Connect with us

অর্থনীতি

সঞ্চয়পত্রে নতুন মুনাফা হার, ২০২৫ সালে কোন স্কিমে কত পাবেন?

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

২০২৫ সালে নতুনভাবে নির্ধারিত হলো সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার। এত েদিন জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে মেয়াদান্তে সর্বনিম্ন ১১.০৪ থেকে সর্বোচ্চ ১১.৭৬ শতাংশ মুনাফা পাওয়া যেত। নতুন নিয়মে মুনাফা ১২ শতাংশের অধিক রাখা হয়েছে, যেখানে সর্বনিম্ন হার ১২.২৫ আর সর্বোচ্চ ১২.৫৫। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকে কার্যকর সব সঞ্চয়পত্রে পাওয়া যাবে এই বাড়তি মুনাফা।

সঞ্চয়পত্রের স্কিমগুলোতে নতুন মুনাফার হার
জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের মুনাফা প্রদানের জন্য দুটি ভিন্ন বিনিয়োগ পরিসীমা ঠিক করা হয়েছে। বিনিয়োগ পরিসীমা-১ : অনূর্ধ্ব সাড়ে ৭ লাখ টাকা বিনিয়োগ এবং বিনিয়োগ পরিসীমা-২ : সাড়ে ৭ লাখ টাকার অধিক।

প্রথমটিতে প্রদেয় মুনাফা অপেক্ষা দ্বিতীয় ক্যাটাগরির মুনাফার শতাংশ কম হবে। তবে এই শতাংশ আগের তুলনায় বেশি।

শুধু তা-ই নয়, মেয়াদের প্রথম বছর থেকে মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত প্রতি বছরের ধার্যকৃত মুনাফার শতাংশগুলোও আগের থেকে বেশি। এই হার ৫ ও ২ বছর মেয়াদি ট্রেজারি বন্ডের গড় সুদের হার অনুসারে প্রতি ৬ মাস অন্তর পুনর্নির্ধারিত হবে।

পেনশনার সঞ্চয়পত্র
এই স্কিমে সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পূর্বেই নগদায়নের ক্ষেত্রে বছরান্তে মুনাফা শুরু হবে ১০.২৩ শতাংশ থেকে। ২য় বছরে ১০.৭৫, ৩য় বছরে ১১.৩১, এবং ৪র্থ বছরে ১১.৯১ শতাংশ।

৫ বছর মেয়াদপূর্তির পর মুনাফা দাড়াবে ১২.৫৫ শতাংশ, যা এখন থেকে প্রযোজ্য রিটার্নগুলোর মধ্যে সর্বাধিক।

সাড়ে ৭ লাখ টাকা বিনিয়োগে ১ম বছরে মুনাফা থাকছে ১০.১১। এটি বছরান্তের হিসেবে নতুন ব্যবস্থার সবচেয়ে কম পরিমাণ রিটার্ন। উপরন্তু, ২য় বছরে ১০.৬২, ৩য় বছরে ১১.১৭ এবং ৪র্থ বছরে ১১.৭৫ শতাংশ। ৫ বছর শেষে মেয়াদ উত্তীর্ণকালে এই শতাংশটি পৌঁছবে ১২.৩৭-এ।

পরিবার সঞ্চয়পত্র
সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগকারীরা এই সঞ্চয়পত্রের মেয়াদপূর্তিতে পাবেন সাড়ে ১২ শতাংশ। মেয়াদ উত্তীর্ণের আগেই স্কিম নগদায়ন করলে বছর শেষে রিটার্ন শুরু ১০.২০ শতাংশ থেকে। ২য় বছরে নগদায়নের ক্ষেত্রে লাভের হার দেওয়া হবে ১০.৭২, ৩য় বছরে ১১.২৮ এবং ৪র্থ বছরে ১১.৮৭ শতাংশ।

বিনিয়োগ সাড়ে ৭ লাখ টাকার অধিক হলে ১ম বছরের মুনাফা ১০.১১ শতাংশ, যা ২য় বছরে ১০.৬২, ৩য় বছরে ১১.১৭ এবং ৪র্থ বছরে হবে ১১.৭৫ শতাংশ। সর্বপরি, ৫ বছর কিস্তি পূরণ করলে লাভের হার ১২.৩৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র
সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রের মেয়াদপূর্তিতে লাভের পরিমাণ ১২.৪০ শতাংশ। মেয়াদ পূর্ণ না করলে ১ম বছরে ১০.১৩, ২য় বছরে ১০.৬৪, ৩য় বছরে ১১.১৯ এবং ৪র্থ বছরে ১১.৭৮ শতাংশ।

যারা সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ করবেন তাদের ১ম বছরে নগদায়নে মুনাফা পড়বে ১০.১১ শতাংশ। ২য় বছরে ১০.৬২, ৩য় বছরে ১১.১৭ এবং ৪র্থ বছরে ১১.৭৫ শতাংশ। ৫ বছরের আগে স্কিম না ভাঙলে লাভের হার দাড়াবে ১২.৩৭ শতাংশে।

৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র
এই সঞ্চয় স্কিমে যারা সর্বোচ্চ সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করবেন, তাদের মেয়াদ শেষে রিটার্ন আসবে ১২.৩০ শতাংশ। অন্যথায় মেয়াদ পূর্ণ করা না হলে ৩ বছর মেয়াদি এই সঞ্চয়পত্রে ১ম বছরে মুনাফা পাওয়া যাবে ১১.০৪ এবং ২য় বছরে ১১.৬৫ শতাংশ।

অপরদিকে, সাড়ে ৭ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগের পর ১ম বছরের পরেই বিনিয়োগ করা টাকা তোলার ক্ষেত্রে মুনাফা মিলবে ১১ শতাংশ। ২য় বছরে পাওয়া যাবে ১১.৬১ আর মেয়াদপূর্তি করতে পারলে লাভের অংশ হবে ১২.২৫ শতাংশ।

ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংক-মেয়াদি হিসাব
উপরোক্ত প্রধান চার স্কিমের বাইরে ডাকঘর সঞ্চয় হিসাবে উভয় বিনিয়োগ ক্যাটাগরি থেকে প্রাপ্ত রিটার্নের হার হবে ৩ মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের অনুরূপ।

সঞ্চয়পত্রের নতুন মুনাফার হার কাদের জন্য প্রযোজ্য
যেহেতু সব ধরনের সঞ্চয়পত্রেই উল্লেখযোগ্য হারে মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে, তাই সকল শ্রেণির গ্রাহকরাই এর আওতাভূক্ত। সুতরাং জানুয়ারি ২০২৫ থেকে যারা সঞ্চয়পত্র কিনবে তারা নতুন এই বর্ধিত মুনাফার সুবিধা পাবেন।

পরিশিষ্ট
২০২৫-এ নতুন নিয়মে প্রণীত সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হারে জাতীয় সঞ্চয় স্কিমের প্রতিটি ক্যাটাগরিতে পরিবর্তন এসেছে। সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে কমপক্ষে ১২.৩০ শতাংশ মুনাফা রয়েছে ৩ বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র দুটোতে। সাড়ে ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে সর্বোচ্চ ১২.৫৫ শতাংশ হারে রিটার্নের সুযোগ থাকছে পেনশনার ব্যবস্থায়। সাড়ে ৭ লক্ষের অধিক টাকা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ৫ বছর মেয়াদি সবগুলো স্কিমেই সর্বাধিক রিটার্ন ১২.৩৭ শতাংশ। আর ৩ বছর মেয়াদি ব্যবস্থাগুলোতে থাকছে ১২.২৫ শতাংশ, যা এই পরিবর্তিত সঞ্চয় প্রক্রিয়ার সর্বনিম্ন মাত্রার মুনাফা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

রেমিট্যান্স ডলারের দর বাড়ছে

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

ফের বেড়েছে রেমিট্যান্স ডলারের দাম। বর্তমানে রেমিট্যান্স ডলারের ক্রয়মূল্য এখন বেড়ে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে। গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে এই ডলারের দাম অন্তত ৫০ বেসিস পয়েন্ট বেড়েছে । এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবারই বেড়েছে ২০ বেসিস পয়েন্ট।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কড়াকড়িতে প্রায় তিন সপ্তাহ স্থিতিশীল থাকার পর ব্যাংকগুলোতে ওভারডিউ পেমেন্টের চাপ বাড়তে থাকায় রেমিট্যান্স ডলারের বাজার আবার অস্থিতিশীলতার হতে শুরু করেছে। তবে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে ব্যাংকগুলো এখনো দর ১২২ টাকা দেখাচ্ছে।

গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে মৌখিক নির্দেশনায় ব্যাংকগুলোর জন্য রেমিট্যান্স ডলার কেনাবেচার সর্বোচ্চ দর ১২২ টাকা নির্ধারণ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। পাশাপাশি ডলার কেনাবেচার মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যবধান এক টাকার বেশি হওয়া যাবে না বলে নির্দেশনা দেওয়া হয়। নিয়ম অমান্যকারীদের জরিমানাসহ শাস্তির আওতায় আনার কথাও বলা হয়।

বেসরকারি ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে রেমিট্যান্স ডলারের দর ১২১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১২২ টাকার মধ্যে ছিল। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আমদানি পেমেন্টের চাপও (ওভারডিউ পেমেন্ট) বাড়ছে। বাড়তি চাপ থাকায় এখন ডলার সংগ্রহের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এতে অনেক ব্যাংকই রেমিট্যান্স ডলারের দাম বাড়িয়ে কিনছেন।

গত সোমবার (২৭ জানুয়ারি) এক সভায় আমদানি ও ব্যাক-টু-ব্যাক এলসির সব ওভারডিউ পেমেন্ট দ্রুত পরিশোধের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। অথরাইজড ডিলারস ফোরামের সভায় দেওয়া এ নির্দেশনা ডলারের চাহিদা আরও বাড়িয়ে দেয়। এর পরই হঠাৎ রেমিট্যান্স ডলারের চাহিদা বেড়ে যায়। পরে ডলারের দাম অন্তত ৫০ বেসিস পয়েন্ট বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১২২ টাকা ৫০ পয়সায় দাঁড়িয়েছে।

সদ্যবিদায়ী বছরের ডিসেম্বরে ডলারের দর ১২৮ টাকায় উঠে যায়। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩টি ব্যাংককে অতিরিক্ত দামে ডলার কেনার বিষয়ে ব্যাখ্যা তলব করে। ব্যাংকগুলোর ট্রেজারি প্রধানদের ১২৩ টাকার ওপরে রেমিট্যান্স ডলার না কেনার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিসেম্বরের শেষ দিকে রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের সঙ্গে এক সভায় ‘রেমিট্যান্স ও রপ্তানিতে’ সব ব্যাংককে ডলারের একই দর দেওয়ার নির্দেশ দেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

পাশাপাশি ছোট মানি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নিয়ম শিথিল করা হয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এসব (ছোট মানি এক্সচেঞ্জ) প্রতিষ্ঠান ১০ হাজার ডলার সিকিউরিটি ডিপোজিট এবং নন-রেসিডেন্ট ফরেন কারেন্সি (এনআরএফসি) অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম ব্যালেন্স রাখার বাধ্যবাধকতা ছাড়াই সরাসরি ব্যাংকগুলোর কাছে রেমিট্যান্স ডলার বিক্রি করতে পারবে বলে জানানো হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আরও বাড়ল

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার সময় আবারও বাড়ানো হয়েছে। দাখিল করার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি। অন্যদিকে পৃথক আদেশে কোম্পানি করদাতাদের রিটার্ন দাখিলের সময় ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে বৃদ্ধি করে ১৬ মার্চ করা হয়েছে। ব্যবসায়ী ও পেশাজীবীদের দাবি বিবেচনায় নিয়ে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

আজ বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) এ বিষয়ে পৃথক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এ নিয়ে তৃতীয় দফায় রিটার্ন দাখিলের সময় বৃদ্ধি করা হলো। এর আগে রিটার্ন দাখিলের শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী, ২০২৪-২০২৫ করবর্ষের জন্য কোম্পানি ব্যতীত সব শ্রেণির করদাতার আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। গত আগস্ট মাসের পরবর্তীতে পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে দুই দফায় সময় বাড়ানো হয়েছিল।

এনবিআর থেকে পাওয়া সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী অনলাইন রিটার্ন দাখিলের সংখ্যা ১২ লাখ ছাড়িয়েছে। এ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিশেষ আদেশের মাধ্যমে ঢাকা উত্তর, ঢাকা দক্ষিণ, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে অবস্থিত সব সরকারি কর্মচারী, সারাদেশের সব তফসিলি ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, সব মোবাইল টেলিকম সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মী এবং বহুজাতিক কোম্পানিতে কর্মরত কর্মরতদের আয়কর রিটার্ন অনলাইনে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।

২০২৪-২৫ করবর্ষের রিটার্ন দাখিল ও কর পরিপালন সহজীকরণের লক্ষ্যে এনবিআর গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইন রিটার্ন দাখিল সিস্টেম (ই-রিটার্ন) করদাতাদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। এখন থেকে ওই সিস্টেম দিয়ে নির্ধারিত চার্জ দিয়ে অনলাইনেই আয়কর পরিশোধ করতে পারবেন করদাতারা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

১১ বছরে অর্থনীতিতে কমেছে শিল্প খাতের অবদান

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

গত ১১ বছরে শিল্প খাতের অবদান কমে দাঁড়িয়েছে ৮.৭৭ শতাংশ। যা ২০১৩ সালে ছিল ১১.৫৪ শতাংশ। এছাড়া ২০১৩ সালে দেশে অর্থনৈতিক ইউনিট ছিল ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ৫৬৫টি। যা বর্তমানে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ৩৬৪টিতে। অর্থাৎ গত ১১ বছরে দেশে অর্থনৈতিক ইউনিটের সংখ্যা বেড়েছে ৪০ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৯টি বা ৫১.৯১ শতাংশ।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) রাজধানী আগারগাওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যা ব্যুরো (বিবিএস) সম্মেলন কক্ষে অর্থনৈতিক শুমারি-২০২৪ এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থনৈতিক সংক্রান্ত টাস্কফোর্সের সভাপতি ড. কে এস মুর্শিদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান। বক্তব্য রাখেন প্রকল্পটির প্রকল্প পরিচালক এস এম শাকিল আখতার।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, ২০১২-১৩ অর্থবছরে দেশে উৎপাদন খাতে মোট উৎপাদনের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৯৭ হাজার ১২৭ কোটি টাকা। সর্বশেষ হিসাবে গত অর্থবছরে এর পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ১১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩৫ কোটি টাকায়। ১১ বছরে উৎপাদন খাতের মোট উৎপাদনমূল্য প্রায় ৫.৭৫ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এক্ষেত্রে সরকার প্রতিবছর গড়ে ১৪ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে। এর মধ্যে ২০১৯-২০ অর্থবছরে করোনাভাইরাসের প্রভাবে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) ধস নামার বছরেও এই খাতে ৪ শতাংশের বেশি প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছিল। এছাড়া প্রতিবছরই উৎপাদন খাতে ডাবল ডিজিট, এমনকি কোনো কোনো বছর ১৮ শতাংশ ছুঁই ছুঁই প্রবৃদ্ধি দেখানো হয়েছে। এই সময়ে মোট জিডিপিতে উৎপাদন খাতের অবদান ১৭.২৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৩.১৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে বলেও দাবি করে হাসিনা সরকার। উৎপাদন খাতের হাত ধরে শিল্প খাতে বছরের পর বছর ধরে দেখানো জিডিপি প্রবৃদ্ধির এই হিসাব মিলছে না বিবিএস পরিচালিত অর্থনৈতিক শুমারি-২০২৪ এর প্রাথমিক ফলাফলে।

অর্থনৈতিক শুমারির প্রাথমিক হিসাব বলছে, গত ১০ বছরে উৎপাদন খাতে অর্থনৈতিক ইউনিটের (প্রতিষ্ঠান) সংখ্যা বেড়েছে মাত্র ১৫.৩৯ শতাংশ। অথচ ২০০১ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সময়ে পরিচালিত শুমারির তুলনায় ২০১৩ সালের শুমারিতে এই খাতে অর্থনৈতিক ইউনিটের সংখ্যা বেড়েছিল ১০০.৪২ শতাংশ। সার্বিকভাবে দেশে অর্থনৈতিক ইউনিটের প্রবৃদ্ধি কমেছে বলে প্রতিবেদনটিতে উঠে এসেছে।

প্রতিবেদনে দেখা যায়, উৎপাদন খাতের প্রতিষ্ঠানে তুলনামূলক কম প্রবৃদ্ধি হওয়ায় অর্থনৈতিক ইউনিটে এই খাতের অবদান ৮.৭৭ শতাংশে নেমে এসেছে। এতে বলা হয়েছে, ২০০৩ সালে মোট অর্থনৈতিক ইউনিটে উৎপাদন খাতের অবদান ছিল ১২.১৪ শতাংশ, যা ২০১৩ সালে ১১.৫৪ শতাংশে নেমে আসে। এ হিসাবে টানা দুই শুমারিতেই কমেছে উৎপাদন খাতের প্রতিষ্ঠানের অবদান। গত ১০ বছরে সেবা খাতের প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৬৯ লাখ ১৫ হাজার ৯৮২ থেকে ৫৬.৬৮ শতাংশ বেড়ে এক কোটি আট লাখ ৩৫ হাজার ৮৯৬-এ দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস। এর ফলে মোট প্রতিষ্ঠানে সেবা খাতের অবদান ৮৮.৮৬ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯১.২৩ শতাংশে।

গেল এক দশকে দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) আকার বেড়েছে ৪০ লাখ কোটি টাকা। এই সময়ে দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের যুক্ত হয়েছে ৪০ লাখ ৫৮ হাজার খানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে সার্ভিস তথা সেবা খাতের প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে ৩৯ লাখ ১৯ হাজারটি আর উৎপাদন খাতে যুক্ত হয়েছে মাত্র এক লাখ ৩৮ হাজারটি। এ কারণে গত ১০ বছরে মাত্র ৬২ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে।

অর্থনৈতিক শুমারির প্রতিবেদন মতে, গত এক দশকে অর্থনৈতিক ইউনিট বেড়েছে ৪০ লাখ ৫৮ হাজারটি। এর মধ্যে সেবা খাতে বেড়েছে ৩৯ লাখ ১৯ হাজারটি আর উৎপাদন খাতে বেড়েছে এক লাখ ৩৮ হাজার ৮৮৫টি; অর্থনৈতিক ইউনিট বাই টাইপে এক কোটি ১৮ লাখ ৭৭ হাজার ৩৬৪টি। এর মধ্যে পার্মানেন্ট ৬২ লাখ ৮৮ হাজার ২১৪টি, টেস্পোরারি পাঁচ লাখ ৭৬ হাজার ৬২১টি। ইকোনমিক হাউসহোল্ডে ৫০ লাখ ১২ হাজার ৫২৯টি। ঠিক এর এক দশক আগে প্রতিষ্ঠান ছিল ৭৮ লাখ ১৮ হাজার ৫৬৫টি। এর মধ্যে পার্মানেন্ট ছিল ৪৫ লাখ ১৪ হাজার ৯১টি, টেম্পোরারি ছিল চার লাখ ৮২ হাজার ৯০৩টি। আর ইকোনমিক হাউজহোল্ড ছিল ২৮ লাখ ২১ হাজার ৫৭১। অর্থাৎ ৪০ লাখ ৫৮ হাজার ৭৯৯টি অর্থনৈতিক ইউনিট বেড়েছে।

এছাড়া অর্থনৈতিক ইউনিটের মধ্যে গ্রামাঞ্চলে রয়েছে ৮৩ লাখ ৪৬ হাজার ১৬১টি, আর শহরাঞ্চলে রয়েছে ৩৫ লাখ ৩১ হাজার ২০৩টি। এর আগে ২০১৩ সালে গ্রামাঞ্চলে ছিল ৫৫ লাখ ৮৯ হাজার ১৯টি, শহরাঞ্চলে ছিল ২২ লাখ ২৯ হাজার ৫৪৬টি। স্থানীয় বা পার্মানেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে গ্রামাঞ্চলে রয়েছে ৩৯ লাখ ৪১ হাজার ৬৮টি, শহরাঞ্চলে রয়েছে ২৩ লাখ ৪৭ হাজার ১৪৬টি; যা ১০ বছর আগে ছিল গ্রামাঞ্চলে ২৯ লাখ ৩৬ হাজার ৪৫৯টি আর শহরাঞ্চলে ছিল ১৫ লাখ ৭৭ হাজার ৬৩২টি। টেম্পোরারি পাঁচ লাখ ৭৬ হাজার ৬২১টির মধ্যে শহরাঞ্চলে রয়েছে দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯০৯টি আর গ্রামে দুই লাখ ৯১ লাখ ৭১২টি; যা ২০১৩ সালে ছিল দুই লাখ ৭৬ হাজার ৬৯৩টি।

প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সালে তিন কোটি সাত লাখ ৬১ হাজার ৩৪ জন বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কাজে নিয়োজিত ছিলেন। এর মধ্যে পুরুষ দুই কোটি ৫৬ লাখ ৩০ হাজার ২৯৮ জন। মহিলা ৫১ লাখ ২৮ হাজার ৬৭৭ জন, হিজড়া দুই হাজার ৫৯ জন। এর আগে ২০০৩ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে কর্মসংস্থান বেড়েছিল এক কোটি ৩৩ লাখ। আর ২০১৩ সালে এসে কর্মসংস্থান দাঁড়ায় দুই কোটি ৪৫ লাখ ৮৫০। সে হিসাবে গত ১০ বছরে নতুন কর্মসংস্থান বেড়েছে মাত্র ৬২ লাখ ৬০ হাজার ১৮৪ জন। শিল্প খাতে গত ১০ বছরে এক লাখ ১৬ হাজার ৯৭৮টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

চলতি মাসে তৃতীয় বারের মতো স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে এবার সর্বোচ্চ এক হাজার ৩৬৫ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা। যা এত‌দিন ছিল এক লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। যা বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।

দাম বাড়ানোর ফলে সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩০৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৬ হাজার ৮২৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৬ হাজার ১৮ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী— ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা।

বাজুসের তথ্য অনুযায়ী, সোনা ও রুপার অংলকার কিনতে গেলে ক্রেতাকে নির্ধারিত দামের সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৬ শতাংশ মজুুরি গুণতে হবে। অর্থাৎ এখন ক্রেতা ২২ ক্যারেট মানের এক ভরি সোনার অংলকার কিনতে গেলে লাগবে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৮৩ টাকা (সোনার দাম এক লাখ ৪২ হাজার ৭৯১ টাকা, ভ্যাট-৭ হাজার ১৪০ টাকা এবং মজুরি ৮৬৬৭ টাকা)।

এর আগে গত ২২ জানুয়ারি সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। যা ২৩ জানুয়ারি কার্যকর হয়, ওই দামে এতো‌দিন সোনা কেনাবেচা হয়েছে। সেই হি‌সে‌বে বুধবার ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা এক লাখ ৪১ হাজার ৪২৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৪ হাজার ৯৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৫ হাজার ৭১৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৫ হাজার ৬১ টাকায় বিক্রি করা হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ভারত ও মিয়ানমার থেকে এলো ৩৭ হাজার টন চাল

Published

on

ইস্টার্স ক্যাবলস

প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমার ও ভারত থেকে মোট ৩৭ হাজার টন চাল নিয়ে দুটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এর মধ্যে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার টন আতপ চাল এবং ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার টন সিদ্ধ চাল রয়েছে।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) খাদ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলামের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার টন আতপচাল নিয়ে এমভি এটিন ভিক্টরি ও খোলা দরপত্রের মাধ্যমে ভারত থেকে আমদানি করা ১৫ হাজার টন সেদ্ধ চাল নিয়ে এমভি বিএমসি প্যানডোরা জাহাজ দুটি চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।

চাল দ্রুত খালাসের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার জানান, সরকার জি টু জি ও খোলা দরপত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেগুলো পর্যায়ক্রমে দেশে আসছে। তিনি বলেন, ‘দাম যেন স্থিতিশীল থাকে সেজন্য আরও চাল আমদানির ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন আছে।’

এর আগে দেশে চাহিদা ও ঘাটতি মেটাতে জরুরিভাবে পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ভোগ্য ও ব্যবহার্য পণ্য আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন এমন সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

বৈঠকে নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভোগ্য পণ্য হিসেবে ১ লাখ টন চাল, ১০ হাজার টন চিনি এবং ১০ হাজার টন মসুর ডাল আমদানি করা হবে। এ ছাড়া কৃষি ও শিল্প খাতে ব্যবহার্য প্রয়োজনীয় পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার টন ডিজেল এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার। এসব পণ্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে উন্মুক্ত দরপত্র এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে বলে জানানো হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার4 minutes ago

লোকসানে ইস্টার্স ক্যাবলস

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার7 minutes ago

মুনাফায় শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি শেপার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার22 minutes ago

সিমটেক্সের আয় বেড়েছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার24 minutes ago

আয় কমেছে জিপিএইচ ইস্পাতের

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার29 minutes ago

এম.এল ডাইংয়ের আয় বেড়েছে ১৩৩ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এম.এল. ডাইং লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

Delta Spinners Delta Spinners
পুঁজিবাজার45 minutes ago

ডেল্টা স্পিনার্সের লোকসান কমেছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ডেল্টা স্পিনার্স লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ক্রাউন সিমেন্ট ক্রাউন সিমেন্ট
পুঁজিবাজার57 minutes ago

ক্রাউন সিমেন্টের ইপিএস ৪৮ শতাংশ কমেছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ক্রাউন সিমেন্ট পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪)...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার1 hour ago

লোকসান কাটেনি এসিআই লিমিটেডের

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এসিআই লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার1 hour ago

বিডি থাইয়ের লোকসান বেড়েছে ১৬৯ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪)...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার1 hour ago

টেকনো ড্রাগসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি টেকনো ড্রাগস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার2 hours ago

শাশা ডেনিমের আয় বেড়েছে ২৯ শতাংশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি শাশা ডেনিমস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪)...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার2 hours ago

লাভেলো আইসক্রিমের ইপিএস ১৪৪ শতাংশ বেড়েছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয়...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার2 hours ago

এডিএন টেলিকমের আয় বেড়েছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এডিএন টেলিকম লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত...

ইস্টার্স ক্যাবলস ইস্টার্স ক্যাবলস
পুঁজিবাজার2 hours ago

বিডি থাই ফুডের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই ফুড অ্যান্ড ব্রেভারেজ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত...

GLOBAL HEAVY CHEMICALS GLOBAL HEAVY CHEMICALS
পুঁজিবাজার2 hours ago

গ্লোবাল হেভির লোকসান কমেছে

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭৩০৩১