জাতীয়
পাঁচ মাসে ১৮ হাজারের বেশি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের অবৈধ সংযোগ উচ্ছেদে অভিযান চালিয়েছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে সোমবার (১৩ জানুয়ারি) পর্যন্ত ১৮ হাজার ৪৩৪টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এক বার্তায় এ তথ্য জানায় তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।
এতে জানানো হয়, তাদের আওতাধীন রাজধানীর ধানমন্ডি, মিরপুর, গুলশান, কেরানীগঞ্জ, কামরাঙ্গীরচর, সাভার, টঙ্গী, গাজীপুর, মুন্সীগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ময়মনসিংহ ও নরসিংদী এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এবং কোম্পানির জনবল দিয়ে এ অভিযান চালানো হয়েছে।
তিতাস জানায়, সেপ্টেম্বর থেকে ১৩ জানুয়ারি পর্যন্ত অভিযানে ১৪৫টি শিল্প, ৯০টি বাণিজ্যিক ও ১৮ হাজার ১৯৯টি আবাসিকসহ মোট ১৮ হাজাদ ৪৩৪টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নসহ ৪৩ হাজার ৩৯টি বার্নার বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। এছাড়া এই অভিযানগুলোতে ৯২ কিলোমিটার পাইপলাইন অপসারণ করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মধ্যরাত থেকে সারাদেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
পার্ট অফ পে রানিং এলাউন্স (মাইলেজ) যোগ করে পেনশন ও আনুতোষিক প্রদানের দাবির বিষয়ে ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত সরকারকে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদ (লোকো মাস্টার, গার্ড, টিটিই)। কিন্তু ২৭ জানুয়ারি দুপুর পার হলেও এখনো পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো সুরাহা না হওয়ায় কর্মবিরতিতে যেতে পারেন রানিং স্টাফরা। এতে সারাদেশে রেল যোগাযোগ বন্ধ হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী একজন রানিং স্টাফ (চালক, সহকারী চালক, গার্ড, টিকিট চেকার) ট্রেনে দায়িত্ব পালন শেষে তার নিয়োগপ্রাপ্ত এলাকায় (হেডকোয়ার্টার) হলে ১২ ঘণ্টা এবং এলাকার বাইরে (আউটার স্টেশন) হলে ৮ ঘণ্টা বিশ্রামের সুযোগ পান। রেলওয়ের স্বার্থে কোনো রানিং স্টাফকে তার বিশ্রামের সময় কাজে যুক্ত করলে বাড়তি ভাতা-সুবিধা দেওয়া হয়। যা রেলওয়েতে ‘মাইলেজ’ সুবিধা হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশ রেলওয়ে গার্ডস কাউন্সিল কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক আফজাল হোসেন বলেন, ২৭ জানুয়ারির মধ্যে মাইলেজ প্রদানসহ সব দাবি পূরণে রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে রেলওয়ে কর্মকর্তা ও রেল মন্ত্রণালয়কে চিঠির মাধ্যমে অবহিত করা হয়েছে। আমাদের এ আন্দোলন তিন বছর ধরে চলছে। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি রেল কর্তৃপক্ষ।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে রেল মহাপরিচালকের কার্যালয়ের উপ-পরিচালক (পার্সোনেল-৩) আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনার জন্য ২৭ জানুয়ারি বেলা ১১টায় আমন্ত্রণ জানান। এতে রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সভাপতিত্বে রেলের মহাপরিচালকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিত থাকার কথা ছিল। কিন্তু আন্দোলনকারীরা এ আলোচনা সভায় যোগ দেননি। কারণ আমরা জানি এ আলোচনা সভায় গেলে আমাদের কাছে আবারো তারা সময় চাইবে। অতত্রব আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত ২৮ জানুয়ারি থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতির যে ঘোষণা দিয়েছি সেটি বহাল থাকবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ঐক্য পরিষদের রাজশাহী বিভাগীয় আহ্বায়ক রবিউল ইসলাম বলেন, মাইলেজ সুবিধা পুনর্বহালসহ বিভিন্ন দাবিতে গত ৩ বছর ধরে আন্দোলন করছেন রানিং স্টাফরা। কয়েক দফায় অতিরিক্ত কাজ থেকে বিরত থাকা এবং ধর্মঘট পালন করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় রেলওয়ের মহাপরিচালক, রেলপথ সচিব, রেলমন্ত্রীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আশ্বাসে আন্দোলন থেকে সরে আসা হয়। কিন্তু এবার দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি শুরু হবে সোমবার রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে।
তিনি আরও বলেন, ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় মাইলেজ সুবিধা সীমিত করতে রেল মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেয়। ওই চিঠিতে আনলিমিটেড মাইলেজ সুবিধা বাদ দিয়ে তা সর্বোচ্চ ৩০ কর্মদিবসের সমপরিমাণ করার কথা জানানো হয়। এছাড়া বেসামরিক কর্মচারী হিসেবে রানিং স্টাফদের পেনশন ও আনুতোষিক ভাতায় মূল বেতনের সঙ্গে পাওয়া কোনো ভাতা যোগ করার বিষয়টি বাদ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তদের রানিং স্টাফদের নিয়োগপত্রে বৈষম্যমূলক ১২ ও ১৩নং শর্ত বাতিল করে রেলওয়ে কোড ও বিধি বিধানের আলোকে আদেশ জারির দাবি জানানো হয়। কিন্তু কোনো দাবি তারা এখনো পর্যন্ত মানেননি। তাই রেল ভবনে আজকের সভায় আমাদের কোনো প্রতিনিধি যোগ দেয়নি। কারণ আমরা অতীতের মতো এবারো সচিব বা রেল কর্মকর্তাদের আশ্বাস শুনবো না।
পাকশী বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (ডিসিও) গৌতম কুমার কুন্ডু জানান, রানিং স্টাফ কর্মচারীদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে রেল ভবনে আজ বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। এটিতো রেলভবন ও মন্ত্রণালয়ের বিষয়। সেখান থেকে যে সিদ্ধান্ত আসবে সেটিই আমরা জানাতে পারবো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কঙ্গোতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা নিরাপদে আছেন: আইএসপিআর
গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রে বিদ্রোহী এম-২৩ গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে জাতিসংঘের ১৩ শান্তিরক্ষীর মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। তবে এ সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশি সব শান্তিরক্ষী নিরাপদে রয়েছেন।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আইএসপিআর জানায়, ডিআর কঙ্গোতে চলমান সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশি সব শান্তিরক্ষী নিরাপদে রয়েছেন এবং তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে।
এর আগে কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের পূর্বাঞ্চলে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শান্তিরক্ষী নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছিল সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন মনুসকোর দুইজন সদস্য এবং দক্ষিণ আফ্রিকান অঞ্চলের সামরিক বাহিনীর আরও কয়েকজন সদস্য রয়েছেন।
সম্প্রতি কঙ্গোর সেনাবাহিনী এবং শান্তিরক্ষী বাহিনী এম২৩ বিদ্রোহীদের গোমা শহরের দিকে অগ্রসর হওয়া থামানোর জন্য প্রচণ্ড লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। উত্তর কিভু প্রদেশের রাজধানী গোমা প্রায় ২০ লাখ মানুষের আবাসস্থল এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ মানবিক ও নিরাপত্তা কেন্দ্র।
দক্ষিণ আফ্রিকার সশস্ত্র বাহিনী জানিয়েছে, এম২৩ বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুইদিনে তাদের নয়জন সেনা প্রাণ হারিয়েছেন। এর মধ্যে দুইজন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের সদস্য এবং সাতজন দক্ষিণ আফ্রিকার উন্নয়ন সম্প্রদায় (এসএডিসি) বাহিনীর সদস্য।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পাচারের অর্থ যেভাবেই হোক ফিরিয়ে আনবো: প্রেস সচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনাকে সরকার অন্যতম টপ প্রায়োরিটি হিসেবে দেখা হচ্ছে। যে টাকা পাচার হয়েছে তা বাংলাদেশের খেটে খাওয়া মানুষের টাকা। শেখ হাসিনার চোরতন্ত্রের লোকজন তাদের টাকাটা চুরি করে নিয়ে গেছে। সেই টাকা যেভাবেই হোক আমরা ফিরিয়ে আনবোই।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস উইং আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে বিদেশে পাচার করা টাকা কবে নাগাদ কী প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে আনা হবে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি এসব কথা বলেন।
শফিকুল আলম বলেন, পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনা বৈশ্বিকভাবেই খুবই স্লো প্রসেস। এ ব্যাপারে যত দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া দরকার অন্তর্বর্তী সরকার সব পদক্ষেপই নিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাস্কফোর্স করে দেওয়া হয়েছে। অ্যাসেট রিকভারি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে বিএফআইইউ’র ১১টি টিম কাজ করছে।
প্রেস সেক্রেটারি বলেন, সরকার কেপিএমজিসহ বিশ্বের বৃহৎ কনসালটেন্সি কোম্পানির সঙ্গে আলোচনা চলছে, পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে বৈশ্বিক সমর্থন প্রয়োজন। এ ব্যাপারে সরকার অকুণ্ঠ সমর্থন পাচ্ছে। কিছু কিছু টাকা উন্নত দেশেও গিয়েছে। এ টাকা কোথায় কোথায় কীভাবে গেলো, কোন নামে নিয়ে গেছে, ওই টাকা দিয়ে সেখানে সম্পদ কেনা হয়েছে কি না, কিনে থাকলে কী কী কিনেছে, গোটা প্রক্রিয়াটা সম্পর্কে জানতে হবে।
শফিকুল আলম বলেন, এটা আমাদের টপ প্রায়োরিটি। অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যখনই আন্তর্জাতিক শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করছেন তখনই পাচারের বিষয়টি তাদের গোচরে আনছেন।
পাচার করা টাকা ফিরিয়ে আনতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এক বছরে ৭০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
বাংলাদেশে গত এক বছরে নতুন করে ৭০ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সেক্রেটারি শফিকুল আলম। রাখাইন রাজ্যে বড় রকমের মানবিক বিপর্যয়ের ফলে এ অনুপ্রবেশ হয়েছে বলে জানান তিনি।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে প্রেস উইং আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ তথ্য জানান।
শফিকুল আলম আরও বলেন, রাখাইন রাজ্যে মানবিক বিপর্যয়ের মূল কারণ সেখানে একটা সিভিল ওয়ার চলছে। রাখাইন রাজ্যের যে প্রধান বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির সঙ্গে মায়ানমার আর্মির একটা বড় রকমের সংঘর্ষ হচ্ছে। রাজধানী ছাড়া আরাকান আর্মি ৭০/৮০ শতাংশ এলাকার বেশিরভাগই তাদের দখলে চলে গেছে।
সে কারণে একটা মানবিক বিপর্যয় তৈরি হওয়ায় নতুন করে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
রোহিঙ্গা সহায়তা অব্যাহত রাখায় ট্রাম্পকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেছেন, মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র। এ জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
রবিবার (২৬ জানুয়ারি) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান উপ-প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা অব্যাহত থাকবে। রোহিঙ্গাদের জন্য উন্নয়ন সংস্থা ইউএসএআইডি যে নিউট্রেশন ও রিসোর্সেস প্রোভাইড করতো তা অব্যাহত রাখবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা নেওয়ার পর ৯০ দিনের জন্য সারাবিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন সহায়তা স্থগিত করেন। কিন্তু রোহিঙ্গাদের জন্য তিনি ওই স্থগিতাদেশ প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছেন।