পুঁজিবাজার
পতনে সপ্তাহ শেষ, লেনদেন আরও কমলো

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৯৬ টির শেয়ারদর কমেছে। সেই সঙ্গে আগের কার্যদিবসের তুলনায় টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ আরও কমেছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ডিএসইর প্রধান সূচক ‘ডিএসইএক্স’ ৮ দশমিক ৫৯ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে সূচকটি অবস্থান করছে ৫ হাজার ১৩৩ পয়েন্টে।
এছাড়া, ডিএসইর অপর সূচক ‘ডিএসইএস’ ৬ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট কমে ১১৫০ পয়েন্ট এবং ‘ডিএস-৩০’ সূচক ৪ দশমিক ০৩ পয়েন্ট কমে ১৮৯৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ৩৬৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিলো ৪০৬ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।
এদিন ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দর বেড়েছে ১৪১টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৯৬ কোম্পানির দর কমেছে। আর ৬২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (০২ জানুয়ারি-০৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজারে বাজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ১০৫ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭৩ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৮২৫ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ৯ হাজার ১০৫ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
চলতি সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচক। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৬৬ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩০ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৯ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা ০ দশমিক ৪৮ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ১৩ দশমিক ৮২ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ২২ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ১৩২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৯৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৪৩৮ কোটি ০৪ লাখ টাকা।
এদিকে, প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ৮৭ কোটি ৬১ লাখ টাকা বা ২৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪২৬ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৩৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬৫টি কোম্পানির, কমেছে ১০৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ব্লকে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ২৮ লাখ ৮৫ হাজার ২৫৭টি শেয়ার ৫৫ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ১৭ কোটি ৯৬ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ব্লকে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বীচ হ্যাচারির ৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা ম্যারিকোর ২ কোটি ৮৯ লাখ ও তৃতীয় স্থানে থাকা মিডল্যান্ড ব্যাংকের ২ কোটি ৮১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে ১৯৫টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ইস্টার্ন হাউজিংয়ের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় বেড়েছে ৬ টাকা ৭০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ। তাতে দরবৃদ্ধির শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দরবৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা এস্কয়ার নিটের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়েছে। আর শেয়ারদর ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ বাড়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্স।
এদিন দরবৃদ্ধির তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- এনার্জিপ্যাক পাওয়ার, হামিদ ফেব্রিক্স, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং, কাট্টলী টেক্সটাইল, এসএস স্টিল, এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
খুলনা প্রিন্টিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির মধ্যে ১৪৭ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এদিন দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে খুলনা প্রিন্টিং এন্ড প্যাকেজিং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র অনুযায়ী, বুহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) খুলনা প্রিন্টিংয়ের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ৩ টাকা ১০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ। তাতে দরপতনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা জাহিনটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে ডেল্টা স্পিনিং।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- রেনউইক যজ্ঞেশ্বর, সেন্ট্রাল ফার্মা, ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, জাহিন স্পিনিং এবং পেনিনসুলা চিটাগং পিএলসি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। এদিন লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানিটির ১৩ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। তাতে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে বিচ হ্যাচারি। কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৯৭ হাজার টাকার। আর ৯ কোটি ১১ লাখ ০৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ওরিয়ন ইনফিউশন।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- খান ব্রাদার্স, খুলনা প্রিন্টিং, বিএসসি, সেন্ট্রাল ফার্মা, সিমটেক্স, অগ্নি সিস্টেমস এবং কুইনসাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
এসএম