আইন-আদালত
কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ রাষ্ট্রপতির
সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। নির্দেশ মোতাবেক আগামী সপ্তাহে এ বিচারপতিদের বিষয়ে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করবে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) বিকেলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এ তথ্য জানিয়েছে।
দুর্নীতি ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন সরকারের দোসর হিসেবে কাজ করার অভিযোগ ওঠায় গত বছরের ১৬ অক্টোবর ১২ বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠান প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। তাদের হাইকোর্টের বেঞ্চে বিচারকাজ পরিচালনার দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়। পরে সেসব বিচারপতিদের বিরুদ্ধে তদন্ত কার্যক্রম পরিচালনা করে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল।
জানা গেছে, এরপর নিয়ম অনুসারে সে তদন্ত প্রতিবেদন সুপারিশসহ রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হয়। প্রতিবেদন পেয়ে আজ সেই বিচারপতিদের বিরুদ্ধে তদন্তের অনুমতি দিলেন রাষ্ট্রপতি।
যে ১২ বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ তারা হলেন—নাইমা হায়দার, শেখ হাসান আরিফ, আশীষ রঞ্জন দাস, মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, এস এম মনিরুজ্জামান, আতাউর রহমান খান, শাহেদ নূর উদ্দিন, মো. আক্তারুজ্জামান, মো. আমিনুল ইসলাম, এস এম মাসুদ হোসেন দোলন, খিজির হায়াত ও খোন্দকার দিলীরুজ্জামান।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
তারেক রহমানের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিলের রায় প্রকাশ
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আব্দুস সালামসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিলের রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
আজ মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় প্রকাশ করেন।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর তারেক রহমান, আব্দুস সালামসহ চার জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার কার্যক্রম বাতিল করে তাদের খালাস দেন হাইকোর্ট। অন্য দুজন হলেন- একুশে টেলিভিশনের সাবেক প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী খান ও সিনিয়র প্রতিবেদক কনক সারওয়ার।
বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।
সেদিন আদালতে তারেক রহমানের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভেকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট সামসুল ইসলাম মুকুল, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন খোকন প্রমুখ।
২০১৭ সালে এই মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি লন্ডন থেকে তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্য একুশে টিভি সরাসরি সম্প্রচার করলে পরদিন তারেক রহমান ও আবদুস সালামের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চায় তেজগাঁও থানা পুলিশ।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর তেজগাঁও থানার এসআই বোরহান উদ্দিন ২০১৫ সালের ৮ জানুয়ারি তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় এ মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের গোয়েন্দা পরিদর্শক এমদাদুল হক। সেখানে তারেক রহমান ও আব্দুস সালামের সঙ্গে মাহাথীর ফারুকী খান ও কনক সারওয়ারকেও আসামি করা হয়।
অভিযোগে বলা হয়, লন্ডন থেকে তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্য সরাসরি সম্প্রচারের করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য প্রচার করে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি দেখানো, প্রতিষ্ঠিত সরকারের প্রতি ঘৃণা তৈরি করতে চেয়েছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
দেশে অবৈধ অভিবাসীদের জন্য টাস্কফোর্স গঠন
সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে সই করেছেন উপসচিব মো. কামরুজ্জামান।
কমিটির সদস্য হিসেবে রয়েছেন-
মহাপরিচালক, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; মহাপরিচালক (কনস্যুলার), পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়; যুগ্মসচিব (রাজনৈতিক-১ অধিশাখা), জননিরাপত্তা বিভাগ; উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি); অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর; পরিচালক (অপারেশন উইং), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি); পরিচালক, এনজিও বিষয়ক ব্যুরো, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়; পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং), জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতর; পরিচালক (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স এন্ড লিয়াঁজো ব্যুরো), প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতর।
কমিটির কর্মপরিধি
*বাংলাদেশে অবৈধভাবে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে গৃহীত সার্বিক কার্যক্রমের সমন্বয় সাধন ও পরামর্শ প্রদান।
* কমিটি এ সংক্রান্ত বিষয়াদির উপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান ও প্রয়োজনবোধে সুপারিশ প্রণয়ন করতে পারবে।
* কমিটি প্রয়োজনে যে কোনো কর্মকর্তা/ব্যক্তিকে সভায় উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানাতে পারবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বইমেলায় শেখ হাসিনার ছবিযুক্ত ডাস্টবিনে ময়লা ফেললেন প্রেস সচিব
অমর একুশে বইমেলায় ডাস্টবিন স্থাপন করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। ডাস্টবিনে লাগানো হয়েছে শেখ হাসিনা ‘ঘৃণা স্তম্ভে’র ছবি।
শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) অমুর একুশে বইমেলার প্রথম দিনে এই ডাস্টবিনে ময়লা ফেলেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শফিকুল আলম তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই ডাস্টবিনে পাঁচটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘শনিবার বাংলা একাডেমিতে একুশে বইমেলার প্রথম দিনে বিনে জঞ্জাল নিক্ষেপ।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই ডাস্টবিনের একটি ছবি পোস্ট করে জানিয়েছে, আজ থেকে শুরু হয়েছে মাসব্যাপী অমর একুশে বইমেলা-২০২৫। বইমেলায় এলে আপনার হাতের অপ্রয়োজনীয় ময়লা-আবর্জনা ডাস্টবিনে ফেলতে ভুলবেন না। মেলার অভ্যন্তরীণ পরিবেশ সুন্দর রাখুন, আবর্জনামুক্ত থাকুন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ঢাকায় সবচেয়ে কম দরিদ্র মানুষ থাকেন পল্টনে
ঢাকার পল্টনে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে কম। এ এলাকার মাত্র এক শতাংশ জনগোষ্ঠী দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করেন। ঢাকায় দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি কামরাঙ্গীরচরে, ১৯ দশমিক ১ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের দারিদ্র্য মানচিত্র ২০২২’ শীর্ষক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে। এতে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলভিত্তিক অর্থনৈতিক বৈষম্যের চিত্র ফুটে উঠেছে।
জরিপে দেখা গেছে, ভাষানটেকে ১৬ দশমিক ২ শতাংশ, মিরপুরে ১২ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করেন। এমনকি রাজধানীর ধনী এলাকা হিসেবে পরিচিত বনানীতে ১১ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে। এছাড়া দারুস সালামে ১১, যাত্রবাড়ীতে ৯ দশমিক ৪, আদবরে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বসবাস করেন।
অন্যদিকে ঢাকার নিউমার্কেটে এক দশমিক ৭ শতাংশ দরিদ্র মানুষ বসবাস করেন। এছাড়া রমনাতে ৪ দশমিক ৪, মতিঝিলে ৩ দশমিক ৬, কোতোয়ালিতে ২ দশমিক ৯, গুলশানে ৩ দশমিক ২, গেন্ডারিয়ায় ২ দশমিক ৪, ধানমন্ডিতে এক দশমিক ৫ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করেন।
২০১৭ সালের ক্রয়ক্ষমতা সমতার ভিত্তিতে নির্ধারিত আন্তর্জাতিক দারিদ্র্যসীমা হলো দৈনিক আয় ২ দশমিক ১৫ ডলার। অর্থাৎ, দৈনিক ২ দশমিক ১৫ ডলারের কম আয় করা মানুষ দরিদ্র বলে গণ্য হবেন।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকা জেলার সামগ্রিক দারিদ্র্যের হার ১৯ দশমিক ৬ শতাংশ। সামগ্রিকভাবে দেশের দারিদ্র্যের হার ১৯ দশমিক ২ শতাংশ।
এ প্রতিবেদনে দেশজুড়ে বিত্তশালী ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিস্তর অর্থনৈতিক বৈষম্যের চিত্র উঠে এসেছে। দেশে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইয়ে সামনে আসা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জগুলোকেও চিহ্নিত করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, দেশের গ্রামাঞ্চলে দারিদ্র্যের হার ২০ দশমিক ৩ শতাংশ। শহর এলাকায় এই হার ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী আমিরাতের শীর্ষ দুই কোম্পানি
বাংলাদেশের বন্দর উন্নয়ন, ব্যবস্থাপনা এবং লজিস্টিকস ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুটি বড় কোম্পানি আবুধাবি পোর্টস গ্রুপ ও মাসদার।
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আবুধাবি পোর্টস গ্রুপের সিইও আহমাদ ইব্রাহিম আল মুতাওয়া এবং মাসদারের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উন্নয়ন ও বিনিয়োগ প্রধান ফাতিমা আলমাধলুম আলসুওয়াইদি প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ বিনিয়োগ প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন।
বিনিয়োগ প্রস্তাবের প্রশংসা করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য প্রস্তুত।’ তিনি বলেন, ‘আপনারা আপনার দল নিয়ে আসুন এবং যতগুলো প্ল্যান্ট স্থাপন করতে চান করুন।’
আবুধাবি পোর্টস গ্রুপ সংযুক্ত আরব আমিরাতের ডিপি ওয়ার্ল্ড, ডেনমার্কের এপি মোলার মায়ারস্ক এবং সৌদি আরবের রেড সি গেটওয়ে টার্মিনালের পর বাংলাদেশের বন্দর ব্যবস্থাপনায় আগ্রহ প্রকাশ করা চতুর্থ বৃহৎ পোর্ট হ্যান্ডলার এবং লজিস্টিকস কোম্পানি।
আবুধাবি পোর্টস গ্রুপ চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে অর্থায়ন, পরিচালনা এবং কনটেইনার এবং মাল্টিপারপাস টার্মিনাল ও সুবিধাগুলো রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে প্রস্তাবিত তিনটি বে টার্মিনালের একটিতে উন্নয়নের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
গ্রুপ সিইও আল মুতাওয়া বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষের স্বাগত মনোভাবের প্রশংসা করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে তাদের বিনিয়োগ বাংলাদেশের বন্দরে জাহাজ চলাচল বাড়াতে সহায়ক হবে।
নবায়নযোগ্য জ্বালানি কোম্পানি মাসদার উপকূলের পুনরুদ্ধারকৃত জমিতে ২৫০ মেগাওয়াট সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনের জন্য ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব করেছে।
মাসদারের আঞ্চলিক বিনিয়োগ প্রধান ফাতিমা আলমাধলুম আলসুওয়াইদি বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশে নতুন ধারণা প্রদর্শনে সমর্থন জানাতে আগ্রহী।’
সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আব্দুল্লাহ আলি আলহুমুদি, প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান এবং এসডিজিবিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মুরশেদ।
আবদুল্লাহ আলি আলহুমুদি প্রধান উপদেষ্টাকে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিশ্ব সরকার সম্মেলনে অংশগ্রহণের জন্য দুবাইয়ের শাসকের আমন্ত্রণপত্র হস্তান্তর করেন।