জাতীয়
সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে বেড়া নির্মাণ করতে পারবে না ভারত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, সীমান্তের ১৫০ গজের মধ্যে ভারত কোনোভাবেই কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করতে পারবে না।
আজ রবিবার সচিবালয়ে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতকে এসব নির্মাণ কাজ করতে দেওয়া হবে না। ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতীয় হাই কমিশনারকে ডেকে দুই একদিনের মধ্যেই বিস্তারিত তথ্য জানাবে এবং নির্মাণ কাজের প্রতিবাদ জানাবে।
লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ২০১০ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ভারত সীমান্তে কিছু অসম কাজ করেছে, যেগুলো তাদের করা উচিত হয়নি। আমাদের আগের সরকার তাদের সেই সুযোগ দিয়েছিল। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্তের ৩ হাজার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্তে ভারত কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ কাজ শেষ করেছে। বাকি ৮৮৫ কিলোমিটার সীমান্তে ভারত কাঁটাতারের নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে।
তিনি বলেন, চুক্তি অনুসারে যেকোনো স্থানে এ ধরনের উন্নয়ন কাজ করতে হলে দুদেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে করতে হবে। কিন্তু ভারত সেটি করেনি।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সম্প্রতি সীমান্তের পাঁচটি জায়গায় কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ কাজ শুরু করে ভারত। কিন্তু, বিজিবির এবং স্থানীয়দের শক্ত অবস্থানের কারণে ওই সব স্থানে কাজ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে তারা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ড. ইউনূসসহ সবার সমালোচনা করা যাবে: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসসহ সবার সমালোচনা করা যাবে বলে জানিয়েছেন তার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ রবিবার (১২ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর একটি হোটেলে ডেভলপমেন্ট মিডিয়া ফোরামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন
শফিকুল আলম বলেন, গত পাঁচ মাসে প্রশ্ন করার স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে সরকার। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা আছে এখন। প্রধান উপদেষ্টা থেকে শুরু করে সবার ক্রিটিসাইজ করা যাবে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে সবার আগে গণমাধ্যমকে স্বাধীন করতে হবে। শক্তিশালী গোষ্ঠীকে জবাবদিহির আওতায় আনতে চাইলে এখনই আদর্শ সময়। কারণ এই সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করেনি, করবেও না।
ডেভলপমেন্ট মিডিয়া ফোরামের মাধ্যমে সাংবাদিক এবং উন্নয়ন কর্মীদের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করা হবে বলেও জানান প্রেস সচিব।
শফিকুল আলম বলেন, পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে সাংবাদিকের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
অভিযোগ প্রমাণিত হলে টিউলিপকে দেশে ফেরত পাঠানো উচিত: ড. ইউনূস
যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে লন্ডনে বিনা মূল্যে ফ্ল্যাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে দেশটির বিরোধী দল তার পদত্যাগ দাবি করেছে। এবার টিউলিপকে নিয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিকের সম্পত্তির বিষয়ে তদন্ত হওয়া উচিত এবং যদি প্রমাণ হয় শেখ হাসিনা সরকারের সময় যে ব্যাপকভাবে লুটপাট হয়েছে সেখান থেকে তিনি সুবিধা পেয়েছেন, তাহলে তাকে বিচারের জন্য দেশে ফেরত পাঠানো উচিত।’
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে টিউলিপের ক্ষমা চাওয়া উচিত।
এদিকে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করতে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির প্রধান কেমি ব্যাডেনোচ। এক্সে দেওয়া পোস্টে কনজারভেটিভ পার্টির এ নেতা বলেছেন, কেয়ার স্টারমারের টিউলিপ সিদ্দিককে বরখাস্ত করার সময় এসেছে। প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার তার ব্যক্তিগত বন্ধুকে দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করেছেন এবং তিনি নিজেকেই দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। সরকার যে আর্থিক সমস্যাগুলো তৈরি করেছে, তা মোকাবিলায় মনোনিবেশ করা উচিত হলেও টিউলিপ সিদ্দিক সেই কাজে মনোনিবেশের জন্য সমস্যা হয়ে উঠেছেন। আর এখন বাংলাদেশ সরকারও শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে তার যোগসূত্র নিয়েও গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
টিউলিপ সিদ্দিক ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মন্ত্রিসভার সদস্য এবং তিনি ইকনোমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া। কিন্তু তার জন্মভূমি বাংলাদেশেই এখন তার বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে, যেখানে তিনি এবং পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া, নিজ খালা শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠজনদের উপহারের ফ্ল্যাটে থাকা নিয়ে বিতর্ক চলছে তাকে নিয়ে।
এছাড়া সম্প্রতি টোরি এমপিরাও টিউলিপের পদত্যাগ দাবি করেছেন। ব্রিটেনের প্রধান বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা টিউলিপের উদ্দেশে বলেছেন, ফ্ল্যাট উপহার পাওয়ার বিষয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা দিতে না পারলে তিনি যেন ট্রেজারি মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
টোরি এমপি বব ব্ল্যাকম্যান বলেছেন, টিউলিপ সিদ্দিককে তার সম্পত্তির লেনদেনের বিষয়ে অবস্থান স্পষ্ট করতে হবে এবং ব্যাখ্যা করতে হবে আসলে কী ঘটেছে এবং কেন? যদি তিনি তা না করেন, তবে মন্ত্রী হিসেবে তিনি তার কাজ চালিয়ে যেতে পারেন না।
টিউলিপ সিদ্দিক অবশ্য কোনও ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেছেন এবং যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর মিনিস্ট্রিয়াল স্ট্যান্ডার্ডসের ইন্ডিপেনডেন্ট অ্যাডভাইজার লাউরি ম্যাগনাসের কাছে নিজের বিরুদ্ধে তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে লেখা একটি চিঠিতে তিনি দাবি করেছেন, ‘আমি কোনও ভুল করিনি।’
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশের অর্থনীতি সুগঠিত করতে জুলাই ৩৬ ফোরামের ১১ রোডম্যাপ
বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশ হিসেবে রূপান্তরে ১১ রোড ম্যাপ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছে জুলাই ৩৬ ফোরাম। শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মওলানা আকরম খাঁ হলে “পেনিনসুলা ডেভেলপমেন্ট ডায়ালগ ইনেশিয়েটিভ” শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ এ পরামর্শ উপস্থাপনা করেন বক্তারা।
সম্মেলনে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ নির্ধারণে ১১টি মৌলিক বিষয়ের উপর আলোকপাত করা হয়, যা দেশকে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শক্তি কেন্দ্র এবং বিশ্বে নেক্সট ১১ অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
বক্তারা বলেন, গত ৫৩ বছরে বাংলাদেশ নানা সংকট পেরিয়েছে। তবে সঠিক নেতৃত্বের মাধ্যমে আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে ট্রিলিয়ন ডলারের জিডিপি অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে।
জুলাই ৩৬ ফোরামের আহ্বায়ক মোহাম্মদ এ নাজীর শাহীন বলেন, এখনই সঠিক রোডম্যাপ কার্যকর করার সময়, অন্যথায় সম্ভাবনাগুলো হাতছাড়া হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, রাষ্ট্র পরিচালনা, বিনিয়োগ প্রস্তুতি এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম বিশ্লেষণ করে বক্তারা বলেন, ২০০৮ সালে বিশ্বখ্যাত গোল্ডম্যান সার্চের প্রজেকশন অনুযায়ী বাংলাদেশ ১১তম অর্থনৈতিক অবস্থানে থাকার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু বর্তমানে দেশটি বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে।
তাদের প্রস্তাবিত রোডম্যাপগুলো হলো-
অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক গতিশীলতা আনয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বিশ্লেষক এবং থিঙ্ক ট্যাংকগুলোর মাধ্যমে সমন্বিত উদ্যোগ গ্ৰহন করা। ইনফ্রাস্ট্রাকচার উন্নয়নে রেল, উচ্চগতির ট্রেন, গভীর সমুদ্রবন্দর এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রকল্পের মাধ্যমে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার হাব হিসেবে গড়ে তোলা। কৌশলগত প্রতিরক্ষায় ব্লু ইকোনমি ও রণতরী সংযোজনের মাধ্যমে আঞ্চলিক প্রতিরক্ষা সক্ষমতা বৃদ্ধি।
বহুজাতিক সম্পর্কে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে কার্যকর সম্পর্ক এবং চীনের সঙ্গে অর্থনৈতিক সমন্বয়। প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষায় পরিবেশবান্ধব উন্নয়ন নিশ্চিত করে সুন্দরবন ও অন্যান্য পরিবেশগত সম্পদ সংরক্ষণ। আন্তর্জাতিক অংশগ্রহণে জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে জোরালো ভূমিকা নিয়ে ইউএন নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যপদ অর্জন। কর্মসংস্থান বৃদ্ধিতে বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ট ব্যবহার করে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি।
ক্রীড়া অবকাঠামো উন্নয়নে ফুটবলসহ আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন। প্রশাসনিক সংস্কারে দুর্নীতি দমন ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে প্রশাসনকে জনমুখী করা। দারিদ্র্য, বেকারত্ব এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি। বিশ্বমঞ্চে অবস্থান তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট ডেল্টা নেশন হিসেবে গড়ে তোলা।
জুলাই ৩৬ ফোরামের মুখপাত্র সুব্রত ঘোষ সুমনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নাভিদ হোসাইন, মারুফী হোসাইন, কনক ইসলাম, এস এম লিমন এবং আরিয়ান নাজীর প্রমুখ।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
৪৩ তম বিসিএসের ২৬৭ জনকে নিয়োগ দিলো সরকার
৪৩তম বিসিএসের ২৬৭ জনকে প্রশাসন ক্যাডারে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। সহকারী কমিশনার হিসেবে তাদের বিভিন্ন বিভাগে পদায়ন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ৪৩তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশনের ২৫ জানুয়ারির পত্রের সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নবনিয়োগ শাখার ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখের প্রজ্ঞাপনমূলে ২৬৭ জন কর্মকর্তাকে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারে সহকারী কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নিয়োগপ্রাপ্তদের চাকরি শিক্ষানবিশ সহকারী কমিশনার হিসেবে যথোপযুক্ত পদে পদায়নের জন্য নামের পাশে বর্ণিত বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারের অধীনে ন্যস্ত করা হয়েছে।
এ ছাড়াও প্রজ্ঞাপনে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নামের পাশে বর্ণিত বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারের কাছে যোগদানের নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি তাদের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩ হাজার ৪৪৭ মামলা
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ৩ হাজার ৪৪৭টি মামলা করেছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ। এছাড়াও অভিযানকালে ১৫৮টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।
শনিবার (১১ জানুয়ারি) বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি) ও শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ অভিযান চালিয়ে এসব মামলা করে।
ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান ডিএমপির এই কর্মকর্তা।