কর্পোরেট সংবাদ
চাকরিচ্যুতরা এস আলমের অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত ছিল: সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক

চাকরিতে পুনর্বহালের দাবিতে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। অবস্থান নিয়েছেন ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের সামনে। আন্দোলনকারীদের দাবি, বিনা কারণে বিনা নোটিশে আমাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। কিন্তু ব্যাংক বলছে, ব্যাংকের সার্ভিস রুলস মোতাবেক এবং নিয়োগ পত্রের ধারা ১০ অনুযায়ী অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্তদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক (এসআইবিএল)।
ব্যাংকটি বলছে, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এস আলম গ্রুপের অবৈধ নিয়োগ দেওয়া ৫৭৯ জন কর্মকর্তাকে গত ২৯ অক্টোবর চাকরিচ্যুত করে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকের সার্ভিস রুলস মোতাবেক এবং নিয়োগ পত্রের ধারা দশ অনুযায়ী শিক্ষানবিশ সময়কালে ব্যাংক যে কোনো সময় বিনা নোটিশে যেকোনো কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করার অধিকার রাখে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে এসব অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তদের চাকরিচ্যুত করা হয়।
পরবর্তী সময়ে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ চাকরি পুনর্বহালের দাবি জানিয়ে ব্যাংকের নিকট আবেদন করে। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রত্যেকের সঙ্গে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে শুনানির আয়োজন করা হয়। শুনানি পরবর্তী সময়ে ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ তাদেরকে চাকরি পুনর্বহাল সম্ভব নয় উল্লেখ করে পত্র প্রদান করে। এই চিঠি পাওয়ার পর গত ২৯ ডিসেম্বর থেকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরির চেষ্টা করছে এবং লাগাতার ব্যাংকের সামনে অবস্থান করছে। যার ফলে ব্যাংকের গ্রাহকগণ হয়রানির শিকার হচ্ছেন এবং সাধারণ জনগণের স্বাভাবিক চলাফেরা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এমনকি মতিঝিলের সর্বোচ্চ স্থাপনা সিটি সেন্টারের সামনে এ ধরনের কার্যক্রম এই বিল্ডিং এ অবস্থিত অন্যান্য অফিসের কর্মকর্তা কর্মচারীদেরও স্বাভাবিক চলাফেরা বাধাগ্রস্ত করছে।
এসআইবিএল আরও জানায়, পটিয়া এলাকার প্রায় ২০০০ কর্মকর্তা নিয়মবহির্ভূত নিয়োগ পেয়ে এখনো এসআইবিএল এ কর্মরত রয়েছে। এসব কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় এবং এস আলম গ্রুপের মদদে এই চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করছে। তাদের এই পদক্ষেপ ব্যাংকিং খাত তথা রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। প্রশাসন যদি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করে তাহলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা হতে পারে। এ বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পত্রের মাধ্যমে অবহিত করা হয় এবং তাদের পক্ষ থেকে জানানো হয় দ্রুত তারা এ বিষয়ে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন।
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম সাদিকুল ইসলাম বলেন, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়োগপত্রের ধারা মেনেই অবৈধভাবে এস আলম গ্রুপের নিয়োগ দেওয়া কর্মকর্তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক যে, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর এস আলমের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা এ ধরনের বিশৃঙ্খলা করে নৈরাজ্যের সৃষ্টি করছে যা রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ এবং সাধারণ জনগণ তথা ব্যাংকের গ্রাহকগণ এর ফলে হয়রানির শিকার হচ্ছেন। যা মোটেই কাম্য নয়।
তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রীয় মদদে এস আলম গ্রুপ দেশের ব্যাংকিং খাতে ভয়াবহ দুর্বৃত্তায়নের মাধ্যমে চরম অরাজকতার সৃষ্টি করেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন ব্যাংকিং খাত সংস্কারে ইতিবাচক ও প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছে তখন এস আলমের মদদপুষ্ট এক গোষ্ঠী আবারও অরাজকতা তৈরিতে সক্রিয় রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

কর্পোরেট সংবাদ
এবি ব্যাংকের এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী মেলায় অংশগ্রহণ

এবি ব্যাংক সম্প্রতি এসএমই নারী উদ্যোক্তা সমাবেশ, পণ্য প্রদর্শনী মেলা ২০২৫-এ অংশগ্রহণ করেছে। ৫০টি ব্যাংক এবং আর্থিক
প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণে চার দিনব্যাপী মেলাটি প্রদর্শিত হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে প্রধান অতিথি হিসেবে মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মিসেস নূরুন নাহার।
পরবর্তীতে, এবি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব সৈয়দ মিজানুর রহমানের উপস্থিতিতে গভর্নর এবি ব্যাংকের স্টল পরিদর্শন করেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ও এবি ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
নারী উদ্যোক্তাদের উৎসাহিতকরণ ও তাঁদের পণ্যের বাজার সৃষ্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই এন্ড স্পেশাল প্রোগ্রাম ডিপার্টমেন্ট এই মেলার আয়োজন করে। এবি ব্যাংকের অর্থায়নে দুইজন নারী উদ্যোক্তা ব্যাংকের স্টলে তাঁদের পণ্য প্রদর্শন করেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের পর্ষদ সভা

ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের (আইবিএসএল) পরিচালনা পরিষদেরর এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৭ মে) অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আইবিএসএল’র চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালা।
সভায় কোম্পানির পরিচালক মো. আবদুল জলিল, মো. ওমর ফারুক খান, মোহাম্মদ আলী এবং আইবিএসএল’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মশিউর রহমান, এফসিএ, সিআইপিএ সহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সফলতাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি’র পরিচালনা পর্ষদের ২৯৬তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৬ মে) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজিজুর রহমান, এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুল কুদ্দুছ, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. সাইফুল আলম পিএইচডি, এফসিএমএ, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. রাগিব আহসান এফসিএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া এবং কোম্পানি সচিব (চলতি দায়িত্ব) নিজাম কাজী, এসিএস সভায় উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বাই দ্যা নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত হলো বিজ্ঞাপনী সংস্থা পপ ফাইভ

মাত্র ৮ মাস হলো যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশি ক্রিয়েটিভ অ্যাডভারটাইজিং এজেন্সি ‘পপ ফাইভ’। ব্যতিক্রমী চিন্তা ও পারপাজ ড্রিভেন কাজের মাধ্যমে তারা চেষ্টা করছে নতুন কিছু করতে। তরুণ এই বিজ্ঞাপনী সংস্থা এবার যুক্ত হলো গ্লোবাল ইন্ডিপেন্ডেন্ট ক্রিয়েটিভ এজেন্সি নেটওয়ার্ক ‘বাই দ্যা নেটওয়ার্ক’ (বিটিএন)-এর সঙ্গে।
‘বাই দ্যা নেটওয়ার্ক’ এমন একটি গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ২৭টি স্বাধীন বিজ্ঞাপন সংস্থা একসাথে কাজ করে। এই নেটওয়ার্কে এখন রয়েছে ৭৫০ জনেরও বেশি অভিজ্ঞ ক্রিয়েটিভ ট্যালেন্ট, যারা লোকাল কাজকে গ্লোবাল মানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
এই নেটওয়ার্কের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পপ ফাইভ-কে বেছে নেওয়ার মূল কারণ ছিল তাদের ভিন্ন ভাবনা ও অর্থবহ কাজ, আর সাহসী আইডিয়া নিয়ে কাজ করার মানসিকতা। তারা মনে করে, পপ ফাইভ এমন একটি দল, যারা লোকাল ইনসাইট থেকে আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারে।
বাই দ্যা নেটওয়ার্কের গ্লোবাল ক্রিয়েটিভ চেয়ার জন মেসক্যাল বলেন, “পপ ফাইভ-এর টিম, নেতৃত্ব আর ক্রিয়েটিভ চিন্তা আমাদের মুগ্ধ করেছে। আকরুমের সঙ্গে আমাদের আগের সম্পর্কটা এবার আরও গভীর হলো। তাদের কাছ থেকে আমরা দারুণ সব কাজের অপেক্ষায় আছি।”
এই গ্লোবাল নেটওয়ার্কে যুক্ত হওয়ার ফলে পপ ফাইভ এখন আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাবে। কোনো গ্লোবাল পিচ বা বড় ক্যাম্পেইন হলে বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর অন্য ২৭টি এজেন্সি তাদের সঙ্গে মিলে কাজ করতে পারবে। এতে করে পপ ফাইভ শুধু নিজে বড় হবে না, বরং দেশের তরুণ ক্রিয়েটিভদের জন্যও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজের সুযোগ তৈরি করবে।
পপ ফাইভের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদ পারভেজ বলেন, “আমরা এমন একটা জায়গা তৈরি করতে চেয়েছি, যেখানে নতুন আইডিয়া সবসময় গুরুত্ব পাবে। শুরু থেকেই আমরা বিশ্বাস করি—বাংলাদেশ থেকে গ্লোবাল মানের কাজ সম্ভব। বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়াটা আমাদের সেই বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার বড় সুযোগ।”
প্রতিষ্ঠানটির চিফ ক্রিয়েটিভ অফিসার আকরুম হোসেন, যিনি অনেক দিন ধরেই বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর সঙ্গে কাজ করছেন, বলেন, “আমার স্বপ্ন ছিল এমন একটা এজেন্সি তৈরি করা, যেখান থেকে আমরা আন্তর্জাতিক মানের কাজ করতে পারবো। পপ ফাইভ সেই স্বপ্নের রূপ। বাই দ্যা নেটওয়ার্ক-এর অংশ হওয়াটা শুধু আমাদের জন্য নয়, পুরো দেশের বিজ্ঞাপন ইন্ডাস্ট্রির জন্য বড় একটা সম্ভাবনা তৈরি করবে।”
বাংলাদেশে তুলনামূলক নতুন হলেও, পপ ফাইভ দেখিয়ে দিয়েছে যে সাহসী ভাবনা আর লক্ষ্য ঠিক থাকলে, আন্তর্জাতিক মঞ্চেও জায়গা করে নেওয়া সম্ভব। আর এখন, সেই যাত্রার সঙ্গী হলো বাই দ্যা নেটওয়ার্ক। দেশীয় ক্রিয়েটিভ ইন্ডাস্ট্রির এই গ্লোবাল কোলাবোরেশন নিঃসন্দেহে নতুন এক অধ্যায়ের সূচনা করলো। এখন দেখার অপেক্ষা, পপ ফাইভ-এর হাত ধরে বিশ্ববাজারে কতটা আলো ছড়াতে পারে বাংলাদেশের সৃজনশীলতা।
অর্থসংবাদ/কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের টাস্কফোর্স কমিটির সভা

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসির টাস্কফোর্স কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৫ মে) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু রেজা মো. ইয়াহিয়া’র সভাপতিত্বে সভায় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান ও ঊর্দ্ধতন নির্বাহীগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও সকল আঞ্চলিক প্রধান ও শাখা ব্যবস্থাপক, অপারেশন ম্যানেজার, বিনিয়োগ ইনচার্জ এবং উপশাখা ইনচার্জগণ ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে সভায় সংযুক্ত ছিলেন।
সভায় ব্যাংকের নতুন গ্রাহক অন্তর্ভূক্তি, আমানত সংগ্রহ, খেলাপি বিনিয়োগ আদায়, রেমিট্যান্সসহ সকল ধরণের সেবার মান উন্নত ও আরো গতিশীল করার ব্যাপারে শাখা ব্যবস্থাপক ও অন্যান্য কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
কাফি