Connect with us

অর্থনীতি

রোজার পণ্যে কোনো সমস্যা হবে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা

Published

on

লভ্যাংশ

চালের বাজার নিয়ন্ত্রণে আমদানিতে ৬৩ শতাংশ শুল্ক ছিল, সেটা কমিয়ে ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

তিনি বলেন, আমরা বিভিন্ন রকমের পদক্ষেপ নিয়েছি।

আমরা আমদানি উদারিকরণ করছি। খাদ্য মন্ত্রণালয় বার্মা, পাকিস্তান ও ভারত থেকে সরাসরি কয়েক লক্ষ্য টন চাল আমদানি করছে। বাজারে যে একটা সাময়িক অবস্থা তৈরি হয়েছে, সেটা ঠিক হয়ে যাবে। রোজার পণ্যে কোনো সমস্যা হবে না।

বৃহস্পতিবার (০৯ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রী ড. প্রফেসর ওমর বোলাটের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

রজমান মাসের প্রস্তুতি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, রমজান নিয়ে আমরা সামগ্রিকভাবে প্রস্তুত। কিছু জিনিসের বিষয়ে যেমন চালের বাজার নিয়ে আমরা বিভিন্ন রকমের পদক্ষেপ নিয়েছি। আমরা আমদানি উদারিকরণ করছি। চাল আমদানিতে ৬৩ শতাংশ শুল্ক ছিল, সেটা আমরা কমিয়ে ৩ শতাংশে নামিয়ে এনেছি।

তিনি বলেন, এই মুহূর্তে খাদ্য মন্ত্রণালয় বার্মা, পাকিস্তান ও ভারত থেকে সরাসরি কয়েক লক্ষ্য টন চাল আমদানি করছে। আমাদের আমনের ভরা মৌসুম চলছে। এপ্রিল নাগাদ বোরো ধান আসবে। আমরা আশা করছি যে, এখন থেকে এপ্রিল আগামী তিন মাস বাজারে যে একটা সাময়িক অবস্থা তৈরি হয়েছে, সেটা ঠিক হয়ে যাবে। এ ছাড়া অন্য কোনো পণ্যে সমস্যা নেই বলে আমার ধারণা। রোজার পণ্যে কোনো সমস্যা হবে না।

এখন আমনের ভরা মৌসুম কিন্তু চালের দাম বেড়ে গেছে। আগে শুনতাম সিন্ডিকেট, এখন আগের জায়গায় নতুন সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছে কি না, আপনারা কতখানি বাজার মনিটরিং করবেন—এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, আপনারা সাংবাদিক হিসেবে যদি আমাদের (সিন্ডিকেট) চিহ্নিত করে দেন, তাহলে আমাদের কাজ করতে সুবিধা হবে। আমাদের জানা মতে আবহাওয়াগত কারণ, বন্যা, বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে হয়তোবা (চালের দাম বেড়েছে)… আমাদের নিজস্ব তথ্য-উপাত্ত বলছে, আমাদের চালের কোনো ঘাটতি নেই।

তিনি বলেন, আমাদের সরকারি মজুতে কোনো ঘাটতি নেই। তারপরেও প্রস্তুতিমূলক পর্যায়ে আমরা যে ব্যত্যয়টা চালের বাজারে দেখছি, সেটাকে হ্যান্ডেল করার জন্য আমদানিকে আরও বেশি উদার করেছি। আমরা আশা করি, আমদানি শুরু হলে যদি কেউ মজুদ করে থাকে অন্যায্যভাবে, এই মজুতটা তারা ছাড়তে বাধ্য হবে এবং বাজার স্বাভাবিক পর্যায়ে নেমে আসবে।

এই সময়ে তো বাজার থেকে হাজার কোটি টাকা উঠিয়ে নিচ্ছে। মানুষের কষ্ট হচ্ছে—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, নিশ্চিতভাবেই হচ্ছে। এটা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। আমার কাছে মনে হচ্ছে সময়টা সাময়িক। কোনো আলাদিনের চেরাগ নেই যে, সেটাতে সুইচ দিলে আগামীকাল বাজারটা ঠিক হয়ে যাবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

অর্থনীতি

রোজার আগে অস্থির তেল-চালের বাজার, সবজিতে স্বস্তি

Published

on

লভ্যাংশ

সরবরাহ বাড়ায় রাজধানীর বাজারে কমেছে প্রায় সব ধরনের শাক-সবজি ও মাছের দাম। তবে ব্রয়লার মুরগির দাম সামান্য বাড়লেও রোজার আগে আরও চড়েছে তেল ও চালের বাজার।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কেরানীগঞ্জের আগানগর এবং রাজধানীর নয়াবাজার ও কারওয়ান বাজারসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

রোজার বাকি এক মাসেরও কম সময়। রমজানের বাজার ধরতে এরইমধ্যে মজুত শুরু করছেন ব্যবসায়ীরা। যার প্রভাব পড়ছে তেল ও চালের বাজারে। ক্রেতারা বলছেন, রমজানের আগেই ফের অস্থির হয়ে পড়েছে তেলের বাজার। আর গত কয়েকমাস ধরে ভোগাচ্ছে অতি প্রয়োজনীয় পণ্য চাল।

ইকরাম নামে এক ক্রেতা বলেন, রমজানে চালের চাহিদা কম থাকায় দাম সাধারণত বাড়ে না। তবে গত বছর রোজার আগে সিন্ডিকেট করে চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল ব্যবসায়ীরা। এবার সেই প্রবণতা শুরু হয়েছে দুই মাস আগে থেকেই।

আরেক ক্রেতা ফাহিম বলেন, রোজার আগেই তেল-চালের বাজারে যে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে, তাতে রোজায় কী হবে বলা মুশকিল। সরকারের উচিত এখনই ব্যবসায়ীদের লাগাম টেনে ধরা। না হলে রোজায় নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের জন্য চলা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহ ব্যবধানে আরও চড়েছে চালের বাজার। বাজারে প্রতি কেজি মিনিকেট ৮০-৮৪ টাকা, আটাইশ ৫৮-৬০ টাকা, মোটা স্বর্ণা ৫২-৫৬ টাকা, নাজিরশাইল ৭৬-৮৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি কেজি পোলাও চাল বিক্রি হচ্ছে ১১৬-১১৮ টাকায়।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারের বরিশাল রাইচ এজেন্সির বিক্রেতা আল হাসিব বলেন, চালের দাম কমার বদলে উল্টো বেড়ে যাচ্ছে। মিল পর্যায়ে তদারকি নেই। এখানে তদারকি না বাড়ালে সামনে দাম আরও বাড়বে।

তেলের বাজারের অবস্থা আরও করুণ। দাম বাড়ানোর এক মাস পরও বাজারে কৃত্রিম সংকট কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের। ভোক্তাদের অভিযোগ, বোতলজাত পাঁচ লিটারের তেল কিছুটা পাওয়া গেলেও এক ও দুই লিটারের বোতলজাত তেল পাওয়া যাচ্ছে না পর্যাপ্ত পরিমাণে। হাতে গোনা দুয়েকটি দোকানে পাওয়া গেলেও তা নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

আর বোতলজাত সয়াবিন তেলের চেয়েও বেশি দামে খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হতে দেখা গেছে। খোলা সয়াবিন তেল কেজি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে ১৭৫ থেকে ১৮০ টাকায়। তবুও মিলছে না পর্যাপ্ত পরিমাণে।

তেলের বাজারের এই অস্থিরতার কথা স্বীকার করে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, বাজারে পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ করছে না কোম্পানিগুলো। দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা চলছে। আবার তেল কিনতে গেলে সঙ্গে অন্য পণ্য কিনতে বাধ্য করা হচ্ছে। এতে কিছুটা সরবরাহ সংকট তৈরি হয়েছে।

এদিকে, কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে গেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। আর প্রতি কেজি সোনালি মুরগি ৩০০-৩২০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৪০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৬০০-৬৫০ টাকায়।

তবে স্থিতিশীল রয়েছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন লাল ডিম ১৩০-১৩৫ টাকা ও সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২৩৫-২৪০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

অপরিবর্তিত রয়েছে গরু ও খাসির মাংসের দামও। বাজারে বর্তমানে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়। এছাড়া প্রতি কেজি খাসির মাংস ১ হাজার ৫০ টাকা থেকে ১ হাজার ১০০ টাকা ও ছাগলের মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার টাকায়।

স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে। কেজিতে ৫ টাকা পর্যন্ত কম মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ৪০-৫০ টাকা, করলা ৪০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, মুলা ১৫-২০ টাকা ও লতি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি পেঁপে ৩০-৩৫ টাকা, গাজর ২৫-৩০ টাকা, টমেটো ৩০-৩৫ টাকা, শিম ২০ টাকা, শালগম ২০ টাকা, মটরশুঁটি ৮০ টাকা ও শসা বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।

এছাড়া প্রতি কেজি ধনেপাতা ২০-৩০ টাকা, পেঁয়াজের কলি ২০-২৫ টাকা, পাতাসহ পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। আর মানভেদে প্রতি পিস ফুলকপি ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ২৫-৩০ টাকা, ব্রকলি ৩০-৪০ টাকা এবং লাউয়ের জন্য গুনতে হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা।

সবজির দামের নিম্নমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে আলু ও পেঁয়াজের বাজারেও। বর্তমানে প্রতিকেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০-২৫ টাকায়। আর কেজিতে ৫ টাকা কমে খুচরায় প্রতি কেজি মুড়িকাটা পেঁয়াজ ৪৫-৫০ টাকা ও আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকায়।

স্থিতিশীল রয়েছে কাঁচা মরিচের দাম। খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪০-৫০ টাকায়, আর পাইকারিতে ৩০-৪০ টাকা। এছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২০-২৫ টাকা, লাউশাক ৩০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, কলমিশাক ১০ টাকা, মেথি শাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকায়।

অস্থির হয়ে ওঠা ইলিশের বাজারে স্থিতিশীলতা বিরাজ করলেও কমেছে অন্যান্য মাছের দাম। বর্তমানে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২২০০ টাকায়। এছাড়া দেড় কেজি ওজনের ইলিশ ২৮০০ টাকা, ৮০০-৯০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৮০০-১৯০০ টাকা হারে বিক্রি হচ্ছে, আর ৫০০-৬০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ ১৩০০-১৪০০ টাকা ও ৩০০-৪০০ গ্রাম ওজনের ইলিশের জন্য গুনতে হচ্ছে ৭০০-৮০০ টাকা পর্যন্ত।

রাজধানীর কারওয়ানবাজারের ইলিশ বিক্রেতা মো. শুকুর আলী বলেন, সরবরাহ তেমন বাড়েনি। তবে দাম বেশি হওয়ায় চাহিদা কমেছে। এতে কমেছে দামও।

বাজারে কেজিতে ২০-৫০ টাকা পর্যন্ত কমে প্রতি কেজি রুই ৩৮০ থেকে ৪২০ টাকা, কাতল ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, চাষের শিং ৫৫০ টাকা, চাষের মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২৪০ থেকে ২৮০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, টেংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৮০ থেকে ২০০ টাকা ও তেলাপিয়া ১৬০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি কেজি বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, পোয়া ৪৫০ টাকা, পাবদা ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, আইড় ৭৫০ থেকে ৮০ টাকা, দেশি কৈ ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা, শিং ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, শোল ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা এবং নদীর পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায়।

নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েরই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পান।

আর বিক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছেন। বাজারে নিয়মিত অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

নিবন্ধনহীন প্রতিষ্ঠানকে ভ্যাটের আওতায় আনতে মাঠে নামছে এনবিআর

Published

on

লভ্যাংশ

সারাদেশে অনেক ভ্যাটযোগ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেগুলো এখনো নিবন্ধনের আওতায় আসেনি। রাজধানী ও এর বাইরে, বিশেষ করে হোটেল, সুপারশপ, শপিংমল আসেনি ভ্যাটের আওতায়। এর ফলে সরকার সঠিকভাবে ভ্যাট পায় না।

নিবন্ধন আওতার বাইরে থাকা সব প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনতে নিবন্ধন মাস ঘোষণা করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এতে ফেব্রুয়ারি মাস হবে সব ভ্যাট কমিশনারদের নিবন্ধন মাস এবং মার্চ মাস হবে এনবিআরের ভ্যাট নিবন্ধন মাস।

ভ্যাটের আওতা বাড়াতে নিবন্ধনহীন সব প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনতে সব ভ্যাট কমিশনারেটকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব (মূসক করদাতা সেবা) প্রণয় চাকমা সই করা এই চিঠি জারি করা হয়েছে।

এনবিআর সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের সব ভ্যাটযোগ্য প্রতিষ্ঠান, বিশেষ করে যাদের বার্ষিক টার্নওভার ভ্যাটযোগ্য, সুপারশপ, শপিংমলসহ সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা শহরের মার্কেট, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ভ্যাটের আওতায় আসেনি। সম্প্রতি শতাধিক পণ্যে ভ্যাট বাড়ানোর পর বিভিন্ন অ্যাসোসিয়েশন ভ্যাটের আওতা বাড়াতে বলছে এনবিআরকে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশে ১৯৯১ সালে ভ্যাট ব্যবস্থা চালু হলেও ভ্যাটের আওতা প্রত্যাশিত পর্যায়ে বিস্তৃত হয়নি। মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ এর ধারা ৪ ও ১০ ধারায় ভ্যাট নিবন্ধনযোগ্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধন ও তালিকাভুক্তির বাধ্যবাধকতা রয়েছে। একই সঙ্গে ২০১৯ সালের ১৭ জুলাই এনবিআরের জারি করা আদেশ অনুযায়ী, কতিপয় পণ্য ও সেবাসমূহের ক্ষেত্রে বার্ষিক টার্নওভার নির্বিশেষে এবং দেশের সব সুপারশপ ও শপিংমলসহ সিটি করপোরেশন ও জেলা শহরের সব উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ভ্যাট নিবন্ধন গ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সে অনুযায়ী নিবন্ধন গ্রহণের ব্যবস্থা করতে চিঠিতে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের তিনটি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

যার মধ্যে রয়েছে-মাঠ পর্যায়ের দপ্তরসমূহকে (সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট) অধিক্ষেত্রের প্রযোজ্য পদস্থ সব কর্মকরতাকে সম্পৃক্ত ও সমন্বিতভাবে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে আবশ্যিকভাবে নিবন্ধিত বা তালিকাভুক্ত করতে হবে। নিবন্ধন প্রদান ও আইনানুগ রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের করদাতাদের সঙ্গে সেবামূলক মনোবৃত্তি বজায় রাখতে হবে এবং এনবিআর সময়ে সময়ে মাঠপর্যায়ে সরেজমিনে যাচাই ও তদারকি করবে।

তবে নিবন্ধন প্রযোজ্যতা সত্ত্বেও কোনো এলাকায় অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেলে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় ও সার্কেল কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন বলেও চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধন বিষয়ে প্রতিমাসের ৫ তারিখের মধ্যে এনবিআরের কাছে কমিশনারদের প্রতিবেদন দিতেও বলা হয়েছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

অন্য ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা তোলার খরচ বেড়ে দ্বিগুণ

Published

on

লভ্যাংশ

অন্য ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের এখন থেকে প্রতি লেনদেনে সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ) পরিশোধ করতে হবে। এতদিন এই চার্জ ১৫ টাকা ছিল। তবে কার্ড ইস্যুকারী ব্যাংক এটিএম বুথ স্থাপনকারী ব্যাংককে ১৫ টাকা পরিশোধ করবে।

বৃহস্পতিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেমস বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠিয়েছে। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি থেকে নতুন হার কার্যকর হবে।

নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী, প্রথম ৫টি লেনদেনে প্রতি লেনদেনে (২০ হাজার টাকা বা গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী কম পরিমাণ) ১৫ টাকা (ভ্যাটসহ) চার্জ প্রযোজ্য। পরবর্তী লেনদেনে প্রতি লেনদেনে ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ) চার্জ আদায় করা হবে। এ ছাড়া সর্বোচ্চ উত্তোলন সীমা এনপিএসবি-এর আওতায় একজন গ্রাহক প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত নগদ উত্তোলন করতে পারবেন।

হিসাবের সংক্ষিপ্ত বিবরণী ও স্থিতি অতিরিক্ত ৫ টাকা (ভ্যাটসহ)। ক্ষুদে বিবরণী ৫ টাকা (ভ্যাটসহ)। তহবিল স্থানান্তর ১০ টাকা (ভ্যাটসহ)। প্রতি লেনদেনের জন্য ইস্যুয়িং ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ২০ টাকা (ভ্যাটসহ) সার্ভিস চার্জ অ্যাকোয়ারিং ব্যাংককে প্রদান করবে। এই চার্জ গ্রাহকের কাছ থেকে আদায় করতে পারবে।

এনপিএসবি-এর আওতায় এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকে অনলাইনে টাকা পাঠালে লেনদেন প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা (ভ্যাটসহ) সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য।

বাংলাদেশে ইস্যুকৃত কার্ড ও ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ে ২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেনে সর্বোচ্চ ২০ টাকা (ভ্যাটসহ)। ২৫ হাজার টাকার বেশি লেনদেনে সর্বোচ্চ ৫০ টাকা (ভ্যাটসহ)।

এমএফএস/পিএসপি ওয়ালেট :

প্রতি লেনদেনে ১ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৩০ টাকা (ভ্যাটসহ), যেটি কম হবে সেটি প্রযোজ্য। নতুন চার্জ কার্যকর হবে ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ থেকে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

ফের রিজার্ভ ছাড়াল ২০ বিলিয়ন ডলার

Published

on

লভ্যাংশ

বাংলাদেশ থেকে পণ্য রপ্তানি ও রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক ধারায় রয়েছে। ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় বা রিজার্ভ ফের ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ছাড়িয়েছে।বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী সবশেষ ৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। তবে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ এখনো ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে।

চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশ‌মিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার।

এর আগে গত ৯ জানুয়ারি এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসের আমদানি বিল বাবদ ১৬৭ কোটি ডলার পরিশোধ কারার পর রিজার্ভ কমে ২০ বিনিয়ন ডলারে নেমে যায়। পরে ২২ জানুয়ারি ফের কমে রিজার্ভ; ওই সময় গ্রস রিজার্ভ দাড়ায় ২৫ দশমিক ২২১ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে অর্থাৎ ১৯ দশমিক ৯৪ বিলিয়ন ডলানে নেমে যায়।

চলতি বছরের শুরুতে বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ ছিল ২৬ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ ছিল ২১ দশ‌মিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার।

মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বিয়োগ করলে নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের পরিমাণ পাওয়া যায়। তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, তা হ‌লো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ। এ তথ্য আনুষ্ঠা‌নিক প্রকাশ ক‌রে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সেখানে আইএমএফের এসডিআর খাতে থাকা ডলার, ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাবে থাকা বৈদেশিক মুদ্রা এবং আকুর বিল বাদ দিয়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এর হিসাব করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্যপ্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলার কাছাকাছি আছে। প্রতি মাসে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যা‌বে। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়নের ডলারের নিচে নামে। সে সময় বৈদেশিক ঋণ ও বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়। আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর নতুন গভর্নর এসে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছে। আবার বিভিন্ন সোর্স থেকে ডলার যোগানের চেষ্টা করছে। তবে আগের দায় পরিশোধ করতে গিয়ে রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলারে কাছে উঠানামা করছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

পাকিস্তান থেকে চিটাগুড় আমদানি

Published

on

লভ্যাংশ

ভারত ৫০ শতাংশ রপ্তানী শুল্ক বৃদ্ধি করায় পাকিস্তান থেকে মোংলা বন্দর দিয়ে প্রথমবার চারণকারী প্রাণীদের জন্য চিটাগুড় আমদানি করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে প্রথম চালান নিয়ে বাগেরহাটের মোংলা বন্দরের ৮নম্বর জেটিতে ভিড়েছে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম,টি ডলফিন-১৯।

জাহাজটি পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে পাঁচ হাজার ৫০০ মেট্টিক টন চিটাগুড় নিয়ে আসে। এদিন দুপুর থেকে ওই জাহাজ থেকে এ চিটাগুড় খালাস শুরু হয়েছে। এই চিটাগুড় চালান আমদানি হওয়ায় এই পণ্যেটি কেজিতে ৪ টাকা করে কম কিনতে পারবে গ্রহকরা।

আমদানিকারক পি এন্ড পি ট্রেনিং এর মালিক আনোয়ারুল হক বলেন, ভারত ৫০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক বৃদ্ধি করায় বিকল্প ও সহজলভ্য হিসেবে পাকিস্তান থেকে চিটাগুড় আমদানি করা হয়েছে। অল্প সময়ে ও অল্প খরচে এই পণ্যেটি এসেছে। ভারত খামখেয়ালি ভাবে শুল্ক বৃদ্ধি করায় এই পশু খাবারের দাম দেশের বাজারে বেড়ে যায়। এখন আমরা ৪ টাকা কম দামে এই পণ্যেটি বিক করতে পারব।

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপ-পরিচালক মো. মাকরুজ্জামান জানান, গত ২২ জানুয়ারি পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে চিটাগুড় পণ্য নিয়ে জাহাজটি ছেড়ে আসে। এরপর সকালে এই বন্দর দিয়ে চিটাগুড় খালাস করে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘পদ্মা ফিড এন্ড চিকস লিমিটেড কোম্পানি’। খালাস হওয়া এ চিটাগুড় মোংলা থেকে সড়ক ও নৌপথের মাধ্যমে নেয়া হবে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ীতে। সেখান থেকে তা দেশের বিভিন্ন ফিড কোম্পানীতে সরবরাহ করা হবে।

মাকরুজ্জামান আরও জানান, ২০২২ সালের ২৮ জুলাই এ বন্দরের মাধ্যমে সর্ব প্রথম গার্মেন্টস পণ্য রপ্তানি এবং ২০২৩ সালের ১৩ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো হিমায়িত ফল আমদানি শুরু হয়। ২০২৪-২০২৫ অর্থ-বছরে প্রথম ৭ মাসে মোংলা বন্দরে ৪৯৬ টি বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ আগমন করে। ৬৫ লক্ষ ৬২ হাজার ৩ শত মে.টন পণ্য আমদানি-রপ্তানি করা হয়। এর মধ্যে ২৩ টি কন্টেইনারবাহী জাহাজ থেকে ১২ হাজার ৮৩ টিইইউজ কন্টেইনার লোডিং-আনলোডিং এবং ১২ টি গাড়ির জাহাজ থেকে ৬,৭৫১ ইউনিট রিকন্ডিশন গাড়ি খালাস করা হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (০২ জানুয়ারি-০৬ জানুয়ারি) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

ব্লকে ১৭ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ৩১টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫ কোম্পানির...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

খুলনা প্রিন্টিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৫টি কোম্পানির...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

লেনদেনের শীর্ষে ইস্টার্ন হাউজিং

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

শেষ কার্যদিবসে ডিএসইতে কমেছে লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের মিশ্র প্রবণতার মধ্য...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

রবিবার লেনদেনে ফিরবে দুই কোম্পানি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত দুই কোম্পানি আগামী রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) শেয়ার লেনদেনে ফিরবে। কোম্পানিগুলো হলো- পাওয়ার গ্রিড...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

আরামিট সিমেন্টের পর্ষদ সভা স্থগিত

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আরামিট সিমেন্ট পিএলসির পর্ষদ সভা স্থগিত করা হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

ডিএসইতে দেড় ঘণ্টায় লেনদেন দেড়শ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন চলছে।...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে কে অ্যান্ড কিউ

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি কে অ্যান্ড কিউ (বাংলাদেশ) লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

বিএটি বাংলাদেশের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

সেনা ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ইন্স্যুরেন্স...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

পুঁজিবাজার উন্নয়নে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দেশের পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে ১০ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক...

লভ্যাংশ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার2 days ago

দুদকের মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় আদালতে ম্যাক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মদ আলমগীর ও বিএসইসির...

Advertisement
Advertisement

Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭  
লভ্যাংশ
আইন-আদালত10 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

লভ্যাংশ
জাতীয়12 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

লভ্যাংশ
আন্তর্জাতিক13 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
ধর্ম ও জীবন14 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

লভ্যাংশ
আইন-আদালত10 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

লভ্যাংশ
জাতীয়12 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

লভ্যাংশ
আন্তর্জাতিক13 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
ধর্ম ও জীবন14 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন

লভ্যাংশ
আইন-আদালত10 hours ago

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় আইনজীবীদের ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে: ড. হেলাল উদ্দিন

লভ্যাংশ
জাতীয়11 hours ago

আ. লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত শিগগিরই আসছে: আসিফ মাহমুদ

লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ৯ হাজার কোটি টাকা

লভ্যাংশ
রাজধানী12 hours ago

প্রাথমিকের নিয়োগ বাতিল হওয়া প্রার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

লভ্যাংশ
জাতীয়12 hours ago

টঙ্গীর ময়দান হস্তান্তর, ১৪ ফেব্রুয়ারি ২য় পর্ব শুরু

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

ডিবিতে শাওন-সাবাকে জিজ্ঞাসাবাদ, যা জানা গেলো

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

হাসিনা দিল্লি থেকে সন্ত্রাসীদের সক্রিয় করার চেষ্টা করছেন: ড. ইউনূস

লভ্যাংশ
আন্তর্জাতিক13 hours ago

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য প্রার্থনা করতে মন্দিরে ভিড় ভারতীয়দের

লভ্যাংশ
জাতীয়13 hours ago

বোটানিক্যাল গার্ডেনকে প্রকৃতি সংরক্ষণস্থল হিসেবে গড়ে তোলা হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

লভ্যাংশ
ধর্ম ও জীবন14 hours ago

সুস্থতার জন্য যে তিন দোয়া পড়বেন