রাজনীতি
অতীতের রাষ্ট্রপরিচালকেরা দুর্নীতি করে আঙুল ফুলে বটগাছ হয়েছেন: রেজাউল করীম

উচ্চশিক্ষিত অনেকে নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারেননি। অতীতের রাষ্ট্র পরিচালকরা উচ্চশিক্ষিত হওয়ার পরেও সেই প্রমাণ করতে পারেননি। এজন্য ৫৩ বছরের রাষ্ট্র পরিচালকরা দুর্নীতি করে আঙুল ফুলে বটগাছে পরিণত হয়েছেন। অর্থপাচার করে দেশকে তলাবিহীন ঝুড়িতে পরিণত করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম।
শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল-২০২৫ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ বাধ্যতামূলকভাবে করার দাবি জানিয়ে সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, শিক্ষকরা আদর্শ নাগরিক গড়ার কারিগর। এ মানুষ গড়ার কারিগরদের ঐক্যবদ্ধ করার জন্য জাতীয় শিক্ষক ফোরাম কাজ করছে। আল্লাহর ঘোষণা অনুযায়ী প্রত্যেক মুসলিম সন্তান যাতে দ্বীনি শিক্ষা অর্জন করতে পারে এ জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে।
এসময় ২০২৩-২৪ সেশনের কমিটি বিলুপ্ত করে অধ্যাপক নাছির উদ্দিন খানকে সভাপতি, মাওলানা এ বি এম জাকারিয়াকে সহ-সভাপতি ও প্রভাষক আবদুস সবুরকে সেক্রেটারি জেনারেল করে ২০২৫-২০২৬ সেশনের নতুন কমিটি ঘোষণা করেন।
জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক নাসির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে সেক্রেটারি জেনারেল প্রভাষক আবদুস সবুরের পরিচালনায় কাউন্সিলে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, মোকামিয়ার পীর সাহেব মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষক ড. আরিফুল ইসলাম অপু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. কামরুল আহসান, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. শহিদুল হক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. আবদুল মোমিন প্রমুখ।
কাফি

রাজনীতি
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপি আয়োজিত জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তির বিশেষ অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি।
গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’ থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি বলেন, আমাদের সামনে যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার তা আমাদের দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করতে হবে।
বিএনপির চেয়ারপার্সন বলেন, যে কোনো মূল্যে বীরের এই রক্তস্রোত, মায়ের অশ্রুধারা যেন বৃথা না যায় তা নিশ্চিত করতে হবে। ঐক্য বজায় রাখতে হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে শহীদ জিয়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করি, বাস্তবায়িত করি কোটি মানুষের নতুন বাংলাদেশের নির্মাণের স্বপ্নকে।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের শুরুতে খালেদা জিয়া বলেন, রক্তস্নাত জুলাই-আগস্ট একবছর পর আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে। দীর্ঘ ১৬ বছর ফ্যাসিস্টদের নির্মম অত্যাচার, নির্যাতন, গ্রেপ্তার হত্যা, খুন, খুনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে এবং একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী শাসক গোষ্ঠী।
ছাত্র জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন করে বাংলাদেশকে গড়বার।
এই আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও আহতদের প্রতি সমবেদনা জানান বিএনপি চেয়ারপারসন। তিনি বলেন, তাদের এই আত্মত্যাগ জাতি চিরকাল মনে রাখবে। গুম-খুন-বিচারবর্হিভূত হত্যা শিকার যারা হয়েছেন তাদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি পরিবারের সন্মান এবং তাদের পুনর্বাসন এবং তাদের নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে হবে।
বিকেল ৩টায় বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে বিএনপির উদ্যোগে ‘গণঅভ্যুত্থান ২০২৪ : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও শহীদদের সন্মানে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিকেল ৩টায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
রাজনীতি
জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আমরা আদায় করে ছাড়ব: নাহিদ ইসলাম

জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আদায়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) অনড় থাকবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) গণঅভ্যুত্থানপূর্তি উপলক্ষে রংপুরের পীরগঞ্জে বাবনপুর জাফরপাড়া গ্রামে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের পর এ কথা বলেন তিনি।
চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক দফার ঘোষক নাহিদ ইসলাম বলেন, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের অবশ্যই বিচার, সংস্কার এবং গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধানের দিকে যেতে হবে এবং জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে যে টালবাহানা শুরু হয়েছে, তা সহ্য করা হবে না। আমরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলতে চাই, যারা মনে করছেন হাজার লক্ষ মানুষ যারা রাজপথে নেমে এসেছিল তারা ঘরে ফিরে গিয়েছে তাহলে আপনারা ভুল ভাবছেন। আমরা বাংলাদেশের প্রতিটি পথে প্রান্তরে যাব। ছাত্র-জনতা, তরুণ, শ্রমিকদের আবারও রাজপথে নেমে আসতে আহ্বান জানাব। তারপর জুলাই ঘোষণাপত্র এবং জুলাই সনদ আদায় করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ।
তিনি আরও বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আমরা আদায় করে ছাড়ব। আমরা বাংলার প্রতি প্রান্তরে যাব। সব মানুষকে আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করব। আবু সাঈদরা যে কারণে শহীদ হয়েছিল আমরা সেই আকাঙ্ক্ষা মানুষের কাছে তুলে ধরব। আবু সাঈদ যেভাবে পুলিশের গুলির সামনে বুক চেতিয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেটাই ছিল আমাদের অনুপ্রেরণা।
নাহিদ ইসলাম বলেন, এনসিপির ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি মানে দেশ গঠনের জন্য যে উদ্যোগ দরকার তার জন্য এ কর্মসূচি। এ কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা মানুষের সঙ্গে কথা বলব। আবু সাঈদের স্বপ্ন, জুলাইয়ের স্বপ্ন- আমরা মানুষের কাছে তুলে ধরব। আবু সাঈদ লড়াইয়ের অনুপ্রেরণা।
অন্তর্বর্তী সরকারের সাবেক এই উপদেষ্টা বলেন, আবু সাঈদের মতো অন্য সব শহীদেরা ফ্যাসিবাদী বিলোপের বিরুদ্ধে আমাদের যে লড়াই, তার অনুপ্রেরণা। যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের মানুষ আবু সাঈদ, ওয়াসীম, মুগ্ধসহ সব শহীদদের এবং আহত যোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, জুলাইয়ের প্রথম শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে আমরা রংপুর থেকে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি শুরু করছি। হাজারো মানুষের জীবন, রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি। এই নতুন বাংলাদেশকে গড়তে অবশ্যই পুরোনো কাঠামো ভেঙে নতুন বন্দোবস্তের জন্য মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, যারা গণহত্যা সংগঠিত করেছে বাংলাদেশের ওপর মানবতাবিরোধী অপরাধ চাপিয়ে দিয়েছে তাদেরকে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। একই সাথে বাংলাদেশের পুরোনো মুজিববাদী সংবিধান ফেলে দিয়ে নতুন এক সংবিধান প্রণয়ন করতে গণপরিষদ নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে। এই সবকিছুর মধ্যদিয়ে নতুন এক বাংলাদেশ পুনর্গঠিত হবে।
এসময় এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আবদুল্লাহ, মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম, মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব তাসনিম জারাসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানপূর্তি উপলক্ষে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে শাহাদত বরণ করা আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্যদিয়ে ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ কর্মসূচি শুরু হয়।
কবর জিয়ারত শেষে এনসিপি নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের মা-বাবাসহ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে তাদের খোঁজখবর নেন। এসময় আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম মাথায় হাত বুলিয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের এক দফার ঘোষক নাহিদ ইসলামকে দোয়া করেন।
আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম ও বাবা মকবুল হোসেন অশ্রুসজল ছিলেন। এমন হৃদয়বিদারক পরিবেশে চোখের জল আটকে রাখতে পারেননি অন্যরাও। তারা আবু সাঈদের পরিবারকে সান্ত্বনা দেন। একই সঙ্গে এনসিপির সারা দেশব্যাপি জুলাই পদযাত্রার মাধ্যমে আবু সাঈদের স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
জানা গেছে, রংপুরের পীরগঞ্জে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গাইবান্ধায় পথসভা ও পদযাত্রা করবে এনসিপি। বেলা তিনটায় রংপুরের পার্কের মোড়, লালবাগ, শাপলা চত্বর ও জাহাজ কোম্পানীর মোড় পদযাত্রা করে টাউন হলে পথসভা করার কথা রয়েছে।
রাজনীতি
জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আদায় করে ছাড়ব: নাহিদ ইসলাম

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আদায়ে নিজেদের অনড় অবস্থানের কথা জানিয়েছে। দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে অবশ্যই বিচার, সংস্কার এবং গণপরিষদের মাধ্যমে নতুন সংবিধানের দিকে যেতে হবে। তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে যে টালবাহানা শুরু হয়েছে, তা সহ্য করা হবে না। “জুলাই ঘোষণাপত্র ও সনদ আমরা আদায় করে ছাড়ব।”
মঙ্গলবার (১ জুলাই) গণ-অভ্যুত্থানপূর্তি উপলক্ষে রংপুরের পীরগঞ্জের বাবনপুর জাফরপাড়া গ্রামে শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের পর তিনি এসব কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, “যারা মনে করছেন হাজার লক্ষ মানুষ যারা রাজপথে নেমে এসেছিল, তারা ঘরে ফিরে গিয়েছে, তাহলে আপনারা ভুল ভাবছেন। আমরা বাংলাদেশের প্রতিটি পথে প্রান্তরে যাব। ছাত্র-জনতা, তরুণ, শ্রমিকদের আবারও রাজপথে নেমে আসতে আহ্বান জানাব। তারপর জুলাই ঘোষণাপত্র এবং জুলাই সনদ আদায় করে ছাড়ব ইনশাআল্লাহ।”
তিনি আরও বলেন, “সব মানুষকে আবার মাথা তুলে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করব। আবু সাঈদরা যে কারণে শহীদ হয়েছিল আমরা সেই আকাঙ্ক্ষা মানুষের কাছে তুলে ধরব। আবু সাঈদ যেভাবে পুলিশের গুলির সামনে বুক চেতিয়ে দাঁড়িয়েছিল, সেটাই ছিল আমাদের অনুপ্রেরণা। আবু সাঈদের মতো অন্য সব শহীদেরা ফ্যাসিবাদী বিলোপের বিরুদ্ধে আমাদের যে লড়াই, তার অনুপ্রেরণা।”
নাহিদ ইসলাম দৃঢ়তার সঙ্গে উল্লেখ করেন, যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের মানুষ আবু সাঈদ, ওয়াসীম, মুগ্ধসহ সব শহীদ এবং আহত যোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।
রাজনীতি
জামায়াতের ঈদ পুনর্মিলনী ও সমাবেশে ড. হেলাল উদ্দিন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শাহবাগ পূর্ব থানার ঈদ পুনর্মিলনী ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন।
সোমবার (৩০ জুন) রাতে শাহবাগ পূর্ব থানা আমীর আহসান হাবীবের সভাপতিত্বে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগরীর কর্মপরিষদ সদস্য ও পল্টন থানা আমীর শাহীন আহমেদ খান, মহানগরীর সহকারী প্রচার সম্পাদক আবদুস সাত্তার সুমন এবং ১৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী খন্দকার আব্দুর রব।
শাহবাগ থানা পূর্ব সেক্রেটারি নূরনবী রায়হানের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল কাদের, পল্টন নাগরিক ফোরামের সভাপতি ওবায়দুল্লাহ, শাহবাগ পূর্ব থানার বায়তুলমাল সম্পাদক কামরুজ্জামান, শাহবাগ পূর্ব থানার অফিস সম্পাদক মোখলেছুর রহমান, শাহবাগ পূর্ব থানার শুরা ও কর্মপরিষদ সদস্য যথাক্রমে রহমত উল্ল্যা ফরাজী, মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক, আলী হোসেন সুমন প্রমুখ।
কাফি
রাজনীতি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকের প্রেক্ষাপটে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি।
সোমবার (৩০ জুন) বিকেল ৩টায় গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
শনিবার বিএনপির মিডিয়া উইং থেকে সংবাদ সম্মেলনের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে আরও জানানো হয়, সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য দেবেন।