পুঁজিবাজার
বিনিয়োগকারীদের মহাসমাবেশ বন্ধ করতে বিএসইসির বিরুদ্ধে হুমকির অভিযোগ

পুঁজিবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের নিয়ে আগামী সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) মতিঝিলে প্রতিবাদ মহাসমাবেশ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ইনভেস্টর অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএমআইএ)। বিনিয়োগকারীদের এ সমাবেশে বিএনপি, জামায়াত, এবি পার্টি ও গণঅধিবার পরিষধসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ও পুঁজিবাজারের ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারীরা বক্তব্য রাখবেন। তবে এ সমাবেশ বন্ধ করতে স্বয়ং নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বিরুদ্ধে হুমকির অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের কর্মকর্তারা এই সমাবেশে যাতে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকতে বিএসইসি থেকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ তোলেন সমাবেশের প্রধান মুখপাত্র মো. নূরুল ইসলাম মানিক। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর বিজয়নগরে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বিসিএমআইএ’র
তিনি জানান, আগামী সোমবার আমরা মহাসমাবেশ করবো। তবে এই সমাবেশে ব্রোকারেজ হাউজের কর্মী ও বিনিয়োগকারীরা যাতে অংশ না নেয়, তার জন্য হুমকি দিচ্ছে বিএসইসি।
তিনি আরও জানান, বিনিয়োগকারীদের সমাবেশ বন্ধ করতে বিএসইসির এমন কর্মকান্ডের যে তথ্য পাওয়া গেছে তা ন্যক্কারজনক। এটা স্বৈরাচারী আচারণ, এটা ঠিক না। প্রতিটা মানুষ ন্যায্য অধিকারের জন্য কথা বলবে, প্রতিবাদ ও সমাবেশ করবে এটাই বাস্তবতা। বিএসইসির এমন আচারণের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, এটা সম্পূর্ন মিথ্যা ও গুজব। কমিশন থেকে কাউকে এমন হুমকি দেওয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের অধিকার আছে সমাবেশ করা। কমিশন কখনো বাধা দেবে না। তবে কারো বিরুদ্ধে এমন কর্মকান্ডে জড়িত থাকার সুষ্ঠ প্রমাণ মিললে কমিশন ব্যবস্থা নেবে।
এরে আগে, শনিবার সিএমজেএফ কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের পক্ষ থেকে সারাদেশের সব বিনিয়োকারীকে মহাসমাবেশে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সিনিয়র মুখপাত্র এস এম ইকবাল হোসেন এবং মুখপাত্র মো. ফরিদ আহমেদ। মহাসমাবেশে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন থেকে জানানো হয়, সোমবার দুপুর ২টায় ঢাকার মতিঝিলে ডিএসই ভবনের সামনে প্রতিবাদ মহাসমাবেশ হবে।
এসময় সংগঠনের সিনিয়র মুখপাত্র এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, পুঁজিহারা বিনিয়োগকারীদের পুঁজি ফিরিয়ে আনার জন্য যা করার, যেখানে যাওয়ার- আমরা তাই করবো।
তিনি বলেন, শেয়ারবাজারে লুটতরাজ চলছে। ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত সবকিছু মেনে নিয়েছিলাম। কিন্তু ৫ আগস্টের পর নতুন আশা জাগে। বিনিয়োগকারীরা ভেবেছিল আওয়ামী লীগের আমলে যে লুটতারাজ হয়েছে, সবকিছু পুষিয়ে আমরা লাভের দিকে যাবো। বিরাট পরিবর্তন হবে, এটাই আশা ছিল। সেটাই হচ্ছিল। তিন দিন বাজার ভালো ছিল। কিন্তু তারপর নিয়ন্ত্রক সংস্থায় এমন লোকদের দায়িত্ব দেওয়া হলো যারা বিনিয়োগকারীদের ধ্বংস থেকে আরও ধ্বংস করছেন। ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত যা হয়েছে, গত ৫ মাসে তার থেকে বেশি ক্ষতি হয়েছে। পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার কোটি টাকা শেয়ারবাজার থেকে উধাও হয়ে গেছে।এর জবাব কে দেবে?
এস এম ইকবাল হোসেন বলেন, ৩ ফেব্রুয়ারি মহাসমাবেশ করার পর পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেবো। এর আগে আমরা কোনো স্মারকলিপি দেইনি। তবে বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের পদত্যাগের দাবিতে অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি। বরং তিনি আমাদের চিঠি বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে ফরোয়ার্ড করে দেন।
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশের অন্যান্য খাতের সংস্কারের সঙ্গে পুঁজিবাজারের নের্তৃত্বেও পরিবর্তন আনা হয়। কমিশনের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আসে খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। তিনি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানোর পরিবর্তে হতাশা বাড়িয়েছে। নতুন কমিশন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই পতনের বৃত্তে আটকে আছে পুঁজিবাজার। প্রতিনিয়ত পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বহু বার প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে।রাশেদ কমিশনে আস্থা না পেয়ে তাঁর পদত্যাগের দাবিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যালয়ের মূল গেটে তালা ঝুলিয়ে দেয় বিনিয়োগকারীরা। তবুও কোনো প্রতিকার ও সুফল পায়নি সাধারণ বিনিয়োগকারী। তারই ধারাবাহিকতায় পুঁজি রক্ষায় আগামী সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) মতিঝিল পুরাতন ডিএসই ভবনের সামনে মহাসমাবেশ করবে ক্ষতিগ্রস্থ বিনিয়োগকারীরা।
এসএম

পুঁজিবাজার
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্বজুড়ে পুঁজিবাজারে ধস-অস্থিরতা

মধ্যপ্রাচ্যে ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলায় বিশ্বব্যাপী জ্বালানি, স্বর্ণ এবং পুঁজিবাজারে তীব্র অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
জ্বালানি ও স্বর্ণের বাজারে প্রভাব: শুক্রবার (১৩ জুন) ইসরায়েলে হামলার খবর প্রকাশের পরপরই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম লাফিয়ে বেড়ে যায়। দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুড ও নাইমেক্স লাইট সুইটের দাম তাৎক্ষণিকভাবে ১০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে, যা জানুয়ারির পর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। একইভাবে, স্বর্ণের দামও ১.৫ শতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্স ৩৪ হাজার ৪৩৪ ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা এপ্রিলের রেকর্ডের কাছাকাছি। ঝুঁকির মুখে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে বিবেচিত মুদ্রা, যেমন সুইস ফ্রাঁ ও ইয়েনের দামও বেড়েছে।
শেয়ারবাজারে প্রতিক্রিয়া: সংঘাতের সরাসরি প্রভাবে এয়ারলাইনস শিল্পের শেয়ারে বড় ধরনের পতন দেখা গেছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের মালিক আইএজি (IAG) এবং ইজিজেটের (easyJet) শেয়ার ৪ শতাংশের বেশি পড়ে গেছে, কারণ তারা মধ্যপ্রাচ্যের আকাশপথ এড়িয়ে চলছে। এর বিপরীতে, অস্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান বিএই সিস্টেমের (BAE Systems) শেয়ার ৩ শতাংশ বেড়েছে। তেল কোম্পানি বিপি (BP) ও শেলের (Shell) শেয়ারেও ২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি দেখা গেছে, যা জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়।
বৈশ্বিক পুঁজিবাজারে ধস: বিশ্বের প্রধান প্রধান পুঁজিবাজারগুলোতেও বড় ধরনের দরপতন দেখা দিয়েছে। লন্ডনের এফটিএস ১০০ (FTSE 100) সূচক খোলার সঙ্গে সঙ্গেই ৫০ পয়েন্ট পড়ে যায়। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, হংকংসহ এশিয়ার বাজারগুলোতে দশমিক ৮ থেকে ১.৩ শতাংশ পর্যন্ত পতন হয়েছে। জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেনসহ ইউরোপের প্রধান বাজারগুলোও এক শতাংশের বেশি হারিয়েছে। মার্কিন বাজারেও পতনের পূর্বাভাস মিলেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই উত্তেজনা এমন এক সময়ে দেখা দিল যখন বিশ্ববাজার এমনিতেই অনিশ্চয়তায় ভুগছে। একই সঙ্গে প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা খাতের জন্য এটি নতুন চাপ তৈরি করেছে।
হরমুজ প্রণালির ঝুঁকি: চরম পরিস্থিতিতে ইরান কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালিতে হামলা বা জ্বালানি অবকাঠামোয় আঘাত হেনে প্রতিদিন কয়েক মিলিয়ন ব্যারেল তেলের সরবরাহ বন্ধ করে দিতে পারে। বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাহাজ চলাচলের পথ হরমুজ প্রণালি দিয়ে বিশ্বের প্রায় এক-পঞ্চমাংশ তেল সরবরাহ হয়। এটি উত্তরে ইরান এবং দক্ষিণে ওমান ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাঝে অবস্থিত, যা উপসাগরকে আরব সাগরের সঙ্গে সংযুক্ত করে। এই প্রণালি বিশ্বব্যাপী তেল সরবরাহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পুঁজিবাজার
ঈদুল আজহার ছুটি শেষে রোববার খুলছে পুঁজিবাজার

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা ১০ দিনের ছুটি শেষে আগামীকাল রোববার (১৫ জুন) থেকে খুলছে দেশের পুঁজিবাজার।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ঈদের আগে সরকারি ছুটির সঙ্গে মিল রেখে পুঁজিবাজার ১০ দিন বন্ধ থাকার ঘোষণা দেয় ডিএসই। সে হিসেবে গত ৫ জুন থেকে শুরু হয়েছিল এ ছুটি। সরকার ঈদের ছুটির সঙ্গে জুনের ১১ ও ১২ জুন ছুটি ঘোষণা করায় এবং পরের ২ দিন অর্থাৎ ১৩ ও ১৪ জুন শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় ৫ জুন থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত টানা ১০ দিন সরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের ন্যায় দেশের পুঁজিবাজারের সব লেনদেন বন্ধ ছিল।
কাফি
আন্তর্জাতিক
ব্রিটিশ প্রসাধনী কোম্পানি মেডিক৮ কিনে নিচ্ছে ফরাসি ব্র্যান্ড লরিয়েল

ফ্রান্সের বিশ্বখ্যাত প্রসাধনী ব্র্যান্ড লরিয়েল ব্রিটিশ স্কিনকেয়ার ব্র্যান্ড মেডিক৮-এর বেশির ভাগ শেয়ার অধিগ্রহণ করতে চলেছে। এই অধিগ্রহণের ফলে ত্বক পরিচর্যার পণ্যের দ্রুত বর্ধনশীল বৈশ্বিক বাজারে লরিয়েলের অবস্থান আরও সুসংহত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
লরিয়েলের কাছে মেডিক৮-এর শেয়ার বিক্রির দায়িত্বে আছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক বেসরকারি ইকুইটি ফার্ম ইনফ্লেক্সিয়ন। আজ সোমবার লরিয়েল ও ইনফ্লেক্সিয়ন পৃথক বিবৃতিতে মেডিক৮-এর শেয়ার বিক্রির তথ্য প্রকাশ করেছে। তবে এ-সংক্রান্ত চুক্তির শর্তাবলি কোনো পক্ষই প্রকাশ করেনি, রয়টার্স সূত্রে এই খবর জানা গেছে।
এই বিষয়ে অবগত একটি সূত্র জানিয়েছে, এ-সংক্রান্ত চুক্তিতে মেডিক৮-এর কোম্পানি-মূল্য প্রায় ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি ইউরো নির্ধারণ করা হয়েছে।
লরিয়েলের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “এই অধিগ্রহণ লরিয়েলের বিলাসবহুল পোর্টফোলিওকে আরও শক্তিশালী করবে। লরিয়েল এমন একটি স্কিনকেয়ার পণ্য প্রস্তুতকারক ব্র্যান্ডকে নিজেদের সঙ্গে যুক্ত করছে, যাদের সাফল্যের প্রমাণিত রেকর্ড আছে এবং বিশ্বব্যাপী প্রবৃদ্ধি অর্জনের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।”
লরিয়েল ব্র্যান্ডের বিলাসবহুল পণ্য যেমন মিউমিউ পারফিউম, ল্যানকোম স্কিনকেয়ার ও অ্যাইসোপ ক্লিনজার বিক্রিতে গত বছর প্রবৃদ্ধি কমে ২.৭ শতাংশে নেমে এসেছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতিকে এর অন্যতম কারণ হিসেবে ধরা হচ্ছে, কারণ ক্রেতারা মূল্যস্ফীতির কারণে বিলাসবহুল প্রসাধনীর পরিবর্তে কম দামি ব্র্যান্ড বেছে নিতে শুরু করেছেন।
গত বছর লরিয়েলের সব বিভাগের মধ্যে বিলাসবহুল পণ্যেই সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। তবে এটি বিলাসবহুল প্রসাধনী বিক্রিতে লরিয়েলের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এলভিএমএইচের একই বিভাগের পণ্যসামগ্রীর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে।
লরিয়েলের বর্তমান মালিক ফ্রাঁসোয়া বেটেনকোর্ট মেয়ার্স বিশ্বের একজন শীর্ষস্থানীয় বিলিয়নিয়ার। ফোর্বসের চলতি ২০২৫ সালের শীর্ষ শতকোটিপতির তালিকায় তিনি ২০তম স্থানে আছেন। গত ২৫ এপ্রিল এই তালিকা প্রকাশের দিনে তাঁর নিট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৮১.৬ বিলিয়ন বা ৮ হাজার ১৬০ কোটি মার্কিন ডলার। পরের দেড় মাসে তাঁর সম্পদের পরিমাণ আরও প্রায় ৮৫০ কোটি ডলার বেড়েছে। ফোর্বসের রিয়েল টাইম হিসাব অনুযায়ী, আজ বাংলাদেশ সময় বিকেল পাঁচটা নাগাদ তাঁর সম্পদের মূল্য দাঁড়িয়েছে ৯০ বিলিয়ন বা ৯ হাজার কোটি ডলার।
ফ্রাঁসোয়া বেটেনকোর্ট মেয়ার্স হলেন লরিয়েলের প্রতিষ্ঠাতা ইউজেন শুয়েলারের নাতনি।
পুঁজিবাজার
এনসিসি ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার বিক্রয়

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান এনসিসি ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালক মো. নুরুন নেওয়াজের নিকট কোম্পানিটির ২ কোটি ৬২ লাখ ০৭ হাজার ৩৩৬টি শেয়ার ছিলো। এরমধ্যে থেকে তিনি ৩০ লাখ শেয়ার বিক্রয় সম্পন্ন করেছেন।
বর্তমান বাজার মূল্যে ব্লক মার্কেটে উল্লেখিত পরিমান শেয়ার বিক্রয় করেছেন এই উদ্যোক্তা। এরআগে গত ২০ মে শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি।
এসএম
পুঁজিবাজার
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং নির্ণয় করেছে আর্গুস ক্রেডিট রেটিং সার্ভিসেস লিমিটেড। কোম্পানিটির দীর্ঘমেয়াদে ‘এএএ’ এবং স্বল্প মেয়াদে ‘এসটি-১’রেটিং হয়েছে।
কোম্পানির ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত ও চলতি হিসাববছরের সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদেন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্যের ভিত্তিতে এ রেটিং নির্ণয় করা হয়েছে।
এসএম