জাতীয়
এক ব্যক্তি একাধিক ব্যাটারিচালিত রিকশার মালিক হতে পারবেন না: ডিএমপি কমিশনার

ব্যাটারিচালিত রিকশা নিয়ে একটি নীতিমালা প্রণয়নের কাজ চলমান রয়েছে। প্রস্তাবিত নীতিমালার আলোকে এখন থেকে কোনো ব্যক্তি একাধিক ব্যাটারিচালিত রিকশার মালিক হতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী। তিনি বলেন, এক্ষেত্রে যিনি চালক তিনি মালিক, এ নীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সদর দপ্তরে ব্যাটারিচালিত রিকশা মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ডিএমপি কমিশনার এ কথা বলেন।
শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ব্যাটারিচালিত রিকশা কিছু ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করলেও অনেক সমস্যা সৃষ্টি করছে। আমাদের এসব সমস্যার সমাধান করতে হবে। বাস চলাচলকারী সড়কসহ মূল সড়কে যেন এসব ব্যাটারিচালিত রিকশা না চলে সেজন্য মালিক-শ্রমিক সবাইকে আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া ঢাকা মহানগরের বাইরের ব্যাটারিচালিত রিকশা মহানগরে প্রবেশের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেন তিনি।
পরিবহন সেক্টরে সব শ্রেণির চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, কোনো রকম চাঁদাবাজি বরদাশত করা হবে না। পরিবহন মালিক-শ্রমিক কেউ কাউকে কোনো চাঁদা দেবেন না। কেউ চাঁদা দাবি করলে তা নিকটস্থ থানা বা পুলিশ ফাঁড়িকে জানানোর জন্য তিনি উপস্থিত সবাইকে অনুরোধ করেন।

জাতীয়
বাংলাদেশ ভ্রমণে কানাডার সতর্কতা জারি

নিজ দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চমাত্রায় সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে কানাডা। একই সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় ভ্রমণ না করার আহ্বান জানিয়েছে দেশটি।
বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) কানাডার সরকারি ওয়েবসাইটের ভ্রমণ বিভাগে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ভ্রমণে সতর্কতামূলক ‘হলুদ চিহ্ন’ এবং পার্বত্য এলাকায় ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞাস্বরূপ ‘লাল চিহ্ন’ জারি করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজনৈতিক সহিংসতা, অপহরণ এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে বিক্ষিপ্ত সংঘাতের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামে ভ্রমণ ঝুঁকিপূর্ণ। পাশাপাশি সারাদেশেই সম্ভাব্য বিক্ষোভ, সংঘর্ষ এবং হরতাল-অবরোধ পরিস্থিতি মাথায় রেখে সতর্ক থাকতে হবে। যে কোনো সময় নিরাপত্তা পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে, যার আগাম সতর্কবার্তা নাও পাওয়া যেতে পারে।
জাতীয়
বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন চান ইউরোপীয় মানবাধিকার প্রধান

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চান ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকারবিষয়ক উপ-কমিটির চেয়ারম্যান মৌনির সাতৌরি। তিনি বলেন, নির্বাচনের ফলাফল সবাইকে মেনে নিতে হবে এবং পরবর্তী সময়ে দেশের স্থিতিশীলতার জন্য এটি অপরিহার্য।
সম্প্রতি ঢাকায় সফরকালে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সাতৌরি।
মৌনির সাতৌরি বলেন, ক্ষমতার পৃথকীকরণ, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, জনপরিসর ও সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা গণতন্ত্র ও দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতার জন্য অপরিহার্য।
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অপরিহার্য।
তিনি আশা প্রকাশ করেন, নির্বাচনের ফল যাই হোক না কেন, ইউরোপীয় পার্লামেন্ট পরবর্তী নির্বাচিত সংসদের সঙ্গে কাজ করবে।
মৌনির সাতৌরির নেতৃত্বে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের মানবাধিকারবিষয়ক উপ-কমিটির একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের আগে ইইউ অংশীদার দেশগুলোতে এ ধরনের তথ্য-অনুসন্ধান মিশন পাঠানো হয়ে থাকে।
বাংলাদেশকে এই মুহূর্তে বেছে নেওয়ার কারণ হিসেবে সাতৌরি বলেন, দেশটি গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে রয়েছে এবং একই সঙ্গে ইইউ বাংলাদেশের সঙ্গে সহযোগিতা গভীর করার প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
এর মধ্যে পার্টনারশিপ অ্যান্ড কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (পিসিএ) আলোচনাও অন্তর্ভুক্ত।
সাতৌরি ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ইইউ যখনই কোনো তৃতীয় দেশের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন আমরা মানবাধিকার পরিস্থিতি, আইনের শাসন এবং মৌলিক স্বাধীনতার বিষয়গুলোও পর্যালোচনা করি। কারণ এগুলো যেকোনো ইইউ চুক্তির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তরণের প্রসঙ্গে সাতৌরি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যা দৃশ্যমান প্রভাব ফেলছে। তবে তিনি বলেন, প্রক্রিয়াটি এখনও সম্পূর্ণ হয়নি।
তিনি বলেন, এ পর্যন্ত গৃহীত সংস্কারগুলো যদি ব্যাপক সমর্থন পায় এবং নির্বাচিত সংসদ সেগুলো বাস্তবায়ন করে, তাহলে সর্বোত্তম পরিবেশে এ উত্তরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
প্রতিনিধিদল ইতোমধ্যে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি, ট্রেড ইউনিয়ন, নিয়োগকর্তা, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে। শিগগিরই অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাংবিধানিক সংস্কার নিয়ে তাদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
সাতৌরি বলেন, সমৃদ্ধি ও মানবাধিকার প্রতিশ্রুতির মধ্যে ভারসাম্য আনার উদ্দেশ্যে পার্টনারশিপ অ্যান্ড কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (পিসিএ) নিয়ে আলোচনা চলছে।
তিনি বলেন, এই চুক্তি অন্তর্বর্তী সরকারের পরও বহাল থাকবে এবং উভয় পক্ষকে ভবিষ্যতেও আবদ্ধ রাখবে। জনগণের উদ্বেগ ও স্বার্থ এতে যথাযথভাবে প্রতিফলিত হওয়া জরুরি।
সফরকালে সাতৌরি কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবিরও পরিদর্শন করেন। তিনি গত আট বছর ধরে এক মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের ‘অসাধারণ প্রচেষ্টার’ প্রশংসা করেন এবং বৈশ্বিকভাবে দায়িত্ব ভাগাভাগির আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গা সংকটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন তার আর্থিক সহায়তার মাত্রা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে বাংলাদেশকে একা এ বোঝা বহন করতে দেওয়া যায় না।
তিনি আন্তর্জাতিক সহায়তা ও মিয়ানমারে রাজনৈতিক সমাধানের মাধ্যমে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
সাতৌরি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিতব্য উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন সংকট সমাধানে বৈশ্বিক ঐকমত্য গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।
ঢাকায় সফরকালে প্রতিনিধিদল বুধবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন এবং বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে বৈঠক করেন।
জাতীয়
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি বাসায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত যন্ত্র (এসি) বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন সদস্য দগ্ধ হয়েছেন। তাদের জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ধলপুর বউবাজার লিচুবাগান মসজিদের পার্শ্ববর্তী একটি ভবনের ৭ম তলায় এই ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- মো. তুহিন হোসেন (৩৮), তার স্ত্রী ইবা আক্তার (৩০), দুই ছেলে তাওহীদ (৭) ও তানভীর (৯)। তুহিন মোতালেব প্লাজায় একটি মোবাইল সার্ভিসিং দোকানে কাজ করেন। তাদের বাড়ি মাদারীপুরের সদর উপজেলায়।
দগ্ধ ইবার বোন ফারজানা আক্তার জানান, বাসায় পরিবারটির ওই চার সদস্য থাকেন। শুক্রবার রাতে যখন ঘুমিয়ে ছিলেন তখন এসি থেকে একটি বিস্ফোরণ হয়। মুহূর্তে ঘরে আগুন ধরে গেলে তারা চারজনই পুড়ে যান।
তিনি আরও জানান, আশপাশের ভাড়াটিয়ারা আগুন নিভিয়ে রাতেই তাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে যান। তাদের চারজনের অবস্থায়ই গুরুতর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
জাতীয়
নিক্সনের উসকানিতে ভাঙ্গায় সহিংসতা: পুলিশ

ফরিদপুর-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের উসকানিমূলক বক্তব্য ও কর্মকাণ্ডের কারণে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির দিকে গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই অভিযোগ আনা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রকাশিত গেজেটে ভাঙ্গার আলগী ও হামিরদী ইউনিয়ন ফরিদপুর-৪ থেকে পৃথক করে ফরিদপুর-২ আসনের সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে স্থানীয়রা ৫ সেপ্টেম্বর থেকে সড়ক অবরোধসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে।
পুলিশের দাবি, এই আন্দোলনকে কাজে লাগিয়ে সাবেক সাংসদ নিক্সন চৌধুরী সোশ্যাল মিডিয়ায় একাধিক উসকানিমূলক ভিডিওবার্তা ছড়িয়ে দেন। ৯ সেপ্টেম্বর দেওয়া এক ভিডিওতে তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে অবৈধ আখ্যা দেন এবং আন্দোলনকে সহিংস রূপ দেওয়ার আহ্বান জানান।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ সেপ্টেম্বর তার সমর্থকরা ভাঙ্গা থানা, হাইওয়ে থানা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়, নির্বাচন অফিস ও কৃষি অফিস ভাঙচুর করে এবং সরকারি গাড়িতে অগ্নিসংযোগ চালায়। এতে ব্যাপক সরকারি সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি হয়। ওই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৯ সেপ্টেম্বর নিক্সন চৌধুরী আবারও ভিডিওবার্তায় সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে অবৈধ বলে আখ্যা দেন এবং পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলেন যে মামলার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। পুলিশ বলছে, এই বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি জনগণকে আরও সহিংস আন্দোলনে উসকে দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে পুলিশ বলছে, কারো কোনো উসকানিমূলক বক্তব্যে বিভ্রান্ত না হয়ে জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আইন মেনে চলুন এবং পুলিশকে সহযোগিতা করুন। মামলা দিয়ে কোনো নিরপরাধ ব্যক্তিকে হয়রানি করা হবে না বলে পুলিশের পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হলো। কেউ যদি উসকানিমূলক বক্তব্য বা গুজব প্রচারে অংশ নিলে তা দ্রুত নিকটস্থ থানায় জানানোর অনুরোধ করা হলো।
জাতীয়
নির্বাচনে দায়িত্ব পালনে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি

নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনে সক্ষম করতে সারা দেশের দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে বিভিন্ন ভেন্যুতে তিন দিনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
নির্বাচনী দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সঙ্গে সম্পাদনের লক্ষ্যে পুলিশ সদস্যদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য রাজারবাগে ডিএমপি ট্রেনিং একাডেমিতে অনুষ্ঠিত ট্রেনিং অব ট্রেনার্স (টিওটি) কোর্সের তৃতীয় দিনে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) কোর্স পরিদর্শন শেষে এ কথা বলেন আইজিপি।
গত ১৬ সেপ্টেম্বর তিন দিনব্যাপী এই কোর্সটি শুরু হয়। এই প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য হলো নির্বাচনী দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে দক্ষ প্রশিক্ষক তৈরি করা। এই প্রশিক্ষকরা পরবর্তীতে ডিএমপির অন্যান্য পুলিশ সদস্যকে পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন। এর মাধ্যমে জনসাধারণের জীবনযাত্রা স্বাভাবিক রাখা এবং জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশি কার্যক্রমকে আরও যুগোপযোগী করা হবে।
কোর্সের সেশনটি উপভোগ করে আইজিপি প্রশিক্ষণার্থীদের মূল্যবান নির্দেশনা প্রদান করে বলেন, প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য হলো পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনমুখী ওরিয়েন্টেশন প্রদান করা, যাতে তারা তাদের দায়িত্ব পেশাদারিত্বের সঙ্গে পালন করতে পারে।
প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পুলিশ বাহিনীর পেশাদারিত্ব ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।