জাতীয়
ড. ইউনূসসহ সবার সমালোচনা করা যাবে: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসসহ সবার সমালোচনা করা যাবে বলে জানিয়েছেন তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ডেভলপমেন্ট মিডিয়া ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন
শফিকুল আলম বলেন, গত পাঁচ মাসে প্রশ্ন করার স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে সরকার। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আছে এখন। প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে সবার ক্রিটিসাইজ করা যাবে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে সবার আগে গণমাধ্যমকে স্বাধীন করতে হবে। শক্তিশালী গোষ্ঠীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে চাইলে এখনই আদর্শ সময়। কারণ এই সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করেনি, করবেও না।
ডেভলপমেন্ট মিডিয়া ফোরামের মাধ্যমে সাংবাদিক এবং উন্নয়ন কর্মীদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা হবে বলেও জানান প্রেস সচিব।
শফিকুল আলম বলেন, পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে সাংবাদিকের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তলবে যে ব্যাখ্যা দিলেন ভারতীয় হাইকমিশনার
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া স্থাপনের প্রতিবাদ জানাতে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করেছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরই ধারাবাহিকতায় সশরীরে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে হাজির হয়ে এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রণয় ভার্মা বলেন, সীমান্তে চোরাচালান ও অবৈধ অনুপ্রবেশ মোকাবিলায় আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্ত অপরাধমুক্ত রাখতে বদ্ধপরিকর। তাই সীমান্তে বেড়া নির্মাণে বাংলাদেশের সহযোগিতা আশা করে ভারত।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত
বাংলাদেশে এক নারীর দ্য হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস (এইচএমপিভি) শনাক্ত হয়েছে। আজ রবিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংক্রামক ব্যাধি নিয়ন্ত্রণ শাখার লাইন ডিরেক্টর ডা. হালিমুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
জানা যায়, আক্রান্ত নারী ভৈরবের বাসিন্দা। তার বিদেশ ভ্রমণের ইতিহাস নেই। বর্তমানে তিনি রাজধানীর মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডা. হালিমুর রহমান জানান, একজন নারীর শরীরে এইচএমপি ভাইরাস পাওয়া গেছে। তবে তিনি ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ায় আক্রান্ত। যার মাঝে ভাইরাস হচ্ছে এইচএমপিভি ও ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে ক্লেবসিয়েলা নিউমোনিয়া।
তিনি আরও বলেন, নিউমোনিয়ার ব্যাকটেরিয়ায় ওনার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে। তবে এইচএমপিভির কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত না।
হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস মূলত একটি শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাস, যা প্রধানত ফুসফুস ও শ্বাসনালী প্রভাবিত করে। ভাইরাসটি ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত হয়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের একটি প্রধান কারণ। সম্প্রতি চীন ও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বেশ কয়েকজন ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন। এতে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের সেরা: প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্বাচন। সরকার আগামী সাধারণ নির্বাচনকে সর্বশ্রেষ্ঠ ও ঐতিহাসিক করতে চায়।
তিনি বলেন, আমরা এটিকে একটি উদাহরণমূলক ও ঐতিহাসিক নির্বাচন হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার তেজগাঁওয়ের কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হাকন আরাল্ড গুলব্রান্ডসেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ একথা বলেন।
এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশকে পণ্যের একটি আঞ্চলিক বিতরণ কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা এবং দেশের যুবশক্তিকে কাজে লাগাতে আরও বেশি বিনিয়োগ করার জন্য নরওয়ের প্রতি আহ্বান জানান।
সাক্ষাৎকাকালে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, নরওয়েজিয়ান পণ্য এশিয়ায় বিতরণের কেন্দ্র হিসেবে বাংলাদেশকে ব্যবহার করুন, যাতে নরওয়ে থেকে লোক আনার প্রয়োজন না হয় এবং আমাদের যুবসমাজকে কাজে লাগানো যায়।
অধ্যাপক ইউনূস উদাহরণ হিসেবে গ্রামীণফোনের কথা উল্লেখ করে বলেন, নরওয়ের টেলিকম জায়ান্ট টেলিনরের প্রথম বিদেশি উদ্যোগ এবং যা বছরের পর বছর ধরে টেলিনর পরিবারের সবচেয়ে লাভজনক প্রকল্পে পরিণত হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত গুলব্রান্ডসেন নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জোনাস গাহর স্টোরের একটি চিঠি হস্তান্তর করেন, যেখানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি নরওয়ের শক্ত সমর্থনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী আপনার (ড. ইউনূস) সংস্কার উদ্যোগ এবং সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক নির্বাচন পরিচালনার প্রচেষ্টার প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছেন।
রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের মানবাধিকার সুরক্ষা ও পরিবেশগত স্থায়িত্ব প্রচারে প্রতিশ্রুতির প্রশংসা করেন। তিনি জানান, জাহাজ পুনর্ব্যবহার শিল্প ও সবুজ জ্বালানি রূপান্তর ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এবং নরওয়ের ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে।
এ সময় রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে পরিবর্তিত মিয়ানমার পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে নরওয়ের সহযোগিতা কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, শান্তি রক্ষায় নরওয়ে বড় ভূমিকা পালন করেছে। তাই রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নরওয়ের সাহায্য প্রয়োজন।
রাষ্ট্রদূত গুলব্রান্ডসেন জানান, নরওয়ে ফিলিস্তিনি ইস্যু, আন্তর্জাতিক কর এবং প্লাস্টিক দূষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে আগ্রহী।
নরওয়ের উপ-মিশন প্রধান মেরিয়ানে রাবে কনেভেলসরুদ বাংলাদেশকে ফিলিস্তিনে মানবিক সহায়তা নিশ্চিত করতে নরওয়ে নেতৃত্বাধীন জাতিসংঘের প্রস্তাব সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে বেড়া নির্মাণ করতে পারবে না ভারত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে ভারত কোনোভাবেই কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করতে পারবে না।
আজ রবিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতকে এসব নির্মাণ কাজ করতে দেওয়া হবে না। ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় হাই কমিশনারকে ডেকে দুই একদিনের মধ্যেই বিস্তারিত তথ্য জানাবে এবং নির্মাণ কাজের প্রতিবাদ জানাবে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ভারত সীমান্তে কিছু অসম কাজ করেছে, যেগুলো তাদের করা উচিত হয়নি। আমাদের আগের সরকার তাদের সেই সুযোগ দিয়েছিল। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্তের ৩ হাজার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্তে ভারত কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ কাজ শেষ করেছে। বাকি ৮৮৫ কিলোমিটার সীমান্তে ভারত কাঁটাতারের নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, চুক্তি অনুসারে যেকোনো স্থানে এ ধরনের উন্নয়ন কাজ করতে হলে দুদেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে। কিন্তু ভারত সেটি করেনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সম্প্রতি সীমান্তের পাঁচটি জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ কাজ শুরু করে ভারত। কিন্তু, বিজিবির এবং স্থানীয়দের শক্ত অবস্থানের কারণে ওই সব স্থানে কাজ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে তারা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অভিযোগ প্রমাণিত হলে টিউলিপকে দেশে ফেরত পাঠানো উচিত: ড. ইউনূস
যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে লন্ডনে বিনা মূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে দেশটির বিরোধী দল তার পদত্যাগ দাবি করেছে। এবার টিউলিপকে নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পত্তির বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত এবং যদি প্রমাণ হয় শেখ হাসিনা সরকারের সময় যে ব্যাপকভাবে লুটপাট হয়েছে সেখান থেকে তিনি সুবিধা পেয়েছেন, তাহলে তাকে বিচারের জন্য দেশে ফেরত পাঠানো উচিত।’
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে টিউলিপের ক্ষমা চাওয়া উচিত।
এদিকে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ। এক্সে দেওয়া পোস্টে কনজারভেটিভ পার্টির এ নেতা বলেছেন, কেয়ার স্টারমারের টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে। প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার তার ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন এবং তিনি নিজেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। সরকার যে আর্থিক সমস্যাগুলো তৈরি করেছে, তা মোকাবিলায় মনোনিবেশ করা উচিত হলেও টিউলিপ সিদ্দিক সেই কাজে মনোনিবেশের জন্য সমস্যা হয়ে উঠেছেন। আর এখন বাংলাদেশ সরকারও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে তার যোগসূত্র নিয়েও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মন্ত্রিসভার সদস্য এবং তিনি ইকনোমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু তার জন্মভূমি বাংলাদেশেই এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে, যেখানে তিনি এবং পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া, নিজ খালা শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজনদের উপহারের ফ্ল্যাটে থাকা নিয়ে বিতর্ক চলছে তাকে নিয়ে।
এছাড়া সম্প্রতি টোরি এমপিরাও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি করেছেন। ব্রিটেনের প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা টিউলিপের উদ্দেশে বলেছেন, ফ্ল্যাট উপহার পাওয়ার বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে না পারলে তিনি যেন ট্রেজারি মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টোরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির লেনদেনের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে এবং ব্যাখ্যা করতে হবে আসলে কী ঘটেছে এবং কেন? যদি তিনি তা না করেন, তবে মন্ত্রী হিসেবে তিনি তার কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না।
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনও ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেছেন, ‘আমি কোনও ভুল করিনি।’
কাফি