Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

রাজনীতি

খেলাফত যুব মজলিসের সমাবেশ শুরু

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিসের সমাবেশ শুরু হয়েছে। সংগঠনটির ১৫ বছর পূর্তিতে এই সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টায় বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে এই সমাবেশ শুরু হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সংগঠনের অনুসরীরা সমাবেশে অংশ নিয়েছেন। সমাবেশ স্থল এবং আশপাশে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সমাবেশে বক্তারা আওয়ামী লীগের সময়ে সংগঠনের নেতাদের প্রতি অবিচার, হয়রানি, জেল-জুলুমসহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয় তুলে ধরছেন। সেই সঙ্গে জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগকে উৎখাতের পেছনে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের অবদানের কথাও আলোচনা করছেন। বর্তমানে সমাবেশে আসা বিভিন্ন জেলার নেতারা বক্তব্য রাখছেন।

সমাবেশে কিশোরগঞ্জ থেকে আসা যুবক হাফেজ আলিফ মাহমুদ বলেন, আওয়ামী লীগের আমলে আমরা সভা-সমাবেশ করতে পারি নাই। আমাদেরকে বাধা দেওয়া হয়েছে, পদে পদে হয়রানি করা হয়েছে। এখন মুক্ত আকাশে সবাই স্বাধীনভাবে সাথী ভাইদের সঙ্গে এক হতে পারছি।

সমাবেশে আসা মুহায়মিনুল বলেন, আমরা স্বাধীন দেশে সমাবেশ করছি। আল্লামা মামুনুল হকের নেতৃত্বে আমরা সমগ্র বাংলাদেশ এক আছি। দেশকে নিয়ে যে কোনো অপশক্তি আমরা রুখে দিবো।

সমাবেশে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব ও যুব মজলিস সভাপতি মামুনুল হকসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য দেবেন। উল্লেখ্য ২০০৯ সালের ২৯ মে বাংলাদেশ খেলাফত যুব মজলিস যাত্রা শুরু করে।

শেয়ার করুন:-

রাজনীতি

সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছি: হাসনাত

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকেই হুমকি দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (৬ জুলাই) রাতে একটি জাতীয় দৈনিকের অনলাইন ভার্সনে ‘সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হলে তিনি এ মন্তব্য করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিন রাত ৯টা ৪০ মিনিটের দিকে ওই গণমাধ্যমের ফেসবুক পেজে শেয়ার করা প্রতিবেদনটির কমেন্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কমেন্টে হাসনাত লিখেছেন, ‘সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকেই হুমকি দিয়েছি।’

এর আগে রাত ৮টার দিকে রাজশাহী নগরীর রেলগেট এলাকা থেকে জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত এনসিপির পদযাত্রায় অংশ নেন তিনি।

সেখানে সাংবাদিকদের দিকেও নজর রাখা হচ্ছে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘আমরা সাংবাদিকদের দেখছি। আমরা সাংবাদিকদের ওপরে নজর রাখছি। এই সাংবাদিকেরাই জুলাই অভ্যুত্থানে আমাদেরকে সন্ত্রাসী আখ্যা দেওয়ার জন্য লেগেছিল।’

এ সময় তিনি বলেন, ‘খুনি হাসিনার পক্ষে বসুন্ধরা মিডিয়া যে ভূমিকা পালন করেছে, আমরা তা ভুলে যাইনি। বসুন্ধরা গ্রুপের সাংবাদিকরা আবারও নগ্নভাবে অপরাধের বৈধতা দিতে মাঠে নেমেছেন। তারা আরেকটি এক-এগারো ঘটানোর ষড়যন্ত্র করছেন। জনগণ তা কখনো বরদাশত করবে না।’

তিনি আরো বলেন, ‘দেশের মানুষের ভোটাধিকার ও ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে আনতে জুলাই আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই আন্দোলন চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জন না হওয়া পর্যন্ত চলবে।’

এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলার আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা দেখা দিচ্ছে। আপনাদেরকে সতর্ক থাকতে হবে। আমরা বেঁচে থাকতে আর বাসা থেকে কাউকে উঠিয়ে নিয়ে গুম হতে দেওয়া যাবে না। কোনো মায়ের বুক আর খালি হবে না। কোনো ইলিয়াস আর হারিয়ে যাবে না। কোনো দেশপ্রেমিক সাংবাদিককে বিদেশে থাকতে হবে না।’

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

আশুরা মুসলিমদের দ্বীন প্রতিষ্ঠার ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয়: ড. হেলাল

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

আশুরা মুসলমানদেরকে দ্বীন প্রতিষ্ঠার ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয় বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর ও জামায়াত মনোনীত ঢাকা- ৮ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (৬ জুলাই) বিকেলে মতিঝিলের বায়তুল আমান মসজিদে পবিত্র আশুরার গুরুত্ব ও তাৎপর্য শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। জামায়াতের ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মতিঝিল উত্তর থানার উদ্যোগে এ আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। এছাড়া মহানগরী মজলিসে শুরা সদস্য ও মতিঝিল উত্তর থানা আমীর শামসুল বারীর সভাপতিত্বে ও থানা সেক্রেটারি রবিউল ইসলামের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন থানার কর্মপরিষদ সদস্য হাফিজুল্লাহ খান, ইঞ্জিনিয়ার আলমগীর হোসেন আকাশ সহ থানার ওয়ার্ড সভাপতি-সেক্রেটারিবৃন্দ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, স্বৈরাচার ও জালেম শাসকের বিরুদ্ধে আশুরা এক ঐতিহাসিক বিপ্লবের দিন। আশুরা আমাদেরকে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে আপোষহীন প্রতিবাদের চেতনা ধারণ করে অন্যায় ও জুলুমের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর শিক্ষা দেয়। ১০ই মহররম শুধু মুসলমানদের জন্যই নয় বরং পূর্ববর্তী সকল উম্মতের কাছে ও একটি মর্যাদা পূর্ণদিন, যা ঐতিহাসিক অনেক ঘটনার স্বাক্ষ্য বহন করে।

তিনি বলেন, এই দিনেই আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পৃথিবী সৃষ্টিসহ ১০জন নবী ও রাসূলকে বিভিন্ন নিয়ামত দানও বিপদ-মুসিবত থেকে রক্ষা করে ছিলেন। ৬১হিজরীর এইদিনে অত্যাচারী শাসক ইয়াজিদের অন্যায়, অত্যাচার ও ইসলামের মুলনীতি লঙ্ঘনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে রাসূল (সা.) এর দৌহিত্র ইমাম হোসাইন (রা) স্ব-পরিবারে কারবালার ময়দানে শাহাদাত বরণ করেন। মূলত কারবালার লড়াই ছিল জালিম শাসকের বিরুদ্ধে মজলুমের লড়াই। ইমাম হুসাইন(রা.) স্ব-পরিবারে শাহাদতের মাধ্যমে দুনিয়াবাসীকে জানিয়ে গেছেন পার্থিব স্বার্থের কাছে কোনো মুমিন মাথানত করতে পারেনা। ফলে আশুরা প্রতিটি মুসলমানকে ত্যাগের মাধ্যমে দ্বীন প্রতিষ্ঠার কঠিন ময়দানে টিকে থাকার শিক্ষা দেয়। তাই আমাদের জাতীয় জীবনে সকল অন্যায় ও অবিচারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে আশুরার মহান শিক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা দেশে এমন এক ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম করতে চাই, যেখানে মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ থাকবে না। রাষ্ট্রই প্রত্যেক নাগরিকের সকল সমস্যার সমাধান করবে। রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রেই আইনের শাসন ও সামাজিক ন্যায়-বিচার নিশ্চিত হবে। আমরা তেমনি এক শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মূলত, আল্লাহর আইনই নির্ভূল। তাই দুনিয়ায় শান্তি ও আখেরাতে মুক্তির দেশে আল্লাহর আইন ও সৎলোকের শাসন প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প নেই। কারণ, মানুষের তৈরি বিধান দিয়ে মানুষের কল্যাণ কোন ভাবেই সম্ভব নয়। তিনি জুলাই বিপ্লবকে অর্থবহ করতে গণহত্যাকারীদের বিচার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানান। অন্যথায় ফ্যাসীবাদ নতুন রূপে ফিরে আসবে।

আলোচনা শেষে মুসলিম উম্মাহর জন্য শান্তি কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

হাসিনা টুপ করে ঢুকে পড়লে আম গাছে বেঁধে বিচার করবে মানুষ: আখতার

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

শেখ হাসিনা মাঝে মাঝে টুপ করে ঢুকে পড়তে চায়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ বলে, শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ঢুকুক তাকে ধরে আম গাছের সঙ্গে বেঁধে গণহত্যার বিচার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (০৬ জুলাই) দুপুরে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ চত্বরে আয়োজিত দেশব্যাপী জুলাই পদযাত্রার পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সীমান্তে ভারতের আগ্রাসনের বিষয়ে আখতার হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ওপর দীর্ঘ সময় ধরে এ আওয়ামী লীগ স্বৈরাচার নির্মম নির্যাতন করেছে। সেই নির্যাতনকে প্রশ্রয় দিয়ে দিল্লির সরকার সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জেও সীমান্তে মানুষদের গুলি করে হত্যা করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, দিল্লি না ঢাকা, এ স্লোগানটি সবচেয়ে বেশি ধারণ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ। এ এলাকার মানুষ এতটা সাহসী, বিএসএফ বন্দুক নিয়ে বাংলাদেশে ঢুকছে আপনারা কাস্তে নিয়ে ওদেরকে তাড়ায়ে দিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ নিজেদের মর্যাদা ও ঐতিহ্য নিয়ে বসবাস করবে। এতে ওই ভারত, আমেরিকা ও চীন কেউ আঙুল তুলে কথা বলার সাহস করবে না।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের মানুষ আঞ্চলিক বৈষম্যের শিকার উল্লেখ করে তিনি বলেন, আপনারা দীর্ঘদিন ধরে আঞ্চলিক বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছেন। রাজনৈতিক বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছেন। কিন্তু নতুন বাংলাদেশে আমরা আর কোনো রাজনৈতিক বৈষম্য দেখতে চাই না।

নতুন সংবিধান গঠনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, যে রক্ত, শ্রম ও জীবনের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, এই বাংলাদেশ আর পুরোনো কায়দায় চলতে পারে না। বাংলাদেশকে নতুন কাঠামোতে পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই একটি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে।

এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন, আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, এনসিপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসিফ মোস্তফা জামাল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মো. আলাউল হকসহ অন্যান্য নেতারা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

সীমান্তে অনেক বাহাদুরি হয়েছে দাদাদের, সেই দিন শেষ: নাহিদ

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, সীমান্তে বিএসএফ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে গ্রেনেড মারে, এখানে বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। আমরা এইসব আগ্রাসন আর মেনে নিব না। সীমান্তে অনেক বাহাদুরি হয়েছে দাদাদের, সেই বাহাদুরির দিন শেষ হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (৬ জুলাই) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের কলেজ চত্বর এলাকায় আয়োজিত পথসভায় তিনি এসব কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, ‘যদি আর কোনো সীমান্তে পাঁয়তারা করা হয়, সীমান্তে আগ্রাসন চালানো হয়, সীমান্তে আমার ভাইদের হত্যার চেষ্টা চালানো হয়, আমরা সীমান্তে লং মার্চ ঘোষণা করবো। আমাদের সীমান্ত আমরাই রক্ষা করবো।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এনসিপির আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘আমরা আজকে এখানে এসেছি, ৬৪ জেলায় আমরা যাচ্ছি দেশ গড়ার আহ্বান জানিয়ে, দেশ পুনর্গঠনের অনুরোধ জানিয়ে। এই দেশ আপনার দেশ, আমার দেশ, শহীদদের রক্তে রঞ্জিত দেশ।’

এ সময় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন বন্দোবস্তের মাধ্যমে জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের আত্মত্যাগের মর্যাদা নিশ্চিত করা হবে।’

এর আগে সকালে নওগাঁ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় এনসিপির গাড়িবহর। জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির ‘দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা’ আজ শুরু হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে। কর্মসূচির ষষ্ঠ দিনে জেলার শান্তিমোড় থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। এরপর নিমতলা-বড়ইন্দারা মোড় ও গাবতলা হয়ে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে গিয়ে শেষ হয় পদযাত্রা। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা। সবশেষে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দলটির গাড়িবহর।

এনসিপির কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ আরও অনেকে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

সংস্কারবিহীন তড়িঘড়ি নির্বাচনে গেলে আবারও গণঅভ্যুত্থান ঘটতে পারে: নুর

Published

on

গ্লোবাল ইসলামী

সংস্কার না করে তড়িঘড়ি করে নির্বাচনে গেলে দেশে আবারও গণঅভ্যুত্থান ঘটতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ রোববার জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য শীর্ষক জাতীয় সংলাপে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নুর বলেন, জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে নিরাপত্তাকে সুসংহত করা যেতে পারে। জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বারবার যেসব আলোচনায় আসছে, যেমন পার্বত্য চট্টগ্রাম। দেশ স্বাধীনের পর থেকে ওই অঞ্চলে অস্থিরতা দেখে আসছি। ৫০ বছরেও সেটার নিরসন করতে পারেনি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেশী কিংবা পররাষ্ট্রনীতিও পরিবর্তন হয়। সুতরাং আমাদের এখানে একমত হতে হবে, কোন কোন জায়গায় ঐক্য থাকবে।

নুর বলেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে কামব্যাক না করার প্রশ্নে সবাইকে পরিষ্কারভাবে অবস্থান নিতে হবে। অন্যথায় তারা কিন্তু বিদেশি শক্তির সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে দেশকে অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 minutes ago

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার সময় পরিবর্তন

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি পর্ষদ সভার সময় পরিবর্তন করেছে। আগামী ০৮ জুলাই বিকাল ৩টার পরিবর্তে বিকাল ৫টায় কোম্পানিটির...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার54 minutes ago

বসুন্ধরা পেপারে নতুন চেয়ারম্যান, এমডি নিয়োগ

পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কাগজ ও মুদ্রণ খাতের কোম্পানি বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদে নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। সেই সঙ্গে কোম্পানির...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্যাংক-পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ

পবিত্র আশুরা উপলক্ষ্যে আজ রবিবার (৬ জুলাই) ব্যাংক লেনদেন বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 days ago

বিদায়ী সপ্তাহে ব্লকে লেনদেনের শীর্ষে লাভেলো আইসক্রিম

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) পর্যন্ত দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া শীর্ষ দশ কোম্পানির...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে বার্জার পেইন্টস

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) শেয়ারবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) ব্যাংক হলিডের কারণে শেয়ারবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)...

গ্লোবাল ইসলামী গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 days ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে ব্র্যাক ব্যাংক

বিদায়ী সপ্তাহে (২৯ জুন-০৩ জুলাই) একদিন হলিডে থাকার কারণে পুঁজিবাজারে চার দিন লেনদেন হয়েছে। এসময় প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে...

Advertisement
AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০৩১  
গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 minutes ago

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার সময় পরিবর্তন

গ্লোবাল ইসলামী
আবহাওয়া14 minutes ago

দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক31 minutes ago

৩৫শ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার54 minutes ago

বসুন্ধরা পেপারে নতুন চেয়ারম্যান, এমডি নিয়োগ

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক1 hour ago

এবার ব্রিকস সম্মেলনে থাকছেন না পুতিন-শি জিনপিং

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইয়েমেনের তিনটি বন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা

গ্লোবাল ইসলামী
অর্থনীতি2 hours ago

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি-প্রবাসীদের সঙ্গে স্থানীয় বিও কমেছে ৪ হাজার

গ্লোবাল ইসলামী
সারাদেশ2 hours ago

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

গ্লোবাল ইসলামী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

দশম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

গ্লোবাল ইসলামী
রাজনীতি12 hours ago

সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছি: হাসনাত

গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 minutes ago

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার সময় পরিবর্তন

গ্লোবাল ইসলামী
আবহাওয়া14 minutes ago

দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক31 minutes ago

৩৫শ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার54 minutes ago

বসুন্ধরা পেপারে নতুন চেয়ারম্যান, এমডি নিয়োগ

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক1 hour ago

এবার ব্রিকস সম্মেলনে থাকছেন না পুতিন-শি জিনপিং

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইয়েমেনের তিনটি বন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা

গ্লোবাল ইসলামী
অর্থনীতি2 hours ago

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি-প্রবাসীদের সঙ্গে স্থানীয় বিও কমেছে ৪ হাজার

গ্লোবাল ইসলামী
সারাদেশ2 hours ago

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

গ্লোবাল ইসলামী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

দশম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

গ্লোবাল ইসলামী
রাজনীতি12 hours ago

সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছি: হাসনাত

গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার2 minutes ago

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভার সময় পরিবর্তন

গ্লোবাল ইসলামী
আবহাওয়া14 minutes ago

দুপুরের মধ্যে ৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক31 minutes ago

৩৫শ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

গ্লোবাল ইসলামী
পুঁজিবাজার54 minutes ago

বসুন্ধরা পেপারে নতুন চেয়ারম্যান, এমডি নিয়োগ

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক1 hour ago

এবার ব্রিকস সম্মেলনে থাকছেন না পুতিন-শি জিনপিং

গ্লোবাল ইসলামী
আন্তর্জাতিক2 hours ago

ইয়েমেনের তিনটি বন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা

গ্লোবাল ইসলামী
অর্থনীতি2 hours ago

পাঁচ কার্যদিবসে বিদেশি-প্রবাসীদের সঙ্গে স্থানীয় বিও কমেছে ৪ হাজার

গ্লোবাল ইসলামী
সারাদেশ2 hours ago

আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

গ্লোবাল ইসলামী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার11 hours ago

দশম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

গ্লোবাল ইসলামী
রাজনীতি12 hours ago

সাংবাদিকদের নয়, বসুন্ধরা মিডিয়াকে হুমকি দিয়েছি: হাসনাত