কর্পোরেট সংবাদ
৩৫৬ কেন্দ্র, কল সেন্টার ও অনলাইনে বিকাশের নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহক সেবা

গ্রাহকের আরও দোরগোড়ায় গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করতে নতুন ৬৩টি সেবা কেন্দ্র চালু করেছে বিকাশ। এ নিয়ে দেশজুড়ে ৩৫৬টি কেন্দ্র থেকে সরাসরি সেবা নেয়ার সুযোগ পাচ্ছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তের গ্রাহকরা। সেবা কেন্দ্রের পাশাপাশি হেল্পলাইন নাম্বার ১৬২৪৭, লাইভ চ্যাট, সাপোর্ট মেইল, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম সহ বিভিন্ন মাধ্যমে ২৪ ঘন্টাই গ্রাহকদের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত সব ধরণের সেবা নিশ্চিত করছে বিকাশ।
বিস্তৃত এই সেবা কেন্দ্রগুলোতে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা, তথ্য হালনাগাদ করা, বিভিন্ন ধরনের অভিযোগের সমাধান করা, স্টেটমেন্ট গ্রহণ, প্রযুক্তিগত সেবা পাওয়া সহ বিকাশ-এর যেকোনো ধরনের সেবা পেয়ে থাকেন গ্রাহকরা। সাধারণ সময়ে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত (সপ্তাহে ৭ দিন, সরকারি ছুটি ব্যতীত) সেবা পেতে পারেন গ্রাহকরা। নির্দিষ্ট এলাকা ভেদে গ্রাহকসেবা কেন্দ্রের সময়সূচীতে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। তবে সেবা কেন্দ্রগুলোতে গ্রাহক থাকা পর্যন্ত সেবা নিশ্চিত করা হয়। উল্লেখ্য, প্রতিদিন প্রায় এক লাখ গ্রাহক এসব কেন্দ্র থেকে সেবা গ্রহণ করছেন।
২৪ ঘন্টাই নিরবচ্ছিন্ন সেবা কেবল গ্রাহক সেবা কেন্দ্রই নয়, বিকাশ গ্রাহকরা ১৬২৪৭ এ কল করে যেকোনো সময় যেকোনো স্থান থেকে নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিতে পারছেন। পাশাপাশি ইমেইলের মাধ্যমে support@bkash.com , অথবা লাইভ চ্যাট https://www.bkash.com/help/livechat কিংবা বিকাশ-এর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/bkashlimited ও হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার ০১৮৪৪১১৬২৪৭ এর মাধ্যমেও রাত-দিন যেকোনো সময় সেবা গ্রহণ করতে পারছেন গ্রাহকরা।
এছাড়া অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেমন গুগল ম্যাপ, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, টিকটক এবং গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর এর অ্যাপ রিভিউ অংশ থেকেও গ্রাহক সেবা পেয়ে থাকেন গ্রাহকরা। এদিকে, সেবা নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে বিকাশ ওয়েবসাইটের কমপ্লেইন্ট ম্যানেজমেন্ট সেল https://www.bkash.com/en/help/complaint-cell এ উল্লিখিত কর্মকর্তার সাথে ই-মেইল এর মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগও রয়েছে। গ্রাহক সেবা কেন্দ্র সহ সবগুলো সেবা চ্যানেলে সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ৮ কোটি গ্রাহককে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে যাচ্ছে বিকাশ।
সেবা কেন্দ্রের খোঁজ গ্রাহকরা বিকাশ অ্যাপের ম্যাপ অপশন ব্যবহার করে দেশের ৬৪ জেলার যেকোনো প্রান্ত থেকে তাঁর নিকটস্থ গ্রাহক সেবা কেন্দ্র সহজেই খুঁজে নিতে পারছেন। বিকাশ ম্যাপ থেকে গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের ঠিকানা খুঁজে পেতে অ্যাপের হোমস্ক্রিনে ডানদিকের বিকাশ লোগো থেকে ম্যাপ নির্বাচন করতে হবে। ম্যাপের নিচের অংশে গ্রাহক সেবা লোগোতে ট্যাপ করলে গ্রাহকরা তার নিকটস্থ ৫টি গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের অবস্থান দেখতে পারবেন। ‘লিস্ট দেখুন’ বাটন থেকে অথবা যেকোনো গ্রাহক সেবা এর উপর ট্যাপ করে ‘রুট দেখান’ অপশন থেকে সেখানে যাওয়ার পথ-নির্দেশনাও পাবেন গ্রাহক।
তাছাড়া বিকাশের ওয়েবসাইট https://www.bkash.com/help/locator/customer-care-points থেকেও বিকাশ গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের ঠিকানা এবং যোগাযোগের বিস্তারিত তথ্য জানার সুযোগ রয়েছে।
পিন রিসেট
বিকাশ গ্রাহকরা ‘পিন রিসেট’ অপশন ব্যবহার করে নিজেই নিজের অ্যাকাউন্টের পিন রিসেট করতে পারেন। পিন ভুলে গেলে বা কয়েকবার ভুল পিন দেয়ার কারণে অ্যাকাউন্ট সাময়িক বন্ধ হয়ে গেলে পিন রিসেট এর সুযোগ রয়েছে। ইউএসএসডি কোড *২৪৭# ডায়াল করে, ১৬২৪৭ এ কল করে অথবা বিকাশ অ্যাপে লগইন করার সময় এই সেবা নিতে পারেন গ্রাহক। https://www.bkash.com/help/reset-pin – এই লিংকে ক্লিক করলে পিন রিসেট করার প্রক্রিয়া বিস্তারিত জানা যাবে।
পিন রিসেট ছাড়াও বিকাশ অ্যাপ থেকেই গ্রাহকরা তাদের অ্যাকাউন্টের তথ্য হালনাগাদ, বিকাশ লেনদেনের স্টেটমেন্ট তোলা, বিভিন্ন সাবস্ক্রিপশন সার্ভিস বন্ধ বা চালু করতে পারছেন। পাশাপাশি, ১৬২৪৭-এ কল করে এমএনপি আপডেট, ইন্টারেস্ট চালু বা বন্ধ করা, সর্বশেষ লেনদেনের তথ্য এবং বন্ধ অ্যাকাউন্ট পুনরায় সচল করার সুযোগও পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
বিশেষ সেবা
বিকাশের মাধ্যমে জিটুপি পদ্ধতিতে উপবৃত্তি, সামাজিক সুরক্ষা খাতের ভাতা, সরকারের প্রণোদনা পাওয়া সুবিধাভোগীদের জন্য এলাকাভেদে বিশেষ গ্রাহক সেবার ব্যবস্থা করে থাকে বিকাশ। এ ক্ষেত্রে অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত কোনো সমস্যা হলে নিকটবর্তী গ্রাহক সেবা কেন্দ্রগুলো থেকে খুব সহজেই প্রয়োজনীয় সেবা নিতে পারেন সুবিধাভোগীরা।
এছাড়া বইমেলা, বাণিজ্যমেলা, গরুর হাটের মতো বিপুল জনসমাগমের স্থলে যেকোনো গ্রাহককে জরুরি অথবা নিয়মিত সেবা দিতেও সেসব স্থানে বিকাশ গ্রাহক সেবার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।

কর্পোরেট সংবাদ
কৃষি উন্নয়নে ইউসিবি ও প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর নতুন উদ্যোগ

কৃষি আমাদের দেশের প্রাণ, আর এ খাতের উন্নয়ন মানেই দেশের উন্নয়ন। এই গুরুত্ব বুঝে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) এবং কৃষি-প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো লিমিটেড একসাথে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এ লক্ষে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠান দুটি এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। যার মাধ্যমে তারা একসাথে কৃষিখাতে উন্নত প্রযুক্তি ও নতুন নতুন সমাধান নিয়ে কাজ করবে। এর মাধ্যমে কৃষকের দক্ষতা বাড়বে এবং ফসলের উৎপাদনও বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অংশীদারিত্বে ইউসিবি ব্যাংকিং ও অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে আর প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রো প্রযুক্তিগত দিকগুলো সামলাবে। এতে করে দেশের কৃষি খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
চুক্তিতে ইউসিবির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল মোস্তাফিজুর রহমান এবং প্ল্যান্টেন অ্যাগ্রোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম আজম ফারুক স্বাক্ষর করেন। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের আরও অনেক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে দেশের কৃষকরা প্রযুক্তি ও অর্থের সাহায্যে আরও ভালোভাবে চাষ করতে পারবে, যা দেশের অর্থনীতিতেও ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
কর্পোরেট সংবাদ
কোরবানির পশু কেনা ও হাসিল পরিশোধ সহজ হয়েছে বিকাশ পেমেন্টে

গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারো ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশজুড়ে ২৭টি পশুর হাটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে কেনা যাচ্ছে কোরবানির পশু। ক্যাশ টাকা বহন এবং ছেঁড়া বা জাল টাকার ঝুঁকি এড়িয়ে দেশজুড়ে এই হাটগুলোতে সহজেই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশুর মূল্য ও হাসিল পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।
এবছর হাটের তালিকায় ঢাকার গাবতলী, বছিলা, ভাটারা, ঢাকা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট হাট, দিয়াবাড়ি হাট, পোস্তগোলা হাট, চট্টগ্রামের সাগরিকা, বিবিরহাট, মইজ্জারটেক, বরিশালের দপদপিয়া হাট, রাজশাহীর সিটি হাট, রংপুরের লালবাগ, সিলেটের কাজী বাজারসহ ২৭ টি পশুর হাটে ক্যাশ টাকা ছাড়াই বিকাশ পেমেন্টে কোরবানির পশু কেনা যাচ্ছে।
শুধু তাই নয়, যারা ক্যাশ টাকা ছাড়া বা ক্যাশ দিয়ে পশু কিনবেন, উভয়েই হাসিলের অর্থ বিকাশেই পরিশোধ করতে পারবেন। হাটের নির্দিষ্ট স্থানে দেয়া বিকাশের কিউআর কোড স্ক্যান করে খুব সহজেই হাসিল পরিশোধ করতে পারবেন ক্রেতারা।
হাটের পাশাপাশি এখন অনেকেই অনলাইনেই কোরবানির পশু কেনেন। অনলাইনে কোরবানির পশু কেনার ক্ষেত্রেও বিকাশ পেমেন্ট স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করছেন ক্রেতারা।
উল্লেখ্য, ঈদ উপলক্ষ্যে বিকাশ-এ এখন দৈনিক লেনদেনে ক্যাশ ইন (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত), সেন্ড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) ও অ্যাড মানি (১০০,০০০ টাকা পর্যন্ত) এর লিমিটও বেড়েছে! তাই এই ঈদে গ্রাহকরা যেকোনো প্রয়োজনে, বিকাশ-এ আরও বেশি লেনদেন করতে পারছেন নিশ্চিন্তে। এই পরিবর্তিত লিমিট চলবে ৯ জুন, ২০২৫ পর্যন্ত।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে সমঝোতা

সিটি ব্যাংক পিএলসি এবং বাংলাদেশে চীনা প্রতিষ্ঠানগুলির সংগঠন চাইনিজ এন্টারপ্রাইজেস অ্যাসোসিয়েশন ইন বাংলাদেশের (সিইএবি) যৌথ উদ্যোগে একটি উচ্চপর্যায়ের ব্যবসায়িক নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই ইভেন্টে বাংলাদেশ সফরে আসা শতাধিক চীনা বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ীদের একটি প্রতিনিধি দল অংশগ্রহণ করে।
চীনা ব্যবসায়ীদের এই সফরের মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতসমূহে যৌথ বিনিয়োগ ও বাণিজ্য সহযোগিতার নতুন সম্ভাবনা খুঁজে বের করা।
অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংক ও সিইএবি’র মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এই স্মারকের মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশের বাজারে চীনা ব্যবসায়ের প্রসারে সহযোগিতার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।
সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর করেন সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং সিইএবি’র সেক্রেটারি জেনারেল কোয়াংচো চং।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, ভাইস চেয়ারম্যান হোসেন খালেদ এবং সিইএবি’র প্রেসিডেন্ট হান কুন। উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণসহ চীনা ও বাংলাদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরাও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে।
কর্পোরেট সংবাদ
সেরা ৯ শাখা-উপশাখাকে পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড দিলো এনআরবিসি ব্যাংক

২০২৪ সালের পারফরম্যান্স বিবেচনায় তিন ক্যাটাগরিতে সেরা ৯ শাখা ও উপশাখাকে আওয়ার্ড প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। সম্প্রতি রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনফারেন্সে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কার্যকর সেবা, সেবার মান ও সামগ্রিক কর্মদক্ষতার মানদন্ডে নগর শাখা, গ্রামীণ শাখা এবং উপশাখা এই তিন ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার দেয়া হয়। নগর শাখা ক্যাটাগরিতে টঙ্গী শাখাকে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। এই ক্যাটাগরিতে মিরপুর শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং হাতিরপুল শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
গ্রামীণ শাখার মধ্যে রুহিতপুর শাখা প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড, চারাবাগ শাখা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড এবং রূপপুর শাখা সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। উপশাখা ক্যাটাগরিতে প্লাটিনাম অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রামপুরা উপশাখা, গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে রায়পুর উপশাখা এবং সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে দাগনভুঁইয়া উপশাখা।
অনুষ্ঠানে এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, এই পুরস্কার ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোর ধারাবাহিক কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি। ব্যাংকের এই সেবাকেন্দ্রগুলো নির্ধারিত লক্ষ্য অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে কাজ করেছে এবং সেবার মান বজায় রেখেছে। এসময় তিনি বিজয়ী শাখা-উপশাখাগুলোর ম্যানেজারদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন এবং সর্বক্ষেত্রে পেশাদারিত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা প্রদান করেন।
এসএম
কর্পোরেট সংবাদ
জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতির আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২ জুন) জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. গোলাম মরতুজা, মো. ফয়েজ আলম ও মো. আশরাফুল আলম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সংগঠনের সভাপতি সাইফুল আবেদিন তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভা সঞ্চালনায় ছিলেন কার্যকরী সভাপতি শাহ জাহান ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে সংগঠনের সিনিয়র সহসভাপতি এস. এফ. এম. মুনির হোসেন, সহ সভাপতি মজিবুর রাহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ছানোয়ার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
কাফি