রাজধানী
ঢাকার বাতাস আজও ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। তবে এ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রাজধানীর ঢাকা। বাতাসের মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা ৩৯ মিনিটে বায়ু মানের সূচক (একিউআই) অনুযায়ী, ঢাকায় বাতাসের মান ছিল ২১৮ স্কোর। বায়ুর মান বিচারে এ মাত্রাকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।
এ ছাড়া একিউআই স্কোর ২৩৭ নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। ১৯০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন এবং ১৮০ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে ভারতের দিল্লি।
তথ্যমতে, একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং স্কোর ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ বা ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।
বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে। এটা সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।
ঢাকায় বায়ু দূষণের জন্য ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলোকে দায়ী করছেন বিশেষজ্ঞরা। বায়ুদূষণের ফলে বাড়ছে শ্বাসকষ্ট, কাশি, নিম্ন শ্বাসনালির সংক্রমণ এবং বিষণ্নতার ঝুঁকি।
উল্লেখ্য, সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার দূষিত বাতাসের শহরের এ তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই স্কোর একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের কোনো ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হতে পারে কি না, তা জানায়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজধানী
বুধবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। দেখা গেল, রাজধানীতে আজ আপনি যেখানে কেনাকাটা করতে যাবেন, ওই এলাকা বন্ধ। তখনই পড়তে হবে বিড়ম্বনায়।
তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে।
যেসব মার্কেট বন্ধ
যমুনা ফিউচার পার্ক, নুরুনবী সুপার মার্কেট, পাবলিক ওয়ার্কস সেন্টার, ইউনিটি প্লাজা, ইউনাইটেড প্লাজা, কুশল সেন্টার, এবি সুপার মার্কেট, আমির কমপ্লেক্স ও মাসকট প্লাজা।
শপিংমল বন্ধ যেসব এলাকায়
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, মধ্য ও উত্তর বাড্ডা, জগন্নাথপুর, বারিধারা, সাঁতারকুল, শাহাজাদপুর, নিকুঞ্জ-১, ২, কুড়িল, খিলক্ষেত, উত্তরখান, দক্ষিণখান, জোয়ার সাহারা, আশকোনা, বিমানবন্দর সড়ক ও উত্তরা থেকে টঙ্গী সেতু।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
মসজিদের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে আছে ফ্যাসিস্টের দোসর করিম গ্রুপ

মগবাজারের ঐতিহ্যবাহী দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট মসজিদটি ১৯৩২ সালের ওয়াকফকৃত ঢাকার সুপ্রাচীন এক মসজিদ। তবে মসজিদের জমি অবৈধ ও বেআইনিভাবে জোর করে দখল করে আছে বিগত ফ্যাসিস্ট পলাতক সরকারের দোসর করিম গ্রুপ। বিগত অবৈধ সরকারের পেশী শক্তির ব্যবহার করে ৯ বছর যাবত মসজিদটির জমি দখলে রেখেছে এই গ্রুপ। জমি ফিরে পেতে চাইলেই মসজিদ কমিটিকে প্রাণনাশ ও গুমের হুমকি দেয় ফ্যাসিস্ট পলাতক সরকারের পরিচয় দাতা করিম গ্রুপের লোকজন। তবে দখলকৃত জমির সরকারি খাজনা এখনো মসজিদ আদায় করে যাচ্ছে।
সূত্র মতে, ১৯৩২ সালের ওয়াকফকৃত ঐতিহ্যবাহী দিলু বেপারী ওয়াকফ এস্টেট মসজিদটির জমিদাতা শেখ দিলু বেপারী। মসজিদের সামনে বিশাল একটি পুকুর ও বিশাল ধানক্ষেত ছিলো। যা দীর্ঘদিন যাবত ওয়াকফ সম্পত্তি হিসেবে মসজিদের কাজে ব্যবহার হয়ে আসছে। এ জমির ধান ও পুকুরের মাছ বিক্রি করে মসজিদের খতিব, ইমাম, মোয়াজ্জিন ও খাদেম সাহেবদের বেতন দেওয়ার জন্য ওসিয়ত করে গিয়েছেন মসজিদের জমিদাতা শেখ দিলু বেপারী। তবে হাতিরঝিল প্রকল্পের কাজের জন্য এই মসজিদের কিছু জায়গা একোয়ার বা অধিগ্রহণ করা হয়।
জানা গেছে, সরকার কর্তৃক একোয়ারকৃত জায়গা অধিগ্ৰহণের পর ডিসি অফিস কর্তৃক মসজিদের সীমানা নির্ধারণ করে দিয়েছে। যার পরিমাণ সোয়া ২৪ কাঠা জমি। তৎকালীন সময়ে হাতিরঝিল প্রজেক্ট ডাইরেক্টর মেজর শাকিল মসজিদের জায়গায় অস্থায়ীভাবে প্রজেক্ট নির্মাতাদের থাকার অস্থায়ী আবাসন হিসেবে জায়গাটি ব্যবহার করার অনুমতি চায়। এক বছরের পর মসজিদের জায়গা মসজিদকে বুঝিয়ে দিবে এমন শর্ত থাকে। কিন্তু এক বছর পর মসজিদ কমিটি জায়গা ফিরিয়ে দিতে আবেদন জানালে তিনি তা মসজিদকে বুঝিয়ে দেয়নি। মেজর শাকিল প্রজেক্ট নির্মাণ শেষে বিগত সরকারের দ্বারা অর্থনৈতিক লেনদেনে প্রলুব্ধ হয়ে মসজিদের জায়গা অনৈতিকভাবে দখলদার করিম গুরুপের হাতে উঠিয়ে দেয়। বিগত অবৈধ সরকারের পেশী শক্তির ব্যবহার করে নয় বছর যাবত মসজিদের জমি অবৈধ ও বেআইনি ভাবে জোর করে দখল করে আছে বিগত ফ্যাসিস্ট পলাতক সরকারের পরিচয় দাতা করিম গ্রুপ।
সূত্র জানান, পলাতক সরকারের সঙ্গে করিম গ্রুপের সদস্যরাও এখন পলাতক আছে। কিন্তু তাদের পেশি শক্তি ব্যবহার করে পুরো হাতিরঝিলে চালিয়ে যাচ্ছে করিম গ্রুপের রমরমা ব্যবসা। পুরো হাতিরঝিলে লোকজন পারাপারের নামে নৌ বোট ব্যবসা, চক্রাকার বাস,রেস্টুরেন্ট সিন্ডিকেট, অবৈধভাবে জমি দখল তারা এখনো চালিয়ে যাচ্ছে। মসজিদের পাশের সোয়া চব্বিশ কাঠা জায়গায় রান্নাঘর বানিয়ে ওয়াকফকৃত সোয়া ২৪ কাঠা জায়গা তাদের দখলে রেখেছে।
মসজিদ কমিটি সূত্রে জানা গেছে, অবৈধভাবে দখলকৃত জায়গাটি মসজিদের বর্ধিত অংশের কাজের জন্য ব্যবহার্য হিসেবে মসজিদ কাজে লাগাবে। এই জায়গায় হবে কবর স্থান, নির্মাণ হবে মাদ্রাসা ও এতিমখানা। জুলাই বিপ্লবে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর মসজিদ কমিটি এলাকার সর্বস্তরের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে তাদেরকে মসজিদের জায়গা ফিরিয়ে দিতে নোটিশ জানিয়ে দিয়েছে। ৫ আগস্টের পূর্বে জায়গা ফিরে পেতে চাইলেই প্রাণনাশের ও গুমের হুমকি দিয়ে আসছিল তারা। রাজউকের নাম ভাঙিয়ে এখনো তারা মসজিদের জায়গা মসজিদকে বুঝিয়ে দিচ্ছে না। সেই সঙ্গে তাদের দখলদারিত্ব চালিয়ে রমরমা ব্যবসা করে যাচ্ছে হাতিরঝিলকে ঘিরে। তবে সরকারি খাজনা এখনো মসজিদ আদায় করে যাচ্ছে।
মসজিদ কমিটি বলছে, যুগ যুগ ধরে এই জায়গাটি মসজিদের ওয়াকফকৃত জায়গা। অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে মসজিদের এই জায়গা পুনরুদ্ধার করার এই দাবি মগবাজারের সকল মুসল্লিদের প্রাণের দাবি। আজ অবধি অবৈধ দখল দারেরা নানাভাবে টাকা খাইয়ে এখনো বুঝিয়ে দেওয়ার কোন আগ্রহ অনুমান করা যাচ্ছে না বিধায় সকল সচেতন মানুষের উচিত মসজিদের জায়গা ফিরে পেতে অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদের উদ্যোগ নেওয়া।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
মেরাদিয়ায় এবার বসবে না গরুর হাট: হাইকোর্ট

রাজধানীর বনশ্রীর মেরাদিয়ায় এবার গরুর হাট বসানো যাবে না বলে জানিয়েছেন হাইকোর্ট।
বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও আইনুন নাহার সিদ্দিকার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রিটকারীর আইনজীবীর জহিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান,গত ২১ এপ্রিল রাজধানীর বনশ্রীর মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর সিদ্ধান্ত জানিয়ে ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। এই বিজ্ঞপ্তি চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন বনশ্রী এলাকার বাসিন্দা শাহাবুদ্দিন সরকার।
তিনি আরও বলেন, রিটের শুনানি নিয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল) হাইকোর্ট বনশ্রী মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসানোর ইজারা বিজ্ঞপ্তি ৩ মাসের জন্য বিজ্ঞপ্তি স্থগিত করেন। পাশাপাশি রুল জারি করেন।
আরেক আইনজীবী খুররম শাহ মুরাদ বলেন, বনশ্রী আবাসিক এলাকা হওয়ায় মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসলে এই হাট পুরো আবাসিক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন এই এলাকার বাসিন্দারা। এ কারণে এলাকাবাসীর পক্ষে হাইকোর্টে রিট আবেদনটি করা হয়েছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার উন্নতি

বিশ্বে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি। তবে এ তালিকায় ১৭ নম্বর স্থানে রয়েছে রাজধানীর ঢাকা। শুক্রবারের তুলনায় রাজধানী শহরের বাতাসে ক্ষতিকর কণার পরিমাণ কম রেকর্ড করা হয়েছে।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।
দূষণ তালিকায় শীর্ষে থাকা দিল্লির স্কোর ৩৪২ অর্থাৎ দিল্লির বায়ু বিপজ্জনক পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর।
১৭ নম্বরে রয়েছে ঢাকা এবং এই শহরের দূষণ স্কোর ৯১ অর্থাৎ এখানকার বাতাস মাঝারী বা ভালো মানের।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট

যানজটের শহর রাজধানী ঢাকা। কেনাকাটা করতে আমরা প্রতিদিন কোথাও না কোথাও গিয়ে থাকি। অনেক ভোগান্তি শেষে কোথাও গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন কাজ তো হলোই না বরং সময় নষ্ট। তাই বাইরে বের হওয়ার আগে দেখে নিন শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট, দোকান ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকানপাট
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চানখাঁরপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
নয়াবাজার, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, আজিমপুর সুপার মার্কেট, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন মার্কেট, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন।
যে দর্শনীয় স্থান বন্ধ থাকবে
শিশু একাডেমি ও জাদুঘর শুক্র এবং শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা হতে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে।