কর্পোরেট সংবাদ
ইউসিবির শাখা ব্যবস্থাপকদের সভায় আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষার অঙ্গীকার

প্রায় ৫ বছর পর ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসির (ইউসিবি) শাখা ব্যবস্থাপকদের নিয়ে রাজেন্দ্রপুর ব্র্যাক সিডিএমে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী বার্ষিক ব্যবসায়িক সভা। গত ২৩-২৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত এই সভায় ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকরা ব্যাংকিং খাতে চলমান আর্থিক চ্যালেঞ্জ এবং ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন।
সবাইকে ছাড়িয়ে এগিয়ে চলার অঙ্গীকার; স্লোগান নিয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দেশের ২৩১টি শাখার ব্যবস্থাপকরা একত্র হয়ে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সময় কাটাতে পেরে বিশেষভাবে উজ্জীবিত হয়েছেন।
এই সম্মেলনটি একদিকে যেমন শাখা ব্যবস্থাপকদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও একে অপরের সৃজনশীল চিন্তাধারা শেয়ার করার সুযোগ তৈরি করেছে, তেমনি ব্যাংকিং সেক্টরে সম্প্রতি হওয়া ডিজিটাল রূপান্তর ও সেবার আধুনিকায়নের উপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
এসময় ইউসিবির চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা এবং তরুণ উদ্যোক্তা শরীফ জহির বলেন, আমরা ইউসিবিকে দেশের এক নাম্বার ব্যাংক বানাতে চাই। স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং সৃজনশীল উদ্যোগের মাধ্যমে ইউসিবি পরিচালিত হবে। দেশের অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও আমাদের ব্যাংক সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণে সক্ষম হয়েছে। যার ফলে আমাদের গ্রাহক সংখ্যা ও আমানতের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা ব্যাংকিং খাতের ডিজিটালাইজেশন এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তির দিকে আরও গুরুত্ব দেব।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ বলেন, আমরা গ্রাহক এবং আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছি। ইউসিবি দেশের তৃতীয় বৃহৎ আমানতকারীর ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, সুষ্ঠু ব্যবসায়িক কার্যক্রম এবং ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সঙ্গে মিল রেখে আমরা দেশীয় বাজারে আরও শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হব।
এই সম্মেলনে ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে আগামী এক বছর এবং ৫ বছরের জন্য ব্যাংকিং কর্মকৌশল, লক্ষ্য এবং নতুন কর্মপকল্পনা নির্ধারণ করা হয়, যা ব্যাংকের ভবিষ্যতের সাফল্যের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে উদ্যোক্তারা আশাবাদী।
উল্লেখ্য, ইউসিবি গ্রাহক আস্থা এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এক নতুন মাইলফলক অর্জন করেছে। আর্থিক খাতে সংকটের সময়েও গত ৬ মাসে ইউসিবির কোনো গ্রাহকের চেক বাউন্স হয়নি, যা ব্যাংকটির আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং সুশাসনের দৃষ্টান্ত হিসেবে পরিগণিত।
এসএম

কর্পোরেট সংবাদ
কর্মকর্তাদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের কমপ্লায়েন্স মিট আয়োজন

ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মধ্যে সুশাসন, কমপ্লায়েন্স এবং রেগুলেটরি নীতিমালা যথাযথভাবে অনুসরণের মনোভাব আরও দৃঢ় করার লক্ষ্যে সম্প্রতি ব্র্যাক ব্যাংক ‘রিজিওনাল কমপ্লায়েন্স মিট ২০২৫’ আয়োজন করেছে।
গত ২১ জুন ঢাকার গুলশানে অনুষ্ঠিত ‘কমপ্লায়েন্স মিট’ ইভেন্টটিতে ব্যাংকটির তিনটি রিজিওনের ৩৮টি শাখা ও উপশাখা, প্রিমিয়াম ব্যাংকিং এবং রিটেইল সেলস ডিভিশনের প্রায় ২৫০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক নিয়ন্ত্রক সংস্থার দিকনির্দেশনা মেনে চলা, নৈতিক ব্যাংকিং, শক্তিশালী কমপ্লায়েন্স এবং সুশাসনের প্রতি নিজেদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে ছিল ইন্টারেক্টিভ সেশন, জ্ঞানভিত্তিক কুইজ এবং সবচেয়ে কমপ্লায়েন্ট শাখাগুলোকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান। এই কর্মশালায় প্রক্রিয়া ও নীতিমালার ভিত্তিতে নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা এবং ইন্টার্নাল কমপ্লায়েন্স বিষয়ে কর্মকর্তাদের দায়বদ্ধতা গড়ে তোলার পাশাপাশি জবাবদিহিতার পরিসর আরও বিস্তৃত করার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
মূল সেশনগুলো পরিচালনা করেন ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যান্টি মানি লন্ডারিং ডিপার্টমেন্ট (এএমএলডি), ইন্টার্নাল কন্ট্রোল অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স (আইসিসি), ব্রাঞ্চ গভর্নেন্স টিম এবং বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এর প্রতিনিধিগণ। ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক এবং রিটেইল সেলস টিমের অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে আরো কার্যকর ও বিস্তৃত করে তুলেছে।
এই আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান উপস্থিত ছিলেন। তিনি ফ্রন্টলাইন কর্মীদের উদ্যমী মনোভাবের প্রশংসা করে বলেন, কমপ্লায়েন্স এমন একটি বিষয়, যা প্রতিটি লেনদেন, সিদ্ধান্ত ও টিমের মধ্যে থাকতে হবে। স্বচ্ছতা ও দীর্ঘমেয়াদি টেকসইতা নিশ্চিত করতে কমপ্লায়েন্সকে ব্যাংকের অপারেটিং মডেলের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে। আজকের আয়োজনটি আমাদের প্রতিষ্ঠানের সর্বস্তরে জবাবদিহিমূলক সংস্কৃতি গড়ে তোলার ব্যাপারে আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ব্র্যাক ব্যাংক ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেড (নর্থ) এ. কে. এম. তারেক, সিনিয়র ডেপুটি ক্যামেলকো খান মো. গোলাম শাহরিয়ার, হেড অব ব্রাঞ্চ গভর্নেন্স মো. রবিউল ইসলাম সিইএএফ এবং ব্যাংকটির রিজিওনাল হেড ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আয়োজনে তাঁদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
শাখাভিত্তিক ব্যাংকিংয়ে ঝুঁকি হ্রাস এবং গ্রাহকের সম্পদ সুরক্ষিত রাখতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার দিকনির্দেশনা কঠোরভাবে মেনে চলার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক। ফ্রন্টলাইন কর্মকর্তাদের কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে সক্রিয়ভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যাংকটি সম্ভাব্য ব্যবসায়িক ঝুঁকি ও ক্ষতি হ্রাস করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ব্র্যাক ব্যাংকের ব্রাঞ্চ গভর্নেন্স টিম দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই ধরনের কমপ্লায়েন্স প্রোগ্রাম আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে। সারাদেশে কমপ্লায়েন্স অনুশীলনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার বৃহত্তর উদ্যোগের অংশ হিসেবেই এই পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এই উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কসহ ব্যাংকের অন্যান্য কার্যক্রমে নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসনের সংস্কৃতি গড়ে তোলার প্রতি ব্যাংকের প্রতিশ্রুতিকে পুনর্ব্যাক্ত করেছে।
কর্পোরেট সংবাদ
‘সব সমাধান বিকাশে’, সাড়া ফেলেছে আলী হাসানের নতুন র্যাপ

মোবাইল রিচার্জ থেকে শুরু করে পেমেন্ট, পে বিল বা সেভিংস সহ বিভিন্ন ডিজিটাল লেনদেনের সব সমাধান – বিকাশ অ্যাপকে নিয়ে জনপ্রিয় র্যাপার আলী হাসান এর নতুন বাংলা র্যাপ আবারো দর্শক মাতাচ্ছে। ১২ জুন ২০২৫ তারিখে শিল্পীর ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত ‘সব সমাধান’ শীর্ষক এই গানটি ইতোমধ্যে ৪০ লাখ বারেরও বেশি দেখা হয়েছে। গানটি দেখা যাচ্ছে এই লিংকে – https://www.youtube.com/watch?v=rjcdu0TCj74।
তরুণ প্রজন্মের আবেগ, অনুভূতি, দ্রোহ, আনন্দ-বেদনার স্বতঃস্ফূর্ত বহিঃপ্রকাশ র্যাপ সঙ্গীত আমাদের দেশেও সমান জনপ্রিয়। সেই জনপ্রিয় ধারাকে ব্যবহার করেই সহজ, সাবলীল এবং স্পষ্ট লিরিকে বিকাশ এর ডিজিটাল লেনদেনের সব সমাধানের কথাগুলো আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরেছেন এই তরুণ গায়ক। পাশাপাশি, সচেতনতার বার্তাও দিয়েছেন – কীভাবে ডিজিটাল লেনদেনে প্রতারণার হাত থেকে নিজেকে নিরাপদ রাখা যায়। শক্তিশালী কথা ও মজার ছন্দ ও সুরে নির্মিত মিউজিক ভিডিওটি তাই সহজেই দর্শকের দৃষ্টি কেড়েছে।
গানটি তৈরির বিষয়ে আলী হাসান বলেন, “টাকা এখন লিকুইড, এই খবর কি আছে? প্রতিদিনই আমরা কোনো না কোনো কাজে ডিজিটাল লেনদেন করি। কিন্তু এখনও এই সেবার অনেক কিছুই আমাদের জানা থাকে না, যেগুলো হয়তো আমাদের দৈনিক জীবনে লেনদেনকে আরও সহজ ও সুরক্ষিত করে। র্যাপ-মিউজিক করতে যেয়ে আমাদের প্রায়ই প্রতিদিনের জীবন থেকে গল্প বের করতে হয়। তাই বিকাশ-এর উদাহরণ দিয়ে গল্পের মাধ্যমে আমাদের ফলোয়ারদের মধ্যে এসব বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতেই আমাদের এই গান।”
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকের আমানত ২০ হাজার কোটি টাকার মাইলফলকে

এনআরবিসি ব্যাংকে গ্রাহকদের জমাকৃত আমানতের পরিমান ২০ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম করেছে। সোমবার (৩০ জুন) এনআরবিসি ব্যাংকের আমানতের পরিমান দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ১৪ কোটি টাকা। ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিফলনের এই দিনটিকে উদযাপন করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক অনাড়ম্বর উদযাপন অনুষ্ঠানে ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. তৌহিদুল আলম খান, ডিএমডি কবীর আহমেদ ও হারুনুর রশীদসহ বিভাগীয় প্রধান এবং শাখা-উপশাখার ব্যবস্থাপকগণ উপস্থিত ছিলেন।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো.তৌহিদুল আলম খান বলেন, সারা দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ভিন্ন ভিন্ন আর্থিক প্রয়োজন পূরণ করে গ্রাহকদের সন্তুষ্টি ও আস্থা অর্জন করেছে এনআরবিসি ব্যাংক। আমানতের এই মাইলফলক অতিক্রম এনআরবিসি ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের সেই আস্থার প্রতিফলন। গ্রাহকরা তাদের কষ্টার্জিত অর্থের নিরাপদ স্থান হিসেবে এনআরবিসি ব্যাংককে বেঁছে নিয়েছেন। ব্যাংকের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দ্রুত ও সহজ সেবার মাধ্যমে গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। এই অর্জনের জন্য সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ, নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহ, উদ্যোক্তা, শেয়ারহোল্ডার এবং ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
উল্লেখ্য, এনআরবিসি ব্যাংক সারাদেশে ১০৯টি শাখা এবং ৪১৩টি উপশাখার মাধ্যমে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষদেরকে প্রয়োজন মাফিক ব্যাংকিং সেবা প্রদান করছে। প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের পাশাপাশি শরীয়াহভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকিং সেবাও প্রদান করছে এনআরবিসি ব্যাংক।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস-২০২৫’ পালিত হয়েছে।
‘টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উদ্ভাবনের চালিকা শক্তি হিসেবে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি (এমএসএমই) উদ্যোগের ভূমিকা জোরদারকরণ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্যাংকের এসএমই ডিভিশন সম্প্রতি এই দিবস পালন করে।
ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে টেকসই প্রবৃদ্ধিতে অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ভূমিকার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
কর্পোরেট সংবাদ
ব্র্যাক ব্যাংক কার্ড হোল্ডারদের জন্য ‘স্টে ওয়ান নাইট, গেট ওয়ান নাইট কমপ্লিমেন্টারি’ অফার

ব্যাংকের কার্ডহোল্ডারদের ‘স্টে ওয়ান নাইট, গেট ওয়ান নাইট কমপ্লিমেন্টারি’ এক্সক্লুসিভ সুবিধা দিতে দ্য প্যালেস লাক্সারি রিসোর্টের সাথে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই অফারের আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের নির্দিষ্ট ক্রেডিট ও ডেবিট কার্ডহোল্ডাররা রিসোর্টে এক রাতের খরচ মাত্র ১৫ হাজার ৯৯৯ টাকায় দুই রাত অবস্থানের সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। অফারটি শুধুমাত্র কাপলদের জন্য এবং দ্য প্যালেস লাক্সারি রিসোর্টের টাওয়ার বিল্ডিং রুমের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই অফারটি চলবে ৩১ জুলাই ২০২৫ পর্যন্ত।
অফারের আওতায় থাকা কার্ডের মধ্যে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক ভিসা ইনফিনিট, ভিসা সিগনেচার, ডাইনার্স ক্লাব ইন্টারন্যাশনাল এমারাল্ড, মাস্টারকার্ড ওয়ার্ল্ড, মাস্টারকার্ড তারা ওয়ার্ল্ড, মাস্টারকার্ড মিলেনিয়াল ক্রেডিট কার্ডস, বরেণ্য এসএমই প্লাটিনাম বিজনেস, প্রিমিয়াম ব্যাংকিং ভিসা সিগনেচার, প্রিমিয়াম ব্যাংকিং ভিসা প্লাটিনাম এবং সিনিয়র সিটিজেন ডেবিট কার্ড। অফার চলাকালীন কার্ডহোল্ডাররা একাধিকবার এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্যালেস লাক্সারি রিসোর্টের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন হোটেলটির হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মোহাম্মদ তানভির হাসান এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ- ডিজিটাল কমিউনিকেশন ফাহমিদা হোসেন। ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির হেড অব রিটেইল ডিপোজিট অ্যান্ড ইনিশিয়েটিভস তপতী বোস, হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিং খায়রুদ্দিন আহমেদ, হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম, হেড অব ক্রেডিট কার্ডস মিথিলা আলমগীর জুহি এবং প্রিমিয়াম ব্যাংকিংয়ের সিনিয়র ম্যানেজার এহসান বিন এ সামাদ।
এই চুক্তিটি ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহককেন্দ্রিক সুবিধা প্রদানে ধারাবাহিক প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য ও উপভোগ্য অভিজ্ঞতা প্রদানের মাধ্যমে গ্রাহকদের জীবনে অর্থপূর্ণ প্রভাব রাখতে ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।