পুঁজিবাজার
ডিএসইর ওয়েবসাইট সাময়িক বন্ধ

সংস্কার ও উন্নয়ন কাজের কারণে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ওয়েবসাইট বন্ধ রাখা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৯ জানুয়ারি) সন্ধ্যা থেকে সাইটটিতে প্রবেশ করা যাচ্ছে না।
ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশের চেষ্টা করা হলে ‘ওয়েবসাইট ইজ আন্ডার মেইন্টেন্যান্স, উই উইল ব্যাক সুন। থ্যাংক ইউ ফর ইউর প্যাসেন্স’ লিখা বার্তা প্রদর্শন করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএসইর জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান বলেন, রিপাইরিংয়ের কারণে সাময়িক ভাবে, ডিএসইর ওয়বেসাইটে প্রবেশ করা যাচ্ছে। আগামী দুই দিন সাপ্তাহিক বন্ধের কারেণে ডিএসইতে কোন লেনদেন হবে না। তাই আজ লেনদেন শেষ হওয়ার পর থেকেই সফটওয়্যার জটিলতা খতিয়ে দেখে ডিএসইর ওয়েবসাইট উন্নয়নের কাজ করা হচ্ছে। কাজ শেষে যথা সময়ে আবারও ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা যাবে।
উল্লেখ্য, পুঁজিবাজারে লেনদেনে ব্যবহৃত সফটওয়্যারে কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় সপ্তাহের প্রথম কর্যদিবস (৫ জানুয়ারি) ডিএসইর লেনদেন শুরু হয়েছিল নির্ধারিত সময়ের দেড় ঘণ্টা পর। সকাল ১০টায় নির্ধারিত সময়ে লেনদেন শুরু করতে গিয়ে জটিলতা ধরা পড়ে। ত্রুটি সারিয়ে লেনদেন শুরু করতে বেলা সাড়ে ১১টা বেজে যায়।
এসএম

পুঁজিবাজার
দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৬২ কোটি টাকা

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড় ঘণ্টায় ১৬২ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) ডিএসইর লেনদেন পর বেলা ১১টা ৩৫মিনিট পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক বা ‘ডিএসইএক্স’ ৩০ দশমিক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৭৯৭ পয়েন্টে।
প্রধান সূচকের সঙ্গে শরিয়াহ সূচক বা ‘ডিএসইএস’ ৬ দশমিক ২৩ পয়েন্ট বেড়ে আর ‘ডিএস-৩০’ সূচক ১৫ দশমিক ২৪ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১০৫২ ও ১৮০৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
আলোচ্য সময়ে ডিএসইতে মোট ১৬২ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
এসময় লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২৯টির, কমেছে ৬৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯৫ কোম্পানির শেয়ারদর।
এসএম
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের আয় কমেছে ২৮ শতাংশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ মার্চ,২০২৫ সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারী’২৫-মার্চ’২৫) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ২৮ শতাংশ কমেছে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৩৮ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ,২০২৫ শেষে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১৫ টাকা ২৩ পয়সা।
এসএম
পুঁজিবাজার
জনতা ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান জনতা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচ্য বছরের বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানিটি। এরমধ্যে ৬ শতাংশ নগদ ও ৪ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ।
ডিএসই এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩১ পয়সা। যা গত বছরের একই সময়ে ছিলো ১ টাকা ২৪ পয়সা।
গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৪ টাকা ৯৬ পয়সা।
কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আগামী ২৬ আগস্ট অনুষ্ঠিত হবে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১ জুলাই।
এসএম
পুঁজিবাজার
বন্ড ছেড়ে ৬০০ কোটি টাকা তুলবে ওয়ান ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ওয়ান ব্যাংক পিএলসি আরও একটি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করবে। এই বন্ডের নাম- ওয়ান ব্যাংক সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড-৬ষ্ঠ । এর আগে ব্যাংকটি আরও পাঁচটি সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড ইস্যু করেছে।
প্রস্তাবিত বন্ডটি ইস্যুর মাধ্যমে ওয়ান ব্যাংক বাজার থেকে ৬০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। টিয়ার-টু মূলধনভিত্তি শক্তিশালী করতে এই অর্থ ব্যবহার করবে ব্যাংকটি।
বুধবার (২৫ জুন) অনুষ্ঠিত ওয়ান ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩৯৭তম বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত বন্ডটি হবে ওয়ান ব্যাংকের ৬ষ্ঠ সাব-অর্ডিনেটেড বন্ড। এই বন্ডের মেয়াদ হবে ৭ বছর। মেয়াদ শেষে এর পূর্ণ অবসায়ন ঘটবে। বন্ডটি শেয়ারে রূপান্তর-অযোগ্য। অর্থাৎ এর কোনো অংশ শেয়ারে রূপান্তর হবে না। এই বন্ডের বিপরীতে কোনো জামানত থাকবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের অনুমোদন সাপেক্ষে বন্ড ইস্যু করার এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
এসএম
পুঁজিবাজার
উৎপাদন সক্ষমতা বাড়াতে ২৯৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে বিএটি বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি (বিএটি) লিমিটেড তার উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যে নতুন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কোম্পানিটি ২৯৭ কোটি টাকা (প্রায় ২০ মিলিয়ন বৃটিশ পাউন্ড) বিনিয়োগ করবে।
বুধবার (২৫ জুন) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিনিয়োগ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, রাজধানী ঢাকার মহাখালিতে অবস্থিত কোম্পানির সিগারেট উৎপাদন কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার প্রেক্ষিতে সাভারে অবস্থিত কারখানার উৎপাদনক্ষমতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ কারখানাতেই প্রস্তাবিত ২৯৭ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হবে। কোম্পানির নিজস্ব তহবিল ও ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে বিনিয়োগের অর্থায়ন করা হবে। আর ক্যাশফ্লো পর্যালোচনা সাপেক্ষে কোথা থেকে কী পরিমাণ অর্থ যোগান দেওয়া হবে তা চূড়ান্ত করা হবে।
কাফি