ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
পিএসসির নতুন ৬ সদস্যের শপথ স্থগিত
সরকারি কর্ম কমিশনে (পিএসসি) গত ২ জানুয়ারি নিয়োগ পাওয়া ছয়জন সদস্যের শপথ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি)। তবে নিয়োগ পাওয়াদের মধ্যে তিন সদস্যের ব্যাপারে আপত্তি তুলে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। একই দিন পিএসসিও শপথ অনুষ্ঠান স্থগিত রাখতে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের দপ্তরে চিঠি দেয়।
পিএসসির চিঠি ও শিক্ষার্থীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবারের শপথ অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের দপ্তর থেকে পিএসসিকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমান এ তথ্য নিশ্চত করেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার পূর্বনির্ধারিত শপথ অনুষ্ঠানটি স্থগিতে পিএসসি থেকে সুপ্রিম কোর্টের যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল। চিঠির পেরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়েছে। বিষয়টি পিএসসিকে নিশ্চিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল দপ্তরের যথাযথ কর্তৃপক্ষ।
এর আগে বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল কার্যালয়ে শপথ স্থগিত করতে চিঠি পাঠায় পিএসসি। সেখানে বলা হয়, ‘সরকারি কর্ম কমিশনের পরীক্ষা-সংক্রান্ত জরুরি কাজের জন্য নবনিয়োগপ্রাপ্ত সদস্যদের শপথ গ্রহণের পূর্বনির্ধারিত ৯/০১/২০২৫ তারিখ স্থগিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
একই দিন গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট বজায় রাখতে পিএসসির ‘বিতর্কিত’ তিন সদস্যের শপথ না দিতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী। তারা তাদের আবেদনে সদ্য নিয়োগ পাওয়া ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ এফ জগলুল আহমেদ ও ড. মো. মিজানুর রহমানের নাম উল্লেখ করেন।
শিক্ষার্থীরা আবেদনে উল্লেখ করেন, সম্প্রতি পতিত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের তিনজন দোসরকে পিএসসির সদস্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে বিভিন্ন গণমাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাদের শপথ অনুষ্ঠান নির্ধারণ করা হয়। তাই আমরা এ তিন সদস্যকে শপথবাক্য পাঠ না করানোর জন্য প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
গত ২ জানুয়ারি সরকার পিএসসিতে আরও ছয়জন সদস্য নিয়োগ দেয়। তারা হলেন- অধ্যাপক ড. শাহনাজ সরকার, মো. মুনির হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এ এফ জগলুল আহমেদ, ড. মো. মিজানুর রহমান, সাব্বির আহমেদ চৌধুরী ও অধ্যাপক ডা. সৈয়দা শাহিনা সোবহান।
এর আগে দুই ধাপে পিএসসিতে আটজন সদস্য নিয়োগ দিয়েছিল সরকার। নতুন ছয়জন নিয়োগ পাওয়ায় পিএসসির সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৪ জন। তবে নতুন নিয়োগপ্রাপ্তরা এখনো যোগদান করেননি। শপথ গ্রহণ করে তারা কাজে যোগ দেন। তবে সেই শপথ অনুষ্ঠানই এখন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে শহীদ জিয়াউর রহমান স্মৃতি সংগ্রহশালা স্থাপনে নতুন কমিটি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভিত্তিপ্রস্তর সংলগ্ন স্থানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্মৃতি সংগ্রহশালা স্থাপনে ৪ সদস্যের কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্যটি জানানো হয়।
এ কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী এবং সদস্য সচিব হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল রয়েছেন। অন্যান্য সদস্যবৃন্দ হলেন ইইই বিভাগের সভাপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহীনুজ্জামান এবং এস্টেট প্রধান মোহাম্মদ আলাউদ্দিন।
প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল বলেন, আমি আজকে চিঠি পেয়েছি। কোথায় হবে, কিভাবে হবে তা জানি না। তবে আগামী সাপ্তাহে মিটিং করলে জানতে পারব।
এবিষয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, উপাচার্য কমিটি গঠন করেছেন তবে কেমন হবে, কোথায় হবে, বাজেট কেমন তা এখনও সিন্ধান্ত হয়নি। কমিটির বাকি সদস্যরা মিলে বসে আমরা আলাপ করে ঠিক করতে পারবো।
তবে বর্তমান শহীদ জিয়াউর রহমানের ভিত্তিপ্রস্তর সংলগ্ন হতে পারে বলে অনেকটাই ধারণা করেছেন তিনি।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সাপ্তাহিক ছুটিতেও খোলা থাকবে ইবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে সাপ্তাহিক ছুটির দিন (প্রতি বৃহস্পতিবার) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পাঠ কক্ষ খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্যটি জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপন বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কার্যক্রমে গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্তে এখন থেকে প্রতি বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পাঠ কক্ষ সকাল ৯টা হতে বিকেল ৪টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
গ্রন্থাগারিক (ভারপ্রাপ্ত) শাহনাজ বেগম বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে প্রশাসনের নির্দেশে খোলা রাখা হচ্ছে। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা পড়তে আসুক এবং পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করুক। যদি এমন হয় লাইব্রেরি খোলা রাখলাম কিন্তু শিক্ষার্থীরা আসলো না, তখন কিন্তু পরবর্তী দাবি নিয়ে প্রশাসনের কাছে যেতে পারব না।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব মাসুদ রানা
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব নিয়োগ পেয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শৃঙ্খলা ও তদন্ত অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা।
সচিব পদে পদোন্নতির পর তাকে নিয়োগ দিয়ে বুধবার (৮ জানুয়ারি) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ গত ১ জানুয়ারি অবসরোত্তর ছুটিতে (পিআরএল) গেছেন।
অন্য আদেশে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সংবিধান সংস্কার কমিশনের গবেষণা কাজে সহায়তার জন্য অবৈতনিক গবেষক হিসেবে কমিশন প্রধানের মেয়াদকাল বা তার সন্তুষ্টি (যেটি আগে ঘটে) সাপেক্ষে চারজনকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চুক্তিতে নিয়োগপ্রাপ্ত গবেষকরা হচ্ছেন- মো. মুজাহিদুল ইসলাম, বিপ্লব কান্তি সরকার, মো. রবিউল ইসলাম ও সহুল আহমদ মুন্না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
আবু সাইদ হত্যায় অভিযুক্ত বেরোবির ৭১ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কোটা সংস্কার আন্দোলনে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যার ঘটনায় সংশ্লিষ্টতার দায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭১ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছে বেরোবি প্রশাসন।
রবিবার (০৫ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৯তম সিন্ডিকেট সভা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকত আলী এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
তবে উপাচার্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা ৭১ জন শিক্ষার্থীর নাম প্রকাশ করেননি। এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে নাম প্রকাশ করা ঠিক হবে না বলে জানান তিনি।
এছাড়া ২ শিক্ষককে বরখাস্ত করা প্রসঙ্গে তিনি জানান, ইতোপূর্বে তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হলেও তারা কোনো উত্তর না দেওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও সাঈদ হত্যা, হামলা, ভাঙচুর ও সাঈদের মৃত্যুর জন্য দায়ী নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সদস্যদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় সভায়।
আজ সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট হলে এ সভা চলে। শাস্তিপ্রাপ্ত ৭১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৩ জনকে দুই সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে, বাকি ২৩ জনকে এক সেমিস্টারের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে।
এছাড়া ছাত্রলীগের ১৫ জন সাবেক শিক্ষার্থীকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটি।
গত বছরের ১৬ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে সাঈদ নিহত হন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইবিতে স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষার দাবিতে প্রশাসন ভবনে তালা
গুচ্ছ পদ্ধতি থেকে বেরিয়ে স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে আসন্ন ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণের দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) প্রশাসন ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রায় দুই ঘন্টা যাবৎ ধরে প্রশাসন ভবন তালাবদ্ধ থাকার পর আগামীকাল রবিবার (৫ জানুয়ারি) উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনার আশ্বাসে তালা খুলে দেন শিক্ষার্থীরা৷
শনিবার (৪ জানুয়ারি) ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের উভয় গেটে তালা ঝুলিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় ভবনে আটকা পড়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, ট্রেজারার ও প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।
এসময় শিক্ষার্থীরা ‘ইবির স্বাধীনতা রক্ষা করো, করতে হবে’, ‘ইবির স্বতন্ত্রতা রক্ষা করো, করতে হবে’, ‘জবি যখন স্বাধীন, ইবি কেনো পরাধীন’, ‘সাস্ট যখন স্বাধীন, ইবি কেন পরাধীন’, ‘খুবি যখন স্বাধীন, ইবি কেনো পরাধীন’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, ইবিয়ানরা জেগেছে’, ‘জবি, খুবি বাহিরে, আমরা কেনো গুচ্ছে’, ‘সাস্ট গেছে যেই পথে, ইবি যাবে সেই পথে’, ‘খুবি গেছে যেই পথে, ইবি যাবে সেই পথে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবি যা, আমাদের দাবিও একই। আমরা বিষয়টি নিয়ে অবগত আছি। উপাচার্য আসার পর সবার সাথে কথা বলে বিষয়টি সমাধান করা হবে।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এয়াকুব আলী বলেন, ভাইস চ্যান্সেলর এখন ক্যাম্পাসে নেই। তিনি আজকে আসবেন এবং আগামীকাল বিকেল ৩টায় ছাত্র প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসবেন। সবার সঙ্গে বসে আমরা গুচ্ছে থাকা না থাকার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।
একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের সঙ্গে কথা বলেন উপ-উপাচার্য ড. এম এয়াকুব আলী। এ সময় তিনি আগামীকাল উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনার আশ্বাসে দিলে প্রায় দেড় ঘণ্টা পর ভবনের তালা খুলে দেয় শিক্ষার্থীরা।
কর্মসূচিতে অবস্থানরত শিক্ষার্থীরা বলেন, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য রয়েছে। গুচ্ছ প্রক্রিয়ায় ভর্তি নেওয়ার ফলে দীর্ঘ সেশনজটসহ বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আমাদের। আমরা ইতিমধ্যে দেখেছি জগন্নাথ, খুলনা এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ থেকে বেরিয়ে গেছে। আমরা চাই ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় তার নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি নেওয়ার মাধ্যমে তার স্বকীয়তা বজায় রাখবে। আমরা আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন বন্ধ করবো না।
অর্থসংবাদ/সাকিব/সএম