রাজধানী
বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
কেনাকাটাসহ দৈনন্দিন নানা কাজে রাজধানীতে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও যেতে হয়। কিন্তু পরিকল্পনা করে বাসা থেকে বের হলেও অনেক সময় পড়তে হয় বিপত্তিতে। কোথাও জরুরি কোনো কাজে গিয়ে দেখলেন সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন পড়তে হয় বিড়ম্বনায়; বরং নষ্ট হয় মূল্যবান সময়।
তাই পরিকল্পনা অনুযায়ী বাইরে বের হওয়ার আগে আসুন জেনে নেওয়া যাক বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট বন্ধ।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে
মোহাম্মদপুর, আদাবর, শ্যামলী, গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, আসাদগেট, ইস্কাটন, মগবাজার, বেইলি রোড, সিদ্ধেশ্বরী, মালিবাগের একাংশ, শাহজাহানপুর, শান্তিনগর, শহীদবাগ, শান্তিবাগ, ফকিরাপুল, পল্টন, মতিঝিল, টিকাটুলী, আরামবাগ, কাকরাইল, বিজয়নগর, সেগুনবাগিচা, হাইকোর্ট ভবন এলাকা, রমনা শিশুপার্ক।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
মোহাম্মদপুর টাউন হল- মার্কেট, কৃষি মার্কেট, আড়ং, বিআরটিসি মার্কেট, শ্যামলী হল মার্কেট, মুক্তিযোদ্ধা সুপারমার্কেট, মাজার কো-অপারেটিভ মার্কেট, মুক্ত বাংলা শপিং কমপ্লেক্স, শাহ্ আলী সুপারমার্কেট, মিরপুর স্টেডিয়াম মার্কেট, মৌচাক মার্কেট, আনারকলি মার্কেট, ফরচুন শপিংমল, আয়েশা শপিং কমপ্লেক্স, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটি, কনকর্ড টুইন টাওয়ার, ইস্টার্ন প্লাস, সিটি হার্ট, জোনাকি সুপার মার্কেট, গাজী ভবন, পল্টন সুপার মার্কেট, স্টেডিয়াম মার্কেট-১ ও ২, গুলিস্তান কমপ্লেক্স, রমনা ভবন, খদ্দর মার্কেট, পীর ইয়ামেনি মার্কেট, বায়তুল মোকাররম মার্কেট, সাকুরা মার্কেট।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
কেনাকাটাসহ নানা প্রয়োজনে রাজধানীবাসীকে প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও যেতে হয়। কিন্তু গিয়ে দেখলেন, সেখানকার কার্যক্রম বন্ধ, তখন বিড়ম্বনা হয় সঙ্গী। তাই শপিং বা কেনাকাটার জন্য কোনো মার্কেটে যাওয়ার আগে দেখে নিন শনিবার (২৫ জানুয়ারি) রাজধানীর কোন কোন এলাকার মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ থাকবে।
বন্ধ থাকবে যেসব এলাকার দোকান
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেন্ডারিয়া, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, দয়াগঞ্জ, ওয়ারী, স্বামীবাগ, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, বংশাল, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শাঁখারী বাজার।
বন্ধ থাকবে যেসব মার্কেট
ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, নয়াবাজার, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, বাবুবাজার, শারিফ ম্যানসন ও আজিমপুর সুপার মার্কেট।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আবহাওয়া
ঢাকার ৬ এলাকার বাতাস ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ আজ
বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় আজ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে ২৬৯ স্কোর নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। এদিন ঢাকার ৬ এলাকায় বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে রয়েছে। শনিবার সকাল সোয়া ৯টায় বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের সূচক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূচকে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম ২.৫) এর পরিমাণ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মানদণ্ডের চেয়ে প্রায় ৩৮.৮ গুণ বেশি রয়েছে। এসময় ঢাকার গোঁড়ান (৪০০), মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং (৩৬৪), ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এলাকা (৩৪৬), তেজগাঁওয়ের শান্তা টাওয়ার এলাকা (৩৪৫), গুলশান লেক পার্ক (৩৩০) ও সাভারের হেমায়েতপুর (৩১২) এলাকায় বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়া মহাখালীর আইসিডিডিআরবি এলাকা (২৯০), পশ্চিম নাখালপাড়া সড়ক (২৮২), গুলশানের গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এলাকা (২৮০) এবং কল্যাণপুর (২৬৯) এলাকায় বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বের শহরগুলোর তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর।
৪৬৩ একিউআই স্কোর নিয়ে শহরটির বাতাসের মান ঝুঁকিপূর্ণ। তালিকায় দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা (২৬৯), ভারতের শহর কলকাতা (২৬৫), মঙ্গোলিয়ার উলানবাটর (২১০) এলাকায় বাতাসের মান ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে।
আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান।
সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
রাজধানীতে গ্যাসের জন্য হাহাকার, শিগগিরই কাটছে না সংকট
চরম গ্যাস সংকটে রাজধানীবাসী। গত কয়েকদিনে বাসাবাড়িতে গ্যাসের এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। চুলা না জ্বলায় রান্না করতে না পেরে বিকল্প উপায় খুঁজতে হচ্ছে। সংকট বেড়েছে সিএনজি স্টেশনগুলোতেও। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করেও সিলিন্ডার ভরছে না যানবাহনের। তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ জানায়, চাহিদামতো সরবরাহ না পাওয়ায় শিগগিরই সংকট কাটছে না।
প্রতিবছর শীত এলেই মিরপুর, বাসাবো, রামপুরাসহ ঢাকার আশপাশের এলাকার গ্যাসের সংকট তীব্র সংকট দেখা দেয়। কখনও ভোরে আবার কখনও গভীর রাতে গ্যাস আসে। তা-ও তা স্থায়ী হয় ঘণ্টাখানেক। এজন্য প্রতিমাসে গ্যাস বিল দেওয়াসহ বিকল্প জ্বালানির জন্য গুনতে হচ্ছে বাড়তি টাকা।
রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারের বাসিন্দা সাহরিনা সুলতানা। স্বামী আর তিন সন্তানের পরিবার। প্রতিদিন দুপুরের জন্য রান্না করার কথা থাকলেও সেই রান্নার জন্য গ্যাসের অপেক্ষায় থাকতে হয় মাঝ রাত পর্যন্ত।
সাহরিনা সুলতানার মতো ভোগান্তির শিকার রাজধানীর খিলগাঁও, বনশ্রী, রামপুরা, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি, যাত্রাবাড়ী, মহাখালী, উত্তরাসহ বেশির ভাগ এলাকার মানুষ।
শুধু বাসা-বাড়িতেই নয়। গ্যাস সংকটের কারণে পাম্পগুলোতেও চাপ কম। ফলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় পার হচ্ছে পাম্পগুলোতে। ভাটা পড়েছে উপার্জনে।
সিএনজি চালিত যানবাহন চালকরা জানান, এভাবে চলতে থাকলে গাড়ি চালানোই কঠিন হয়ে যাবে।
গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থা তিতাস জানায়, রাজধানীতে তাদের প্রতিদিনের চাহিদা সাড়ে ১৯ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। অথচ পাওয়া যাচ্ছে সাড়ে ১৫ হাজার মিলিয়ন ঘনফুট।
পেট্রোবাংলার তথ্য অনুযায়ী, উৎপাদনের শীর্ষে থাকা বিবিয়ানা গ্যাস ক্ষেত্র থেকে দুই বছর আগেও দিনে ১৩০ কোটি ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যেতো, এখন পাওয়া যায় ৯৮ কোটি ঘনফুট।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উৎপাদন না বাড়ালে ভবিষ্যতে গ্যাস সংকট আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
শনিবার বন্ধ থাকবে রাজধানীর যেসব মার্কেট
নানা প্রয়োজনে মানুষ দোকানপাট ও মার্কেটে যায়। কিন্তু তীব্র যানজট পেরিয়ে গিয়ে যদি দেখতে পায় সব দোকানপাট বন্ধ, তাহলে বিফলে যাবে সব। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক শনিবার রাজধানীর কোন কোন এলাকায় দোকানপাট ও মার্কেট বন্ধ থাকবে।
যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে
শ্যামবাজার, বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজারীবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারি বাজার, চানখারপুল।
যেসব মার্কেট বন্ধ থাকবে
ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট, আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠবাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তান বাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাটরা, বড় কাটরা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানশন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
রাজধানী
হাজারীবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে
রাজধানীর হাজারীবাগ বাজারে একটি ট্যানারি গোডাউনে লাগা আগুন ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিটের তিন ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে এ দিন দুপুর ২টার দিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহজাহান শিকদার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার লিমা খানম বলেন, শুক্রবার দুপুরে হাজারীবাগ বাজারে একটি ট্যানারির গোডাউনের সাত তলা ভবনের ৫ তলায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ধাপে ধাপে ১২টি ইউনিট পাঠানো হয়।
প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, যেহেতু এটি লেদার গোডাউন তাই সেখানে কেমিক্যাল এর উপস্থিতি থাকতে পারে। তবে এই বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের এ কর্মকর্তা।