠন ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) সাধারণ সম্পাদক। এটি লেখকের সপ্তম গ্রন্থ।
এরআগে ২০২৪ সালের গ্রন্থমেলায় ভ্রমণসংক্রান্ত ‘প্যারিস থেকে হামবুর্গ’, ২০২৩ সালের বইমেলায় ভ্রমণসংক্রান্ত ‘টেমস থেকে নীলনদ’, ২০২২ সালে শেয়ারবাজার নিয়ে লেখা ‘শেয়ারবাজারের সহজপাঠ’, ২০২১ সালের মেলায় ভ্রমণসংক্রান্ত ‘আকাশ থেকে জলে’, ২০২০ সালে ‘মেঘ পাহাড়ের আলিঙ্গন’ এবং ২০১৮ সালে প্রথম গ্রন্থ ‘শেয়ারবাজারের প্রাথমিক ধারণা’ প্রকাশ হয়।

কর্পোরেট সংবাদ
ইউনিভার্সাল মেনসওয়্যারের ছাদে সোলার পাওয়ার চালু: টেকসই শিল্পে নতুন দিগন্ত

অনন্ত অ্যাপারেলস লিমিটেড ও টাইম ইন্টারন্যাশনাল ট্রেডিং এস.আর.এল. রোমানিয়ার যৌথ উদ্যোগে তৈরি প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সাল মেনসওয়্যার লিমিটেড (ইউএমএল), যেটা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় ফরমালওয়্যার প্রস্তুতকারী, তারা তাদের আদমজী এইপিজেডের অত্যাধুনিক কারখানার ছাদে ৮১৪ কিলোওয়াট পিক সোলার পাওয়ার চালু করেছে। এই প্রকল্পটি বাংলাদেশের পরিবেশবান্ধব শিল্পের দিকে এগিয়ে যাওয়ার একটা বড় ধাপ।
এই সোলার সিস্টেমটি ৫ জুলাই থেকে চালু হয়েছে আর ২৬ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। এটি ইউএমএল’র পরিবেশবান্ধব এবং টেকসই উৎপাদনের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে। এই প্রজেক্টে বাংলাদেশ ব্যাংকের টেকনোলজিকাল ডেভেলপমেন্ট ফান্ড থেকে অর্থ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এটি ইউএমএল’র ইএসজি (ESG– এনভায়রনমেন্টাল, সোশ্যাল অ্যান্ড গভর্নেন্স) কৌশলের অংশ।
৬০ হাজার স্কয়ার ফিট জায়গা জুড়ে এই সিস্টেমে রয়েছে ১ হাজার ৩৩৫টি লংজি ৬১০ ওয়াট পিক সোলার প্যানেল আর সাতটি এসএমএ ১১০ কিলোওয়াট ইনভার্টার। এটি প্রতি বছর প্রায় ৯৫০ মেগাওয়াট আওয়ার পরিষ্কার বিদ্যুৎ উৎপাদন করবে, যা বছরে আনুমানিক ৬৩৭ টন কার্বন কমাবে।
এই প্রকল্পটি ইউএমএল’র ২০২৩ সালে পাওয়া এলইইডি গোল্ড সার্টিফিকেশনকে আরও শক্তিশালী করছে এবং ভবিষ্যতে এলইইডি প্লাটিনাম অর্জনের লক্ষ্যকে এগিয়ে নিচ্ছে।
ইউএমএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরীফ জহীর বলেন, এই সোলার প্রকল্পটি সবুজ ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে একটি সাহসী পদক্ষেপ। আমরা যে দায়িত্বশীলভাবে পোশাক তৈরি করছি-এটা তারই এক দৃষ্টান্ত। পরিবেশের যত্ন আর বিশ্বমানের উৎপাদন একসাথে সম্ভব– সেটাই আমরা প্রমাণ করছি।
২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত ইউনিভার্সাল মেনসওয়্যার লিমিটেড এখন পুরুষদের পোশাক তৈরির শীর্ষস্থানীয় একটি প্রতিষ্ঠান। তাদের মাসে ৩ লাখ স্যুট তৈরির সক্ষমতা আছে, এবং ৬,০০০-এর বেশি কর্মী রয়েছে। বার্ষিক আয় ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তারা মস ব্রোস, মার্কস অ্যান্ড স্পেন্সার, এইচ অ্যান্ড এম, ক্যালভিন ক্লেইন, বেন শেরম্যান, কেনেথ কোল, আর জারা-র মতো বিখ্যাত ব্র্যান্ডে পণ্য সরবরাহ করে।
বাংলাদেশের শিল্প খাত এগিয়ে যাওয়ার এই সময়ে, ইউএমএল টেকসই আর বিশ্বমানের উৎপাদন একসাথে কেমন করে এগিয়ে যেতে পারে, সেটার দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রাম অঞ্চলের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির চট্টগ্রাম উত্তর ও দক্ষিণ জোন এবং ২টি কর্পোরেট শাখার অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (২৬ জুলাই) ব্যাংকের চট্টগ্রাম আইবিটিআরএ’র রিজিওনাল সেন্টারে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জোনপ্রধান মো. আবদুর রব মৃধা।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর (চলতি দায়িত্ব) মো. ওমর ফারুক খান সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মাহমুদুর রহমান ও ড. এম. কামাল উদ্দীন জসীম এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নূরুল হক। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম উত্তর জোনপ্রধান শহীদুল্লাহ মজুমদার।
সম্মেলনে জোনদ্বয়ের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, ২টি কর্পোরেট শাখার প্রধান এবং প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী ও কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
কর্পোরেট সংবাদ
বাংলাদেশে অরেঞ্জ বন্ড চালু করবে ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট ও ব্র্যাক ইপিএল

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো অরেঞ্জ বন্ড, অরেঞ্জ সুকুক এবং অন্যান্য থিমেটিক ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্ট চালুর লক্ষ্যে সম্প্রতি ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট
এক্সচেঞ্জের সাথে চুক্তি করেছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড। ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট এক্সচেঞ্জ হলো জেন্ডার-লেন্স ইনভেস্টমেন্টের একটি শীর্ষস্থানীয় বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান।
এই চুক্তির ফলে ব্র্যাক ইপিএলের পুঁজিবাজার সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা এবং ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্টের উদ্ভাবনী অর্থায়নব্যবস্থা ২০২৬ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে দেশে উত্তরণের যাত্রায় সহায়তা করবে।
‘অরেঞ্জ বন্ড প্রিন্সিপালস’-এর মাধ্যমে পরিচালিত অরেঞ্জ বন্ডগুলো ইন্টারন্যাশনাল ক্যাপিটাল মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের গ্রিন বন্ড প্রিন্সিপালস, সোশ্যাল বন্ড প্রিন্সিপালস এবং সাসটেইনেবিলিটি বন্ড গাইডলাইনসের মতো আন্তর্জাতিক বিভিন্ন টেকসই অর্থায়ন মানদণ্ড মেনে চলে।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্টের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও প্রফেসর দুররীন শাহনাজ এবং অ্যাডভাইজরি অ্যান্ড পার্টনারশিপসের ডিরেক্টর দেবাশীস রায়। ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্টের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ফাহিমা চৌধুরী কেয়া, সিইও সৈয়দ রাশেদ হোসেন, হেড অব কর্পোরেট অ্যাডভাইজরি অনুপ দত্ত এবং প্রজেক্ট টিমের অন্যান্য সদস্যরা।
প্রায় দুই দশক ধরে দেশের পুঁজিবাজারে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে ব্র্যাক ইপিএলের, যাদের রয়েছে একাধিক নতুন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং সল্যুশন চালুর খ্যাতি। এই চুক্তির বিষয়ে ব্র্যাক ইপিএলের সিইও সৈয়দ রাশেদ হোসেন বলেন, বাংলাদেশের এসএমই এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য পুঁজি সংগ্রহের এক অনন্য সুযোগ সৃষ্টি করবে অরেঞ্জ বন্ড, যা দেশে টেকসই ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করবে।
ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্টের ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও প্রফেসর দুররীন শাহনাজ বলেন, বাংলাদেশে অরেঞ্জ বন্ড চালু করা কেবল উদ্ভাবনী অর্থায়ন নয়, বরং এটি হলো পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান বদলে দেওয়া এবং নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে সমাজে কাঠামোগত পরিবর্তন নিয়ে আসার লক্ষ্যে এক উল্লেখযোগ্য
পদক্ষেপ।
ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট ২০০৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টিং আন্দোলনের অগ্রদূত হিসেবে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি মূলধন সংগ্রহ ও ডেটা-ভিত্তিক সল্যুশনের মাধ্যমে জেন্ডার-ইক্যুয়ালিটি এবং জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার ওপর গুরুত্ব দিয়ে টেকসই উন্নয়নে অর্থায়ন ব্যবস্থার পুনর্গঠনে কাজ করে।
এই চুক্তির মাধ্যমে ব্র্যাক ইপিএল ও ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট যৌথভাবে বন্ড ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠানের প্রস্তুতি নিশ্চিত করবে, তাদের থিমভিত্তিক বন্ড কাঠামো তৈরিতে পরামর্শ দেবে, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করবে এবং দেশে গতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ইমপ্যাক্ট ইনভেস্টমেন্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একত্রিত করবে।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৩০৮তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (২৭ জুলাই) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
সভায় ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল কুদ্দুছ, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম পিএইচডি, এফসিএমএ, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রাগিব আহসান এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. সিরাজুল ইসলাম ও কোম্পানী সচিব (চলতি দায়িত্ব) নিজাম কাজী এসিএস উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
প্রাইম ব্যাংকের নিট মুনাফা বেড়েছে ৩২ শতাংশ

দেশের শীর্ষ স্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত অর্ধবার্ষিকীর অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ রবিবার (২৭ জুলাই) অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় এই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে।
২০২৫ সালে প্রথমার্ধ শেষে ব্যাংকের কনসোলিডেটেড ভিত্তিতে কর পরবর্তী নিট মুনাফায় ৩২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। ২০২৫ সালের প্রথমার্ধ শেষে ব্যাংকের নিট মুনাফা হয়েছে ৪১০ কোটি টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩১১ কোটি টাকা। ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৫৩ পয়সা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬৮ পয়সা।
২০২৫ এর প্রথমার্ধ শেষে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) এবং শেয়ার প্রতি নিট পরিচালন নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ৩৫ টাকা ২৯ পয়সা এবং ১৭ টাকা ১০ পয়সা, যা বিগত বছরের একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ২৯ টাকা ৮৩ পয়সা এবং ৮ টাকা ৪৬ পয়সা।
২০২৫ এ প্রথমার্ধ শেষে কনসোলিডেটেড ভিত্তিতে ব্যাংকের মোট সম্পদের পরিমান দাঁড়িয়েছে ৫৯ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা এবং ঋণ ও অগ্রীম এর পরিমান দাঁড়িয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। প্রথমার্ধ শেষে প্রাইম ব্যাংকের ঝুঁকি ভিত্তিক মূলধন পর্যাপ্ততার হার দাঁড়িয়েছে ১৭ দশমিক ৭২ শতাংশ।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি সর্বদা উদ্ভবনী ব্যাংকিং সল্যুশন, টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দেওয়ার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।