পুঁজিবাজার
সোনালী আঁশের শেয়ার উধাও, জানে না ডিএসই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শেয়ার হঠাৎ উধাও হয়ে গেছে। দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইটে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির শেয়ার ধারনের তথ্যে শেয়ার শূন্য দেখানো হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার হঠাৎ উধাও হওয়ার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। তবে একটিও শেয়ার না থাকা কোম্পানির প্রতি কার্যদিবসে কিভাবে শেয়ার লেনদেন হচ্ছে তা নিয়েও বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। সংশ্লিষ্ট ও ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, তালিকাভুক্ত কোম্পানি সোনালী আঁশ সর্বশেষ শেয়ার ধারনের তথ্য প্রকাশ করেছে গত ২০২৪ সালের জুন মাসের ৩০ তারিখ। এতে কোম্পানিটির কোনো শেয়ার নেই বলে দেখানো হয়েছে। সর্বশেষ তথ্য প্রকাশ অনুযায়ী কোম্পানিটির উদ্যোক্তা ও পরিচালক, প্রাতিষ্ঠানিক, বিদেশী এমনকি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ধারণ শূন্য শতাংশ দেখানো হয়েছে। সেই অনুযায়ী কোম্পানির একটিও শেয়ার নেই। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। তবে কোম্পানি সূত্র অর্থসংবাদকে জানায়, কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ৩০ শতাংশ রয়েছে। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত কোম্পানিটির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ৫০ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার ছিলো।
এবিষয়ে জানতে চাইলে সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের কোম্পানি সচিব মো. হাবিবুর রহমান খান অর্থসংবাদকে বলেন, ডিএসইর ওয়েবসাইট ডিএসই কর্তৃপক্ষ পরিচালনা করে। সেখানে কোম্পানির শেয়ার শূন্য কেনো দেখিয়েছে তা বলতে পারবো না। সেটা ডিএসই বলতে পারবে। তবে কোম্পানির মোট শেয়ারের ৩০ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের। আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ১৪ শতাংশ এবং বাকি শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান অর্থসংবাদকে বলেন, সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে কথা বলে জানাতে পারবো।
এবিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম অর্থসংবাদকে বলেন, এটির সত্যতা পাওয়া গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নেবে কমিশন।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বলছেন, হঠাৎ করে কোম্পানিটির শেয়ার হারিয়ে গেছে। কোম্পানিটির একটিও শেয়ার নেই এমন তথ্যে চিন্তিত। কেনো এমনটা হলো বুঝতে পারছিনা। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী যদি শেয়ার না থাকবে তবে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হচ্ছে কিভাবে। এটা হতে পারে নতুন কোনো চক্র ফায়দা নিতে চাচ্ছে।
ডিএসই সূত্র মতে, গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত বছরে সোনালী আঁশের শেয়ার ধারণে পরিবর্তন দেখা গেছে। যার ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীসহ পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে গত ৩১ মার্চ,২০২৩ তারিখে কোম্পানিটিতে উদ্যোক্তা পরিচালকদের শেয়ার ছিলো ৫০ দশমিক ৭৮ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের ৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ৪৩ দশমিক ৫৯ শতাংশ শেয়ার ছিলো। এসময় কোম্পানিটিতে সরকারী ও বিদেশী কোনো বিনিয়োগকারী ছিলো না। তবে বছর শেষে দেখানো হয়েছে কোম্পানিটিতে কোনো শেয়ার নেই।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
জ্বালানি দক্ষতা বাড়াতে ১৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে লাফার্জহোলসিম

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ পিএলসি সুনামগঞ্জের ছাতকে অবস্থিত তাদের সুরমা প্ল্যান্টে জ্বালানি দক্ষতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে তারা প্ল্যান্টটিতে একটি বিশেষায়িত মিল স্থাপন করবে।
বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে মিল স্থাপন সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ওই মিল স্থাপনে ১৮০ কোটি টাকা ব্যয় হবে। তবে বিনিয়োগের অর্থ কোথা থেকে এবং কীভাবে যোগান দেওয়া হবে সে সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।
প্রস্তাবিত মিলটি স্থাপিত হলে ছাতক প্ল্যান্টের জ্বালানি দক্ষতা ও নির্ভরযোগ্যতা বর্তমানের চেয়ে অনেক বাড়বে।
এদিকে আজ অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদন করা হয়। পরে কোম্পানিটি তা প্রকাশ করে।
প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ২০ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৪০ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ২ টাকা ৯৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৭ টাকা ২৫ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস কমেছে

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে।
বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬২ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল মাইনাস ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৩ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৩ টাকা ৩৭ পয়সা।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
রাশেদ মাকসুদকে দেশে ফিরিয়ে আনছে সরকার

শেয়ারবাজার বিষয়ক জ্ঞান ও যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্নবিদ্ধ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ প্রশিক্ষণের জন্য বর্তমানে বিদেশে অবস্থানরত রয়েছেন। তবে প্রশিক্ষণের মধ্যেই তাকে দেশে ফিরিয়ে আনছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। দেশের শেয়ারবাজারের মন্দাবস্থায় আগামি ১১ মে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বৈঠকে তাকে উপস্থিত থাকার জন্য ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
আগামী রবিবার (১১ মে) ‘পুঁজিবাজার উন্নয়ন ও শক্তিশালীকরণ’ এর জন্য প্রধান উপদেষ্টা বৈঠক করবেন। এতে অর্থ উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ও বিএসইসির চেয়ারম্যানকে নিয়ে বৈঠক করবেন তিনি। ওইদিন প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনাতে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
প্রশিক্ষণে অংশ নিতে রাশেদ মাকসুদ বর্তমানে আমেরিকাতে অবস্থান করছেন। এই প্রশিক্ষণ বিএসইসির জুনিয়র অফিসারদের জন্য হলেও বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ সেখানে গেছেন। এর মাধ্যমে শেয়ারবাজারে হাস্যরস তৈরী করেছেন।
শেয়ারবাজারের ইতিহাসে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কমিশনের (বিএসইসি) অফিসাররা, বিশেষ করে সর্বোচ্চ পরিচালক পর্যন্ত পদমর্যাদার অফিসাররা প্রশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহনে বিভিন্ন দেশে যায়। নির্বাহি পরিচালকদের প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ বিরল। সেখানে বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ গেছেন।
একাধিক শীর্ষ ব্রোকারেজ হাউজের সিইও এবং বাজার সংশ্লিষ্টরা অর্থসংবাদকে বলেন, রাশেদ মাকসুদের ট্রেনিংয়ের দরকার আছে।যেহেতু উনার শেয়ারবাজার নিয়ে জ্ঞানের অনেক ঘাটতি রয়েছে।
উল্লেখ্য, বিশ্বের সকল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অফিসারদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘৩১তম ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর সিকিউরিটিজ মার্কেট গ্রোথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট’ প্রোগ্রাম। ইউ.এস সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের আয়োজনে ৫ মে থেকে ৯ মে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন, ডিসিতে এটি অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে বিএসইসি থেকে অংশ গ্রহণের জন্যও আমন্ত্রণ করা হয়েছে।তবে অফিসারদের এ অনুষ্ঠানে বিএসইসির অফিসারের পরিবর্তে অংশ নিয়েছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান। এছাড়া এই অনুষ্ঠান শেষে ১২ থেকে ১৫ মে আইএসকো ৫০তম বার্ষিক সভায় অংশ নিতে কাতার ভ্রমণ করার কথা ছিল তার। তবে এরমধ্যেই সরকার তাকে দেশে ফিরিয়ে আনছে।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের আয় বেড়েছে ৪ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে ৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।
বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৮ পয়সা আয় হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৫ তারিখে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৩৩ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির কাজ রুলস-রেগুলেশন প্রণয়ন করা, মধ্যস্থতা করা নয়: আনিসুজ্জামান

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায়) ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, কমিশনের কাজ মধ্যস্থতা করা না, বরং নতুন রুলস, রেগুলেশন প্রণয়ন করা, আইনের শাসন এবং এর পরিপালন নিশ্চিত করার মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগ বান্ধব রাখা।
চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) বোর্ড ও ম্যানেজমেন্ট এবং সিএসইর লিডিং ট্রেকহোল্ডারদের সাথে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে বুধবার (৭ মে) চট্টগ্রামস্থ সিএসইর প্রধান কার্যালয়ে সিএসই বোর্ড ও ম্যানেজমেন্ট এবং সিএসইর লিডিং ট্রেকহোল্ডারদের সাথে পুঁজিবাজার সংস্কার এবং সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ভবিষ্যৎ করণীয় সম্পর্কে দুটি পৃথক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত আলোচনা সভায় ড. আনিসুজ্জামান চৌধুরী সিএসইর লিডিং ট্রেক-হোল্ডারদের এবং তাঁদের প্রতিনিধিদের মতামত, সুপারিশ ও দাবি দাওয়াসমূহ বিস্তারিত শোনেন। তিনি বলেন, পুঁজিবাজারে পূর্বে যা হয়েছে সেগুলো বিশ্লেষণ করে, আপনাদের অভিমত, দাবিদাওয়া, দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত এবং প্রত্যাশিত বিষয়গুলো বিবেচনা করে আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহন করব।
তিনি আরও বলেন, কমিশনের কাজ মধ্যস্থতা করা না, বরং নতুন রুলস, রেগুলেশন প্রণয়ন করা, আইনের শাসন এবং এর পরিপালন নিশ্চিত করার মাধ্যমে পুঁজিবাজারকে বিনিয়োগ বান্ধব রাখা। আমরা আপনাদের কথা শুনেছি এবং চেষ্টা করবো প্রধান উপদেষ্টার সাথে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়ে একটি সভা অনুষ্ঠানের প্রস্তাব রাখার, যাতে উপযুক্ত দাবি দাওয়াগুলোর বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসির সম্মানিত কমিশনার মু. মোহসিন চৌধুরী, মো. আলী আকবর, ফারজানা লালারুখ, সিএসইর চেয়ারম্যান একেএম হাবিবুর রহমান, পরিচালক মেজর (অব) এমদাদুল ইসলাম, পরিচালক নাসির উদ্দিন চৌধুরী, পরিচালক ড. মাহমুদ হাসান, পরিচালক নাজনিন সুলতানা, পরিচালক মোহাম্মেদ আখতার পারভেজ, পরিচালক শাহজাদা মাহমুদ চৌধুরী ও সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এম সাইফুর রহমান মজুমদার। এছাড়াও সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএসইসি ও সিএসইর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
কাফি