ব্যাংক
ব্যক্তি পর্যায়ে বিনিয়োগকারীদের সুকুক বন্ডে বরাদ্দের হার বাড়ালো সরকার

ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীদের জন্য সুকুক বন্ডের ইউনিট বরাদ্দের হার বাড়িয়েছে সরকার। ফলে এখন থেকে ব্যক্তি পর্যায়ের বিনিয়োগকারীরা সুকুক বন্ডের ২০ শতাংশ বরাদ্দ পাবে। আগে এই হার ছিল ৫ শতাংশ। নতুন সার্কুলার অনুসারে, ব্যক্তিপর্যায়ের বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতি ইস্যুতব্য সুকুকের আগের চেয়ে ১৫ শতাংশ বরাদ্দের হার বেড়েছে।
আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্ট থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়।
সার্কুলারে বলা হয়, শরিয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানি ইস্যুতব্য সুকুকের ৭০ শতাংশ, কনভেনশনাল ব্যাংকগুলোর ইসলামিক ব্রাঞ্চ ও উইন্ডোজ ইস্যুতব্য সুকুকের ১০ শতাংশ এবং ব্যক্তিপর্যায়ের বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতি ইস্যুতব্য সুকুকের ২০ শতাংশ হারে পাবে। এ ছাড়া আগের নির্দেশনার অন্যান্য বিষয় অপরিবর্তিত থাকবে। নতুন নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২০২৩ সালের জারি করা নির্দেশনায়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানি ইস্যুতব্য সুকুকের ৮৫ শতাংশ, কনভেনশনাল ব্যাংকগুলোর ইসলামিক ব্রাঞ্চ ও উইন্ডোজ ইস্যুতব্য সুকুকের ১০ শতাংশ এবং ব্যক্তিপর্যায়ের বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতি ইস্যুতব্য সুকুকের ৫ শতাংশ হারে বরাদ্দ ছিল। নতুন নির্দেশনায় শরিয়াহ্ ভিত্তিক ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিমা কোম্পানির বরাদ্দের হার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ব্যক্তিপর্যায়ের বিনিয়োগকারী, প্রভিডেন্ট ফান্ড, ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স প্রভৃতিতে বরাদ্দের হার বাড়ানা হয়েছে।
আগের নির্দেশনা অনুযায়ী, ৩টি শ্রেণিতে প্রয়োজনীয় সাবস্ক্রিপশন না পাওয়া গেলে অকশনে অংশগ্রহণকারী কনভেনশনাল ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং বিমা কোম্পানির মধ্যে অবশিষ্ট সুকুক আনুপাতিক হারে বরাদ্দ দেওয়া হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি
নীতি সুদহার ১০ শতাংশ রেখেই মুদ্রানীতি ঘোষণা

নীতি সুদহার (১০ শতাংশ) অপরিবর্তিত রেখে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এক সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেন। এ সময় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত বছরের ২২ অক্টোবর দেশের মুদ্রানীতির অন্যতম টুল নীতি সুদহার (ব্যাংক রেট) ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশে উন্নীত করেছিল বাংলাদেশ ব্যাংক। গত ২৪ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৯ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করে। গত ২৫ আগস্ট উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৯ শতাংশ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। পরে এটি ৯ দশমিক ৫ শতাংশ করা হয়। এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে নীতি সুদহার ছিল ৫ শতাংশ। সেসময় থেকে এখন পর্যন্ত মোট ১০ বার বাড়ানো হয়েছে নীতি সুদহার।
দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ভোগাচ্ছে দীর্ঘদিন। নানান পদক্ষেপের সঙ্গে সুদহার বাড়িয়েও তা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। এরই মধ্যে নীতি সুদহার (রেপো সুদ) আরেক দফা বাড়িয়ে চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধ (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতিতে ঘোষণার কথা জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
এতে উদ্যোক্তারা জানান, বর্তমান পরিস্থিতিতে সুদহার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি কমানো সম্ভব হবে না, বরং আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর প্রভাব পড়বে বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানে। অর্থনীতিবিদরাও এ নিয়ে পরামর্শ দেন। নীতি সুদহার বাড়িয়ে বিনিয়োগ চাইলে ব্যবসায়ীদের ওপর এর প্রভাব কিছুটা হলেও পড়বে বলে মত দেন তারা। এ পরিস্থিতির মধ্যে গত মাসে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসে। সার্বিক দিক বিবেচনায় এনে নীতি সুদহার অপরিবর্তিত রাখা হলো।
বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা অপরিবর্তিত
এদিকে বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। যেটা চলতি অর্থবছরের প্রথমার্ধের একই লক্ষ্যমাত্রা (৯ দশমিক ৮ শতাংশ) ছিল। আর সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ১৭ দশমিক ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আগের মুদ্রানীতিতে সরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ২ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত নভেম্বরে বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ, যা ২০২১ সালের মে মাসের (৭.৫৫ শতাংশ) পর সর্বনিম্ন। এ প্রবৃদ্ধি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অনেক নিচে। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথমার্ধের (জুলাই-ডিসেম্বর) জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক ৯ দশমিক ৮ শতাংশ ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল, যা গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধের প্রক্ষেপণের তুলনায় সামান্য কম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
আজ মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক

২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি-জুন) মুদ্রানীতি ঘোষণা করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ সোমবার বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান ভবনের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর। সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর, বিএফআইইউয়ের প্রধান, গবেষণা বিভাগের নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও সহকারী মুখপাত্ররা।
তীব্র অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে মুদ্রানীতি ঘোষণা করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বিনিময়হারের স্থিতিশীলতা, পর্যাপ্ত রিজার্ভ সংরক্ষণ ও বিনিয়োগ বৃদ্ধিকে গুরুত্ব দেওয়া হবে এবারের মুদ্রানীতিতে। জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে আসায় নীতি সুদহার আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম ছয় মাসে অর্থনীতিতে বড় কোনো স্বস্তি ফেরানো গেছে, তেমন নয়।
তবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ধারাবাহিক যে অবনতি হচ্ছিল, তা ঠেকানো গেছে। বিশেষ করে অর্থপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর নীতির কারণে আগের মতো আর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমছে না। বরং দীর্ঘদিন ধরে তা ২০ বিলিয়ন ডলারে স্থিতিশীল আছে। গত বুধবার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০.২০ বিলিয়ন ডলারে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে সংস্থাটির উপ-পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান এ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, এস এম পারভেজ তমাল এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান থেকে পারভেজ তমাল অন্যান্যদের সঙ্গে যোগসাজশে শেয়ারবাজার কারসাজি ও অন্যান্য অপরাধের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন ও মানি লন্ডারিং করেছেন। তার দেশত্যাগের প্রচেষ্টার তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তার বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা প্রয়োজন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
লকার খুলতে দুদকের অভিযান আজ

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল শাখায় সুরক্ষিত লকার বা সেফ ডিপোজিটর খুলতে আজ রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) অভিযান চালাবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব লকারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান মিলিয়ে ৩০০ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার অর্থসম্পদ ও অন্য মূল্যবান নথিপত্র সেফ ডিপোজিট আকারে রেখেছেন বলে তথ্য পেয়েছে দুদক। এর মধ্যে কিছু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার নামেও লকার রয়েছে।
ওইসব লকারেই দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত অর্থসম্পদ বা সেগুলোর নথিপত্র রক্ষিত থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে।
রোববার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা জেলা প্রশাসনের একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে লকার খোলা হবে। একই সঙ্গে রক্ষিত অর্থসম্পদ বা নথিপত্রের তালিকা করা হবে। জ্ঞাতআয়বহির্ভূত বা আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ কোনো সম্পদ পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্টদের বিষয়ে পরবর্তীতে তদন্ত করা হবে।
এর আগে গত ২৬ জানুয়ারি দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের লকারে তল্লাশি করে প্রায় ৫ কোটি টাকার সম্পদের সন্ধান পেয়েছে। যেগুলো এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জিম্মায় রাখা হয়েছে। ওই অভিযানের সময় দুদক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের নামে আরও কিছু লকার দেখতে পায়।
এর মধ্যে যাদের নামে বর্তমানে দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত চলছে তাদের নামেও লকার থাকতে পারে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এ কারণে দুদক ওইসব লকারেও তল্লাশি চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এর আলোকে ২ ফেব্রুয়ারি দুদক থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে চিঠি দিয়ে কেউ যাতে ওইসব লকার খুলতে না পারে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করা হয়। এরপর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল শাখার লকার আর কাউকে খুলতে দেওয়া হচ্ছে না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ব্যাংক
বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন মুখপাত্র আরিফ হোসেন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খানকে নতুন মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের হিউম্যান রিসোর্সেস ডিপার্টমেন্ট-১ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
আরিফ হোসেন হুসনে আরা শিখার স্থলাভিষিক্ত হলেন। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র হন ব্যাংকটির নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা। প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেছেন হুসনে আরা শিখা।
আরিফ হোসেন খান ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। শিক্ষাজীবনে তিনি মোহাম্মদপুর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং নটর ডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগ থেকে স্নাতক এবং একই বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পরে তিনি নিউপোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকা ক্যাম্পাস থেকে এমবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
আরিফ হোসেন খানকে সহযোগিতায় এর আগে মনোনীত ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী এবং ডিপার্টমেন্ট অব কমিউনিকেশন্স অ্যান্ড পাবলিকেশন্সের পরিচালক (এক্স-ক্যাডার-পাবলিকেশন্স) সাঈদা খানমকে বাংলাদেশের ব্যাংকের সহকারী মুখপাত্র হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।