রাজধানী
বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

প্রতিদিনই মানুষের কিছু না কিছু কেনাকাটার প্রয়োজন হয়। এছাড়া মানুষ ঘুরতেও বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় কেনাকাটা কিংবা ঘুরতে গিয়ে যদি দেখেন ওই এলাকার মার্কেট বন্ধ, তাহলে মনটাই খারাপ হয়ে যায়। সেই সঙ্গে নষ্ট হয় সময়ও।
তাই বাসা থেকে বের হওয়ার আগে জেনে নিন বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
মগবাজার, বেইলি রোড, সিদ্ধেশ্বরী, মালিবাগের একাংশ, শাজাহানপুর, মোহাম্মাদপুর, আদাবর, শ্যামলী, গাবতলী, মিরপুর-১, মিরপুর স্টেডিয়াম, চিড়িয়াখানা এলাকার দোকানপাট, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, আসাদগেট, ইস্কাটন, শান্তিনগর, শহীদবাগ, শান্তিবাগ, ফকিরারপুল, পল্টন, মতিঝিল, টিকাটুলি, আরামবাগ, কাকরাইল, বিজয়নগর, সেগুনবাগিচা, হাইকোর্ট ভবন এলাকা, রমনা শিশু পার্ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
শাহ্ আলী সুপার মার্কেট, মিরপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, আনারকলি মার্কেট, আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স, কর্নফুলি গার্ডেন সিটি, কনকর্ড টুইন টাওয়ার, ইস্টার্ন প্লাস, সিটি হার্ট, মোহাম্মাদপুর টাউন হল মার্কেট, কৃষি মার্কেট, আড়ং, বিআরটিসি মার্কেট, শ্যামলী হল মার্কেট, মিরপুর মুক্তিযোদ্ধা সুপার মার্কেট, মাজার ক-অপরারেটিভ মার্কেট, মুক্ত বাংলা শপিং কমপ্লেক্স, জোনাকি সুপার মার্কেট, গাজী ভবন, পল্টন সুপার মার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেট-১ ও ২, গুলিস্থান কমপ্লেক্স, রমনা ভবন, খদ্দর মার্কেট, পীর ইয়ামেনি মার্কেট, বাইতুল মোকাররম মার্কেট, আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট, সাকুরা মার্কেট।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
ভূতুড়ে আ.লীগের কার্যালয় এখন মাদকসেবীদের আড্ডাস্থল

রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় এখন অনেকটাই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ভেতরের সব আসবাব লুট করে নিয়ে যাওয়ার পর এটি পরিত্যক্ত অবস্থায় দাঁড়িয়ে আছে। পোড়া এই ভবনের নিচতলা শৌচাগার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেই সঙ্গে মাদকসেবীদের আড্ডাস্থলে পরিণত হয়েছে। ছয় মাস ধরে মলমূত্র জমে থাকার কারণে উৎকট গন্ধ আশপাশে ছড়িয়ে পড়ছে। এ জন্য ভবনের সামনের সড়কে নাক চেপেও হাঁটা দায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
সোমবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

প্রতিদিন কেনাকাটার প্রয়োজনে আমাদের কোথাও না কোথাও যেতে হয়। তবে রাজধানীর কোনো মার্কেটে যাওয়ার আগে ওই এলাকার সাপ্তাহিক বন্ধের দিনটি জেনে নেয়া জরুরি। তা হলে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় না।
তাই দেখে নিন সোমবার (১২ মে) রাজধানীর কোন কোন এলাকার শপিংমল ও মার্কেট বন্ধ।
যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আগারগাঁও, তালতলা, শেরেবাংলা নগর, শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, পল্লবী, মিরপুর-১০, মিরপুর-১১, মিরপুর-১২, মিরপুর-১৩, মিরপুর-১৪, ইব্রাহীমপুর, কচুক্ষেত, কাফরুল, মহাখালী, নিউ ডিওএইচএস, ওল্ড ডিওএইচএস, কাকলী, তেজগাঁও ওল্ড এয়ারপোর্ট এরিয়া, তেজগাঁও ইন্ডাস্ট্রিয়াল এরিয়া, ক্যান্টনমেন্ট, গুলশান-১ ও ২, বনানী, মহাখালী কমার্শিয়াল এরিয়া, নাখালপাড়া, মহাখালী ইন্টার সিটি বাস টার্মিনাল এরিয়া, রামপুরা, বনশ্রী, খিলগাঁও, গোড়ান, মালিবাগের একাংশ, বাসাবো, ধলপুর, সায়েদাবাদ, মাদারটেক, মুগদা, কমলাপুরের একাংশ, যাত্রাবাড়ী একাংশ, শনির আখড়া, দনিয়া, রায়েরবাগ, সানারপাড়।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ
রামপুরার মোল্লা টাওয়ার, আল-আমিন সুপার মার্কেট, রামপুরা সুপার মার্কেট, মালিবাগ সুপার মার্কেট, তালতলা সিটি করপোরেশন মার্কেট, কমলাপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, গোড়ান বাজার, মেরাদিয়া বাজার, আয়েশা-মোশারফ শপিং কমপ্লেক্স, দনিয়া তেজারত সুপার মার্কেট, আবেদীন টাওয়ার, ঢাকা শপিং সেন্টার, মিতালী অ্যান্ড ফ্রেন্ডস সুপার মার্কেট।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
দাবদাহে বিশ্রামের জন্য মসজিদ খোলা রাখবে ডিএনসিসি

দেশে চলমান তীব্র তাপপ্রবাহে পথচারীদের বিশ্রামের জন্য মসজিদ খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে মাগরিব পর্যন্ত পথচারীরা বিশ্রামের জন্য মসজিদে আশ্রয় নিতে পারবেন।
রবিবার (১১ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মুখপাত্র ফারজানা ববি।
এক বিজ্ঞপ্তিতে তিনি বলেন, চলমান তীব্র দাবদাহ মোকাবিলায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসকের নির্দেশনায় মসজিদ কমিটির মাধ্যমে সকাল ১১টা থেকে মাগরিবের নামাজ পর্যন্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করে মসজিদ খোলা রাখা হবে। মসজিদের প্রধান কক্ষ এবং অজুখানা সমূহ জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখার ব্যাপারে ডিএনসিসির আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেছে ডিএনসিসি প্রশাসক।
ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে এ ব্যাপারে পরবর্তী কর্ম দিবসে চিঠির মাধ্যমে এ নির্দেশনা নিশ্চিত করা হবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে চলমান দাবদাহ মোকাবিলায় হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কোভিড মহাখালী হাসপাতালে হিটস্ট্রোক সেন্টার খোলা হয়েছে। সেখানে যে কেউ বিনামূল্যে এই চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধানে একটি হিটস্ট্রোক সেন্টার খোলা হয়েছে। যেখানে তাপজনিত অসুস্থতায় আক্রান্ত রোগীদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হবে।
ডিএনসিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস (জাতীয় জরুরি সেবা) ৯৯৯ এ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এই জনগুরুত্বপূর্ণ সেবাটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত উত্তর সিটি করপোরেশনের নাগরিকরা ৯৯৯ এ যোগাযোগ করে এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য পাবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

কয়েকদিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা। তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকায়ও। গতকাল শনিবার চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায়। ঢাকায় রেকর্ড করা হয় ৪০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা বছরের সর্বোচ্চ।
আজ রোববারও চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে তা গতকালের তুলনায় কিছুটা কম। ঢাকায়ও আজ তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
রবিবার (১১ মে) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেসা এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, আজ ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড করা হয়েছে ৪১.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এই তথ্য সন্ধ্যা ৬টার দিকে আপডেট হতে পারে বলে জানান তিনি।
আগামীকাল তাপমাত্রা আরও কমবে জানিয়ে তিনি বলেন, কোথাও কোথাও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। ঢাকায় বৃষ্টি না হলেও আকাশ মেঘলা থাকতে পারে।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার (১২ মে) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে। এই সময়ে চলমান তাপপ্রবাহ কিছু কিছু জায়গায় প্রশমিত হতে পারে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
ফ্যাসিস্টের দোসর করিম গ্রুপের হাত থেকে মসজিদের জায়গা মুক্ত করতে মুসল্লিদের মানববন্ধন

মগবাজারের ঐতিহ্যবাহী দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট মসজিদটি ১৯৩২ সালের ওয়াকফকৃত ঢাকার সুপ্রাচীন মসজিদের জমি অবৈধ ও বেআইনিভাবে জোর করে দখল করে আছে বিগত ফ্যাসিস্ট পলাতক সরকারের দোসর করিম গ্রুপ। অবৈধভাবে দখল করা করিম গ্রুপের হাত থেকে সোয়া ২৪ কাঠা জমি উদ্ধারে আজ শুক্রবার জুমার নামাজের পরে মগবাজার রেলগেট সংলগ্ন শেখ দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট জামে মসজিদের ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও এলাকাবাসী মসজিদ সংলগ্ন সড়কে মানববন্ধন করেন।
এলাকাবাসীর দাবি, করিম গ্রুপ নামের গ্রুপটি ফ্যাসিস্ট সরকারের ছত্র-ছায়ায় বিগত ৯ বছরের বেশি সময় ধরে মগবাজার রেলগেট শেখ দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট মসজিদের সোয়া ২৪ কাঠা জায়গা অবৈধ ও বেআইনি ভাবে জোরপূর্বক দখল করে আছে।
মসজিদ কমিটি ও এলাকাবাসীর সূত্র মতে, ১৯৩২ সালের ওয়াকফকৃত ঐতিহ্যবাহী শেখ দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট মসজিদটির জমিদাতা শেখ দিলু বেপারী। মসজিদের সামনে বিশাল একটি পুকুর ও বিশাল ধান ক্ষেত ছিল, যা দীর্ঘদিন যাবত ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছিল। এ জমির ধান ও পুকুরের মাছ বিক্রি করে মসজিদের খতিব ইমাম মোয়াজ্জিন ও খাদেমদের বেতন দেওয়া হত যা ওসিয়ত করে গিয়েছেন মসজিদের জমিদাতা শেখ দিলু বেপারী। তবে হাতিরঝিল প্রকল্পের কাজের জন্য এই মসজিদের কিছু জায়গা ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে এ্যাকুয়ার বা অধিগ্ৰহণ করা হয়। অ্যাকোয়ার পরবর্তী সময়ে ডিসি অফিস কর্তৃক মসজিদের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার পরিমাণ সোয়া ২৪ কাঠা জমি। তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক মেজর শাকিল মৌখিকভাবে মসজিদের সোয়া ২৪ কাঠা জমি নির্মাণ কাজের শ্রমিকদের থাকার জন্য অস্থায়ী আবাসন হিসেবে মসজিদের কাছে অনুমতি চায় যা এক বছর পর মসজিদকে বুঝিয়ে দিবে। কিন্তু নানা কৌশলে মসজিদকে জমি বুঝিয়ে না দিয়ে বরং তিনি করিম গ্রুপকে মসজিদের জায়গা দখল করে দিয়ে যায়। একের পর এক মসজিদ কমিটিকে প্রাণনাথের হুমকি দেওয়া হয় জমি চাইতে গেলে। যে জমির খাজনা আজ অবধি মসজিদ দিয়ে যাচ্ছে।
মানববন্ধনে উপস্থিত মসজিদ কমিটির দায়িত্বে যারা আছেন মুতাওয়াল্লি মেজবাহ উদ্দিন ও সভাপতি আলী হোসেন আলী, তত্ত্বাবধায়ক সাইফুদ্দিন বাবু। তারা বলেছেন, রাজউকের বর্ত মান চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম রিজু তিনি মসজিদ কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে আশ্বাস দিয়েছেন আগামী সোমবারের মধ্যে মসজিদের জায়গা অবশ্যই মসজিদকে বুঝিয়ে দিবে।
তিনি টেলিফোনে আরো বলেছেন, এই জায়গা রাজউকের নয় বরং এই জায়গার মালিক শেখ দিলু বেপারী ওয়াক্ফ এস্টেট জামে মসজিদ।
মানববন্ধনে বক্তারা আরো বলেন, যদি আগামী সোমবারে মসজিদের জমি মসজিদকে বুঝিয়ে দেওয়া না হয় তাহলে কঠিন থেকে কঠিনতর কর্মসূচি নিতে এলাকাবাসী ও সর্বস্তরের মুসুল্লিয়ানে কেরাম বাধ্য হবে।