Connect with us

রাজনীতি

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

Published

on

ডিএসই

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে তিনি হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে জানান তার ব্যক্তিগত সহকারী মো. হায়দার।

তিনি জানান, রাতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন বাবর। পরে তাকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছেন এবং তার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।

১৬ জানুয়ারি লুৎফুজ্জামান বাবর কারামুক্ত হন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর ওই দিন তিনি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ছাড়া পান।

২০০৭ সালের ২৮ মে গ্রেফতার হয়েছিলেন বাবর। এরপর বিভিন্ন মামলায় তার দণ্ড হয়। এর মধ্যে দুটি মামলায় তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ হয় এবং একটিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

তবে গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের সরকারের পতনের পর এসব মামলার আপিল শুনানি শেষে একে একে খালাস পান বাবর।

এর মধ্যে ২৩ অক্টোবর দুর্নীতির মামলায় ৮ বছরের দণ্ড থেকে এবং ১ ডিসেম্বর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে খালাস পান তিনি। ২১ আগস্টের মামলায়ও বাবরকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন বিচারক আদালত।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

রাজনীতি

দেশের স্বাধীনতা সবাই মেনে নিয়েছে: জামায়াত আমির

Published

on

ডিএসই

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তা সবাই মেনে নিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নারায়ণগঞ্জে ওসমানী পৌর স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত উন্মুক্ত জনসভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

ডা. শফিকুর বলেন, বাংলাদেশ ১৮ কোটি ফুলের বাগান। এই দেশে কে কোন ধর্মের তা বিবেচ্য নয়। সব ধর্মের মানুষ বাংলাদেশে গর্বিত নাগরিক হিসেবে সমান অধিকার ভোগ করবে।

দেশের স্বাধীনতার প্রসঙ্গে জামায়াত আমির বলেন, স্বাধীনতার পর জাতিকে দুইভাগে বিভক্ত করা হলো। স্বাধীনতার পক্ষে এক দল বিপক্ষে আরেক দল।

স্বাধীনতা যুদ্ধে কার কী ভূমিকা ছিল মানুষই তার সাক্ষী উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘দেশটা স্বাধীন হওয়ার পর কেউ কি বলেছে আমরা স্বাধীনতা মানি না, এমন কোনো দলের নাম কেউ জানেন? এমন কোনো দল নাই। সবাই প্রিয় দেশের স্বাধীনতা মেনে নিয়েছে। স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছে।’

সবাই বাংলাদেশের স্বাধীনতার উন্নয়নে গর্বিত অংশীদার হতে চায় বলে মনে করেন ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘কিন্তু যখন দেশটাকে দুভাগে ভাগ করে প্রতিহিংসার সংস্কৃতি গড়ে তোলা হবে, তখন এই জাতি ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে না। একটি বিভক্ত জাতি কখনও বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারে না’

জামায়াত আমির বলেন, ‘জাতিকে বিভক্ত করার স্বার্থে জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ৫৪ বছর যাবত রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র চলেছে। বিচারের নামে এই দলকে দেশ থেকে নিশ্চিহ্ন করার অপচেষ্টা যারা করেছিল তারাই আজ দেশ থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।’

তিনি আরও বলেন, বিগত ১৬ বছর জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক সব অধিকার ক্ষুণ্ন করে জনগণকে গণতন্ত্রের স্বাদ থেকে বঞ্চিত রাখা হয়েছে। চব্বিশের চেতনা বাংলাদেশে সমুন্নত রাখতে দলটি অঙ্গীকারবদ্ধ। তবে ফ্যাসিবাদের দোসর পালিয়ে গিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে উসকানি দিচ্ছে। তাই অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে তার দায় উসকানিদাতাদের নিতে হবে।’

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিচারের মঞ্চ হবে ফাঁসির মঞ্চ: সারজিস

Published

on

ডিএসই

জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, খুনি হাসিনার অবশ্যই বিচার হবে। তাকে এনে এই বাংলাদেশে বিচার করে হবে। তার ওই বিচারের মঞ্চ হবে ফাঁসির মঞ্চ।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে জুলাই আন্দোলনে শহীদদের স্বজনদের সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।

সারজিস আলম বলেন, যতদ্রুত শহীদ পরিবারের সহায়তার ব্যবস্থা করা যেত; ততটা হচ্ছে না। তাদের পরিবারের সদস্যরা রাস্তায় নেমে এসেছেন; এটা আমাদের জন্য লজ্জাজনক।

সারজিস আরও বলেন, এই সরকার যদি শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের বিচার করতে না পারে, তাহলে এটি হবে এই সরকারের সবচেয়ে বড় সীমাবদ্ধতা। আমরা সরকারের কাছ থেকে দাবি আদায় করে নেব।

এ সময় তিনি জানান, সরকারে যারা ছাত্র প্রতিনিধি রয়েছেন তাদের সঙ্গে শহীদ পরিবারের বিষয়ে কথা হয়েছে। তারা আজকেই শহীদ পরিবারের প্রতিনিধির সঙ্গে কথা বলবেন এবং আগামীকাল শুক্রবার কথা বলবেন এ অভ্যুত্থানের সামনের সারির নেতারা। পরে আগামী রবিবার শহীদ পরিবারের সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। সেখানে তাদের যৌক্তিক দাবিগুলো তুলে ধরা হবে।

সরকার শহীদ পরিবারের প্রতিটি যৌক্তিক দাবি পূরণ করতেই হবে বলেও জানান সারজিস। পরে সারজিসের আশ্বাসে কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

আ.লীগকে ক্ষমা করার কোনো সুযোগ নেই: এ্যানি

Published

on

ডিএসই

আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে লক্ষ্মীপুর পৌর শহীদ স্মৃতি একাডেমির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।

শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, তারা যে অত্যাচার-নির্যাতন করেছে, তাতে হাসিনা নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। এখন আওয়ামী লীগও নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, হাসিনা খুন করেছে, খুনের হুকুম দিয়েছে, অত্যাচার-নির্যাতন ও লুটপাট করেছে। তাহলে হাসিনার বিচার হবে না, ক্ষমা করে দেব? ওই সুযোগ বাংলাদেশের মাটিতে বিএনপি দেবে না।

বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ভারতে বসে শেখ হাসিনা আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্টের মাধ্যমে ভাষণ দিয়ে বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছে।

তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা বলেছেন তিনি পালায় না কিন্তু তিনি পালিয়েছেন। তারা জনগণের টাকা লুটপাট করে পালিয়েছে। জনগণকে জিম্মি করে প্রশাসনের মাধ্যমে এমপি, মন্ত্রী ও গডফাদার সৃষ্টি করেছে।

এ্যানি বলেন, আওয়ামী লীগ এখন লিফলেট বিতরণ করছে, হরতাল দিচ্ছে। তাদের ভেতরে বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। বরং তারা হুংকার দিচ্ছে ওপার থেকে এপারে লাফ দিয়ে চলে আসবে।

লক্ষ্মীপুর পৌর শহীদ স্মৃতি একাডেমি পরিচালনা কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম লিটনের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আওলাদ হোসেন চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবু, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (অ. দা.) মোহাম্মদ দিদার হোসেন, লক্ষ্মীপুর বিআরডিবির চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

সংস্কারের কথা বলে দেরি করা ষড়যন্ত্র কি না দেখতে হবে: তারেক রহমান

Published

on

ডিএসই

কিছু মানুষ সংস্কারের কথা বলে সব ধরনের প্রক্রিয়াকে দীর্ঘায়িত করছে। সংস্কারের কথা বলে দেরি করাটা ষড়যন্ত্র কি না তা দেখতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ফেনীর সোনাগাজীতে ছাবের মোহাম্মদ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক সমাবেশে ভার্চুয়ালি এসব কথা বলেন তিনি।

তারেক রহমান বলেন, যে হারে দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি হচ্ছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে, এসবের লাগাম টানতে হবে। এসব বন্ধ করতে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। যত দ্রুত এটি হবে জনগণ মুক্তি পাবে।

শেখ হাসিনাকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া যাবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, শেখ হাসিনাকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। তাকে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। এই প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে। বাংলাদেশের মাটিতে হত্যাকাণ্ডগুলোর বিচার করতেই হবে।

তারেক রহমান আরও বলেন, হাজারো মানুষের ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বৈরাচার মুক্ত হয়েছে। তারা পালাতে বাধ্য হয়েছে। অবশ্যই হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে হবে। যদি বিচার না হয়, তাহলে খুন-গুমকারীরা আরও উৎসাহ পাবে।

তিনি বলেন, শহীদদের আত্মার মর্যাদা দিতে হলে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে ৩১ দফা দিয়েছে বিএনপি। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের জন্য বিএনপি আড়াই বছর আগেই সংস্কারের কথা বলেছে। কারণ বিএনপি বিশ্বাস করতো স্বৈরাচারের বিদায় হবেই।

তারেক রহমান বলেন, যতদিন পর্যন্ত জনগণের সরকার উপহার দিতে না পারবো- ততদিন আন্দোলন-সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে। কিছু মানুষ আমাদের ভেতরে ডুকে বিভ্রান্তি ছড়াতে চাইছে। এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে।

সমাবেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু বলেন, সেদিন ডিবি হারুনের হোটেলে ভাত খেয়েছেন। এখন তারা উপদেষ্টা হয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলেন। ১৭ বছর আমাদের শ্রম ঘামের আন্দোলনের পর ৫ আগস্টের এই সফলতা।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী জামায়াতকে উদ্দেশ করে বলেন, ইসলামের নামে রাজনীতি করেন। গণতন্ত্র হলো বিষ মাখানো দুধের মাখনের মতো। নির্বাচনে যাবেন না বলেও বিগত নির্বাচনে শেখ হাসিনার আঁচল ধরে গেছেন। প্রত্যেক সময় জনগণের সঙ্গে মুনাফেকি করছেন। অথচ আপনারা ইশারা-ইঙ্গিতে বিএনপিকে দোষারোপ করার চেষ্টা করছেন। জনগণ জানে কারা নিজেদের অঙ্গিকার রক্ষা করে।

যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী বলেন, বৃহত্তর নোয়াখালীর মানুষ আন্দোলনে পিছপা হয় না। ১৭ বছর এত অত্যাচারের পরও হাসিনার কাছে মাথানত করিনি। হাসিনার বিচার দৃশ্যমান চাই। বিচার ছাড়া ঘরে ফিরে যাবো না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

ফ্যাসিস্টরা ইতিহাস পড়ে কিন্তু শিক্ষা নেয় না: জামায়াত আমির

Published

on

ডিএসই

ফ্যাসিস্টরা ইতিহাস পড়ে কিন্তু তা থেকে শিক্ষা নেয় না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের মিলনায়তনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত জুলাই ২০২৪ বিপ্লবের শহীদ স্মারক মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, দেশ আমাদের সকলের কিন্তু দিনশেষে দেশের পাহারাদারিত্ব করা কিন্তু সকল নাগরিকের কর্ম নয়। এই কাজ কিছু লোক করে। আবার কিছুলোক নাগরিকদের শান্তি কেড়ে নেওয়ার মতো অপকর্মে লিপ্ত হয়। আর অপকর্মটি যারা করে, তারা এটিকে তাদের পেশা মনে করেই করে। একটা সময় তা নিজের অধিকার বলেই মনে করে, আর জনগণকে নিজের প্রজা মনে করে এবং নিজেরা রাজা হয়ে বসে। কিন্তু গাছের ডালে যখন ঝাঁকুনি দেওয়া হয়, ডালের রাজারা তখন উড়ে গিয়ে পড়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, অতীতে যারা ফ্যাসিস্ট শাসক ছিল, তাদের নাম ধর্মগ্রন্থেও উঠে এসেছে। একই পরিণতি সবাইকে ভোগ করতে হয়। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিস্টরা ইতিহাস পড়ে কিন্তু তা থেকে শিক্ষা নেয় না।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমাদের দেশের ইতিহাস বিস্তৃতির ইতিহাস, বিকৃতির ইতিহাস। দেশের ইতিহাস অনেকে যার যার মতো রচনা করেছেন।

তিনি বলেন, কিছু ইতিহাস মানুষের জন্য হয় আনন্দের, কিছু হয় বিষাদের, আর কিছু হয় গৌরবের। বিশেষত যারা দেশের জন্য জীবন দেন, অতীতেও দিয়েছেন, ’৪৭ সালে, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ও একাত্তরে এবং সর্বশেষ চব্বিশের জুলাইয়ে; তাদের ইতিহাসটা গৌরবের।

জামায়াত আমির বলেন, চব্বিশের আন্দোলনে আমরাও শহীদ ছিলাম। আন্দোলনের মাধ্যমে পুরো জাতি যেমন মুক্তি পেয়েছে, সবচেয়ে নির্যাতিত রাজনৈতিক দলটিও একইভাবে মুক্তি পেয়েছে। সুতরাং এই প্রজন্মের প্রতি কৃতজ্ঞতা আদায় করা প্রয়োজন। আমরা শহীদ পরিবারগুলোর কাছে গিয়েছি, তাদের প্রতি সম্মান দিতে ও তাদের কাছ থেকে দোয়া নিতে। কারণ তারা সৌভাগ্যবান, তাদের পরিবার দেশের জন্য জীবন দিয়েছে।

ডা. শফিকুর রহমান আরও বলেন, আজ যে গণমাধ্যমগুলো এখানে এসেছে তারাও কিন্তু ফ্যাসিবাদের থাবা থেকে মুক্ত ছিলেন না। সেসময় তাদেরকেও জীবন দিতে হয়েছে, রিমান্ডের নামে নির্যাতন ভোগ করতে হয়েছে। বিদেশে বসে যারা বাক এবং কলমযুদ্ধ চালিয়েছিলেন, দেশের মাটিতে তাদের পরিবারকে হেনস্তা করা হয়েছে, জেলে পুরে দেওয়া হয়েছে। এমনকি নারীদেরকেও ছাড় দেওয়া হয়নি। যারা নিজেদের জীবনটা বিলিয়ে দিয়ে আমাদের আজকের এই পরিবেশটি উপহার দিল, তাদের প্রতি আমি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (০২ জানুয়ারি-০৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্লকে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

খুলনা প্রিন্টিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

লেনদেনের শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে কমেছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

রবিবার লেনদেনে ফিরবে দুই কোম্পানি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি আগামী রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) শেয়ার লেনদেনে ফিরবে। কোম্পানিগুলো হলো- পাওয়ার গ্রিড...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

আরামিট সিমেন্টের পর্ষদ সভা স্থগিত

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরামিট সিমেন্ট পিএলসির পর্ষদ সভা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিএসইতে দেড় ঘণ্টায় লেনদেন দেড়শ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে।...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে কে অ্যান্ড কিউ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

বিএটি বাংলাদেশের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

সেনা ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ইন্স্যুরেন্স...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক...

ডিএসই ডিএসই
পুঁজিবাজার2 days ago

দুদকের মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর ও বিএসইসির...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭  
ডিএসই
আইন-আদালত8 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী10 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন12 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

ডিএসই
আইন-আদালত8 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী10 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন12 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

ডিএসই
আইন-আদালত8 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

ডিএসই
জাতীয়10 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

ডিএসই
পুঁজিবাজার10 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

ডিএসই
রাজধানী10 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

ডিএসই
জাতীয়11 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

ডিএসই
আন্তর্জাতিক12 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

ডিএসই
জাতীয়12 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ডিএসই
ধর্ম ও জীবন12 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন