অর্থনীতি
চার দেশ থেকে ৯ লাখ টন চাল আমদানি করবে সরকার
ভারত, পাকিস্তান, মিয়ানমার ও ভিয়েতনাম থেকে এ বছর সরকার ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানি করবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।
আজ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম বন্দরে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা চাল খালাস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আলী ইমাম মজুমদার বলেন, ইতোমধ্যে মিয়ানমার ও ভারত থেকে প্রায় ৫০ হাজার টন চাল এসেছে। পাকিস্তান থেকেও ৫০ হাজার টন আসবে।
তিনি বলেন, চাল আমদানির কারণে বাজারে মোটা চালের দাম ৫ টাকা কমেছে। এ ছাড়া রমজান মাসে সারাদেশে ৫০ লাখ মানুষের জন্য একটি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি হাতে নেওয়া হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
কেন ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, কিছুদিন পর জানানো হবে: অর্থ উপদেষ্টা
ভ্যাট বাড়ানোর কারণে জিনিসপত্রের দাম তেমন একটা বাড়েনি বলে দাবি করে অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, কী পরিপ্রেক্ষিতে ভ্যাট বাড়ানো হয়েছে, তা কিছুদিন পর জানানো হবে।
আজ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়-সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজেটের সময় কর ও ভ্যাটের বিষয়গুলো নির্ধারিত হয়। তখন অনেক কিছুই সমন্বয় করা হবে। ভ্যাট বৃদ্ধির পাশাপাশি কিছু ক্ষেত্রে শুল্ক ছাড় দেওয়া হয়েছে।
অর্থ উপদেষ্টা জানান, সরকার আপাতত ওএমএস (খোলা বাজারে সরকারি উদ্যোগে পণ্য বিক্রয়) বিক্রি করবে না। এবার বিশেষ পরিস্থিতিতে এই কার্যক্রম হতে নেওয়া হয়েছিল। এখন বাজারে জিনিসপত্রের দাম কিছুটা কমে আসায় এই কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। ভবিষ্যতে সে রকম জরুরি অবস্থা সৃষ্টি হলে আবার তা চালু করা হবে।
ওএমএসের বিষয়ে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এত দিন যেভাবে ওএমএস চলেছে, সেভাবে করা যাবে না। সরকার চেষ্টা করছে দ্রব্যমূল্য আরও কীভাবে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা যায়।
ওএমএসের পণ্য কেনে সাধারণত নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। এই পরিস্থিতিতে তা বন্ধ হলে এসব মানুষ ভুক্তভোগী হবে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘এসব পণ্য এত ভর্তুকি মূল্যে দেওয়া হয় যে অনেক সামর্থ্যবান মানুষও এসব পণ্য কেনেন।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
এয়ার পিউরিফায়ার আমদানিতে শুল্ক-কর কমলো
এয়ার পিউরিফায়ার আমদানিতে বিদ্যমান কাস্টমস শুল্ক হ্রাস এবং রেগুলেটরি শুল্ক ও আগাম কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে এনবিআর।
এতে বলা হয়, বর্তমানে বিশ্বে বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা শহরের তালিকায় ঢাকা ও বাংলাদেশের অন্যান্য শহরের নাম রয়েছে। এ বায়ুদূষণের ফলে জনস্বাস্থ্যের ব্যাপক ক্ষতিসহ জনগণের প্রভূত আর্থিক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে।
সে প্রেক্ষাপটে বায়ুদূষণের ক্ষতিকর প্রভাব মোকাবিলায় আমদানি পর্যায়ে শুল্ক-কর হ্রাস করার মাধ্যমে এয়ার পিউরিফায়ারের মতো কার্যকর বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণের সরঞ্জাম সহজলভ্য করতে এয়ার পিউরিফায়ারের আমদানিতে বিদ্যমান কাস্টমস শুল্ক (সিডি) ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ৩ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক (আরডি) ও ৫ শতাংশ আগাম কর (এটি) প্রদান থেকে সম্পূর্ণ অব্যাহতি প্রদান করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড।
এ বিষয়ে গত ২০ জানুয়ারি একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে উল্লেখ করে এনবিআর জানায়, এই অব্যাহতি দেয়ার ফলে এয়ার পিউরিফায়ার আমদানিতে বিদ্যমান মোট করভার ৫৮.৬০ শতাংশ থেকে কমে ৩১.৫০ শতাংশে নির্ধারিত হয়েছে।
জারি করা প্রজ্ঞাপনের ফলে প্রতিটি এয়ার পিউরিফায়ারের আমদানি খরচ প্রকারভেদে ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত কমবে। আমদানি ব্যয় কমার কারণে এয়ার পিউরিফায়ার জনগণের নিকট কমদামে সহজলভ্য হবে। এয়ার পিউরিফায়ারের বহুল ব্যবহার জনস্বাস্থ্যের ওপর বায়ুদূষণের বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধে কিছুটা হলেও সহায়ক হবে মর্মে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড মনে করে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ঢাকাসহ ১৮ জেলার স্বর্ণের দোকানে বসবে ভ্যাট মেশিন
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের ১৮টি জেলার স্বর্ণের দোকানে ভ্যাট মেশিন বা ইলেকট্রনিক ফিসক্যাল ডিভাইস (ইএফডি) বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এ জন্য রোববার (১৯ জানুয়ারি) এনবিআরের মূসক তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রকল্প পরিকল্পনা বিভাগের দ্বিতীয় সচিব মো. শাহাদাত জামিল এক চিঠিতে জুয়েলার্স সমিতির কাছে এসব এলাকার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানের তালিকা চেয়েছেন।
চিঠিতে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, সাভার, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ, শেরপুর, টাঙ্গাইল, জামালপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি জেলার এলাকার বাজার ও এলাকাভিত্তিক দোকানের তালিকা চাওয়া হয়েছে। পূর্ণাঙ্গ তালিকা একবারে দেওয়া সম্ভব না হলে আংশিকভাবে দেওয়ার অনুরোধ জানান দ্বিতীয় সচিব।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরুতে জুয়েলার্স সমিতির নেতাদের সঙ্গে ইএফডি স্থাপন নিয়ে আলোচনা করে এনবিআর। সেখানে সমিতির নেতারা জুয়েলারি খাতে ভ্যাট, ব্যাগেজ রুল, সোনা আমদানিসহ বিভিন্ন সমস্যা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে তারা জানান, জুয়েলারি খাতে অনেক প্রতিষ্ঠান আছে, যাদের ভ্যাট নিবন্ধন নেই। অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান নিবন্ধন করে সব প্রতিষ্ঠানে ইএফডি স্থাপনের পাশাপাশি অন্যান্য সমস্যার যুক্তিসংগত সমাধান করা গেলে সরকারের রাজস্ব বাড়বে বলে মন্তব্য করেন জুয়েলার্স সমিতির নেতারা।
ওই সভায় এনবিআরের কর্মকর্তারা জানান, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মুন্সিগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, সাভার, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ, শেরপুর, টাঙ্গাইল, জামালপুর, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটি এলাকার সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে ইএফডি মেশিন স্থাপন করা হবে।
এনবিআরের চিঠিতে আরও বলা হয়, জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানে ইএফডি মেশিন স্থাপনের বিষয়ে ২৩ জানুয়ারি অংশীজনদের নিয়ে সচেতনতামূলক অনলাইন সভা করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪৭২৪ কোটি টাকা
নতুন বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৮ দিনে বৈধ পথে ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় দেশে এসেছে। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৪ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে)। সে হিসাবে প্রতিদিন গড় রেমিট্যান্স আসছে প্রায় ৮১৮ কোটি টাকা।
আজ রবিবার (১৯ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৫ কোটি ৮৮ লাখ ৭০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৫ কোটি ৯ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৮৯ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
আলোচিত সময়ে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি ৯ ব্যাংকে। এগুলো হলো- সরকারি খাতের বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। বেরসকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে কমিউনিটি ব্যাংক, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক ও পদ্মা ব্যাংক। বিদেশি খাতের ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এবং উরি ব্যাংক।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে দেশে এক হাজার ৩৭৭ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। আগের বছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল এক হাজার ৮০ কোটি মার্কিন ডলার। আলোচ্য সময়ের ব্যবধানে রেমিট্যান্স বেড়েছে ২৯৭ কোটি ৭০ লাখ ডলার।
এর মধ্যে অর্থবছরের জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ মার্কিন ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার, নভেম্বর মাসে এসেছে ১৯৩ কোটি মার্কিন ডলার এবং ডিসেম্বর মাসে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।
এর আগে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাইয়ে দেশে রেমিট্যান্স আসে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার, আগস্টে আসে ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার, সেপ্টেম্বর মাসে আসে ১৩৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার, অক্টোবরে আসে ১৯৭ কোটি ১৪ লাখ ডলার, নভেম্বর মাসে আসে ১৯৩ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে আসে ১৯৯ কোটি ১২ লাখ ডলার, জানুয়ারিতে আসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে আসে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার, মার্চ মাসে আসে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, এপ্রিলে এসেছে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মে মাসে এসেছে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার এবং জুন মাসে এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ডিবিসিসিআই’র নতুন সভাপতি মামুন, সেক্রেটারি রিসালাত
ডাচ-বাংলা চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির ২০২৫-২৭ মেয়াদের নতুন সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হলেন ভাইয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাখায়াত হোসেন মামুন। আর সেক্রেটারি নির্বাচিত হলেন দ্য ম্যান অব স্টিল অ্যানালাইজেন বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. মুহম্মদ রিসালাত সিদ্দীক।
এছাড়া মো. কাজী আফতাবুর রহমান সিনিয়র সহ-সভাপতি, মো. শহীদ আলম প্রথম সহসভাপতি, মেহরুন ইসলাম দ্বিতীয় সহসভাপতি, মো. হারুনুর রশিদ যুগ্ম সম্পাদক, সুমাইয়া নুর চৌধুরী অর্থবিষয়ক পরিচালক। এছাড়া পরিচালক নির্বাচিত হলেন মো. সায়েম ফারুকী (দৈনিক রূপালী বাংলাদেশের সম্পাদক ও প্রকাশক এবং সায়েম ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী), মো. মাজহারুল হক চৌধুরী (চেয়ারম্যান হাভাস মিডিয়া গ্রুপ), নওফেল বিন রেজা, ইঞ্জিনিয়ার রাজিব হায়দার, মো. কাউসার হোসাইন, আব্দুল হাকিম (সুমন), শাহ মোহাম্মদরাফাত আফসার এবং মো. খন্দকার ইমরানুর ইসলাম।
প্রসঙ্গত, শাখায়াত হোসেন মামুন বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী শিল্প গ্রুপ ‘ভাইয়া গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্ট্রিজের ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্বরত আছেন। তিনি ভাইয়া অ্যাপারেলস লিমিটেড, ন্যাচারাল রাইস ব্রান ওয়েল লিমিটেড, সিগমা সিস্টেমস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এবং প্যাসিফিক কনজুমার প্রোডাক্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে আছেন।