শিল্প-বাণিজ্য
রুগ্ন প্রতিষ্ঠান গুটিয়ে নেওয়ার এক্সিট পলিসি চান ব্যবসায়ীরা
বড় ও মাঝারি শিল্প খাতের রুগ্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংকিং খাতের দায়দেনা মুক্তি ও গুটিয়ে নেওয়ার জন্য ‘এক্সিট পলিসি’ চেয়েছেন দেশের ব্যবসায়ীরা। একই সঙ্গে সুদহার কমানো, দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের সুযোগ বৃদ্ধি, একক গ্রাহকের ঋণপ্রাপ্তির সীমা বৃদ্ধি, খেলাপি ঋণের শ্রেণীকরণের ক্ষেত্রে সময়সীমা বাড়ানোসহ কিছু নীতি পরিবর্তনের দাবিও জানিয়েছেন তাঁরা।
সম্প্রতি বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিসিআই) ও ঢাকায় অবস্থিত বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে এসব দাবি জানান। সভাশেষে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে বিসিআইর পক্ষ থেকে আমার পণ্য আমার দেশ লোগো সম্বলিত একটি ফ্রেম উপহার দেওয়া হয়।
সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা তুলে ধরেন বিসিআই সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ।
বিসিআই সভাপতি বলেন, একদিকে সরকার ভ্যাট ও কর বৃদ্ধি করছে, অন্যদিকে গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বেড়েই যাচ্ছে। এ ছাড়া শ্রমিকদের বেতন বাড়াতে হচ্ছে। এরই মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ শ্রেণীকরণ আরও জটিল করেছে। এভাবে আমাদের সুবিধাগুলো তুলে নেওয়া হলে ব্যবসা করা খুবই কঠিন হবে। তাই আমরা নীতিগত কিছু সুবিধা চেয়েছি।
আনোয়ার-উল আলম বলেন, বাংলাদেশে বিদ্যমান রুগ্ণ শিল্পপ্রতিষ্ঠান কীভাবে অবসায়ন হবে, তার স্পষ্ট কোনো নীতিমালা নেই। আমরা গভর্নরের কাছে বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর এক্সিট নীতিমালা চেয়েছি। বিদ্যমান বড় শিল্প খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো এখন রুগ্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেসব প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক দায় পরিশোধের ক্ষেত্রে মাত্র ২ শতাংশ ডাউন পেমেন্টে এক বছরের মনিটোরিয়াম সুবিধাসহ আগামী ১২ বছরে পরিশোধের সুবিধা চেয়েছি। এ ছাড়া ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে রুগ্ণ প্রতিষ্ঠানের এক্সিট পলিসির ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যাংক দায়ের ১ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট, এক বছরের মনিটোরিয়ামসহ ১৫ বছর মেয়াদে পরিশোধের সুবিধা চেয়েছি।
একটি প্রতিষ্ঠান এক্সিট সুবিধা নিয়ে পরবর্তী সময়ে কীভাবে ব্যাংকের দায় পরিশোধ করবে—এ বিষয়ে জানতে চাইলে আনোয়ার-উল আলম সাংবাদিকদের বলেন, একজন ব্যক্তির একাধিক প্রতিষ্ঠান থাকে। সব প্রতিষ্ঠানই একসঙ্গে খারাপ হয়ে যায় না। যে প্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হয়েছে, তার দায় পরিশোধের জন্য তার অন্য ভালো প্রতিষ্ঠানের আয়ের মাধ্যমে ব্যাংকের দায় পরিশোধ করবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের ঋণ প্যাকেজের শর্ত অনুযায়ী ঋণ শ্রেণীকরণে নতুন নিয়ম চালু করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুসারে চলতি বছরের এপ্রিল থেকে তিন মাস মেয়াদোত্তীর্ণ থাকার পর সব ধরনের ঋণকে খেলাপি ঋণ হিসেবে শ্রেণীকরণ করা হবে। বর্তমানে এ সময়সীমা ছয় মাস।
এ বিষয়ে আনোয়ার-উল আলম বলেন, ‘ঋণখেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করার যে শর্ত ঠিক করা হয়েছে, তা শিথিল করার দাবি জানাই। গ্রাহক ছয় মাসের মধ্যে ঋণ পরিশোধ না করলে খেলাপি হবে, এটাকে অন্তত ৯ মাসে নিয়ে যাওয়ার দাবি করেছি।
ব্যাংকের সুদহার বৃদ্ধি শিল্পের সংকট বাড়িয়েছে উল্লেখ করে বিসিআই সভাপতি বলেন, ব্যাংক সুদের হার ৯ থেকে ১৫ শতাংশ বৃদ্ধি করা, যে সংকট সমাধান করা অসম্ভব। উৎপাদনমুখী শিল্প টিকিয়ে রাখার জন্য সুদহার কমানোর দাবি জানিয়েছি।
এ সময় তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রশাসক মো. আনোয়ার হোসেন, বিসিআইয়ের পরিচালক এবং প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আহসান খান চৌধুরী, এলএফএমইবির সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল হাসান সোইল, বারভিডার সভাপতি আব্দুল হক, বিসিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মইনুল ইসলাম স্বপন, সিটি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. হাসান, কোকা-কোলা বাংলাদেশের এমডি সাদাপ আহমেদ, বিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি প্রীতি চক্রবর্তী, সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা অমিতাভ চক্রবর্তী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার মেট্রিক টন চাল
গভর্নমেন্ট-টু-গভর্নমেন্টের (জিটুজি) ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপচাল নিয়ে একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বিষয়টি জানিয়েছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার ও জনসংযোগ কর্মকর্তা ইমদাদ ইসলাম।
তিনি বলেন, জি টু জি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার মেট্রিক টন আতপচাল আমদানি করা হয়েছে। সেই চাল নিয়ে এমভি গোল্ডেন স্টার নামের একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। এটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে মিয়ানমার থেকে আমদানি করা চালের প্রথম চালান।
তিনি আরও বলেন, জাহাজে থাকা চালের নমুনা সংগ্রহ করে ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসের কাজ শুরু হবে। এ জন্য ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
ই-বুকে মূসক অব্যাহতি দিলো এনবিআর
তথ্য ও প্রযুক্তিনির্ভর সেবার ই-বুকের স্থানীয় সরবরাহ ও আমদানি পর্যায়ে সমুদয় মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সী স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, যেহেতু বাংলাদেশে সব পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বইয়ের সহজলভ্যতা, আধুনিক ও তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ই-বুক সেবা সার্বজনীন ও সহজলভ্য করা একান্ত প্রয়োজন; সেহেতু আধুনিক ও তথ্য প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং ই-বুক সেবা সার্বজনীন ও সহজলভ্য করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন ২০১২ (২০১২ সনের ৪৭ নং আইন) এর ধারা ১২৬ এর উপ-ধারায় (৩) প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, শুধু ই-বুক সেবার (সংবাদপত্র, পত্রিকা, সাময়িকী ও জার্নাল ব্যতীত) ক্ষেত্রে আমদানি ও সরবরাহ পর্যায়ে আরোপনীয় মূল্য সংযোজন কর থেকে অব্যাহতি প্রদান করেছে।
এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করার কথাও বলা হয় প্রজ্ঞাপনে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতে ভ্যাট পাঁচ শতাংশই থাকছে
হোটেল, রেস্তোরাঁ খাতে ভ্যাট আগের অবস্থায় পাঁচ শতাংশ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) আদেশ জারি করবে এনবিআর।
এছাড়া ওষুধ ও আইএসপি ভ্যাটের হার কমতে পারে। এনবিআরের ঊর্ধ্বতন সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
গত ৯ জানুয়ারি শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়। এর মধ্যে রেস্তোরাঁয় খাবারের বিলের ওপর ভ্যাট ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ ও আইএসপির ওপর ১০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়। ওষুধের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবসায়ী পর্যায়ে ভ্যাট ২ দশমিক ৪ থেকে বাড়িয়ে ৩ শতাংশ করা হয়।
এর আগে বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এনবিআরের প্রথম সচিব (মূসক নীতি) মশিউর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির পাঠানো পত্র এনবিআর গুরুত্বসহকারে পর্যালোচনা করে এ খাতে ভ্যাট হার পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এমতাবস্থায় ভ্যাটের আওতাসহ রাজস্ব বৃদ্ধি ও শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখার ক্ষেত্রে সমিতির বিশেষ সহযোগিতা কামনা করেছে এনবিআর।
একই সঙ্গে আরও কয়েকটি পণ্য ও সেবার ওপর আরোপিত ভ্যাটও পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে বলে এনবিআর সূত্রে জানা গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
আমদানি-রপ্তানি পণ্য খালাসে এনবিআরের নতুন শর্ত
আমদানি-রপ্তানি পণ্য খালাসের ক্ষেত্রে নতুন শর্ত দেওয়া হয়েছে। পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে আগামী ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭টি সরকারি প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট ইত্যাদি বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডোর (ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো) সিস্টেমের মাধ্যমে দাখিল করা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
১ ফেব্রুয়ারি থেকে কোনো ধরনের সনাতনী সার্টিফিকেট (ওইসব সংস্থার অনলাইনে আপলোড করা নয়) গ্রহণ করবে না শুল্ক কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানিয়েছে এনবিআর।
ওই ৭টি সরকারি প্রতিষ্ঠান হলো বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি), বিস্ফোরক অধিদপ্তর, পরিবেশ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ ন্যাশনাল অথরিটি ফর কেমিক্যাল উইপনস কনভেনশন।
এতে বলা হয়, আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যেসব কাগজপত্র লাগে তা ওইসব সংশ্লিষ্ট দপ্তর আমদানিকারক-রপ্তানিকারকদের সার্টিফিকেট, সনদ ইত্যাদি কাগজপত্র অনলাইন সিস্টেমে সংরক্ষণ করবে, যেন শুল্ক কর্মকর্তারা যাচাই-বাছাই করতে পারেন।
জানা গেছে, আগামী ১ মার্চ থেকে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমের সংশ্লিষ্ট ১৯টি সংস্থার সব কটিই এই প্রক্রিয়ার মধ্যে আসবে।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে বাংলাদেশ সিঙ্গেল উইন্ডো সিস্টেমের উদ্বোধনের সময় অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আগামী মার্চ থেকে সরকারি ১৯টি দপ্তরের লাইসেন্স-সংক্রান্ত সেবা কাগজপত্র দিয়ে করা যাবে না। সব অনলাইনে করতে হবে। অন্যথায় আমাদের হাতেও অস্ত্র আছে। অনলাইনে আবেদন না হলে আমাদের অর্থসচিব সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বরাদ্দ আটকে দেবেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
শিল্প-বাণিজ্য
ভারত থেকে এলো দুই হাজার ৪৫০ টন চাল
ভারত থেকে চাল আমদানির প্রথম চালানে ২ হাজার ৪৫০ টন চাল চুয়াডাঙ্গার দর্শনা রেলবন্দরে এসে পৌঁছেছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে ভারতের গেঁদে রেলবন্দর থেকে ৪২টি ওয়াগনে রেলপথে দর্শনা বন্দর ইয়ার্ডে এসে পৌঁছায়।
দর্শনা আন্তর্জাতিক রেলস্টেশনের ম্যানেজার মির্জা কামরুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ১ লাখ ৫৯ হাজার টন চাল ভারত থেকে আমদানি করবে। এর প্রথম চালানে ২৪৫০ টন চাল গতকাল মঙ্গলবার রাতে দর্শনা রেলবন্দর এসেছে।
এর আগে, দর্শনা রেলবন্দর ইয়ার্ডে পৌঁছালে ভারতে রেলের পরিচালক স্বাগতম বালাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান দর্শনা বন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আতিয়ার রহমান হাবু।
তিনি বলেন, কাস্টমস পরীক্ষণ ও শুল্কায়নের পর এ চাল ঈশ্বরদী ও সিরাজগঞ্জে বুকিং করা হবে। সেখান থেকে ট্রাকযোগে আমদানিকারকরা চাল পরিবহন করবেন। ঢাকা পুরানা পল্টনের মেসার্স মজুমদার এগ্রোটেক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এই চাল আমদানি করেছে। প্রতি টন চালের ইনভয়েস মূল্য ৪৯০ ডলার। কলকাতার ৭/১ লর্ড সিনহা রোডের সৌভিক এক্সপোর্ট লিমিটেড এই চাল রপ্তানি করেছে।