জাতীয়
পলাতক ওসিকে গ্রেপ্তারে সারাদেশে রেড অ্যালার্ট জারি
রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানা থেকে পালিয়ে যাওয়া সাবেক ওসি শাহ আলমকে গ্রেপ্তারে সারাদেশে রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে উত্তরা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) রওনক জাহান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, থানা থেকে গ্রেপ্তার শাহ আলমের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় পুলিশ সদর দপ্তর থেকে রেড অ্যালার্ট জারিসহ সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলাও রুজু করেছে বলে জানান ডিসি রওনক জাহান।
এর আগে বুধবার (৮ জানুয়ারি) মধ্যরাতে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস থেকে গ্রেপ্তার করার পর তাকে রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় আনা হলে কৌশলে সেখান থেকে পালিয়ে যান শাহ আলম।
জানা গেছে, উত্তরা পূর্ব থানারই ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন শাহ আলম। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় একটি মামলায় বুধবার মধ্যরাতে কুষ্টিয়া পুলিশ লাইনস থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছিল উত্তরা পূর্ব থানার একটি দল। কিন্তু এরপর সেখান থেকে ঢাকা আনলেও কয়েক ঘণ্টাও আটকে রাখা যায়নি তাকে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করার প্রক্রিয়া চলছিল। এর মধ্যেই তিনি কৌশলে পালিয়ে যান। তার পালানোর ঘটনায় এক এসআইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।
গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামি ছিলেন শাহ আলম। শাহবাগ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) পদ থেকে গত ১ আগস্ট তাকে উত্তরা-পূর্ব থানার ওসি হিসেবে বদলি করা হয়।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সাবেক ওসি পলায়নের ঘটনায় এএসআই বরখাস্ত
ঢাকার উত্তরা পূর্ব থানার সাবেক ওসি শাহ আলমের পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় এএসআই সাজ্জাদকে সাময়িক বরাখাস্ত করা হয়েছে।
ডিএমপির গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পুলিশ হেফাজত থেকে পালিয়ে যাওয়া শাহ আলমকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে উত্তরা পূর্ব থানা হেফাজত থেকে শাহ আলম পালিয়ে যান। যাকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আগের দিন কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
উত্তরা পূর্ব থানা থেকে আদালতে নেয়ার প্রস্তুতির মধ্যে শাহ আলম পালিয়ে যান বলে জানিয়েছেন বর্তমান ওসি মহিবুল্লাহ।
তিনি বলেন, পলাতক শাহ আলমকে ধরতে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট কাজ করছে। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেয়া হচ্ছে। আশা করছি, খুব দ্রুতই ভালো খবর দিতে পারব।
তিনি আরও জানান, সাবেক ওসি শাহ আলম পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় বৃহস্পতিবার একটি মামলা করা হয়েছে।
পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, শাহ আলম কুষ্টিয়ার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কর্মরত ছিলেন। সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। সরকার বদলের পর তাকে সেখানে বদলি করা হয়েছিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত ১ অগাস্ট উত্তরা পূর্ব থানায় ওসি হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন শাহ আলম। আন্দোলনের সময়কার ভূমিকা নিয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর উত্তরা পূর্ব থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় তাকে আসামি করা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষায় ও সমাজের উন্নয়নে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
আজ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলের ইনার হুইল ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮-এর ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণ ও সমাজ উন্নয়নে পুরুষ এবং নারীদের সমান ভূমিকা রাখতে হবে। সমাজের সমস্যাগুলো সমাধান করতে ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি।
উপদেষ্টা বলেন, দায়িত্ব ভাগাভাগি ও সমতার মাধ্যমে একটি উন্নত বিশ্ব গড়া সম্ভব। পরিবেশ উপদেষ্টা ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য নাগরিকদের নিরলসভাবে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশেও দাঁড়াতে হবে। কারণ, ন্যায্যতা ও মর্যাদা নিশ্চিত করতে সবারই নিজেদের গণ্ডি পেরিয়ে এগিয়ে আসা উচিত।
তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্র হোক বা ব্যক্তি সব কাজের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকা উচিত ন্যায্যতা। সেবা ও বন্ধুত্বের মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক উদাহরণ স্থাপন করতে ইনার হুইলের মতো সংগঠনকে এগিয়ে আসতে হবে।
অনুষ্ঠানে পরিবেশ উপদেষ্টা একটি স্মরণিকা ও কনফারেন্স নিউজলেটার উন্মোচন করেন এবং মেমেন্টো বিতরণ করেন।
এতে সভাপতিত্ব করেন ডিস্ট্রিক্ট চেয়ারম্যান শাহানা আলম নির্ঝর। আরও বক্তব্য দেন ইনার হুইল বাংলাদেশের জাতীয় প্রতিনিধি তাহিয়া খালিদ এবং ডিস্ট্রিক্ট সেক্রেটারি মাহমুদা মাহবুব রুমা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ঢামেকে এখনও ছাত্র আন্দোলনে নিহত ৬ বেওয়ারিশ লাশ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে এখনও ছাত্র আন্দোলনে মারা যাওয়া ৬টি লাশ বেওয়ারিশ অবস্থায় রয়ে গেছে বলে জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল। এখন পর্যন্ত লাশগুলো শনাক্তকরণ সম্ভব না হওয়ায় ময়নাতদন্ত শেষে লাশগুলো মর্গের হিমাগারে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।
জুলাই-আগস্টে আন্দোলন চলাকালীন সময় থেকে এখন পর্যন্ত কারও স্বজন নিখোঁজ থাকলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে যোগাযোগের অনুরোধও জানানো হয়েছে।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সেল সম্পাদক (দপ্তর সেল) জাহিদ আহসানের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল, তাদের অনুসন্ধানে ঢাকা মেডিকেলে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ হওয়া ৬টি অশনাক্তকৃত লাশ আছে বলে জানতে পারে। আজ সকালে সেলের একটি টিম এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করার জন্য শাহবাগ থানায় যায় এবং শাহবাগ থানার ওসি খালিদ মনসুর ছয়টি লাশ এখনও হিমাগারে থাকার তথ্য নিশ্চিত করেন। লাশগুলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ ফরেনসিক মর্গে আছে বলে তিনি জানান। বিশেষ সেল টিম ঢাকা মেডিকেল কলেজ ফরেনসিক মর্গে গিয়ে সরেজমিনে লাশগুলো পরিদর্শন করে।
লাশের প্রাপ্ত তথ্য নিম্নরূপ- অজ্ঞাতনামা পুরুষ (২০), অজ্ঞাতনামা পুরুষ (২৫), অজ্ঞাতনামা পুরুষ (২২), অজ্ঞাতনামা নারী (৩২), অজ্ঞাতনামা পুরুষ (৩০), এনামুল (২৫)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লাশগুলোর ময়নাতদন্ত করা হয়েছে। ময়নাতদন্তে ৫ জনের মৃত্যুর কারণ হিসাবে লেখা হয়েছে ‘আঘাত জনিত কারণে মৃত্যু’। একজনের (এনামুল) মৃত্যুর কারণ হিসেবে উপর থেকে নিচে পড়ে মৃত্যু লেখা হয়েছে। মৃতদেহগুলোর ডিএনএ সংগ্রহ করা হয়েছে। একইসঙ্গে মৃতদেহের পরিহিত আলামতও সংগ্রহ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে সবগুলো লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ ফরেনসিক হিমাগারে রক্ষিত আছে।
এতে আরও বলা হয়েছে, শাহবাগ থানার পক্ষ থেকে আমাদের বলা হয়েছে লাশগুলো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের। তবে কবে এবং কয় তারিখে তারা লাশগুলো এনেছে সেটা স্পষ্ট করেনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বেওয়ারিশ লাশগুলোকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছে। এই অবস্থায় উল্লিখিত বয়সের কেউ যদি মিসিং থাকেন, তবে তার পরিবারের সদস্যদের জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেলে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। যোগাযোগ নাম্বার- 01621324187
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সারাদেশে সাদপন্থিদের কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবি
সারাদেশে সাদপন্থিদের সকল কার্যক্রম নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ ও তৌহিদী জনতা। শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) জুমার নামাজ শেষে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করা হয়। এতে সংগঠনটির শীর্ষ নেতারা অংশগ্রহণ করেন।
তার আগে বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন তারা। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে বারবার হামলাকারী ‘পথভ্রষ্ট সাদপন্থি’দের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ এবং টঙ্গী হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের জামিন বাতিল করে দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। টঙ্গী ইজতেমার মাঠে হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কোনো কার্যক্রম করতে দেওয়া হবে না। বাংলার জমিন থেকে সাদপন্থিদের নিষিদ্ধ করতে হবে।
তারা আরও বলেন, একটা ইজতেমা হবে। সাদপন্থিদের ইজতেমা করতে দেওয়া হবে না। দুইটা ইজতেমা হবে না। সাদপন্থিদের তাবলিগ করতে দেওয়া হবে না। খুন করে তারা জামিন পেয়ে যায়। তারা প্রকাশ্যে খুন করল, তারা প্রকাশ্যে জামিন পেয়ে যায়। তাদের জামিন বাতিল করতে হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আজহারীর পরবর্তী মাহফিল কোথায়, জানা গেল
সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। ফিরেই তিনি কক্সবাজার ও যশোরে তাফসির মাহফিলে বয়ান দিয়েছেন। এবার তিনি যাচ্ছেন সিলেটে। সব ঠিক থাকলে শনিবার (১১ জানুয়ারি) আঞ্জুমানে খেদমতে কুরআন আয়োজিত তাফসিরুল কুরআন মাহফিলে তিনি বয়ান করবেন।
শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে এক স্ট্যাটাসের তিনি এ তথ্য জানান।
মিজানুর রহমান আজহারী লিখেছেন, ‘সিলেট বিভাগের বন্ধুরা, ইনশাআল্লাহ আগামীকাল থাকবো সিলেটের এম সি কলেজ ময়দানে, আঞ্জুমানে খেদমতে কুরআন আয়োজিত তাফসিরুল কুরআন মাহফিলে। আসুন, দেখা হবে, কথা হবে।’
এর আগে, শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) রাতে যশোরের পুলেরহাট আদ-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ মাঠে তিন দিনব্যাপী তাফসিরুল কোরআন মাহফিলের সমাপনী দিনে বয়ান দেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।
তখন তিনি বলেন, উগ্রবাদ কিংবা জঙ্গিবাদ নয়, ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের বাণী তুলে ধরতে হবে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে উত্তম পন্থায়। প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানের সদ্ব্যবহার করে মানুষকে ইসলামের পথে আনতে হবে। ধাপে ধাপে সংসদকেও ইসলামের আলোয় আলোকিত করতে হবে। একমাত্র ইসলামকে অনুসরণ করেই শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত করা যাবে। অন্য কোনো পন্থা শুধু অশান্তিই বয়ে আনবে।
আজহারী বলেন, ইসলামের আলোকে দেশ সাজাব। কোনো জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস সৃষ্টি এ দেশে হতে দেওয়া যাবে না। ১৫ বছরে দেশে প্রচুর লুটপাট হয়েছে। অন্য দেশ উন্নয়ন করতে ব্যস্ত, তখন আমার দেশের সরকার লুটপাটে ব্যস্ত থাকেন। একদল যায়, আরেক দল এসে লুটে খায়।
জনপ্রিয় এই ইসলামি বক্তা বলেন, সমাজে হিংসা, বিদ্বেষ ও বিশৃঙ্খলার বিস্তৃতি ঘটেছে। মানুষের কাজে পশুত্বও হার মেনে যায়। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে বর্বর হামলা চালাচ্ছে। সভ্যতাকে তারা ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিয়েছে।
যশোরের আগে গত ২৭ ডিসেম্বর কক্সবাজারের পেকুয়ায় যান মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। তার আসার খবরে মানুষের ঢল নামে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে দেশ ছাড়ার প্রায় সাড়ে ৪ বছর পর চলতি বছরের ২ অক্টোবর দেশে ফিরেছিলেন মিজানুর রহমান আজহারী। তবে মাত্র ৯ দিন দেশে অবস্থান করে ১১ অক্টোবর আবারও মালয়েশিয়া চলে যান তিনি।
১৯৯০ সালের ২৬ জানুয়ারি ঢাকার ডেমরায় জন্মগ্রহণ করেন মিজানুর রহমান আজহারী। তার পৈতৃক নিবাস কুমিল্লার মুরাদনগরের পরমতলা গ্রামে।
কাফি