পুঁজিবাজার
ছুটিতে যাচ্ছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ ১৫ দিনের ছুটিতে যাচ্ছেন। মেয়েকে মালয়েশিয়ায় স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম শুরু করতে সহায়তা করা জন্য তিনি এ ছুটি কাটাবেন।
গত ১২ ডিসেম্বর বেশকিছু শর্তাবলীর অধীনে বিদেশ ভ্রমণের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রশাসনিক অনুমোদন পেয়েছেন তিনি। তার এ ছুটি বহিঃবাংলাদেশ ছুটি হিসেবে গণ্য হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি করেছে। এতে স্বাক্ষর করেছেন সিনিয়র সহকারী সচিব ফারজানা জাহান।
এতে বলা হয়, বিএসইসি চেয়ারম্যার খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে শর্তাবলীর অধীনে বিদেশ ভ্রমণের জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার প্রশাসনিক অনুমোদন দিয়েছেন। তিনি আগামী ২১ জানুয়ারি থেকে ০৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১৫ দিন ছুটি কাটাবেন। তাঁর সফর সঙ্গী থাকবেন স্ত্রী সামিয়া ফয়সাল মাকসুদ ও মেয়ে দিয়ানা তানাশসাত মাকসুদ।
বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদের ছুটি ও ভ্রমণের শর্তাবলীগুলো হচ্ছে- তিনি ভ্রমণ সংক্রান্ত সকল ব্যয় বহন করবেন। বাংলাদেশ সরকার বা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন কর্তৃক কোন ব্যয় বহন করা হবে না; তিনি স্থানীয় মুদ্রায় তার বেতন ও ভাতা গ্রহণ করবেন; তার ভ্রমণের সময় বহির্বিশ্ব ছুটি হিসেবে গণ্য হবে; এই অনুমোদনের জন্য বিএসআর (পর্ব-১) এর পরিশিষ্ট ৮ এর বিধি ৩৪ এর বিধান প্রযোজ্য; এবং অনুমোদিত সময়ের বেশি তিনি বিদেশে অবস্থান করতে পারবেন না।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

পুঁজিবাজার
ফের আইন লঙ্ঘন, প্রতারণার শিকার কৃষিবিদ ফিডের বিনিয়োগকারীরা

পুঁজিবাজারে এসএমই খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কৃষিবিদ ফিড লিমিটেড যেন আইনের তোয়াক্কাই করছে না। একের পর এক আইন লঙ্ঘন করেই যাচ্ছে এসএমই খাতে তালিকাভুক্ত এই কোম্পানিটি। গত বছরের (২০২৩) ঘোষণাকৃত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের এখনো পরিশোধ করেনি। ফান্ড সংকটের কারণে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশের অর্থ কোম্পানিটি অন্য খাতে ব্যবহার করেছে, যেটি সম্পূর্ণ আইন লঙ্ঘন। এরই মধ্যে আবারও আইন লঙ্ঘন করে বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটি। গত বছরের লভ্যাংশের অর্থ পরিশোধ না করে আবারও নতুন করে লভ্যাংশ ঘোষণাকে প্রতারণা বলছেন বিনিয়োগকারীরা। এর আগেও কোম্পানিটির বিরুদ্ধে একাধিকবার সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। ডিএসই ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, গত ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের শেয়ারহোল্ডারদের শুধুমাত্র ৫ শতাংশ বোনাস (স্টক ডিভিডেন্ড) লভ্যাংশ ঘোষণা এসএমই বোর্ডের কোম্পানিটি। তবে এর আগের বছর অর্থাৎ ২০২৩ সমাপ্ত বছরের জন্য ঘোষিত ১০ শতাংশ নগদ ও ২ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ একবছরেও বিনিয়োগকারীদের পরিশোধ করতে পারেনি কোম্পানিটি। গত বছরের লভ্যাংশের অর্থ বিনিয়োগকারীদের পরিশোধ না করে কোম্পানিটি অন্য খাতে খরচ করে। একবছরেও লভ্যাংশ পরিশোধ না করে নতুন করে লভ্যাংশ ঘোষণাকে প্রতারণা বলছেন বিনিয়োগকারীসহ বাজার সংশ্লিষ্টরা।
সূত্র জানায়, গত ৩০ জুন,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের কৃষিবিদ ফিডের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। যার রেকর্ড ডেট ছিলো ২০২৪ সালের ০৩ মার্চ। আর এজিএম ছিলো ২০২৪ সালের ২৮ মার্চ। এজিএমে শেয়ারহোল্ডারদের দিয়ে এ লভ্যাংশ অনুমোদনও করিয়ে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অথচ লভ্যাংশের সেই অর্থ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পরিশোধই করেনি। লভ্যাংশ ঘোষণা করে তা না দেওয়াকে মহাপ্রতারণা বলছেন বিনিয়োগকারীরা। সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্স অনুযায়ী, কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ঘোষণা করা লভ্যাংশ বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) শেয়ারহোল্ডদের অনুমোদনের ৩০দিনের মধ্যে বিতরণ সম্পন্ন করতে হবে।
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ বিতরণ সংক্রান্ত বিষয়ে ২০২১ সালের ১৪ জানুয়ারি বিএসইসির জারি করা আদেশে বলা হয়, অনুমোদনের ৩০ দিনের মধ্যেই বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে লভ্যাংশ জমা করতেই হবে। নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন নির্দেশনা থাকলেও ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের একবছর হতে গেলেও সেই লভ্যাংশের অর্থ এখনো বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাবে পাঠায়নি এসএমই খাতে তালিকাভুক্ত এই প্রতিষ্ঠানটি। কোম্পানিটির লভ্যাংশের অর্থ পাঠানোর শেষ সময় ছিল ২০২৪ সালের ২৮ এপ্রিল।
এবিষয়ে জানতে চাইলে কৃষিবিদ ফিড লিমিটেড কোম্পানি সচিব মো. মামুন আহমেদ অর্থসংবাদকে বলেন, ২০২৩ সালের জন্য ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছিলো। যার ৭৫ শতাংশ বিনিয়োগকারীদের পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি ২৫ শতাংশ এখনো পরিশোধ করা হয়নি। তবে লভ্যাংশের অর্থ কেনো পরিশোধ করা হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ফান্ড সংকটের কারণে কোম্পানি টিকিয়ে রাখতে ডলার সংকটের কারণে লভ্যাংশের কিছু অর্থ অন্যখাতে ব্যবহার করা হয়েছে। যেকারনে লভ্যাংশের অর্থ বিনিয়োগকারীদের পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। তবে শিগগরই তা পরিশোধ করার চেষ্টা চলছে।
এবিষয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম অর্থসংবাদকে বলেন, এবিষয়ে এখনি কিছু বলতে পারছি না। ভালোভাবে জেনে-বুঝে জানাতে পারবো।
বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ যথাযথ পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তারা শুধুমাত্র দায়সারা সতর্ক করেই ক্ষান্ত দিচ্ছে, ফলে কৃষিবিদ ফিড লিমিটেডের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। যদি বিএসইসি এবং ডিএসই বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা করে ঘোষিত লভ্যাংশ এজিএম সম্পন্ন করার ৩০ দিনের মধ্যে ব্যবস্থা নিত, তাহলে বিগত একবছর এই কৃষিবিদ ফিড লিমিটেড বিনিয়োগকারীদের প্রাপ্য অংশটুকু দিতে তালবাহানা করার সুযোগ পেত না। কৃষিবিদ ফিড লিমিটেড ২০২৩ সালের ঘোষিত লভ্যাংশের জন্য গতবছরের ২৮ মার্চ এজিএম সম্পন্ন করেছে, নিয়ম অনুযায়ী পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যেই বিনিয়োগকারীদের প্রাপ্য অংশটুকু তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অথবা বিও একাউন্টে পৌঁছে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু কোম্পানির পক্ষ থেকে এই নিয়মের কোন ধার ধারেনি।
অনেক বিনিয়োগকারী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এইভাবে কোন দেশের শেয়ার বাজার চলতে পারে না, নিয়ন্ত্রক সংস্থা যদি বিনিয়োগকারী স্বার্থ রক্ষা করতে না পারে তাহলে এই বাজারে নতুন বিনিয়োগকারী আসবেনা। বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে এসএমই বোর্ডের তালিকার শেয়ার গুলোর বিষয়ে বারবার বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বরাবর চিঠি দিয়েও কোন সুরাহা করা যায়নি। বিনিয়োগকারীদের দাবি, যেহেতু এসএমই বোর্ডের ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ উদাসীন সেহেতু এই এসএমই বোর্ড বিলুপ্ত করে এই বোর্ডের সকল শেয়ারকে মূল মার্কেটে স্থানান্তর করে সঠিক মনিটরিংয়ের আওতায় আনা উচিত।
কোম্পানির কিছু কর্মকর্তারা জানান, চেয়ারম্যান ড. আফজালের নির্দেশ ছাড়া কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। তার সিদ্ধান্তের অপেক্ষাতেই ডিভিডেন্ট পরিশোধ আটকে আছে। তবে বিনিয়োগকারীরা মনে করেন, চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক পরিবর্তন না হলে ভবিষ্যতে আরও ক্ষতির মুখে পড়তে হবে।
এর আগেও আইন বহির্ভূতভাবে কৃষিবিদ ফিডের উদ্যোক্তা পরিচালক জিন্নাত আরা শেয়ার বিক্রির ঘোষণা দেয়। যা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইনের বিধি ৪ এর ২ উপবিধির লঙ্ঘন হয়। ওই আইনে বলা হয়েছে, কোন কোম্পানির বার্ষিক হিসাব সমাপ্ত হওয়ার দুই মাস পূর্ব থেকে পরিচালনা পর্ষদ কতৃক উক্ত হিসাব বিবেচিত, গৃহীত বা অনুমোদিত হওয়ার সময়কাল পর্যন্ত কোন পরিচালক, স্পন্সর কেউ শেয়ার বিক্রি করতে পারবে না। যেহেতু কৃষিবিদ ফিড জুন ক্লোজিং বা হিসাববছর সমাপ্ত হয় জুন মাসে (জুলাই-জুন)।
এছাড়াও, গত ৩০ জুন,২০২৩ সমাপ্ত হিসাববছরের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য বোনাস ও নগদ মিলিয়ে ১২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কৃষিবিদ ফিড লিমিটেড। যা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিনেন্সের ২ সিসি এবং কন্সেন্ট লেটার (সম্মতি পত্র) কন্ডিসন (শর্ত) সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। কনসেন্ট লেটার কন্ডিসন (সম্মতি পত্রের শর্ত) অনুযায়ী এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী তিন বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যুর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর উভয় স্টক এক্সচেঞ্জের এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেন শুরু করে কৃষিবিদ ফিড। সেই হিসাবে এখনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করার কোনো সুযোগ নেই কোম্পানিটির। যেহেতু এসএমই প্লাটফর্মে লেনদেনের তারিখ থেকে পরবর্তী ৩ বছর ইস্যুয়ার কোম্পানি কোনো বোনাস শেয়ার ইস্যু করতে পারবে না এমন শর্ত রয়েছে। এক্ষেত্রে কোম্পানিটি কৌশলের আশ্রয় নেয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
বিএসইসির নতুন মুখপাত্র আবুল কালাম, উপ-মুখপাত্র আল ইসলাম

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্রের দায়িত্ব পুনঃবন্টন করা হয়েছে। নতুন করে মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন পরিচালক মো. আবুল কালাম। আর উপ-মুখপাত্রের দায়িত্ব পেয়েছেন উপ-পরিচালক কাজী মো. আল ইসলাম।
সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিএসইসির জনসংযোগ কর্মকর্তা ও সহকারী মুখপাত্র মো. মোহাইমিনুল হক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংস্থাটির সহকারী মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন বিএসইসির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মোহাইমিনুল হক এবং সহকারী পরিচালক সারা তাসনুভা।
মুখপাত্র সংশ্লিষ্ট নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সকল কর্মকর্তাগণকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে কমিশন। একইসঙ্গে সফলতার সাথে মুখপাত্রের দায়িত্ব পালনের জন্য পূর্ববর্তী মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম এবং মুখপাত্র (অতিরিক্ত দায়িত্ব) কাওসার আলীকে কমিশনের পক্ষ হতে ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানানো হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬টি কোম্পানির মধ্যে ১৫৬ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিসেস লিমিটেডের।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) কোম্পানিটির শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় কমেছে ১০ পয়সা বা ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ। এতে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
দর হারানোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা মেঘনা সিমেন্টের শেয়ারদর আগের দিনের তুলনায় ৪ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। আর শেয়ারদর ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ কমে যাওয়ায় তালিকার তৃতীয় স্থানে অবস্থান নিয়েছে রিজেন্ট টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড।
এদিন দরপতনের তালিকায় উঠে আসা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- জাহিনটেক্স, আইসিবি ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল টি, জনতা ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, তাল্লু স্পিনিং, জিএসপি ফাইন্যান্স এবং ফারইস্ট ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দর বৃদ্ধির শীর্ষে শাইনপুকুর সিরামিক

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৭৬টির শেয়ারদর বেড়েছে। এর মধ্যে দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে এসেছে শাইনপুকুর সিরামিকস লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ডিএসইতে শাইনপুকুরের শেয়ারদর আগের কার্যদিবসের তুলনায় ১ টাকা ৯ পয়সা বা ৬৪ শতাংশ বেড়েছে।
দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এস. আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলস লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ বেড়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা কেডিএস এক্সেসরিজের শেয়ারদর বেড়েছে ৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ।
এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে উঠে আসা অপর কোম্পানিগুলো হলো- ইবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, হামিদ ফেব্রিক্স, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, কাট্টলী টেক্সটাইল, সোনালী আঁশ এবং জেএমআই হসপিটাল রিক্যুইজিট ম্যানুফ্যাকচারিং লিমিটেড।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে গ্রামীণফোন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট হাতবদল হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৪৪৩ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে গ্রামীণফোন লিমিটেডের।
ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) গ্রামীণফোনের ৪০ কোটি ৩২ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ফলে লেনদেনের শীর্ষে জায়গা নিয়েছে কোম্পানিটি।
লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসা বিচ হ্যাচারির লেনদেন হয়েছে ১৩ কোটি ২৬ লাখ ৫৪ হাজার টাকার। আর ১১ কোটি ২২ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন নিয়ে শীর্ষ তালিকার তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এদিন লেনদেনের শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্যান্য কোম্পানিগুলো হলো- রবি আজিয়াটা, বিএটিবিসি, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, লাভেলো আইসক্রিম, বিএসসি, মেঘনা পেট্রোলিয়াম এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি।
এসএম