রাজনীতি
খালেদা জিয়াকে নিতে ঢাকায় কাতার আমিরের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য কাতার আমিরের বিশেষ বিমান এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় পৌঁছেছে।
সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এটি অবতরণ করে। বিএনপির মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটিকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ড. এনামুল হক চৌধুরী।
কাতারের আমিরের পাঠানো দ্রুতগামী এয়ারবাস এ-৩১৯ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সকে একটি ভাসমান হাসপাতাল বলা যেতে পারে। এর ভেতরে রয়েছে অত্যাধুনিক সব চিকিৎসা সুবিধা। এতে আরও রয়েছে অনেক সুযোগ-সুবিধা।
এয়ারবাস এ-৩১৯ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স একটি অত্যাধুনিক এবং বিশ্বাসযোগ্য বিমান যা জরুরি পরিস্থিতিতে রোগীদের জন্য সর্বোত্তম চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করে। এর দ্রুত গতি, স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ পরিবেশ এবং সর্বশেষ প্রযুক্তির চিকিৎসা সরঞ্জাম এটিকে অন্যদের থেকে আলাদা করে।
জানা গেছে, কাতারের আমিরের পাঠানো এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শর্মিলা রহমান, চিকিৎসক, বিএনপি নেতারা, ব্যক্তিগত কর্মী ও দুজন গৃহকর্মী থাকবেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসা শেষ হলে বিএনপির চেয়ারপারসন আবার লন্ডনে যাবেন। সেখান থেকে সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন করে তারপর দেশে ফিরতে পারেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ঢাকা ছাড়লেন খালেদা জিয়া
উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাত ১১টা ১০মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। এর আগে ১০টা ৪৫ মিনিটে তাকে বহনকারী গাড়ি বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
তার আগে রাত সোয়া ৮টার পর খালেদা জিয়ার গাড়িবহর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওয়ানা হয়। এসময় ফিরোজার সামনে অসংখ্য নেতাকর্মী ও সমর্থক সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানান।
দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাত ১০টায় কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ উড়োজাহাজ ‘রয়েল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে’ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ ভ্রমণে দোহায় যাত্রাবিরতি করবেন তিনি। বুধবার (৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে, বিএনপি চেয়ারপারসনের লন্ডন যাত্রা ঘিরে বিকেল থেকেই দলে দলে নেতাকর্মীরা গুলশানে জড়ো হতে থাকেন। তাদের আশা, দলের চেয়ারপারসন সুস্থ হয়ে শিগগির দেশে ফিরবেন। সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার বাসভবনে প্রবেশ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
খালেদা জিয়াকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানাতে গুলশানসহ বিমানবন্দরের পথে রাস্তার দুপাশে বিএনপির নেতাকর্মী ও সমর্থকসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষকে জড়ো হতে দেখা যায়। তারা সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে হাত নেড়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানান।
চোখ ও পায়ের ফলোআপ চিকিৎসার জন্য সবশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এরপর দেশে ফিরে একাধিক দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের শুরু থেকেই কারাবাসে যান তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া
উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাত ১০টা ৪৫ মিনিটে তাকে বহনকারী গাড়ি বিমানবন্দরে পৌঁছায়।
এর আগে রাত সোয়া ৮টার পর খালেদা জিয়ার গাড়িবহর বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে রওনা হয়। এসময় ফিরোজার সামনে অসংখ্য নেতাকর্মী ও সমর্থক সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানান।
দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাত ১০টায় কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ উড়োজাহাজ ‘রয়েল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে’ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ ভ্রমণে দোহায় যাত্রাবিরতি করবেন তিনি। বুধবার (৮ জানুয়ারি) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টায় এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি যুক্তরাজ্যের হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
এদিকে, বিএনপি চেয়ারপারসনের লন্ডন যাত্রা ঘিরে বিকেল থেকেই দলে দলে নেতাকর্মীরা গুলশানে জড়ো হতে থাকেন। তাদের আশা, দলের চেয়ারপারসন সুস্থ হয়ে শিগগির দেশে ফিরবেন। সন্ধ্যার পর খালেদা জিয়ার বাসভবনে প্রবেশ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
খালেদা জিয়াকে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানাতে গুলশানসহ বিমানবন্দরের পথে রাস্তার দুপাশে বিএনপির নেতাকর্মী ও সমর্থকসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষকে জড়ো হতে দেখা যায়। তারা সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে হাত নেড়ে বিদায়ী শুভেচ্ছা জানান।
চোখ ও পায়ের ফলোআপ চিকিৎসার জন্য সবশেষ ২০১৭ সালের ১৬ জুলাই লন্ডনে গিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। এরপর দেশে ফিরে একাধিক দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের শুরু থেকেই কারাবাসে যান তিনি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
মঙ্গলবার রাতে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া চিকিৎসার উদ্দেশ্যে আগামী মঙ্গলবার রাতে লন্ডনে যাচ্ছেন। রবিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসভবনে সাক্ষাৎ শেষে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে দেশের গণতন্ত্রের আপসহীন নেত্রী, যিনি জনগণের অত্যন্ত আদরের, দেশের গণতন্ত্র সার্বভৌমত্ব ক্ষেত্রে আপসহীন তিনি তার চিকিৎসার জন্য আগামী ৭ জানুয়ারী রাতে লন্ডনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন তার চিকিৎসার জন্য। সে কারণে আমরা জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ এসেছিলাম তাকে বিদায় শুভেচ্ছা জানাতে। এবং সেইসঙ্গে আমরা তার সঙ্গে কথা বলেছি, আলাপ করেছি।
তিনি বলেন, পরম করুনাময় আল্লাহ তাআলার কাছে এই দোয়া করেছি যে আল্লাহ তা’আলা যেন তাকে সুস্থ করে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন। এবং আমাদের গণতন্ত্রের জন্য যে সংগ্রাম চলছে সেই সংগ্রামে তিনি নেতৃত্ব দেন। এবং সেই সংগ্রাম সফল করবেন বাংলাদেশের মানুষের সেই প্রত্যাশা। আমরা আল্লাহতালার কাছে দোয়া করি তার এই যাত্রা যেন সফল হয়। তিনি সুচিকিৎসা নিয়ে যেন আমাদের মাঝে আবার ফিরে আসতে পারেন। তিনি যেন সুস্থভাবে যেতে পারেন এবং সুস্থভাবে ফিরে আসতে পারেন আমরা সেই কামনা করেছি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্দেশনা দিয়েছেন একসঙ্গে কাজ কর, জনগণের পক্ষে কাজ কর, গণতন্ত্রের জন্য কাজ কর। আশা করি তিনি দ্রুতই সুস্থ হয়ে ফিরে আসবেন।
এর আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দলটির স্থায়ী কমিটি সদস্যরা।
রোববার (৫ জানুয়ারি) রাত ৮টায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাউদ্দিন আহমেদ, সেলিমা রহমান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন চেয়ারপারসনের বাসভবনে সাক্ষাৎ করতে যান।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজনীতি
ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজি: আটক ব্যক্তি শিবির নয়, ছাত্রদলের নেতা
সম্প্রতি ‘ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে বরিশাল মহানগর ছাত্রশিবির নেতা আটক’ শীর্ষক শিরোনামে একটি তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে। তবে ওই ব্যক্তি ছাত্রশিবির নয়, ছাত্রদলের নেতা। এ তথ্য জানিয়েছে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান (ফ্যাক্ট চেক) রিউমর স্ক্যানার বাংলাদেশ।
রিউমর স্ক্যানার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক ব্যক্তি বাংলাদেশ ইসলামী শিবিরের কোনো নেতা নন বরং তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের একজন নেতা। এ বিষয়ে অনুসন্ধানে মূলধারার গণমাধ্যম বাংলা ট্রিবিউনের ওয়েবসাইটে গত ২৩ ডিসেম্বর (২০২৪) ‘ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা পড়লেন এসআই ও ছাত্রদল নেতা’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন খুঁজে পাওয়া যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নের চন্দ্রপাড়া এলাকায় জুয়ার আসর থেকে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে পুলিশের এক উপপরিদর্শক (এসআই) ও আরেক ছাত্রদল নেতা জনতার হাতে ধরা পড়েন। পরে তাদের মারধর করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়,মূলধারার একাধিক গণমাধ্যমে এ বিষয়ে প্রকাশিত সংবাদে আটক ব্যক্তিদের পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়। আটক ব্যক্তিরা হলেন- বরিশাল মহানগর ছাত্রদলের সহসভাপতি রাসেল আকন এবং বরিশালের কাজিরহাট থানার এসআই রেদোয়ান। অর্থাৎ, ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক ব্যক্তিরা বাংলাদেশ ছাত্রশিবিরের কোনো নেতা নন।
সুতরাং, ডিবি পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ছাত্রদল নেতার আটকের বিষয়টিকে বরিশাল মহানগর ছাত্রশিবির নেতা আটক দাবিতে ফেসবুকে প্রচার করা হয়েছে; যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। সূত্র: রিউমর স্ক্যানার
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তারেক রহমানের ৪ মামলা বাতিলের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত চাঁদাবাজির চারটি মামলা বাতিল করেন হাইকোর্ট। মামলা বাতিলসংক্রান্ত হাইকোর্টের সেই রায়ের বিরুদ্ধে এভার লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।
রবিবার (৫ জানুয়ারি) আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় রাষ্ট্রপক্ষের এসব আবেদন শুনানির জন্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের চার বিচারপতির বেঞ্চে আবেদনগুলোর ওপর শুনানি হবে।
আবেদনে রাষ্ট্রপক্ষ বলেছে, মামলা বাতিল করে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছেন, তা সঠিক হয়নি।
এর আগে, গত ২৩ অক্টোবর তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত চারটি মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছিলেন বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের দ্বৈত হাইকোর্ট বেঞ্চ।
২০০৭ সালে বিভিন্ন ব্যক্তি বাদী হয়ে গুলশান, কাফরুল, শাহবাগ ও ধানমন্ডি থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এসব মামলা করেন।