জাতীয়
অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কাছে ম্যাজিক নেই: আইজিপি
সারাদেশের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের কাছে ম্যাজিক নেই। ছিনতাই খুনের মতো অপরাধ কমাতে পুলিশ কাজ করে যাচ্ছে। আমরা ছাত্রদের সহযোগিতা চাই বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
আজ শনিবার রাজধানীর রাজারবাগে বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যাণ সমিতির ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাহারুল আলম বলেন, সচিবালয়ে আগুনের ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত কমিটি বিস্তারিত জানাবে। এ ছাড়া সমন্বয়কদের হুমকির প্রতিটি ঘটনা গুরুত্বসহকারে দেখা হচ্ছে। এখনো সিরিয়াস কিছু পাওয়া যায়নি।
অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, স্বাধীনতার পর এমন পুলিশ বাহিনী দেখতে চায়নি জনগণ। জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের ভূমিকা ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।
তিনি বলেন, কী কারণে পুলিশের ওপর মানুষের এত ক্ষোভ সেটি বিশ্লেষণ করা উচিত। ৫ আগস্টের ৭২ ঘণ্টা আগেও যদি পুলিশ সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারত তাহলে এত প্রাণহানি হতো না।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এসএসসির সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও নম্বর বণ্টন প্রকাশ
অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষাক্রমে নবম-দশম শ্রেণিতে ফিরেছে বিভাগ বিভাজন। সেই অনুযায়ী ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার পুনর্বিন্যাসকৃত সংক্ষিপ্ত সিলেবাস, প্রশ্নের ধরন ও নম্বর বণ্টন প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) বোর্ডের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগের মোট ৩২টি বিষয়ের সিলেবাস প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার নম্বর বিভাজনে ব্যাবহারিক না থাকা বিষয়গুলোর রচনামূলক অংশে থাকবে ৭০ নম্বর এবং বহুনির্বাচনী অংশে থাকবে ৩০ নম্বর।
ব্যাবহারিকসহ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ৭৫ ও ব্যাবহারিক অংশে ২৫ নম্বর থাকবে। তত্ত্বীয় অংশে ৪০ নম্বর ও বহুনির্বাচনী অংশে থাকবে ২৫ নম্বর।
এর আগে আওয়ামী সরকারের শিক্ষাক্রমে নবম-দশম শ্রেণিতে বিভাগ বিভাজন উঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর গত ১ সেপ্টেম্বর পূর্বের প্রণীত ‘নতুন শিক্ষাক্রম বা জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা-২০২১’ আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক পরিপত্রে তখন বলেছিল, বিদ্যমান শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নযোগ্য নয়। তাই ২০২৫ সালে পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম চূড়ান্ত করে ২০২৬ সাল থেকে তা পরিপূর্ণরূপে কার্যকর করা হবে। তার আগে ২০২৫ সালে শিক্ষার্থীদের জন্য অনেকটা আগের শিক্ষাক্রমের ধাঁচের পাঠ্যবই বিতরণ করা হবে।
এতে বলা হয়, ২০২৫ সালে দশম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা (পরীক্ষা ২০২৬ সালে) নিতে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা অব্যাহত রেখে পূর্বের জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুযায়ী প্রণীত সংশোধিত ও পরিমার্জিত পাঠ্যপুস্তকগুলো (২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ব্যবহৃত পুস্তক) শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষাভিত্তিক এই পাঠ্যপুস্তকগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা এক শিক্ষাবর্ষের মধ্যেই পাঠ্যসূচিটি সম্পন্ন করতে পারে। পাঠদান ও মূল্যায়ন পদ্ধতি জাতীয় শিক্ষাক্রম-২০১২ অনুসারে পরিচালিত হবে।
বর্তমানে বিভাগ বিভাজন ফিরিয়ে এনে ২০১২ সালের পাঠ্যসূচির বইগুলো ২০২৫ সালের জন্য ফের ছাপানোর কাজ চলছে এবং সে অনুযায়ী পরিমার্জনা করা হচ্ছে। ২০২৬ সালে এ বইগুলো থেকেই পাঠ্যক্রম পরিচালনা করা হবে এবং দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা এ বইগুলো পড়েই এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
গণমাধ্যম
সাংবাদিকদের অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড নিয়ে যা জানালেন প্রেস সচিব
দ্রুতই সাংবাদিকদের দেওয়া বিদ্যমান অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডগুলো সরকার পর্যালোচনা করবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার নিরাপত্তা বিবেচনা করে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার সীমিত করা হয়েছে। দ্রুতই সাংবাদিকদের দেওয়া বিদ্যমান অ্যাক্রিডিটেশন কার্ডগুলো পর্যালোচনা করবে সরকার। নতুন অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড ইস্যু করার জন্য দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো থেকে তথ্য অধিদপ্তরের (পিআইডি) মাধ্যমে নতুন আবেদন চাওয়া হবে।
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা উল্লেখ করে ওই পোস্টে তিনি বলেন, যেকোনো প্রেস ইভেন্টের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে অস্থায়ীভাবে দৈনন্দিন ভিত্তিতে প্রবেশাধিকার কার্ড দেওয়া হবে। এই অসুবিধার জন্য সরকার দুঃখ প্রকাশ করছে এবং এ ব্যাপারে সাংবাদিকদের কাছ থেকে সহযোগিতা আশা করছে।
এর আগে শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দেয়া অস্থায়ী প্রবেশ পাস ছাড়া সব ধরনের অস্থায়ী (বেসরকারি ব্যক্তিদের) পাস বাতিল করল সরকার।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের অনুকূলে দেওয়া অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড দিয়ে সচিবালয়ে প্রবেশধিকারও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাতিল করা হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
এক বছরের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার হবে: তাজুল
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধান অভিযুক্তদের সবার বিচার আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করা হবে।
আজ শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন’ নিয়ে দুই দিনব্যাপী সংলাপের দ্বিতীয় দিনে ‘গুম-খুন থেকে জুলাই গণহত্যা: বিচারের চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রথম অধিবেশনে তিনি এ কথা জানান।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত ‘টপ কমান্ডার’ বা শীর্ষ অপরাধীদের বিচার করা হয়। আগামী এক বছরের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের সবার বিচারই শেষ করা হবে।
তিনি বলেন, ট্রাইব্যুনালের ১০ জন প্রসিকিউটর এবং ১৭ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা আছেন। তাদের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে গুম, গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধ বাংলাদেশের মাটিতে হয়েছে, সেই অপরাধের যারা মাস্টারমাইন্ড (মূল হুতা), যারা একদম সর্বোচ্চ জায়গায় বসে থেকে অপরাধগুলো সংঘটিত করেছিলেন প্রাধান্য দিয়ে তাদের বিচার করা। সেই ক্ষেত্রে এই ট্রাইব্যুনাল হাজার হাজার মানুষের বিচার করতে পারবে না এবং সেই লক্ষ্যে অগ্রসরও হচ্ছেন না তারা।
তিনি আরও বলেন, সারাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে এবং এর সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠন রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত ছিল। এর সঙ্গে সব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অধিকাংশ কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা ছিল। দেশব্যাপী সবকিছুর বিচার করতে গেলে এই ট্রাইব্যুনালের পক্ষে তা সম্ভব নয়।
তাজুল ইসলাম বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধে সাধারণত টপ কমান্ডারদের বিচার করা হয়। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার প্রধান নিউক্লিয়াস ছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তার নিচের দিকে কয়েকজন ছিলেন, তাদের বিচারকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
এক্সপ্রেসওয়েতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, বাসচালক গ্রেফতার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় বেপরোয়া গতির বাসের ধাক্কায় একই পরিবারের ৪ জনসহ মোট ছয়জন নিহত হওয়ার ঘটনায় ঘাতক বাসটির চালক মোহাম্মদ নুরুদ্দিনকে গ্রেফতার করেছে এলিট ফোর্স র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
আজ শনিবার বিকেলে র্যাব সদরদপ্তরের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ঘাতক বাসটির চালক মোহাম্মদ নুরুদ্দিনকে শুক্রবার রাতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস আরও বলেন, দুর্ঘটনার পর বাসচালক আত্মগোপনে সিদ্ধিরগঞ্জ লুকিয়ে ছিলেন। গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা তিনটি গাড়িতে ধাক্কা দেয় যাত্রীবাহী একটি বাস। এতে একই পরিবারের চারজনসহ দুটি গাড়ির ছয় আরোহী নিহত ও চারজন আহত হন। দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলেই পাঁচজন ও বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান।
নিহতরা হলেন- মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার নন্দনকোনা গ্রামের বাসিন্দা ও দুর্ঘটনাকবলিত প্রাইভেটকারের মালিক নুর আলমের স্ত্রী আমেনা আক্তার (৪০), তার বড় মেয়ে ইসরাত জাহান (২৪), ছোট মেয়ে রিহা মনি (১১), ইসরাত জাহানের ছেলে আইয়াজ হোসেন (২), মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়ার স্ত্রী রেশমা আক্তার (২৬) ও তার ছেলে মো. আবদুল্লাহ (৭)।
আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন প্রাইভেটকারের মালিক নুর আলম (৪২), তার বোন ফাহমিদা আক্তার (১৭), প্রাইভেটকারের চালক হাবিবুর রহমান (৩৮) ও মোটরসাইকেলের চালক সুমন মিয়া (৪২)।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাড়ল সিএনজি স্টেশন খোলা রাখার সময়
সারাদেশে সিএনজি স্টেশন খোলা রাখার সময় দুই ঘণ্টা বাড়ানো হচ্ছে। আগামী বুধবার (১ জানুয়ারি) থেকে এ নিয়ম কার্যকর হবে। বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ তেল, গ্যাস ও খনিজসম্পদ করপোরেশন (পেট্রোবাংলা) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
পেট্রোবাংলা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী জানুয়ারির এক তারিখ থেকে সিএনজি স্টেশনগুলোতে গ্যাস সরবরাহের সময় বাড়ানো হচ্ছে। আগের সময় থেকে এবার আরো দুই ঘণ্টা বাড়ানো হচ্ছে। সেই মোতাবেক সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।
সিএনজি স্টেশনগুলোর মালিকদের অনুরোধ এবং সিএনজিচালকদের দাবি বিবেচনায় নিয়ে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে পেট্রোবাংলা।
বর্তমানে সিএনজি স্টেশনগুলোতে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকে।
কাফি