জাতীয়
ইজতেমার মুসল্লিদের জন্য মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের বিশেষ ঘোষণা

টঙ্গির তুরাগ তীরে শুরু হওয়া বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে মুসল্লিদের যাতায়াতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) ডিমটিসিএল কর্তৃপক্ষ মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ ঘোষণা দেয়।
এতে বলা হয়, ইজতেমা উপলক্ষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিগণ ও সম্মানিত যাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে মেট্রোরেলের পক্ষ হতে অতিরিক্ত ৬টি ট্রিপের মাধ্যমে যাত্রীসেবা দেয়া হবে। সম্মানিত ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও যাত্রীগণকে মেট্রোরেলের পক্ষ হতে আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
এদিকে শুক্রবার বাদ ফজর বাংলাদেশের মাওলানা জিয়াউল হকের আম বয়ানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। চলবে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত। ওইদিন আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের ইজতেমার প্রথম পর্ব।
এবারের ৫৮তম ইজতেমায় এখন পর্যন্ত ৭২টি দেশের ২ হাজার ১৫০ জন বিদেশি মেহমান এসেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শুরায়ি নেজাম মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। তিনি বলেন, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ৭২টি দেশের ২ হাজার ১৫০ জন মুসুল্লি ইজতেমা ময়দানে উপস্থিত হয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে তিনি জানান।

জাতীয়
দেশে ফিরেছেন ২০ হাজার ৫০০ হাজি

সৌদি আরব থেকে পবিত্র হজ পালন শেষে ফিরতি ফ্লাইটে শুক্রবার রাত পর্যন্ত ২০ হাজার ৫০০ জন হাজি দেশে ফিরেছেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২ হাজার ৯২৪ এবং ১৭ হাজার ৫৭৬ জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় দেশে ফিরেছেন।
রোববার (১৫ জুন) হজ সম্পর্কিত সর্বশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এ পর্যন্ত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে ৬ হাজার ২২৭, সৌদি পতাকাবাহী সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে ৭ হাজার ৮৭৩ এবং ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের ফ্লাইটে ৬ হাজার ৪২০ জন দেশে ফিরেছেন। মোট ৫২টি ফিরতি ফ্লাইট পরিচালিত হয়েছে। এর মধ্যে ১৬টি ছিল বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের, ২০টি সাউদিয়ার এবং ১৬টি ফ্লাইনাস এয়ারলাইন্সের।
এদিকে, সৌদি আরব বাংলাদেশি হাজিদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা ও তথ্যপ্রযুক্তি সহায়তা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দেশটির মেডিকেল সেন্টারগুলো এখন পর্যন্ত ৫৪ হাজার ২২৭টি অটোমেটেড প্রেসক্রিপশন ইস্যু করেছে এবং আইটি হেল্পডেস্কগুলো ২১ হাজার ৯১০টি সেবা প্রদান করেছে।
এখন পর্যন্ত ২৯ জন বাংলাদেশি সৌদি আরবে মারা গেছেন । তাদের মধ্যে ২৫ জন পুরুষ এবং ৪ জন নারী। এদের মধ্যে ১৯ জন মক্কায়, ৯ জন মদিনায় এবং ১ জন আরাফায় মারা গেছেন।
সৌদি আরবের সরকারি হাসপাতালগুলো এ পর্যন্ত ২৪০ জন বাংলাদেশিকে চিকিৎসা সেবা দিয়েছে। এদের মধ্যে এখনো ১৯ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গত ২৯ এপ্রিল প্রথম ফ্লাইটের মাধ্যমে এ বছরের হজ কার্যক্রম শুরু হয় এবং ৩১ মে শেষ হয়। সৌদি আরব থেকে দেশে ফেরার কার্যক্রম ১০ জুন শুরু হয়েছে এবং তা ১০ জুলাই পর্যন্ত চলবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয় ২০২৫ সালের হজের জন্য ৭০টি হজ এজেন্সিকে অনুমোদন দিয়েছে। এ বছর হজ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে মোট ৮৫ হাজার ৩০২ জন ধর্মপ্রাণ মুসল্লি সৌদি আরবে গেছেন।
হজ ব্যবস্থাপনা অফিস জানায়, কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশিদের নিরাপদ ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করতে চলমান এ কার্যক্রম ও স্বাস্থ্যসেবার ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছে।
কাফি
জাতীয়
বিশ্ব বাবা দিবস আজ

প্রতি বছর জুন মাসের তৃতীয় রোববার বিশ্বব্যাপী উদযাপন করা হয় এই বিশেষ দিনটি, যা এ বছর পড়েছে ১৫ জুন। সন্তানের জীবনে পিতার অবদান ও ত্যাগকে সম্মান জানাতেই পালিত হয় বাবা দিবস-ভালোবাসা, কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধার এক অনন্য উপলক্ষ।
পশ্চিমা বিশ্বে শুরু হলেও এখন এটি ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বজুড়ে, বাংলাদেশেও। আমাদের দেশেও দিনটিকে ঘিরে বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজন করেছে বিশেষ অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা ও স্মৃতিচারণামূলক নানা আয়োজন।
বাবা দিবসের ইতিহাসের পেছনে রয়েছে সনোরা স্মার্ট ডড নামের এক মার্কিন নারীর অনন্য ভূমিকা। ১৯০৯ সালে ওয়াশিংটনের একটি গির্জায় মা দিবস পালনের কথা শুনে তার মনে প্রশ্ন জাগে—মা দিবস থাকলে বাবা দিবস কেন থাকবে না? সনোরা ছিলেন এক সিঙ্গেল বাবার মেয়ে। মায়ের মৃত্যুর পর তার বাবা অসাধারণ দায়িত্বশীলতা ও ত্যাগে সাত সন্তানকে মানুষ করেন। সেই স্মৃতিই ডডকে বাবার প্রতি সম্মান জানানোর একদিনের দাবি তুলতে উদ্বুদ্ধ করে।
এক বছর ধরে অক্লান্ত প্রচেষ্টার পর ১৯১০ সালের ১৯ জুন স্থানীয় কমিউনিটিতে প্রথমবারের মতো পালন করা হয় বাবা দিবস। পরে ধীরে ধীরে দিনটি ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বজুড়ে এবং পায় আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি।
আজকের এই দিনে সারা পৃথিবীর সন্তানরা তাদের বাবাকে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার বিশেষভাবে স্মরণ করছে। পিতৃত্বের মহান রূপটি নতুন করে উপলব্ধি করার এ এক অনন্য দিন।
কাফি
জাতীয়
টানা ১০ দিন ছুটি শেষে অফিস-আদালত খুলছে আজ

ঈদুল আজহা উপলক্ষে টানা ১০ দিনের দীর্ঘ ছুটির পর আজ রোববার খুলছে ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শেয়ারবাজারসহ সব ধরনের অফিস। একইসঙ্গে আদালতের কার্যক্রমও স্বাভাবিক নিয়মে শুরু হবে।
সরকারি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী, ঈদের আগে ৪ জুন (মঙ্গলবার) ছিল শেষ কর্মদিবস। এরপর ৫ জুন (বুধবার) থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয়। ৭ জুন সারাদেশে পালিত হয় ঈদুল আজহা।
প্রথমে সরকার ৫ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত ছয় দিনের ঈদ ছুটি ঘোষণা করেছিল। পরে নির্বাহী আদেশে ১১ ও ১২ জুন (বুধ ও বৃহস্পতিবার) অতিরিক্ত দুই দিন ছুটি বাড়ানো হয়। ফলে মোট ছুটি দাঁড়ায় ১০ দিনে, যা শেষ হয়েছে ১৪ জুন (শনিবার)।
এবারের ঈদের ছুটি যাতে একটানা দেওয়া যায়, সেজন্য পূর্বপ্রস্তুতির অংশ হিসেবে গত ১৭ মে ও ২৪ মে (শনিবার) অফিস খোলা ছিল। এতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কর্মঘণ্টা পূরণ হয়েছে, ফলে ছুটি উপভোগে কোনো বাধা ছিল না।
এদিকে ছুটির শেষ দিন শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত অনেক মানুষকে গ্রাম থেকে রাজধানীতে ফিরতে দেখা গেছে। ফলে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যাত্রী নিয়ে আসা বাসগুলোর বেশ চাপ টার্মিনালগুলোতে। পাশাপাশি ব্যক্তিগত গাড়িও অন্য দিনের চেয়ে শনিবার বেশি প্রবেশ করছে ঢাকায়। রাজধানীমুখী ট্রেনেও যাত্রীদের চাপ লক্ষ্য করা গেছে।
যাত্রীদের চাপ ও ব্যক্তিগত গাড়ি বেশি থাকলেও উল্লেখযোগ্য ভোগান্তির চিত্র দেখা যায়নি। তবে ঢাকায় সড়কে গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ গাড়ির চাপ ও মানুষের চলাচল বেড়েছে।
শনিবার সারাদিন যাত্রাবাড়ী, কমলাপুর, গাবতলী ও সায়েদাবাদ এলাকায় ঢাকায় ফেরা মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, যাত্রাবাড়ী, কমলাপুর এলাকার বিভিন্ন বাস স্টপেজে যাত্রীদের নামিয়ে বাসগুলো আবার নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাচ্ছে। লাল সবুজ, সোহাগ, এনা, ইকোনো, শ্যামলী, স্টার লাইন, গ্রিন লাইনসহ বড় বড় বাস কোম্পানিগুলোর বাসের আধিক্য দেখা যায়। সঙ্গে লোকাল বাসে করেও আসছেন অনেক যাত্রী।
কাফি
জাতীয়
ব্ল্যাকে টিকিট ক্রয় করেছি, এগুলোর সাথে রেল কর্তৃপক্ষ জড়িত

জাতীয়
পঞ্চগড়ে সীমান্তে আরও ১৬ জনকে পুশইন বিএসএফের

পঞ্চগড়ে পৃথক সীমান্ত এলাকা দিয়ে ৪ ভারতীয় নগরিকসহ ১৬ জনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পুশইনের পর তারা সীমান্ত এলাকায় ঘোরাফেরা করলে স্থানীয়দের সহায়তায় তাদের আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্যরা।
শনিবার (১৪ জুন) ভোরে পঞ্চগড় সদরের মিস্ত্রীপাড়া বিওপির দায়িত্বপূর্ণ রজনীবাজার এলাকার সীমান্ত থেকে ভারতীয় ৪ জনসহ বাংলাদেশি ৭ জনকে আটক করা হয়।
এদিকে তেঁতুলিয়া উপজেলার পেদিয়াগছ বিওপির দায়িত্বপূর্ণ শালবাহান রোড ও গুচ্ছগ্রাম এলাকায় সীমান্ত থেকে ৫ জন বাংলাদেশিকে স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করে বিজিবি সদস্যরা। এ নিয়ে নতুন করে ভারতীয় নাগরিকসহ ১৬ জনকে পুশ ইন করা হয়েছে।
আটক বাংলাদেশিদের পরিচয় নিশ্চিত করতে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে থানা পুলিশের মাধ্যমে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
এছাড়া আটক ৪ ভারতীয় নাগরিককে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়ন।
জানা গেছে, তারা ভারতে অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন কাজ করে আসছিলেন। গত ৯ জুন ভারতীয় পুলিশ মোম্বেতে তাদের বাড়ি থেকে আটক করে। এর পর তাদের সড়ক পথে পঞ্চগড় সীমান্তে এনে শনিবার ভোর রাতে পুশ ইন করে বিএসএফ। পরে আটক বাংলাদেশিদের জিডি মূলে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের নিরাপদ আশ্রয় নিশ্চিত করে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুশ ইন করা ৪ ভারতীয় হলেন- ভারতের চব্বিশ পরগণা জেলার হাবড়া বালিহাটি গ্রামের সিদ্দিক আলী মণ্ডলের ছেলে আজিজুল আলী মন্ডণ্ড (৩১), আজিজুলের স্ত্রী আজমিরা খাতুন (২৫), ছেলে ইয়ানুর আলী মণ্ডল (০৪), মেয়ে ফাতেমা খাতুন (০৭)।
পুশ ইন করা পঞ্চগড় সদর সীমান্তে আটক বাংলাদেশিরা হলেন- খুলনা জেলার ফাতেবাজারের মধুপর গ্রামের সমসুর শেখের মেয়ে আয়েশা শেখ (৩৯), মৃত মুরাদ শেখের ছেলে সিরাজুল শেখ (২০), মৃত মুরাদ শেখের ছেলে নিশার শেখ (২২), মেহেরপুর জেলার গাংনীর আক্তার মোল্ল্যার ছেলে আবু তালেব (২১), নড়াইল জেলার কালিয়া শুক্তক গ্রামের বাবুর শেখের স্ত্রী নিলুফা (৩৭), বাবুর শেখের মেয়ে মরিয়ম (০৮), বাবুর শেখের ছেলে রোহান শেখ (০৩)।
তেঁতুলিয়া সীমান্তে আটকরা হলেন- যশোর জেলার অভয়নগর শ্যামনগর গ্রামের মৃত মকবুল শেখের ছেলে তরিকুল শেখ (৪২), নড়াইল জেলার বীরগ্রামের মৃত ঈশ্বর গোপাল বিশ্বাসের মেয়ে বন্দনা রানী বিশ্বাস (৩৭), যশোর জেলার শার্শা বড়কলনী গ্রামের মারফত আলী গাজীর ছেলে কুরবান গাজী (৩৩), মারফত আলী গাজীর মেয়ে ফারজানা (২৩), ইয়াছিন সরকারের মেয়ে নাজমা খাতুন (২৭)।
পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (সেকেন্ড অফিসার) মো. কাইয়ুম আলী জানান, শনিবার ভোরে পঞ্চগড় সীমান্ত এলাকা থেকে পুশ ইন হওয়া সাতজন বাংলাদেশিকে স্থানীয়দের সহায়তায় আটকের পর বিজিবির সদস্যরা জিডি মূলে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে তাদের পুলিশ পাহারায় পঞ্চগড় সদর ইউনিয়ন পরিষদে রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা এলেই আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের পরিচয় নিশ্চিত এরপর হস্তান্তর করা হবে।
তেঁতুলিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) মো. নজির হোসেন জানান, তেঁতুলিয়া সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে পুশ ইন হওয়া আটক ৫ জনকে থানায় আনা হলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে বিজিবি ও পুলিশের পাহারায় তাদের তেতুলিয়া ডাকবাংলোতে রাখা হয়েছে। একইসঙ্গে তাদের পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা এলে আইনি প্রক্রিয়া এবং তাদের পরিচয় নিশ্চিত করে হস্তান্তর করা হবে।
এদিকে পঞ্চগড়-১৮ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মনিরুল ইসলাম জানান, স্থানীয়দের সহায়তায় তাদের আটক করা হয়। পঞ্চগড় সদর ও তেঁতুলিয়া সীমান্তে সর্বমোট ১৬ জনকে পুশ ইন করেছে বিএসএফ। এদের মধ্যে ৪ জন ভারতীয়।
বাংলাদেশিদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এদিকে বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতীয়দের ফেরত দেওয়ার প্রক্রিয়াসহ পুশ ইনের ঘটনায় প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে অনুপ্রবেশ, চোরাচালানসহ সীমান্তের সব অপরাধ দমনে বিজিবির কঠোর অবস্থানে থাকার কথা জানান এই কর্মকর্তা।
কাফি