Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

জাতীয়

ডিসেম্বরে ৫০৪ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ৫৩৯

Published

on

লাভেলো

২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে সারাদেশে ৫০৪টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৫৩৯ জন। আহত হয়েছেন ৭৬৪ জন। নিহতদের মধ্যে ৭৯ জন নারী ও শিশু ৭৭ জন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এছাড়াও ২১১টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ২০৬ জন, যা মোট নিহতের ৩৮.২১ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৪১.৮৬ শতাংশ। দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত হয়েছেন ১১৪ জন, যা মোট নিহতের ২১.১৫ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৭২ জন, অর্থাৎ ১৩.৩৫ শতাংশ। এই সময়ে ৩টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ও ৪ জন আহত হয়েছেন। ১৯টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত এবং ৫ জন আহত হয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শনিবার (৪ জানুয়ারি) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সংস্থাটির নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যানবাহনভিত্তিক নিহতের চিত্র:
সড়ক দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২০৬ জন (৩৮.২১ শতাংশ), বাসযাত্রী ২১ জন (৩.৮৯ শতাংশ), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-লরি আরোহী ৩০ জন (৫.৫৬ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস আরোহী ৩২ জন (৫.৯৩ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-টেম্পু) ১১২ জন (২০.৭৭ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-আলমসাধু-টমটম-লাটাহাম্বা) ১৫ জন (২.৭৮ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-রিকশা আরোহী ৯ জন (১.৬৬ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের ধরন:
রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৯৩টি (৩৮.২৯ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২১৪টি (৪২.৪৬ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৫৫টি (১০.৯১ শতাংশ) গ্রামীন সড়কে, ৩৮টি (৭.৫৩ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৪টি (০.৭৯ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনার ধরন:
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৯৮টি (১৯.৪৪ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৪৭টি (৪৯ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১১৬টি (২৩ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেয়া, ৩৫টি (৬.৯৪ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ৮টি (১.৫৮ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহন:
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের মধ্যে- ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রাক্টর-ট্রলি-লরি-ডাম্পার-সেনা বাহিনীর ভ্যান ২৯.৫৯ শতাংশ, যাত্রীবাহী বাস ১৩.৭৭ শতাংশ, মাইক্রোবাস-প্রাইভেটকার-অ্যাম্বুলেন্স-জীপ ৪.৯৭ শতাংশ, মোটরসাইকেল ২৭.৯৩ শতাংশ, থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-টেম্পু-লেগুনা) ১৭.৩৪ শতাংশ, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-চান্দের গাড়ি-টমটম-মাহিন্দ্রা) ৪.০৮ শতাংশ, বাইসাইকেল-রিকশা ১.৪০ শতাংশ এবং অজ্ঞাত যানবাহন ০.৮৯ শতাংশ।

দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা:
দুর্ঘটনায় সম্পৃক্ত যানবাহনের সংখ্যা ৭৮৪টি। (বাস ১০৮, ট্রাক ১৫৩, কাভার্ডভ্যান ২১, পিকআপ ২৪, ট্রাক্টর ১০, ট্রলি ১১, লরি ৯, ডাম্পার ৩, সেনাবাহিনীর ভ্যান ১, মাইক্রোবাস ১১, প্রাইভেটকার ২৩, অ্যাম্বুলেন্স ৩, জীপ ২, মোটরসাইকেল ২১৯, থ্রি-হুইলার (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-টেম্পু-লেগুনা) ১৩৬, স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহন (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-চান্দের গাড়ি-টমটম-মাহিন্দ্র) ৩২, বাইসাইকেল-রিকশা ১১ এবং অজ্ঞাত যানবাহন ৭টি।

দুর্ঘটনার সময় বিশ্লেষণ:
সড়ক দুর্ঘটনাগুলোর সময় বিশ্লেষণে দেখা যায়, এগুলোর মধ্যে ভোরে ঘটেছে ৪.৭৬ শতাংশ, সকালে ৩১.৯৪ শতাংশ, দুপুরে ১৭.৬৫ শতাংশ, বিকালে ১৮.৬৫ শতাংশ, সন্ধ্যায় ৭.৭৩ শতাংশ এবং রাতে ঘটেছে ১৯.২৪ শতাংশ।

দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান:
দুর্ঘটনার বিভাগওয়ারী পরিসংখ্যান বলছে, মোট দুর্ঘটনার ৩১.৩৪ শতাংশ ঘটেছে ঢাকা বিভাগে, প্রাণহানি ৩২.৮৩ শতাংশ; রাজশাহী বিভাগে দুর্ঘটনা ১৫.৬৭ শতাংশ, প্রাণহানি ১৬.৬৯ শতাংশ; চট্টগ্রাম বিভাগে দুর্ঘটনা ১৬.৪৬ শতাংশ, প্রাণহানি ১৭.০৬ শতাংশ; খুলনা বিভাগে দুর্ঘটনা ৬.৫৪ শতাংশ, প্রাণহানি ৬.৪৯ শতাংশ; বরিশাল বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.৩৪ শতাংশ, প্রাণহানি ৬.৬৭ শতাংশ; সিলেট বিভাগে দুর্ঘটনা ৫.৯৫ শতাংশ, প্রাণহানি ৪.৮২ শতাংশ; রংপুর বিভাগে দুর্ঘটনা ৯.১২ শতাংশ, প্রাণহানি ৮.১৬ শতাংশ এবং ময়মনসিংহ বিভাগে দুর্ঘটনা ৭.৫৩ শতাংশ ও প্রাণহানি ৭.২৩ শতাংশ ঘটেছে।

ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১৫৮টি দুর্ঘটনায় ১৭৭ জন নিহত হয়েছেন। সিলেট বিভাগে সবচেয়ে কম ৩০টি দুর্ঘটনায় ২৬ জন নিহত হয়েছেন। একক জেলা হিসেবে ঢাকা জেলায় ৪১টি দুর্ঘটনায় ৪৮ জন নিহত হয়েছেন। সবচেয়ে কম বরগুনা, লালমনিরহাট ও পঞ্চগড় জেলায়। এই ৩টি জেলায় কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ৪২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২০ জন নিহত এবং ২৭ জন আহত হয়েছেন।

নিহতদের পেশাগত পরিচয়:
গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের মধ্যে পুলিশ সদস্য ৩ জন, বিভিন্ন স্কুল-কলেজ-মাদরাসার শিক্ষক ১২ জন, সাংবাদিক ৩ জন, প্রকৌশলী ২ জন, আইনজীবী ২ জন, উপ-সচিব ১ জন, কৃষি কর্মকর্তা ১ জন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ১ জন, পবিপ্রবির উপ-পরিচালক ১ জন, বিভিন্ন ব্যাংক-বীমা কর্মকর্তা ও কর্মচারী ৯ জন, বিভিন্ন এনজিও কর্মকর্তা-কর্মচারী ১৩ জন, ওষুধ ও বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী বিক্রয় প্রতিনিধি ২৪ জন, স্থানীয় পর্যায়ের ব্যবসায়ী ৩২ জন, ২ জন ইউপি সদস্যসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতা ১১ জন, ইমাম-মুয়াজ্জিন ৪ জন, পোশাক শ্রমিক ৫ জন, নির্মাণ শ্রমিক ৯ জন, রঙ মিস্ত্রি ৪ জন, ইটভাটা শ্রমিক ৩ জন, প্রতিবন্ধী ২ জন এবং বুয়েটের ১ জন ছাত্রসহ দেশের বিভিন্ন স্কুল-মাদরাসা ও কলেজের ৬৩ জন শিক্ষার্থী রয়েছেন।

দুর্ঘটনা পর্যালোচনা ও মন্তব্য:
গত বছরের নভেম্বর মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৪৬২ জন নিহত হয়েছিলেন। প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছিলেন ১৫.৪ জন। ডিসেম্বরে প্রতিদিন গড়ে নিহত হয়েছেন ১৭.৩৮ জন। এই হিসেবে ডিসেম্বর মাসে প্রাণহানি বেড়েছে ১২.৮৫ শতাংশ।

প্রতিবেদনে সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে— ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন; বেপরোয়া গতি; চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা; বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট না থাকা; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন চলাচল; তরুণ-যুবদের বেপরোয়া মোটরসাইকেল চালানো; জনসাধারণের মধ্যে ট্রাফিক আইন না জানা ও না মানার প্রবণতা; দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা; বিআরটিএ’র সক্ষমতার ঘাটতি এবং গণপরিবহন খাতে চাঁদাবাজিকে।

সুপারিশ হিসেবে বলা হয়েছে— দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ বৃদ্ধি করতে হবে; চালকদের বেতন-কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করতে হবে; বিআরটিএ’র সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে; পরিবহন মালিক-শ্রমিক, যাত্রী ও পথচারীদের প্রতি ট্রাফিক আইনের বাধাহীন প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে; মহাসড়কে স্বল্পগতির যানবাহন বন্ধ করে এগুলোর জন্য আলাদা পার্শ্ব রাস্তা (সার্ভিস রোড) তৈরি করতে হবে; পর্যায়ক্রমে সকল মহাসড়কে রোড ডিভাইডার নির্মাণ করতে হবে; গণপরিবহনে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে; রেল ও নৌ-পথ সংস্কার করে সড়ক পথের উপর চাপ কমাতে হবে; টেকসই পরিবহন কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে এবং ‘সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮’ বাধাহীনভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

শেয়ার করুন:-

জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

Published

on

লাভেলো

জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে দুটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আগামী ২৪ জুন এই মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৬ জুন) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। এসময় মামলার আরেক আসামি সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে হাজির ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আদালতে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত ১ জুন জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৫টি অভিযোগ আমলে নেয় ট্রাইব্যুনাল। মামলার অপর দুই আসামি হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী মামুন। একইসঙ্গে এই মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

সেদিন আদালতে শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ পড়ে শোনান চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর আব্দুস সোবহান তরফদার, মিজানুল ইসলাম। যা সব গণমাধ্যমে সম্প্রচার করা যায়।

এর আগে মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান অভিযুক্ত করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হয়।

গত ১২ মে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তারা। তদন্ত প্রতিবেদনে জুলাই গণহত্যার নির্দেশদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার নাম উঠে এসেছে।

এর আগে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। প্রসিকিউশনের সময় আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এ আদেশ দেন। ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত চিফ প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।

গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর দুই মামলায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত দুই মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার ওপর গুলি, হত্যার নির্দেশদাতা ও পরিকল্পনাকারী হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যা চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ৪২৭ জন নিহত

Published

on

লাভেলো

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ঘরমুখো মানুষের ঈদযাত্রা পরিণত হয়েছে দুঃস্বপ্নে। ঈদের আগে ও পরে ১৫ দিনে সারাদেশে ৩৭৯টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৩৯০ জন এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১,১৮২ জন। পাশাপাশি রেল ও নৌপথ মিলে সর্বমোট ৪১৫টি দুর্ঘটনায় ৪২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এসব তথ্য জানিয়েছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৬ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যাত্রী কল্যাণ সমিতির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবারের ঈদযাত্রায় সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ঘটেছে মোটরসাইকেল ব্যবহারকারীদের মধ্যে। প্রায় প্রতিটি সড়ক দুর্ঘটনার সাথেই এই যানবাহনের সম্পৃক্ততা ছিল। দেশের বিভিন্ন মহাসড়ক, আঞ্চলিক ও গ্রামীণ রুটে বাড়তি মোটরসাইকেল চলাচল, চালকদের অদক্ষতা এবং হেলমেটবিহীন যাত্রা প্রাণহানির ঝুঁকি বাড়িয়েছে বহুগুণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সংগঠনটি জানায়, ২০২৩ সালের ঈদুল আজহার তুলনায় এবছর সড়ক দুর্ঘটনার হার ২২.৬৫ শতাংশ, প্রাণহানি ১৬.০৭ শতাংশ এবং আহতের সংখ্যা ৫৫.১১ শতাংশ বেড়েছে।

এই পরিসংখ্যান ঈদযাত্রাকে শুধু মানবিক ট্র্যাজেডিতেই রূপ দেয়নি, বরং সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থার করুণ চিত্রও স্পষ্ট করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে দুর্ঘটনার সম্ভাব্য ৯টি কারণ তুলে ধরেছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি। এর মধ্যে রয়েছে: ছুটি কম হওয়ায় ঈদের আগের ২-৩ দিনে অতিরিক্ত চাপ, অদক্ষ ও অপ্রশিক্ষিত চালক, অটোরিকশা ও নছিমন-করিমনের অবাধ চলাচল, মহাসড়কে ছোট যানবাহনের আধিক্য, পর্যাপ্ত হাইওয়ে পুলিশ ও নজরদারির অভাব, ফিটনেসবিহীন গাড়ি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, চালকদের ক্লান্তি ও অতিরিক্ত কাজের চাপ, জরুরি চিকিৎসা সেবার সংকট।

সংগঠনটি দাবি করেছে, সড়ক দুর্ঘটনা রোধে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও কাঠামোগত পরিবর্তন জরুরি। তাদের উত্থাপিত ১২ দফা দাবির মধ্যে রয়েছে: ঈদের আগে কমপক্ষে ৪ দিন সরকারি ছুটি ঘোষণা, মহাসড়ক থেকে ছোট যানবাহন উচ্ছেদ, চালকদের প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা, সারাদেশে সিসিটিভি ও জিপিএস-নির্ভর পরিবহন মনিটরিং, হাইওয়ে অ্যাম্বুলেন্স ও ট্রমা সেন্টারের বিস্তার, দুর্ঘটনায় নিহতের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ এবং আহতদের চিকিৎসা সহায়তা।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ঈদযাত্রা মানেই যেন সড়কে মৃত্যুর মিছিল। সরকার প্রতিবারই কিছু অস্থায়ী উদ্যোগ নেয়—পুলিশ মোতায়েন, ভ্রাম্যমাণ আদালত, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ—তবে এসব কার্যকর দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে পরিণত হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, সড়ক নিরাপত্তা শুধু অবকাঠামো বা আইন প্রয়োগের বিষয় নয়, বরং তা একটি ব্যবস্থাগত সংস্কার প্রয়োজন করে।

বাংলাদেশে ঈদ শুধু উৎসব নয়, বরং বহু মানুষের জন্য জীবনের শেষ ভ্রমণও হয়ে উঠছে। সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিদিনই প্রাণহানি ঘটছে, কিন্তু ঈদযাত্রায় এই সংকট ভয়াবহ আকার নেয়। সময় এসেছে ‘নিরাপদ সড়ক’ নিয়ে কেবল শ্লোগান নয়, বাস্তবমুখী, দৃশ্যমান পদক্ষেপ গ্রহণের।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

সচিবালয়ে আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

Published

on

লাভেলো

সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে ফের আন্দোলনে নেমেছেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা। ঈদের ছুটির পর সোমবার (১৬ জুন) তারা সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বেলা ১১টার পর ৬ নম্বর ভবনের সামনে কর্মচারীরা সমবেত হয়ে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। এরপর তারা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের নতুন ভবনের নিচে এসে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সচিবালয় সংগঠনগুলোর সমন্বয়ে গঠন করা বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের নেতৃত্বে এই আন্দোলন হচ্ছে। ‌বিক্ষোভ সমাবেশে ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. বাদিউল কবির ও মো. নুরুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত রয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিক্ষোভ সমাবেশে- ‘আমার সোনার বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘লেগেছে রে লেগেছে, রক্তে আগুন লেগেছে’, ‘জেগেছে রে জেগেছে, সচিবালয় জেগেছে’, ‘মানি না মানবো না, ফ্যাসিবাদী কালো আইন’, ‘মানি না মানবো না, অবৈধ কালো আইন’, ‘ফ্যাসিবাদের দালালেরা, হুঁশিয়ার সাবধান’ স্লোগান দিচ্ছেন কর্মচারীরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে: আসিফ নজরুল

Published

on

লাভেলো

আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, গুমবিষয়ক আইনের অধীনে একটি শক্তশালী গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৬ জুন) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এই কথা জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গুমবিষয়ক আইনটি আগামী এক মাসের মধ্যে হবে বলে আশা প্রকাশ করেন আইন উপদেষ্টা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আইন করলে পরবর্তী সরকার আইনটি বাতিল করবে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি বা যে সরকারই আসুক তারা সবাই গুমের শিকার। তারা সবাই সোচ্চার ছিলেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধি দল

Published

on

লাভেলো

চার দিনের সফরে রোববার (১৫ জুন) ঢাকায় এসেছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের দুই সদস্য। এটি সংস্থা‌টির কোনো সদস্যের প্রথম বাংলাদেশ সফর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ঢাকার এক‌টি কূটনৈতিক সূত্র গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের দুই সদস্যের ঢাকা পৌঁছানোর তথ্য নিশ্চিত করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সূত্র জানায়, গুম বিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের ভাইস চেয়ার গ্রাজিনা বারানোস্কা ও আনা লোরেনা ডেলগাদিলো পেরেজ রোববার ঢাকায় এসেছেন। ঢাকা সফরকালে তাদের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব, গুম কমিশনের সদস্য, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গুমের শিকার হওয়া পরিবারের সঙ্গে বৈঠক করার কথা রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপের দুই সদস্যের আগামী ১৮ জুন ঢাকা ত্যাগ করার কথা রয়েছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার13 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে লাভেলো আইসক্রিম। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার53 minutes ago

৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধি, বেড়েছে লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন লেনদনে অংশ নেওয়া...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার4 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৪৩ কোটি টাকা

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় চলছে লেনদেন। এদিন লেনদেন শুরুর প্রথম দেড়...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার5 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে সিঙ্গার বাংলাদেশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার17 hours ago

৯ ব্রোকারেজ হাউজ-মার্চেন্ট ব্যাংকের অনিয়ম তদন্তে বিএসইসির কমিটি

পুঁজিবাজারের সদস্যভুক্ত সাতটি ব্রোকারেজ হাউজ ও দুইটি মার্চেন্ট ব্যাংকের নেগেটিভ ইক্যুইটি, অনুমোদন ছাড়া লেনদেনসহ সার্বিক কার্যক্রম খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার22 hours ago

ব্লকে ১৩ কোটি টাকার লেনদেন

ঈদ পরবর্তী প্রথম কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ১৭টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৬২ লাখ ৩৭...

লাভেলো লাভেলো
পুঁজিবাজার23 hours ago

শেয়ার কিনবেন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের উদ্যোক্তা পরিচালক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংক খাতের প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসির এক উদ্যোক্তা পরিচালক শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণা দিয়েছেন।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
লাভেলো
পুঁজিবাজার13 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

লাভেলো
পুঁজিবাজার53 minutes ago

৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধি, বেড়েছে লেনদেন

লাভেলো
আবহাওয়া1 hour ago

সারাদেশে ভারি বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা

লাভেলো
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

লাভেলো
রাজনীতি2 hours ago

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি: আমীর খসরু

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ৪২৭ জন নিহত

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

সচিবালয়ে আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

লাভেলো
রাজনীতি3 hours ago

ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম এখনো পুরোপুরি মুক্ত নয়: তারেক রহমান

লাভেলো
জাতীয়4 hours ago

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে: আসিফ নজরুল

লাভেলো
পুঁজিবাজার4 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৪৩ কোটি টাকা

লাভেলো
পুঁজিবাজার13 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

লাভেলো
পুঁজিবাজার53 minutes ago

৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধি, বেড়েছে লেনদেন

লাভেলো
আবহাওয়া1 hour ago

সারাদেশে ভারি বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা

লাভেলো
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

লাভেলো
রাজনীতি2 hours ago

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি: আমীর খসরু

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ৪২৭ জন নিহত

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

সচিবালয়ে আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

লাভেলো
রাজনীতি3 hours ago

ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম এখনো পুরোপুরি মুক্ত নয়: তারেক রহমান

লাভেলো
জাতীয়4 hours ago

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে: আসিফ নজরুল

লাভেলো
পুঁজিবাজার4 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৪৩ কোটি টাকা

লাভেলো
পুঁজিবাজার13 minutes ago

লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো

লাভেলো
পুঁজিবাজার53 minutes ago

৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধি, বেড়েছে লেনদেন

লাভেলো
আবহাওয়া1 hour ago

সারাদেশে ভারি বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা

লাভেলো
জাতীয়1 hour ago

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

লাভেলো
রাজনীতি2 hours ago

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি: আমীর খসরু

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

ঈদযাত্রার ১৫ দিনে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ৪২৭ জন নিহত

লাভেলো
জাতীয়3 hours ago

সচিবালয়ে আবারও কর্মচারীদের বিক্ষোভ

লাভেলো
রাজনীতি3 hours ago

ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত থেকে গণমাধ্যম এখনো পুরোপুরি মুক্ত নয়: তারেক রহমান

লাভেলো
জাতীয়4 hours ago

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে: আসিফ নজরুল

লাভেলো
পুঁজিবাজার4 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দেড় ঘণ্টায় লেনদেন ১৪৩ কোটি টাকা