জাতীয়
যমুনা রেলসেতুতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল শুরু

দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর যমুনা নদীর ওপর নির্মিত দেশের সবচেয়ে বড় রেলওয়ে সেতু দিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে। আজ রবিবার সকাল ৯টা ২০ মিনিটে দিকে আজকের প্রথম পরীক্ষামূলক ট্রেন দুটি সফলভাবে সেতু অতিক্রম করে।
এ সময় ট্রেন দুটিতে সর্বোচ্চ গতি ২০ কিলোমিটার তোলা হলেও পর্যায়ক্রমে সবশেষ পরীক্ষায় ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা পর্যন্ত গতি ওঠে। আজই এ সেতু দিয়ে পূর্ণাঙ্গ গতিতে, অর্থাৎ ঘণ্টায় ১২০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালিয়ে দেখা হবে।
যমুনা রেলওয়ে সেতুর চিফ সাইট ইঞ্জিনিয়ার মো. মাইনুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, আজ পরীক্ষামূলকভাবে পূর্ণ গতিতে ট্রেন চলবে। এর অংশ হিসেবে প্রথমে সকাল ৯টা ২০ মিনিটে ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার গতিতে দুটি ট্রেন সেতুর পূর্ব পাড় থেকে পশ্চিম পাড়ে ও পশ্চিম পাড় থেকে পূর্ব পাড়ে ছেড়ে যায়। এরপর ১০টা ২০ মিনিটের দিকে দ্বিতীয়বার ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিতে দুই পাশ থেকে ট্রেন দুটি সেতু অতিক্রম করে। এরপর ১১টা ১ মিনিটে একটি ট্রেন সেতুর পশ্চিম পাড় থেকে ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে সেতুতে ওঠে ও ১১টা ৫ মিনিটে পূর্ব পাড় থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি পশ্চিম পাড়ের সেতুর শেষ অংশ অতিক্রম করে। এভাবে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১২০ কিলোমিটার গতিতে পরীক্ষামূলক ট্রেন চলবে আজ।
মাইনুল ইসলাম আরও বলেন, আমরা সবাই অধীর আগ্রহে সেই পূর্ণ গতির অপেক্ষায় আছি। সত্যি বলতে গেলে আমরা খুব আনন্দিত এবং উত্তেজিতও বলা যায়। কয়েকটা বছরজুড়ে আমাদের এত বড় টিমের বিশাল কর্মযজ্ঞের পর আজ এর পূর্ণতা পেল। দেশের সর্বোচ্চ গতিতে ট্রেন চলবে এখানে। এটা আমাদের জন্য মাইলফলক।
যমুনা রেলসেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আল ফাত্তাহ মো. মাসুদুর রহমান বলেন, দুদিন ট্রায়াল ট্রেনের টেস্ট রান সম্পন্ন হলে রিপোর্ট পাঠানো হবে রেলপথ মন্ত্রণালয়ে, যেখান থেকে উদ্বোধন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়
দেশ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা অপরিহার্য: ড. ইউনূস

ইউএসএইডের ভবিষ্যৎ যা-ই হোক, বাংলাদেশের সংস্কার ও পুনর্গঠনের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা অপরিহার্য। এটি বন্ধ করার সময় নয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জেকবসন। মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় সাক্ষাৎকালের তিনি এসেব কথা বলেন।
বৈঠকে তারা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় ও ইউএসএইডের বৈশ্বিক কার্যক্রম স্থগিতের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার এজেন্ডা, রোহিঙ্গা সংকট, অভিবাসন ও দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন তারা।
অধ্যাপক ইউনূস তার সাম্প্রতিক প্রচেষ্টা তুলে ধরে জানান, তিনি একটি সম্মত কমিশন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন এবং এর আওতায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছেন।
‘একবার সংস্কার নিয়ে ঐকমত্যে পৌঁছালে, রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই চুক্তিতে স্বাক্ষর করবে এবং এগুলো বাস্তবায়ন করবে,’ বলেন অধ্যাপক ইউনূস।
চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স জেকবসন জোর দিয়ে বলেন, নতুন সরকারের জন্য নির্বাচন অবশ্যই স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক হতে হবে। তিনি সম্প্রতি নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক চালু করা অপারেশন ডেভিলস হান্ট সম্পর্কেও জানতে চান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি বাংলাদেশে সমঝোতার ডাক দিয়েছেন এবং জনগণকে প্রতিশোধের চক্র থেকে বেরিয়ে এসে শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরি করতে বলেছেন।
‘আমরা সবাই এই দেশের সন্তান। প্রতিশোধের কোনো স্থান থাকা উচিত নয়,’ বলেন তিনি। তিনি আরও জানান, তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে যেকোনো পরিস্থিতিতে মানবাধিকার রক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ১০ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত মানবিক সহায়তার প্রশংসা করেন। ‘রোহিঙ্গাদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ,’ বলেন তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রের ইউএসএইড স্থগিতের ফলে বাংলাদেশের অন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন স্বাস্থ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইসিডিডিআরবি’র জীবন রক্ষাকারী কার্যক্রমের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে বলে জানান।
তিনি বলেন, আইসিডিডিআর’বি ডায়রিয়া ও কলেরায় মৃত্যুহার প্রায় শূন্যে নামিয়ে এনেছে—বাংলাদেশসহ হাইতির মতো দেশেও।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ইউএসএইডের ভবিষ্যৎ যা-ই হোক, বাংলাদেশের সংস্কার ও পুনর্গঠনের এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা অপরিহার্য। এটি বন্ধ করার সময় নয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
চার বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর মোহনা থেকে ট্রলারসহ ৪ বাংলাদেশিকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। অপহৃতরা হলেন- টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের দক্ষিণ পাড়ার বাসিন্দা মো. হাছান (৩০), আব্দু রকিম (২০), মো. জাবের (২৬) ও মো. হাসান (১৬)।
আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ সংলগ্ন নাফ নদীর মোহনায় এ ঘটনা ঘটে। শাহপরীর দ্বীপ কোস্টগার্ড স্টেশনের কমান্ডার লেফটেন্যান্ট এইচএম সারতাজ বিন সোহরাব বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয়দের বরাতে লেফটেন্যান্ট সারতাজ বিন সোহরাব বলেন, মঙ্গলবার সকালে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ দক্ষিণ পাড়ার বাসিন্দা মো. হাছানসহ চারজন ট্রলার নিয়ে নাফ নদীতে মাছ ধরতে যান। এক পর্যায়ে মিয়ানমার দিক থেকে একটি স্পিডবোট করে আসা আরাকান আর্মি অস্ত্রের মুখে বাংলাদেশি জেলেদের ট্রলারটিকে ঘিরে ফেলে। পরে জেলেদেরসহ ট্রলারটি মিয়ানমার অভ্যন্তরে চলে যায়।
তিনি আরও বলেন, পরবর্তীতে স্থানীয়রা ঘটনাটি কোস্টগার্ডকে জানায়। পরে বিষয়টি কোস্টগার্ডের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি বিজিবি ও প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের অবহিত করি। অপহৃতদের উদ্ধার তৎপরতার পাশাপাশি নাফ নদীতে কোস্টগার্ড নজরদারি বৃদ্ধি করেছে।
টেকনাফ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন জানান, সকালে নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় বাংলাদেশি চার জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি জনপ্রতিনিধিসহ স্থানীয়দের কাছ থেকে শুনেছি। অপহৃত জেলেদের উদ্ধারে বিজিবিসহ সংশ্লিষ্টরা তৎপরতা চালাচ্ছেন। মিয়ানমার অভ্যন্তরে সংঘাতের কারণে সীমান্তের ওপারে অধিকাংশ এলাকা আরাকান আর্মির দখলে রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, আরাকান আর্মির লোকজনই বাংলাদেশি জেলেদের ধরে নিয়ে থাকতে পারে। এ ঘটনার পর বিজিবি ও কোস্টগার্ড নাফ নদী সীমান্তে নিরাপত্তার পাশাপাশি নজরদারি বৃদ্ধি করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জুলাই অভ্যুত্থানের নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন বুধবার

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান চলাকালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) জেনেভার জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
জেনেভার জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় এর আগে সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) জানিয়েছিল আগামী বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) এ প্রতিবেদন প্রকাশ করবে। তবে মঙ্গলবার পুনরায় নতুন তারিখ নির্ধারণ করে একদিন এগিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।
গত বছরের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত আন্দোলনের সময় মানবাধিকার লঙ্ঘন ও নির্যাতন বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করবে ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন।
৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর গত ৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই জাতিসংঘ মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার টুর্ককে গণঅভ্যুত্থান চলাকালীন সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো নিরপেক্ষ ও স্বাধীনভাবে তদন্ত করার জন্য একটি ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন পাঠানোর অনুরোধ করে বাংলাদেশ সরকার।
গত বছরের আগস্টে জাতিসংঘের প্রাক-তদন্ত দল ঢাকা আসে। আর সেপ্টেম্বরে মূল তদন্ত কাজ শুরু হয়। ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশন গত ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে সংঘটিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করেছে। বুধবার জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় এ প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
তরুণদের হাত ধরেই দেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হবে: উপদেষ্টা আসিফ

জুলাই অভ্যুত্থানে তরুণরা দেশকে নতুন স্বপ্ন দেখানোর প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া। তিনি বলেন, সেটা সফল করার ক্ষেত্রেও তরুণদের ভূমিকা রাখতে হবে। দেশ পুনর্গঠনে তরুণদেরই এগিয়ে আসতে হবে। তাদের হাত ধরেই বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত দেশে পরিণত হবে।
আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে তারুণ্যের উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
উপদেষ্টা আসিফ বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুস্থ ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনের দায়িত্ব নিয়েছে। তাই সুস্থভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরে দেশবাসীকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান তিনি।
তিনি বলেন, দেশের জনগণ একটি রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানের পরেও ধৈর্য সহকারে যে প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়েছে, বড় ধরনের কোনো রক্তপাত হয়নি, আইন ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি যে শ্রদ্ধা দেখিয়েছে সেখান থেকে আমরা আশ্বস্ত হতে পারি। আমরা আশা করি, দেশের জনগণ দেশ পুনর্গঠনেও ধৈর্য এবং অংশগ্রহণের মাধ্যমে এই গণঅভ্যুত্থানের যেই ফসল দেশের মানুষ পেতে চায় তা বাস্তবায়নে সবাই সহযোগিতা করবে।
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও বিচারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে এবং একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক উত্তরায়ণের যে দায়িত্ব নিয়েছে সেই কাজে দেশবাসী সহযোগিতা করবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হুটহাট করে কাউকে জামিন দেবেন না: আইন উপদেষ্টা

আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, মামলার এজাহার সুন্দর করে লেখেন, তথ্য দিন। হুটহাট করে কাউকে জামিন দেবেন না, বিচার বিবেচনা করে দেবেন।
আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর রাজারবাগে দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের ওপর গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ বিষয় কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, বিগত ১৫ বছর ধরে দেশে অরাজকতা, গুম ও খুন হয়েছে। প্রতিটা হত্যার বিচার হবে এ বার্তা দিতে হবে। তা না হলে এ পদে থাকার কোনো মানে হয় না।
তিনি আরও বলেন, বিচার বিভাগ থেকে শুরু করে সব বিভাগ সঠিকভাবে কাজ করলে মবতন্ত্র কমে যাবে। সবাইকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে।
আমরা চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি জানিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, পতিত ফ্যাসিস্টরা লাখ লাখ টাকায় দেশকে অস্থিতিশীলের চেষ্টা করছে।
কাফি