জাতীয়
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি

বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম এবং ঢাকার বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমদ চৌধুরী মহাসচিব নির্বাচিত হয়েছেন।
বুধবার (২২ জানুয়ারি) এক জরুরি সভায় নতুন কমিটি গঠন করা হয় বলে শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) অ্যাসোসিয়েশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি হিসেবে কারিগরি ও মাদরাসাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. খ ম কবিবুল ইসলাম, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রারের কার্যালয় ডেপুটি রেজিস্ট্রার জেনারেল (অতিরিক্ত সচিব) মির্জা তারিক হিকমত, জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব খন্দকার মো. মাহবুবুর রহমান, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. বাবুল মিয়া নির্বাচিত হয়েছেন।
বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের অতিরিক্ত সচিব কানিজ মওলা কোষাধ্যক্ষ হয়েছেন।
সদস্য পদে নির্বাচিতদের মধ্যে রয়েছেন- ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন (পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য), মো. সাইফুল্লাহ পান্না (সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়), ড. মো. ওমর ফারুক, (রেক্টর, বিসিএস প্রশাসন একাডেমি), মো. আবদুল মালেক (মহাপরিচালক, বিয়াম ফাউন্ডেশন), কে এম আলী নেওয়াজ (অতিরিক্ত সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়), ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান (অতিরিক্ত সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়), মো. মনিরুজ্জামান মিঞা (যুগ্মসচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগ)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কমিটির সভাপতি ড. মো. আনোয়ার উল্ল্যাহ এবং মহাসচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমানসহ অ্যাসোসিয়েশনের কিছু সংখ্যক পদে দায়িত্বশীল কর্মকর্তা অবসরে (পিআরএল) যাওয়ায় বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্র মোতাবেক এ পদ পূরণসহ কমিটি পুনর্গঠনের বিষয়ে সভায় বিস্তারিত আলোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে এ কমিটি গঠন করা হয়।
বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের নবগঠিত কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটি দেশের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় একটি জনমুখী, দক্ষ, নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন বিনির্মাণে এবং বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের সদস্যদের কল্যাণার্থে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাচ্ছেন জাতিসংঘ মহাসচিব ও ড. ইউনূস

জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনে যাচ্ছেন।
শুক্রবার (১৪ মার্চ) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। বৈঠকের পর তারা কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবিরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা এম তৌহিদ হোসেন। রাজধানীর ইন্টার কন্টিনেন্টাল হোটেলে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা ও অগ্রাধিকার ইস্যুবিষয়ক বিশেষ দূত ড. খলিলুর রহমানও উপস্থিত ছিলেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব কক্সবাজারে নেমে সরাসরি চলে যাবেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে। যেখানে তিনি একটি ক্যাম্পে রোহিঙ্গা শিশুদের নিয়ে একটি ক্যাম্পেইন এবং রোহিঙ্গাদের পুষ্টি ও সহায়তার বিষয় নিয়ে একটি প্রেজেন্টেশন শুনবেন। এরপর রোহিঙ্গা কালচারাল সেন্টারে গিয়ে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা দেখবেন। এছাড়া তিনি কক্সবাজারের একটি লার্নিং সেন্টারও পরিদর্শন করবেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের বাংলাদেশ সফরের শিরোনাম ‘রামাদান সলিডারিটি ভিজিট’। রমজান মাস উপলক্ষে সংহতি জানিয়ে এই সফর হলেও এখানে প্রাধান্য পাচ্ছে রোহিঙ্গা ইস্যু।
আগামীকাল শনিবার মহাসচিব ঢাকায় জাতিসংঘের কার্যালয় পরিদর্শন করবেন। এদিন ঐকমত্য কমিশন এবং পরে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি। সেদিনই সংবাদ সম্মেলন করবেন জাতিসংঘ মহাসচিব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে জাতিসংঘ মহাসচিব

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ১০টার দিকে এ বৈঠক শুরু হয়।
বৈঠক শেষে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন জাতিসংঘ মহাসচিব। কক্সবাজার বিমানবন্দরে তাকে স্বাগত জানাবেন দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম বীর প্রতীক।
এদিকে, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথমবারে মতো কক্সবাজার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ট্রেনে ঈদযাত্রা: অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে অনলাইনে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল ৮টায় পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়। দুপুর ২টায় শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর টিকিট বিক্রি।
ঢাকা রেলওয়ের (কমলাপুর) স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সকাল ৮টায় অনলাইনে পশ্চিমাঞ্চলের আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে। দুপুর ২টায় শুরু হবে পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট বিক্রি। অন্যান্যবারের মতো এবারও শতভাগ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ঈদের আগে আন্তঃনগর ট্রেনের ২৪ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৪ মার্চ, ২৫ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৫ মার্চ, ২৬ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৬ মার্চ, ২৭ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৭ মার্চ, ২৮ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৮ মার্চ, ২৯ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ১৯ মার্চ এবং ৩০ মার্চের টিকিট বিক্রি করা হবে ২০ মার্চ। চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে ৩১ মার্চ, ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হতে পারে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ট্রেনে ঈদযাত্রা: ২৪ মার্চের টিকিট পাওয়া যাবে আজ

আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ের আন্তঃনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি আজ শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল থেকে শুরু হবে। আজ যারা টিকিট ক্রয় করবেন তারা আগামী ২৪ মার্চ ভ্রমন করতে পারবেন। অগ্রিম টিকিটের শতভাগই বিক্রি হবো অনলাইনে। টানা সাতদিন চলবে আগাম টিকিট বিক্রির কার্যক্রম।
এর আগে গত রবিবার (৯ মার্চ) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে অগ্রিম টিকিট বিক্রির তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, যারা ১৪ মার্চ টিকিট ক্রয় করবেন তারা ২৪ মার্চ ভ্রমণ করতে পারবেন। এছাড়া ২৫ মার্চের টিকিট ১৫ মার্চ, এছাড়া ২৬ মার্চের টিকিট ১৬ মার্চ, এছাড়া ২৭ মার্চের টিকিট ১৭ মার্চ, এছাড়া ২৮ মার্চের টিকিট ১৮ মার্চ, এছাড়া ২৯ মার্চের টিকিট ১৯ মার্চ, এছাড়া ৩০ মার্চের টিকিট ২০ মার্চ পাওয়া যাবে।
যাত্রী সাধারণের সুবিধার্থে পশ্চিমাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট সকাল ৮টা এবং পূর্বাঞ্চলের ট্রেনের টিকিট দুপুর ২টা থেকে ইস্যু করা হবে।
এছাড়া চাঁদ দেখা সাপেক্ষে ৩১ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিলের টিকিট বিক্রি করা হবে। ঈদযাত্রার সব টিকিট অনলাইনে ক্রয় করতে হবে। ঈদযাত্রায় এবার প্রতিদিন ঢাকা থেকে ৩৫ হাজার ৩১৫টি অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হবে।
বিগত বছরগুলোতে ঈদযাত্রায় ৮ থেকে ১০ জোড়া বিশেষ ট্রেন চালাতো বাংলাদেশ রেলওয়ে। কিন্তু এবার সেটি কমিয়ে ৫ জোড়া করা হয়েছে।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, চট্টগ্রাম-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম রুটে চাঁদপুর ঈদ স্পেশাল ১ ও ২ নামে দুটি এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে; ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটে দেওয়ানগঞ্জ ঈদ স্পেশাল ৩ ও ৪ নামে একজোড়া ট্রেন চালানো হবে; ভৈরববাজার-কিশোরগঞ্জ-ভৈরববাজার রুটে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ৫ ও ৬ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে; ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ-ময়মনসিংহ রুটে শোলাকিয়া ঈদ স্পেশাল ৭ ও ৮ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে এবং জয়দেবপুর-পার্বতীপুর-জয়দেবপুর রুটে পাবর্তীপুর ঈদ স্পেশাল ৯ ও ১০ নামে এক জোড়া ট্রেন চালানো হবে।
এছাড়া ঈদে অতিরিক্ত চাহিদা মেটানোর জন্য মোট ৪৪টি (পাহাড়তলী ওয়ার্কশপ থেকে ২৮টি মিটারগেজ ও সৈয়দপুর ওয়ার্কশপ থেকে ৩৬টি ব্রডগেজ) যাত্রীবাহী কোচ সার্ভিসে অন্তর্ভুক্ত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। অতিরিক্ত চাহিদা মেটানোর জন্য মোট ১৯টি (মিটারগেজ ১৪টি ও ব্রডগেজ থেকে ৫টি) লোকোমোটিভ যাত্রীবাহী ট্রেন ব্যবহারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে চলাচল করা সব আন্তঃনগর ট্রেনের ডে-অফ (সাপ্তাহিক ছুটি) বাতিল করা হয়েছে। ২৭ মার্চ থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এসব ট্রেনের কোনো ডে-অফ থাকবে না। ঈদের পরে যথারীতি সাপ্তাহিক ডে-অফ কার্যকর থাকবে। এছাড়া ঈদের দিন কোনো আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশের কৃষি খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান

কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। এ সময় তিনি দেশ দুইটির মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন ও বাণিজ্য-বিনিয়োগ বৃদ্ধি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার অফিস কক্ষে গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মামাদৌ টাঙ্গারা সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, গাম্বিয়া বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট্র। রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এ দেশের মানুষের মনে গাম্বিয়ার জনগণের প্রতি সম্মান ও ভালোবাসা তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক এ সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে গাম্বিয়ার ট্রেড ভলিউম ছোট। উভয় দেশই তাদের রপ্তানি বাড়াতে পারে। বাণিজ্যিক সম্পর্কোন্নয়ন দুই দেশের মানুষের সঙ্গে মানুষের যোগাযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।
এসময় বাণিজ্য উপদেষ্টা বাংলাদেশে কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে গাম্বিয়াকে বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান।
গাম্বিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মামাদৌ টাঙ্গারা বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর পাশে দাঁড়াতে পেরে গাম্বিয়ার জনগণ গর্বিত। বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়ানোর মধ্য দিয়ে দুই দেশের মানুষের সংযোগ আরও বৃদ্ধি পাবে।
এ সময় তিনি বাংলাদেশ থেকে সামুদ্রিক হিমায়িত মাছ আমদানি ও সেদেশের চিনাবাদাম বাংলাদেশে রপ্তানির আশা প্রকাশ করেন।
সাক্ষাৎকালে আরও উপস্থিত ছিলেন- বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান, অতিরিক্ত সচিব (ডব্লিউটিও) ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (এফটিএ) আয়েশা আক্তার, অতিরিক্ত সচিব (মহাপরিচালক বাণিজ্য সংগঠন) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বাংলাদেশে নিযুক্ত গাম্বিয়ার অনাবাসিক হাইকমিশনার মুস্তাফা জাওয়ারা প্রমুখ।