Connect with us

জাতীয়

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ড. ইউনুসের ঐতিহাসিক ভাষণ

Published

on

আইসিবি

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান এবং ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস মিশরের রাজধানী কায়রোতে অবস্থিত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বিশেষ ভাষণ দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) ১১তম ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনের একটি বিশেষ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার পর কায়রোর আল-আজহার ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে ভাষণ দেন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. সালামা দাউদ, উপ-উপাচার্য ড. মাহমুদ সিদ্দিক, বিভিন্ন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের এক বিশাল অংশ।

ড. ইউনুস আল আযহারের প্রতি তাঁর গভীর শ্রদ্ধা এবং এই ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের সাথে থাকার আনন্দ প্রকাশ করে বলেন,আল আজহারের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠানে আসা আমার জন্য বিশাল সম্মানের। আমি যতবারই মিশরে আসি, দূর থেকে আল আজহারের দিকে তাকাই। আজ এখানে এসে কথা বলার সুযোগ পাওয়া আমার জীবনের এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।

আল আজহারের বিশাল শিক্ষার্থীবহর এবং এর বিশ্বব্যাপী ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা যারা এখানে পড়ছেন, তাদের জন্য এটি একটি বিরল সুযোগ। এখানকার শিক্ষা আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রসারিত করবে এবং আপনাদের মানবতার বৃহত্তর কল্যাণে অবদান রাখতে সাহায্য করবে।

ড. ইউনুস তাঁর শৈশবের স্মৃতিচারণ করে বলেন,আমার বাবা আমাদের বলতেন যে আল আজহার শুধুমাত্র প্রাচ্যের একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়; বরং এটি বিশ্বময় জ্ঞানচর্চার একটি বিশ্বস্ত কেন্দ্র। অতীতকাল থেকে আমাদের অঞ্চল থেকে শত শত শিক্ষার্থীরা এই প্রতিষ্ঠানে জ্ঞান অর্জনের জন্য এসেছেন।

তিনি আরও বলেন, আল আজহার ইসলামের মূল শিক্ষার প্রতিনিধিত্ব করে। এটি আলোকবর্তিাক, সহমর্মিতা, সম্প্রীতি, সহনশীলতা এবং অন্তর্ভুক্তির এক অনন্য দৃষ্টান্ত, যা শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য নয়, সমগ্র মানবতার জন্য প্রাসঙ্গিক।

ড. ইউনুস আল আজহারকে একটি মেলবন্ধন হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এটি বিভিন্ন ইসলামী মতাদর্শের মিলনস্থল। এখানে হানাফি, মালিকি, শাফি এবং হাম্বলি মতবাদসহ ইসলামে স্বীকৃত বিভিন্ন ধারার চিন্তাধারা সমানভাবে সমাদৃত। ইসলামের প্রাথমিক যুগে যে মূল্যবোধ মানুষকে আকৃষ্ট করেছিল, আল আজহার এখনও তা ধারণ করে আছে।

তিনি আরও বলেন, আল আজহার শুধু ধর্মীয় জ্ঞানচর্চার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি বিজ্ঞান এবং নৈতিকতার ক্ষেত্রেও মানুষের মধ্যে অনুসন্ধিৎসার অনুপ্রেরণা জাগিয়ে তোলে।

বাংলাদেশে আল আজহারের প্রভাব
বাংলাদেশে আল আজহারের প্রভাব উল্লেখ ড. ইউনুস  করে বলেন,  আল আযহারের প্রভাব বাংলাদেশের ইতিহাসে সুদূরপ্রসারী। এই প্রতিষ্ঠানের গ্রাজুয়েট বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা আমাদের দেশে সুফিবাদ প্রসার ঘটিয়েছেন, যা আমাদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। আজও আল আযহারের পণ্ডিতদের মতামত আমাদের দেশে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে বিবেচিত হয় এবং এটি আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

দারিদ্র্য বিমোচনে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান
ড. ইউনুস তাঁর বক্তব্যে  ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পের আওতায় কীভাবে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই এবং আপন দেশে টেকসই মানবিক সাহায্যের ব্যবস্থা করতে গিয়ে উল্লেখ করে বলেন, ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শুধুমাত্র বড় বিনিয়োগকারীদের জন্য সীমাবদ্ধ না রেখে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে সহজ শর্তে ঋণ প্রদানে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। সৃজনশীল চিন্তাভাবনা এবং নতুন সমাধানের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্যে তরুণদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বলেন, দারিদ্রতা বিমোচন ও মানুষকে সাহায্য করার এ মহান দায়িত্ব তরুণদেরই বহন করতে হবে।

ইসলামী মূল্যবোধের আলোকে নতুন বিশ্বব্যবস্থা গঠনের আহ্বান
ইসলামী  মূল্যবোধের আলোকে নতুন বিশকবব্যবস্থা গঠনের গুরুত্ব তুলে ধরে ড. ইউনুস বলেন, ইসলামের মূল্যবোধ ও নীতির আলোকে এই পৃথিবীতে আমাদের একটি নতুন অবস্থান গ্রহণের সময় এসেছে। বিশ্ববাসীর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে সম্প্রীতি বজায় রেখে আমাদের আবারও সক্রিয়ভাবে যুক্ত হওয়া প্রয়োজন। আমি আশা করি, আল আযহার আমাদের সমাজে সেই প্রয়োজনীয় পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেবে। এই প্রতিষ্ঠানের জ্ঞান বিজ্ঞান,  নৈতিকতার এবং আধ্যাত্মিকতার সর্বজনীন বার্তা শুধু বিশ্বব্যাপী মুসলমানদেরই নয়, বরং সমগ্র মানবতাকেই একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও সুসংগঠিত সভ্যতা গ্রহণে অনুপ্রাণিত করতে পারে।

তিনি জোর দিয়ে বলেন, আমরা এমন একটি সময়ে বাস করছি, যখন মানব প্রচেষ্টা অবশ্যই ন্যায়বিচার, অংশগ্রহণ মূলক একটি ন্যায়সঙ্গত বৈশ্বিক ব্যবস্থার সন্ধানের দিকে নিবদ্ধ হতে হবে। এই ব্যবস্থা মানবিক সহানুভূতির চেতনা সর্বাগ্রে রাখবে, যেখানে প্রতিশোধ, অবিচার এবং সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গির জন্য কোনো স্থান থাকবে না।

গাজায় চলমান হত্যাযজ্ঞের প্রসঙ্গে ড. ইউনুস গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, গত ১৪ মাসে ৪৫,০০০-এর বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যর্থতার একটি নির্মম উদাহরণ। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ফিলিস্তিনিদের জন্য একটি ন্যায়সংগত সমাধান খুঁজে বের করতে হবে।

ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ আহ্বান
ড. ইউনুসের আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদত্ত ঐতিহাসিক বক্তৃতায় ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণ প্রসঙ্গও গুরুত্বসহকারে উঠে এসেছে। ইসলামী বিশ্বের শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিকীকরণের ওপর জোর দিয়ে বলেন, আমাদের শিক্ষাবিদ এবং গবেষকদেরকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিপ্লবে নেতৃত্ব দিতে হবে। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা এবং বিশ্বজুড়ে জ্ঞানচর্চার সাথে সক্রিয় অংশগ্রহণ করা অপরিহার্য।

আমাদের মানবিক মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি ন্যায়ভিত্তিক, শান্তিপূর্ণ এবং টেকসই বিশ্ব গড়তে একসাথে কাজ করতে হবে বলে গভীর আহ্বানের মাধ্যমে দিয়ে ড. ইউনুস তাঁর ঐতিহাসিক এই বক্তৃতা শেষ করেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

বাংলাদেশে ইসলামী চরমপন্থার উত্থান হবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে প্রধান উপদেষ্টা

Published

on

আইসিবি

বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি উল্লেখ করে বলেন, ধর্মের বিষয়ে বাংলাদেশের তরুণরা খুবই পক্ষপাতহীন। তরুণরা দেশকে নতুন করে গড়তে চান।

প্রভাবশালী ব্রিটিশ সাময়িকী দ্য ইকোনমিস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ড. ইউনূস। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) ওই সাক্ষাৎকারের ভিডিও ইকোনমিস্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ নির্বাচিত হয়েছে। সবচেয়ে সুখী বা ধনী হিসেবে নয়, বরং গত ১২ মাসে কোন দেশ সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে, সেই বিচারে বাংলাদেশকে বর্ষসেরা হিসেবে বেছে নেওয়া হয়।

বাংলাদেশকে বর্ষসেরা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং বাংলাদেশে নতুন যাত্রা শুরুর বিষয়কে গুরুত্ব দিয়েছে ইকোনমিস্ট।

বাংলাদেশ বর্ষসেরা দেশের খেতাব পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকার নেন ইকোনমিস্টের বিদেশবিষয়ক সম্পাদক প্যাট্রিক ফোলিস।

শুরুতে তিনি বাংলাদেশ ইকোনমিস্টের বর্ষসেরা দেশ হওয়ায় ড. ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়ে এ বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চান।

জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, অত্যন্ত গর্বিত। সত্যিকার অর্থেই আমরা বড় একটি পরিবর্তন ঘটিয়েছি। ছাত্রদের কারণেই অভ্যুত্থান ঘটেছে। তখন থেকে আমরা বলছি, একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই।’

প্যাট্রিক ফোলিস জানতে চান, বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা ফিরে আসার কিছু ঝুঁকি রয়েছে বলে সতর্ক করেছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের কর্মকর্তারা। বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন? জবাবে ড. ইউনূস আশ্বস্ত করে বলেন, বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে না। দেশের তরুণরা খুবই উদ্যমী। ধর্মের বিষয়ে তারা খুবই পক্ষপাতহীন। এই তরুণরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে চান।

তরুণরা কতটা শক্তিশালী, সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থান এর একটি উদাহরণ উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আসুন, আমরা তরুণদের ওপর মনোযোগ দিই, বিশেষ করে তরুণীদের ওপর। বাংলাদেশের অভ্যুত্থানে তরুণীরা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। দেশের যে কোনো তরুণের মতো তারা (অভ্যুত্থানে) সামনের কাতারে ছিলেন। আমাদের তরুণ-তরুণীদের ওপর মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং তাদের স্বপ্নগুলো যেন পূরণ হয়, তা নিশ্চিত করা উচিত।’

যোগ্যতার দিক দিয়ে বাংলাদেশের তরুণরা কোনো অংশে কম নন উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তিন তরুণকে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘মন্ত্রিসভায়’ (ক্যাবিনেট) যুক্ত করা হয়েছে। তারা এখন ‘মন্ত্রিসভার’ সদস্য এবং অসাধারণ কাজ করছেন। তারা বিগত শতাব্দীর নন, বরং এই শতাব্দীর তরুণ।

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের পর কী করতে চান, এমন প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেন, ‘আসলে আমাকে আমার কাজ থেকে সরিয়ে আনা হয়েছে। জোর করে এই কাজে আমাকে যুক্ত করা হয়েছে। আমি আমার কাজ করছিলাম, তা উপভোগ করছিলাম। এ কারণেই আমি প্যারিসে ছিলাম। আমাকে ভিন্ন কিছু করার জন্য প্যারিস থেকে সরিয়ে আনা হয়। সুতরাং আমার জীবনে সব সময় যে কাজ করেছি, উপভোগ করেছি, সেখানে ফিরে যেতে পারলে খুশি হব।’

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

Published

on

Rickshaw

রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যাটারিচালিত রিকশাগুলোকে লাইসেন্স এবং ট্যাক্সের আওতায় আনার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে পুলিশ, ছাত্র, জনতা ও রমনা মডেল থানার নাগরিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থা বর্তমানে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। প্যাডেলচালিত রিকশার সাইজ ছোট হলেও অটোরিকশার সাইজ বড় এবং এর দ্রুত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে রাজধানীর সড়কে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। তিনি বলেন, অটোরিকশার ব্যবসা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ৮০-৯০ হাজার টাকায় অটোরিকশা কিনে প্রতিদিন লাভ করা হচ্ছে। তিনি সরকারের কাছে অটোরিকশার সংখ্যা সীমিত করার জন্য সুপারিশ করেন।

ডিএমপি কমিশনার আরও বলেন, অটোরিকশাগুলোর লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা জরুরি। জনগণের টাকার রাস্তা ব্যবহার করবেন অথচ ট্যাক্স দেবেন না? এটা বিশ্বের কোথাও নেই। তিনি বিদ্যুৎ ব্যবহার করা ব্যাটারিচালিত রিকশার সংখ্যাও সীমিত করার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

ঢাকার সড়ক পরিকল্পনার অভাবের বিষয়ে তিনি বলেন, যত্রতত্র রাস্তা তৈরি ও বড় বিল্ডিং নির্মাণের কারণে সড়কে গাড়ি চলাচলে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অ্যাম্বুলেন্স এবং ফায়ার সার্ভিসের প্রবেশেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি হচ্ছে।

রাজনৈতিক ও ধর্মীয় দলের সভা-সমাবেশের প্রভাব নিয়েও কথা বলেন ডিএমপি কমিশনার। তিনি বলেন, যখন রাস্তা এক ঘণ্টার জন্য বন্ধ থাকে, তখন তার প্রভাব সাত-আট ঘণ্টা স্থায়ী হয়। তাই তিনি রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সভা-সমাবেশ রাস্তার পরিবর্তে বদ্ধ জায়গায় আয়োজন করার পরামর্শ দেন।

এছাড়া, ঢাকার সড়কগুলোর অবৈধ নির্মাণসামগ্রী রাখা নিয়েও তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন কমিশনার। তিনি সড়কে ইট-বালু রাখার বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি করে বলেন, ডিএমপির আইনে এই ধরনের কাজে মামলা করার ব্যবস্থা রয়েছে, তবে আমি চাই না সেখানে যেতে।

মতবিনিময় সভায় রমনা বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ইসরাইল হাওলাদার, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (সিটিটিসি) মো. মাসুদ করিমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, পেশাজীবী এবং ধর্মীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

Published

on

আইসিবি

বাংলাদেশে বিভিন্ন গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে তদন্ত কমিশন। দুই দেশের মধ্যে বন্দি বিনিময়ের কার্যক্রম এবং আটক ব্যক্তিদের সম্ভাব্য পরিণতি সম্পর্কে গোয়েন্দা তথ্য তুলে ধরতে গিয়ে কমিশন তাদের প্রতিবেদনে জানায়, ‘বাংলাদেশে গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা জনসমক্ষে একটি আলোচিত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

সাবেক বিচারপতি মাইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের কমিশন সম্প্রতি ‘সত্য উদঘাটন’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করেছে।

কমিশন জানিয়েছে, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর মধ্যে এ বিষয়ে একটি জোরালো ইঙ্গিত রয়েছে যে কিছু বন্দি এখনো ভারতের জেলে থাকতে পারে।

কমিশন জানায়, ‘আমরা পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করছি, যেন তারা ভারতে এখনো বন্দি অবস্থায় থাকতে পরে এমন যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিককে খুঁজে বের করতে সাধ্যমতো চেষ্টা করে। বাংলাদেশের সীমানার বাইরে এই বিষয়টি তদন্ত করা কমিশনের এখতিয়ারবহির্ভূত কাজ।’

প্রতিবেদনে উল্লিখিত দুটি বহুল আলোচিত গুমের ঘটনা এই কার্যক্রম কিভাবে পরিচালিত হয়েছিল, তা বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ সরবরাহ করে।

ঘটনা দুটির একটি হলো, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে অপহৃত হয়ে ভারতীয় কারাগারে উপস্থিত হওয়া সুখরঞ্জন বালির ঘটনা।

অপরটি হলো বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের ঘটনা।
এসব ঘটনার পাশাপাশি হুম্মাম কাদের চৌধুরী জানান, ‘তার কারাগারের বাইরে হিন্দি ভাষায় কথা বলতে শোনা যেত, যেখানে বলা হচ্ছিল, ওকে কখন ধরা হয়েছে? কোনো তথ্য দিয়েছে কি? এখনো কি জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে? ইত্যাদি।’

কমিশন জানায়, বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদের ঘটনা বাংলাদেশ-ভারত বন্দি বিনিময় ব্যবস্থার কিছু কার্যপ্রণালীকে উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরে। ২০১৫ সালে উত্তরায় লুকিয়ে থাকা অবস্থায় আটক হওয়ার পর তিনি জানান, তাকে একটি পরিত্যক্ত সেলে আটক রাখা হয়েছিল, যেখানে মেঝেতে একটি গর্ত ছিল, যা টয়লেট হিসেবে ব্যবহৃত হতো।

সালাহউদ্দিন আহমেদকে দেওয়া কম্বলটিতে ‘টিএফআই’ অক্ষরগুলো লেখা ছিল, যা ‘টাস্ক ফোর্স ফর ইন্টারোগেশন’-এর ইঙ্গিত বহন করে।

তারা জানায়, ওই সময় একমাত্র সক্রিয় টিএফআই কেন্দ্রটি ছিল র‌্যাব গোয়েন্দা শাখার তত্ত্বাবধানে, যা র‌্যাব সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত। এটি ঢাকার উত্তরায় র‌্যাব-১ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরের একটি প্রাচীর ঘেরা স্থাপনার ভেতরে ছিল।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন অবৈধ: আজাদ খান

Published

on

আইসিবি

ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন নেওয়া শুধু অনৈতিক নয়, অবৈধ বলেও মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশন প্রধান জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান।

শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ অডিটোরিয়ামে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যখাত নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের করা এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান বলেন, আমি নিজে একজন ডাক্তার। ডাক্তারদের কমিশন নেওয়া খালি অনৈতিক না বরং অবৈধও। এটা কমিশনের রিপোর্টে উল্লেখ থাকবে। কাজেই আমাদের রিপোর্টে ওরকম পিনপয়েন্ট না থাকলেও বিষয়টি থাকবে।’

সংস্কার কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ডা. আজহারুল ইসলাম খান বলেন, আমরা অংশীজনদের থেকে জানতে চেয়েছি সাধারণ মানুষের বিশেষ করে বেসরকারি ডায়াগনস্টিক সেন্টার বা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গিয়ে অনেক টাকা খরচ করে ফেলে কিংবা প্রাইমারি হেলথ কেয়ারে কি কি ধরনের সমস্যা আছে মানুষের চিকিৎসার পেছনে অতিরিক্ত ব্যয় কীভাবে কমানো যায় সেসব বিষয়ে আমরা কাজ করবো।

তিনি আরও বলেন, আমাদের নিজেদের দক্ষ চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে কিন্তু আমাদের আরেকটু সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধি করতে হবে। এবং রোগীকে চিকিৎসার বিষয়ে কিংবা ফলোআপের বিষয়ে নিশ্চিত করতে পারলে বাইরে রোগী যাওয়ার প্রবণতা কমে আসবে। সেসব বিষয়ে আমরা কাজ করবো।

সভায় উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য প্রান্তিক পর্যায় থেকে শুরু করে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্যখাতে সংস্কার চেয়েছেন অংশীজনেরা। একইসাথে মানহীন প্রাইভেট ডায়াগনস্টিক সেন্টার, চিকিৎসাখাতে আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূরীকরণসহ সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের নানা সংকট নিয়ে আলোচনা উঠে আসে।

এ ছাড়া সভায় চট্টগ্রামের বিভিন্ন খ্যাতনামা চিকিৎসক, মেডিকেল শিক্ষক, সরকারি কর্মকর্তা, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, বেসরকারি মেডিকেলসংশ্লিষ্ট কর্মী ও মেডিকেল টেকনোলজিস্টরা তাদের পেশাগত জীবনের বিভিন্ন সমস্যার কথা তুলে ধরেন এবং সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা পেশ করেন। তুলে ধরেন নানা বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনার চিত্র। তবে সভায় ছিলেন না রোগীদের কোনো প্রতিনিধি। এনিয়েও ক্ষোভ জানান বক্তারা।

বক্তারা দেশের স্বাস্থ্যসেবাকে উন্নত করতে হলে বাজেটে চিকিৎসাখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধিসহ মেডিকেল এডুকেশনের ওপর জোর দেয়ার তাগিদ দেন।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যখাত সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. আবু মোহাম্মদ জাকির হোসেন, অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, অধ্যাপক ডা. মোজাহেরুল হক, অধ্যাপক ডা. আজহারুল ইসলাম খান, অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মো. আকরাম হোসেন, উমাইর আফিফ প্রমুখ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বিদেশে পলাতক ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

Published

on

আইসিবি

বিদেশের বন্দরে অবস্থানের সময় জাহাজ থেকে পালিয়ে যাওয়া ১৯ বাংলাদেশি নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন নৌ আদালত। নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমোডর মোহাম্মদ মাকসুদ আলমের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে ১৯ জন নাবিকের নাম ও ঠিকানা প্রকাশ করা হয়। এসব নাবিক ১৩টি জাহাজ থেকে পালিয়ে যান। জাহাজগুলো বিদেশের বিভিন্ন বন্দরে অবস্থানকালে তারা বন্দর ত্যাগ করে আর জাহাজে ফেরেননি।

যে নাবিকদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে তারা হলেন— মো. সোহানুর রহমান, মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, আবু সুফিয়ান, মোস্তফা কামাল, ইসকান্দার মিজি, মো. সানাউল্লাহ, মোহাম্মদ আনোয়ারুজ্জামান, মো. আব্দুল কুদ্দুস, আমিনুল ইসলাম, ওপি হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, মোহাম্মদ শেখ আলম, মো. মেহেদী হাসান, মো. আল আমিন, মো. ইমাম হোসেন, এনামুল হক, মো. ইমরুল হোসেন এবং মোহাম্মদ ইব্রাহীম।

এদের মধ্যে নোয়াখালী ও চট্টগ্রামের পাঁচজন করে এবং ফেনীর দুজন রয়েছেন। এ ছাড়া সাতটি জেলার সাতজন নাবিক রয়েছেন। এ নাবিকেরা গত তিন বছরে বিদেশে পালিয়েছেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার15 hours ago

আইসিবির লভ্যাংশ অনুমোদন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ৪৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার19 hours ago

পুঁজিবাজার অস্থিরতার পেছনে প্লেয়ার ও রেগুলেটরদের দোষ: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে অস্থিরতার পেছনে প্লেয়ার ও রেগুলেটরদের অনেক দোষ আছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার20 hours ago

সপ্তাহজুড়ে জাহিন স্পিনিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ ডিসেম্বর-১৯ ডিসেম্বর) চার কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন...

Orion Infusion Orion Infusion
পুঁজিবাজার20 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ ডিসেম্বর-১৯ ডিসেম্বর) চার কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার21 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে স্কয়ার ফার্মা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে (১৫ ডিসেম্বর থেকে ১৯ ডিসেম্বর) চার কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার21 hours ago

মুনাফা থেকে লোকসানে এনার্জিপ্যাক

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার2 days ago

লেনদেন কমলেও বাজার মূলধন বাড়লো ৬ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বিদায়ী সপ্তাহে ( ১৫ ডিসেম্বর থেকে ১৯ ডিসেম্বর) দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থানের মধ্যদিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার2 days ago

লভ্যাংশ ঘোষণার জন্য মার্চ পর্যন্ত সময় চেয়েছে সামিট পাওয়ার

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট পাওয়ার লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের লভ্যাংশ ঘোষণা...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

যে কারণে ন্যাশনাল ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ থাকবে পাঁচ দিন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ দিন বন্ধ থাকবে ন্যাশনাল ব্যাংক। কোর ব্যাংকিং সফটওয়্যার...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

ব্লকে ১৫ কোটি টাকার লেনদেন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৯টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

সি পার্লের এজিএম স্থগিত

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেডের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম)...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

সায়হাম কটনের ক্যাটাগরি অবনতি

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সায়হাম কটন মিলস লিমিটেডের ক্যাটাগরির অবনতি হয়েছে। গত ৩০ জুন,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের...

Beach Hatchery Ltd Beach Hatchery Ltd
পুঁজিবাজার3 days ago

বিচ হ্যাচারির সর্বোচ্চ দরপতন

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ টি...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী টেরা পার্টনার্স

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে ফরেন পোর্টফোলিও বিনিয়োগ (এফপিআই) বাড়াতে অনুসন্ধান করছে টেরা পার্টনার্স ইউএসএ। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা...

আইসিবি আইসিবি
পুঁজিবাজার3 days ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ইনডেক্স এগ্রো

অর্থসংবাদ whatsapp চ্যানেল ফলো করুন সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ প্রতিষ্ঠানের...

Advertisement
Advertisement

সোশ্যাল মিডিয়া

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
আইসিবি
জাতীয়12 hours ago

বাংলাদেশে ইসলামী চরমপন্থার উত্থান হবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে প্রধান উপদেষ্টা

আইসিবি
আন্তর্জাতিক13 hours ago

৫০ বছর পর নাগরিকত্ব ফিরে চায় গ্রিসের সাবেক রাজপরিবার

Rickshaw
জাতীয়13 hours ago

লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

আইসিবি
জাতীয়13 hours ago

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

tramp
আন্তর্জাতিক14 hours ago

মার্কিন তেল না কিনলে ইইউয়ের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

আইসিবি
অন্যান্য14 hours ago

আজ কেন বছরের দীর্ঘতম রাত?

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন অবৈধ: আজাদ খান

আইসিবি
পুঁজিবাজার15 hours ago

আইসিবির লভ্যাংশ অনুমোদন

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

বিদেশে পলাতক ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আইসিবি
আইন-আদালত16 hours ago

দুইদিনের রিমান্ডে সাবেক সচিব ইসমাইল

আইসিবি
জাতীয়12 hours ago

বাংলাদেশে ইসলামী চরমপন্থার উত্থান হবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে প্রধান উপদেষ্টা

আইসিবি
আন্তর্জাতিক13 hours ago

৫০ বছর পর নাগরিকত্ব ফিরে চায় গ্রিসের সাবেক রাজপরিবার

Rickshaw
জাতীয়13 hours ago

লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

আইসিবি
জাতীয়13 hours ago

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

tramp
আন্তর্জাতিক14 hours ago

মার্কিন তেল না কিনলে ইইউয়ের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

আইসিবি
অন্যান্য14 hours ago

আজ কেন বছরের দীর্ঘতম রাত?

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন অবৈধ: আজাদ খান

আইসিবি
পুঁজিবাজার15 hours ago

আইসিবির লভ্যাংশ অনুমোদন

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

বিদেশে পলাতক ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আইসিবি
আইন-আদালত16 hours ago

দুইদিনের রিমান্ডে সাবেক সচিব ইসমাইল

আইসিবি
জাতীয়12 hours ago

বাংলাদেশে ইসলামী চরমপন্থার উত্থান হবে না: দ্য ইকোনমিস্টকে প্রধান উপদেষ্টা

আইসিবি
আন্তর্জাতিক13 hours ago

৫০ বছর পর নাগরিকত্ব ফিরে চায় গ্রিসের সাবেক রাজপরিবার

Rickshaw
জাতীয়13 hours ago

লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আনা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

আইসিবি
জাতীয়13 hours ago

গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা পেয়েছে কমিশন

tramp
আন্তর্জাতিক14 hours ago

মার্কিন তেল না কিনলে ইইউয়ের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

আইসিবি
অন্যান্য14 hours ago

আজ কেন বছরের দীর্ঘতম রাত?

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

ওষুধ কোম্পানি থেকে চিকিৎসকদের কমিশন অবৈধ: আজাদ খান

আইসিবি
পুঁজিবাজার15 hours ago

আইসিবির লভ্যাংশ অনুমোদন

আইসিবি
জাতীয়15 hours ago

বিদেশে পলাতক ১৯ নাবিকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আইসিবি
আইন-আদালত16 hours ago

দুইদিনের রিমান্ডে সাবেক সচিব ইসমাইল