জাতীয়
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ইসির প্রস্তুতি
আগামী বছর বাড়িবাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এজন্য নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটকে (ইটিআই) আগাম প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে বলেছে সংস্থাটি।
ইসির অতিরিক্ত সচিব কেএম আলী নেওয়াজ ইতোমধ্যে নির্দেশনাটি ইটিআই মহাপরিচালক এসএম আসাদুজ্জামানকে পাঠিয়েছেন।
নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ শুরুর পূর্বেই প্রশিক্ষকদের প্রশিক্ষণসহ সকল প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হবে এবং তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজারদের জন্য নির্দেশিকা এবং তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজারদের প্রশিক্ষক নির্দেশিকা মুদ্রণের জন্য চূড়ান্ত করতে হবে।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রতি বছর ১ জানুয়ারি অনুযায়ী হালনাগাদ ভোটার তালিকা হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত ১৭ লাখ তথ্য আমাদের হাতে আছে, যেটা ১ জানুয়ারি ২০২৫ সালে আমরা সন্নিবেশ করবো এবং তারা নতুন ভোটার হিসেবে তালিকায় যুক্ত হবেন। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গেছে এই তথ্যটা পূর্ণাঙ্গ হয় না। কারণ অনেকেই অফিসে এসে নিবন্ধন সম্পন্ন করেন না। আনুমানিক ৪৫ লাখ হতে পারতো এই সংখ্যাটা। আমাদের হাতে যে ১৭ লাখ তথ্য আছে তার মধ্যে ১৩ লাখ আমরা ২০২২ সালে সংগ্রহ করেছিলাম। আর বাকি চার লাখ আমাদের বিভিন্ন অফিসে এসে এই বছরে নিবন্ধন করেছে। অর্থাৎ আমাদের ধারণা ২৭ থেকে ২৮ লাখ ভোটার, কম-বেশি হতে পারে, যারা কিন্তু ভোটার হওয়ার যোগ্য।
তিনি আরও বলেন, যারা বাদ পড়লেন আমরা চাই তারা ভোটার তালিকায় যুক্ত হোক৷ এজন্য বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের তথ্য সংগ্রহ করবো। এই বাদপড়া ভোটাররা ছাড়াও ২০২৫ সালে যারা ভোটার হবেন অর্থাৎ ২০২৬ সালের ১ জানুযারি যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য হবেন তাদের তথ্যও আমরা বাড়িবাড়ি গিয়ে সংগ্রহ করবো। আগামী বছর মার্চের পর থেকে এই কার্যক্রম হাতে নেওয়া হবে।
সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী, দেশে ভোটার রয়েছে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ১৬০ জন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে তদন্ত কমিটি
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে বৈঠকে বসেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের চলছে এই বৈঠক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনি সরকার গঠিত ৮ সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান। তার দপ্তরেই বৈঠক হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সচিবের একান্ত সচিব রাহাত বিন কুতুব। বৈঠকে কমিটির সব সদস্য উপস্থিত আছেন।
কোন কোন বিষয়ে সামনে রেখে তদন্ত করা হবে, সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দেয়ার জন্য কী কী কৌশল অবলম্বন করতে হবে এবং কমিটিতে আর কাউকে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন আছে কি না, এসব নির্ধারণে বৈঠকটি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
বৈঠক শেষে আজই তদন্ত কমিটি পুড়ে যাওয়া ভবন পরিদর্শন করবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
এর আগে গতকাল প্রথমে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন করলেও সন্ধ্যায় সেই কমিটি বাতিল করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনিকে প্রধান করে ৮ সদস্যের নতুন কমিটি গঠন করা হয়।
৮ সদস্যের এ তদন্ত কমিটিতে আরও রয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হামিদুর রহমান খান, বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক তানভীর মঞ্জুর, ঢাকা সেনানিবাসের কমান্ড্যান্ট সিএমটিডি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান রাসেল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. ইয়াসির আরাফাত খান, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ইয়াসির আরাফাত এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক।
কমিটিকে আগামী ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে কমিটি প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবে বলেও আশা করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ভয়াবহ আগুনে পুড়ে গেছে পাঁচটি মন্ত্রণালয়। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিটের টানা ৬ ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে সাত নম্বর ভবনে লাগা এই আগুন। তবে ভবনটিতে অবস্থিত স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু; ডাক ও টেলিযোগাযোগ; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র, কম্পিউটার ও আসবাব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
এছাড়া আগুন নেভানোর কাজ করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় নিহত হয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মো. সোহানুর জামান নামের একজন সদস্য।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
কক্সবাজারে মিজানুর রহমান আজহারীর মাহফিলে মানুষের ঢল
জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মিজানুর রহমান আজহারীর আসার খবরে কক্সবাজারের পেকুয়ায় মানুষের ঢল নেমেছে। আজ শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) পেকুয়ায় মরহুম মাওলানা শহিদ উল্লাহ স্মৃতি সংসদ ও সমাজ উন্নয়ন পরিষদের যৌথ উদ্যোগে এই মাহফিলে প্রধান বক্তা হিসেবে আলোচনা করার কথা রয়েছে তার।
তাফসির ময়দানস্থলে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে আয়োজক কমিটি ও প্রশাসন। জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক মিজানুর রহমান আজহারী আজ রাত ৮টার দিকে হেলিকপ্টারে চড়ে পেকুয়া আসার কথা রয়েছে এবং তিনি রাত ১০টায় আলোচনা করবেন।
পেকুয়া সমাজ উন্নয়ন পরিষদের প্রধান উপদেষ্টা নিয়ামত উল্লাহ নিজামী বলেন, আজহারী হুজুরসহ জনপ্রিয় ইসলামী আলোচকদের আগমনে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ঢল নেমেছে। মানুষ সামাল দিতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। তবে যৌথ বাহিনী আমাদের সহযোগিতা করছে। আজহারী হুজুর রাত ১০টায় আলোচনা করবেন।
মাহফিলে আসা ইরফানুল হাসান বলেন, আজহারী হুজুর দীর্ঘ ৫ বছর পর কক্সবাজারে আসছেন। হুজুরকে এতদিন মোবাইলে দেখেছি, বাস্তবে দেখতে এক দিন আগে থেকে পেকুয়ায় এসেছি।
আবদুল্লাহ আল সম্রাট বলেন, হুজুরকে দেখতে এসেছি। এত পরিমাণ মানুষ হয়েছে যে প্যান্ডেলে পর্যন্ত যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
পেকুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা বলেন, বৃহত্তর ঐতিহাসিক তাফসির মাহফিল ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এরই মধ্যে চকরিয়া-পেকুয়া সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো.রাকিব-উর রাজা মাহফিলের স্থান পরিদর্শন করেছেন। আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এক দিনব্যাপী ঐতিহাসিক তাফসিরুল কোরআন মাহফিল আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়েছে। প্রথম অধিবেশনে আলোচনা করছেন মনিরুল ইসলাম মজুমদার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সংস্কার ও নির্বাচন প্রস্তুতি একসঙ্গে চলবে: প্রধান উপদেষ্টা
সংস্কার বিষয়ে আমাদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ থাকা প্রয়োজন বিলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, সংস্কার বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকার কোনো বিকল্প নেই। সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একই সঙ্গে চলতে থাকবে। নির্বাচন প্রস্তুতির কাজ মূলত নির্বাচন কমিশনের।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর কৃষিবিদ ইন্সটিটিউশনে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ (এফবিএস) আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার, নির্বাচন শীর্ষক সংলাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমাদের এই কাঙ্ক্ষিত রূপান্তরের লক্ষ্য হবে সব ধরনের বৈষম্য অবসানের রাজনৈতিক আয়োজন নিশ্চিত করা। এদেশে গণতান্ত্রিক ও নাগরিক সমতাভিত্তিক একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা।
তিনি বলেন, সংস্কার ও নির্বাচনের প্রস্তুতি একইসঙ্গে চলবে। নির্বাচন আয়োজন করবে কমিশন। নির্বাচনের তারিখ না পাওয়া পর্যন্ত এই প্রক্রিয়ায় নাগরিকদের সময় দিতে হয় না, তবে সংস্কারের কাজে সব নাগরিককে অংশ নিতে হয়।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ নির্মাণ ছাড়া জুলাইয়ের শহীদদের আত্মদান অর্থবহ হতে পারে না। ফ্যাসিবাদ বাংলাদেশকে আদর্শভিত্তিক সব রকমের লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত করে গভীর অন্ধকারের দিকে আমাদেরকে নিয়ে গিয়েছিল। আমরা আবার প্রিয় বাংলাদেশকে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের পথে ফেরানোর লক্ষ্যে কাজ করছি। ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের পক্ষ থেকে আপনাদের এই জাতীয় সংলাপ আমাদেরকে আমাদের নতুন কক্ষপথ রচনা এবং তার যথাযথ স্থাপনে বিশেষভাবে সাহায্য করবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নববর্ষে আতশবাজি-পটকা ফোটানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে থার্টি ফার্স্ট নাইটে জনস্বাস্থ্য ও জীববৈচিত্র্যের জন্য ক্ষতিকর এ ধরনের বিধিবহির্ভূত কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার নির্দেশ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, থার্টি ফার্স্ট নাইটে দেশব্যাপী আতশবাজি ও পটকা ফোটানো হয়ে থাকে, যা বিদ্যমান শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে। ইতোপূর্বে থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজির শব্দে ভয় পেয়ে হৃদরোগে ভুগতে থাকা এক শিশুর মৃত্যু হয় বলে খবরে প্রকাশিত হয়েছে।
এছাড়াও অতিরিক্ত শব্দের কারণে শ্রবণশক্তি ও স্মরণশক্তি হ্রাস, ঘুমের ব্যাঘাত, দুশ্চিন্তা, উগ্রতা, উচ্চ রক্তচাপ, কান ভোঁ ভোঁ করা, মাথা ঘোরা, হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়া, মানসিক অস্থিরতা, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াসহ মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে বলে জানানো হয়।
শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা, ২০০৬-এর ৭ বিধি লঙ্ঘন করে অননুমোদিতভাবে ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে থার্টি ফার্স্ট নাইট উদযাপনের সময় আতশবাজি ও পটকা ফোটালে তা বিধিমালার ১৮ বিধি অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
এ আইনের ব্যত্যয় হলে বা ভঙ্গ করলে প্রথম অপরাধের জন্য অনধিক এক মাস কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড এবং পরবর্তী অপরাধের জন্য অনধিক ছয় মাস কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড প্রদানের বিধান রয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আইন-আদালত
ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্সে নজরুল ইসলাম
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার এস এন মো. নজরুল ইসলামকে ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স বিভাগের অতিরিক্ত কমিশনার হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই পদায়ন করা হয়।
ডিএমপি থেকে সদ্য বদলি হওয়া মো. ইসরাইল হাওলাদারের স্থলাভিষিক্ত হবেন এস এন মো. নজরুল ইসলাম।
ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স গুরুত্বপূর্ণ একটি বিভাগ। এই বিভাগের অধীনে ঢাকার ৫০টি থানার সামগ্রিক অপরাধের চিত্রসহ জিডি ও মামলা নজরদারি করা হয়।
এস এন মো. নজরুল ইসলাম ১৯৯৮ সালে ১৭তম বিসিএসের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। তিনি গত ২৪ সেপ্টেম্বর ডিআইজি পদে সিআইডিতে যোগদান করেন।
তিনি সিআইডি, এসবি ও জেলা পুলিশসহ পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এর আগে ১৮ ডিসেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ পুলিশ-১ শাখা থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে ডিএমপির ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্সের দায়িত্বে থাকা মো. ইসরাইল হাওলাদারকে শিল্পাঞ্চল পুলিশে বদলি করা হয়।