জাতীয়
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা-জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে ৩০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে সংস্থাটির ঊর্ধ্বতন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রকল্পে ৮০ হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানে পাঁচ সদস্যের টিম গঠন করেছিল দুদক। ওই টিমকেই বাজারের অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে কমিশন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ঘুস ও দুর্নীতির অভিযোগে একটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা সম্প্রতি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের বিষয়ে একটি প্রাথমিক তদন্ত করে। ২০১৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বনাম রিজভী আহমেদ মামলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম প্রথম নজরে আসে। ওই গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে সজীব ওয়াজেদ জয়ের গুরুতর আর্থিক কেলেঙ্কারির বিষয়টি উন্মোচিত হয়।
গ্লোবাল ডিফেন্স কর্প নামের একটি ওয়েবসাইটে গত ১৭ আগস্ট প্রকাশিত প্রতিবেদনে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প থেকে হাসিনা পরিবারের ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার আত্মসাতের কথা বলা হয়। সেখানেও উঠে আসে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নাম।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জলবায়ু পরিবর্তনে ৩৩ মিলিয়ন শিশুর শিক্ষা ব্যাহত: ইউনিসেফ
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে ৩৩ মিলিয়ন শিশুর শিক্ষাজীবনে বিঘ্ন ঘটেছে বলে জানিয়েছে ইউনিসেফ। শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, তীব্র গরম, ঘূর্ণিঝড়, বন্যা এবং অন্যান্য চরম আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একাধিকবার স্কুল বন্ধ হয়। ফলে বিশ্বজুড়ে ২০২৪ সালে ৭৭টি দেশে অন্তত ২৪৭ মিলিয়ন শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় বিঘ্ন ঘটে। তবে সবচেয়ে দক্ষিণ এশিয়ার অঞ্চলগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে ইউনিসেফের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।
বাংলাদেশের বিষয়ে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের এপ্রিল এবং মে মাসে দেশব্যাপী তীব্র গরমের কারণে শিশুদের ডিহাইড্রেশন ও হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়, যার ফলে সারাদেশে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত স্কুল বন্ধ রাখতে হয়। এরপর ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’-এর আঘাত এবং জুন মাসে ভয়াবহ বন্যা আরও একাধিকবার স্কুল কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটায়। এই বন্যায় সারাদেশে ১.৮৪ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যার মধ্যে ৭ মিলিয়ন শিশু ছিল বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, বন্যায় সিলেট জেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেখানে ভয়াবহ বন্যা অবকাঠামো ধ্বংস করে দেয়, যার ফলে ৬ লাখেরও বেশি শিক্ষার্থী শিক্ষা কার্যক্রম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। ইউনিসেফ বাংলাদেশের প্রাক্কলন অনুযায়ী, সিলেটের শিশুরা মোট ৮ সপ্তাহের স্কুল কার্যক্রম থেকে সরে পড়ে। অন্যদিকে খুলনা, চট্টগ্রাম ও রংপুরের কিছু অঞ্চলেও জলবায়ুজনিত কারণে বারবার স্কুল বন্ধ থাকার ফলে প্রতিটি এলাকায় ৬ সপ্তাহের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
জলবায়ু সংকটের কারণে চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি বাড়ছে, যা বাংলাদেশের শিশুদের শিক্ষাজীবনে সরাসরি প্রভাব ফেলছে এবং তাদের শিক্ষার অধিকার কেড়ে নিচ্ছে, বলেছেন ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি রানা ফ্লাওয়ার্স।
তিনি আরও বলেন, তীব্র তাপমাত্রা ও অন্যান্য জলবায়ুজনিত বিপর্যয় শুধু স্কুলের ক্ষতি করে না বরং শিক্ষার্থীদের মনোযোগ, স্মরণশক্তি, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপরও প্রভাব ফেলে। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকলে বিশেষ করে কিশোরী মেয়েদের ক্ষেত্রে ঝরে পড়ার হার বেড়ে যায় এবং পরিবারগুলো অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলায় তাদের বিয়ে দিয়ে দেয়।
ইউনিসেফের শিশু জলবায়ু ঝুঁকি সূচক অনুযায়ী, বাংলাদেশি শিশুরা বিশ্বে জলবায়ু ও পরিবেশগত বিপর্যয়ের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপন্ন অবস্থায় রয়েছে। এই দুর্যোগগুলো দেশের শিক্ষাগত দারিদ্র্যর ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে। যেখানে প্রতি দুই শিশুর একজন তাদের শ্রেণি অনুযায়ী পড়তে পারে না এবং দুই-তৃতীয়াংশ শিশু প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার পরও মৌলিক গণনা করতে পারে না। পাশাপাশি দেশ শিশু বিয়ে সংক্রান্ত বিশ্বে শীর্ষ ১০টি দেশের মধ্যে রয়েছে, যা মেয়েদের পড়াশোনায় বাধা সৃষ্টি করে।
প্রতিবেদনটি আরও জানায়, দেশের স্কুল এবং শিক্ষা ব্যবস্থা চরম আবহাওয়া পরিস্থিতি থেকে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা দিতে পর্যাপ্ত প্রস্তুত নয়।
এছাড়াও শিক্ষা খাতে জলবায়ু-কেন্দ্রিক আর্থিক বিনিয়োগের হারও অত্যন্ত কম বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
আন্দোলনে আহত ৭ জনকে সিঙ্গাপুরে পাঠালো সরকার
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জুলাই আন্দোলনে আহত ৭ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হয়েছে।
শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ৮টায় বাংলাদেশ বিমানের বিজি ০৫৮৪ ফ্লাইটে করে তারা রওয়ানা দেন। সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল আই সেন্টারে যাচ্ছেন তারা।
এর আগে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তারা। এই ৭ জন হলেন আব্দুল্লাহ আল বাকী, আকতার হোসেন, মো. ইয়ামিন, ফয়েজ আহমেদ, মিনহাজুল ইসলাম শুভ, মোহাম্মদ রমজান ও সালমান বিন শোয়াইব।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ আন্দোলনের প্রশংসায় আল গোর
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর কার্বন নিঃসরণ, সম্পদের কেন্দ্রীকরণ, দারিদ্র্য এবং বেকারত্ব দূরীকরণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্যোগে চালু হওয়া বিশ্বব্যাপী ‘থ্রি জিরো’ আন্দোলনের প্রশংসা করেছেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের পাহাড়ি শহর দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনের ফাঁকে আল গোর অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই সময় তিনি ‘থ্রি জিরো’ আন্দোলনের প্রশংসা করেন।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় জলবায়ু কর্মী হিসেবে পরিচিত আল গোর। তিনি বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গৃহীত সংস্কার কর্মসূচিকে সমর্থন করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ এ তথ্য জানান।
সাক্ষাৎকালে উভয় নেতা জুলাই বিপ্লব, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়নের ক্ষতিকর প্রভাব হ্রাস, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গৃহীত সংস্কার কর্মসূচি এবং নির্বাচন ও ভূরাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচি এবং একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে সমর্থন করার কথা জানান।
অধ্যাপক ইউনূস তাকে জুলাই অভ্যুত্থানের সময় আঁকা গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্রের ওপর ভিত্তি করে রচিত শিল্পকর্ম সংকলন ‘দ্য আর্ট অফ ট্রায়াম্ফ’ বইটি উপহার দেন।
আল গোর শিল্পকর্ম সংকলনের বই এবং বাংলাদেশের তরুণদের বিপ্লবী চেতনাকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘আমি বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠা মনোযোগ দিয়ে দেখেছি।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
জাহাঙ্গীর গেট থেকে বিজয় সরণি হয়ে ডানে যাওয়া বন্ধ
সেনানিবাসের জাহাঙ্গীর গেট থেকে বিজয় সরণি মোড়ে আসা যানবাহন ডানে মোড় নিতে পারবে না। এসব যানবাহন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের প্রবেশ গেটের আগে ডানে মোড় নিয়ে আগারগাঁও লিংক রোডে উঠবে এবং বিআইসিসি মোড় অথবা আগারগাঁও ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে।
ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী স্বাক্ষরিত এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ডিএমপি বলছে, বিজয় সরণি হয়ে খেজুর বাগান, সংসদ ভবন, ধানমণ্ডি, মোহাম্মদপুর বা ওই দিকের অন্যান্য গন্তব্যে যারা যাবেন তাদেরকে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের সামনে ডানে মোড় নিয়ে আগারগাঁও লিংক রোড ধরতে হবে। পরে সেখান থেকে বিআইসিসি মোড় অথবা আগারগাঁও ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে।
এর আগে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর মাথায় সংসদ ভবনের আড়ং সিগন্যালেও আসাদগেট থেকে ধানমণ্ডি-কলাবাগানমুখী যানবাহনগুলোকে সোজা যাওয়ার বদলে বায়ে মোড় নিয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ হয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়।
পরে মহাখালী-সাতরাস্তা সড়কে লিংক রোডের মোড়ে তেজগাঁওয়ে লাভ রোডের সিগন্যালেও (শহীদ তাজউদ্দিন সড়ক) একদিক বন্ধ করে যানবাহনগুলোকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ডিএমপির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও তেজগাঁও শিল্পাঞ্চলের শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ অ্যাভিনিউসহ বিভিন্ন স্থানে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণের ফলে যানজট কমেছে।
এরই ধারাবাহিকতায় বিজয় সরণি ক্রসিংয়ের চারপাশের রাস্তায় তৈরি হওয়া যানজট কমাতে ডিএমপি আগামী শনিবার থেকে বিশেষ এ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে ডিএমপি।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশে সংস্কারে সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের সমর্থন
বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের দাভোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ সমর্থনের কথা জানান তিনি।
তারা জুলাইয়ের গণআন্দোলন, জলবায়ু পরিবর্তন ও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব কমানোর উপায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ, নির্বাচন এবং ভূরাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন।
বিশ্বখ্যাত জলবায়ু পরিবর্তন কর্মী সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম, দেশের প্রতিষ্ঠানসমূহ পুনর্গঠন এবং সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণের প্রতি তার সমর্থন জানান।
তিনি দারিদ্র্য, বেকারত্ব, সম্পদ কেন্দ্রীকরণ এবং কার্বন নিঃসরণ মোকাবিলায় অধ্যাপক ইউনূসের বৈশ্বিক ‘থ্রি জিরো’ আন্দোলনেরও প্রশংসা করেন।
অধ্যাপক ইউনূস তাকে ‘দ্য আর্ট অব ট্রায়াম্ফ’ বইয়ের একটি কপি উপহার দেন যেখানে জুলাইয়ের গণআন্দোলনের সময় আঁকা দেয়ালচিত্র ও গ্রাফিতি তুলে ধরা হয়েছে।
আল গোর বইটিকে ‘অসাধারণ’ বলে অভিহিত করেন এবং বাংলাদেশের তরুণদের বিপ্লবী চেতনার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, আমি বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠা গভীর মনোযোগ দিয়ে দেখেছি।