অন্যান্য
বৃহৎ করদাতা ইউনিটের চট্টগ্রাম শাখা বিলুপ্ত
![বৃহৎ করদাতা ইউনিটের চট্টগ্রাম শাখা বিলুপ্ত তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2024/04/nbr-2.jpg)
বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) আয়কর এর চট্টগ্রাম শাখার কার্যক্রম স্থগিত বা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে। একইসঙ্গে এলটিইউর চট্টগ্রাম শাখায় থাকা কর নথিগুলো (করদাতা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান) চট্টগ্রামের চারটি কর অঞ্চলের অধিক্ষেত্র অনুযায়ী বণ্টন করা হবে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এলটিইউর চট্টগ্রামের এই শাখা বিলুপ্ত ঘোষণা করে আদেশ জারি করেছে।
সম্প্রতি এনবিআর সদস্য (কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) জি এম আবুল কালাম কায়কোবাদের সই করা এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। এলটিইউর ঢাকার প্রধান কার্যালয় থেকে চট্টগ্রাম শাখার বিলুপ্ত করতে গত ২৮ অক্টোবর এনবিআরকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে এনবিআর এলটিইউর চট্টগ্রাম শাখা বিলুপ্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এলটিইউর চট্টগ্রাম শাখায় প্রায় ১৩৫টি কর নথি রয়েছে (ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান)।
এনবিআরের আদেশে বলা হয়েছে, কর ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে ২০০৩ সালের নভেম্বর মাসে যুক্তরাজ্য সরকারের ডিএফআইডি (ডিপার্টমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল ডিপার্টমেন্ট) এর রিরা (রিফর্মস ইন রেভিনিউ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন) আওতায় এনবিআরের অধীনে বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ) গঠিত হয়। পরে রাজস্ব আহরণের গতি ত্বরান্বিত করতে ট্যাক্টস (ট্যাক্স অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্যাপাসিটি অ্যান্ড ট্যাক্সপেয়ার সার্ভিস) প্রজেক্টের আওতায় ২০১১ সালে বৃহৎ করদাতা ইউনিট (এলটিইউ), ঢাকার অধীনে চট্টগ্রামে একটি শাখা চালুর মাধ্যমে চট্টগ্রামে বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কার্যক্রম সম্প্রসারণ করা হয়। যা বৃহৎ করদাতা ইউনিট (চট্টগ্রাম শাখা) নামে পরিচিত। বর্তমানে একজন কর কমিশনারের অধীনে এনবিআরের নির্ধারিত অধিক্ষেত্র অনুযায়ী ঢাকা ও চট্টগ্রামে বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
অপরদিকে, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের বিগত বছরগুলোর মোট লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে চট্টগ্রাম শাখায় আহরিত রাজস্বের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য নয়। বৃহৎ করদাতা ইউনিটের মোট নথির তুলনায় চট্টগ্রাম শাখার নথির সংখ্যাও নগণ্য। নথি সংখ্যা ও রাজস্ব আহরণের বিবেচনায় বৃহৎ করদাতা ইউনিট চট্টগ্রাম শাখার কার্যক্রম পরিচালনা করতে অফিস ভবন ভাড়াসহ বিপুল পরিমাণে প্রশাসনিক ব্যয় নির্বাহ করতে হচ্ছে। এছাড়াও বৃহৎ করদাতা ইউনিটের কর কমিশনার, অতিরিক্ত কর কমিশনার ও যুগ্ম কর কমিশনার ঢাকাস্থ কার্যালয়ে অবস্থান করেন। দূরত্বের কারণে এই শাখার রাজস্ব আহরণ ও উৎসে কর কর্তন সংক্রান্ত কার্যক্রমের সুষ্ঠু মনিটরিংসহ গুণগতমান নিশ্চিত করা কঠিন।
আর আদেশে বলা হয়, বৃহৎ করদাতা ইউনিটের চট্টগ্রাম শাখার কার্যক্রম পরিচালনার উপযোগিতার বিষয়টি বিবেচনায় বৃহৎ করদাতা ইউনিটের চট্টগ্রাম শাখার কার্যক্রম স্থগিত করা হলো। বৃহৎ করদাতা ইউনিট, চট্টগ্রামে ন্যস্তকৃত আয়কর নথিসমূহ চট্টগ্রামস্থ চারটি কর অঞ্চলে অধিক্ষেত্র অনুযায়ী বণ্টন করার নির্দেশ প্রদান করা হলো।
এনবিআর সূত্রানুসারে, এনবিআরের আয়কর লক্ষ্যমাত্রার সিংহভাগই জোগান দেয় এলটিইউ। উৎসে আয়করের বেশিরভাগ জোগান দেয় এলটিইউ। এলটিইউতে মোট করদাতার সংখ্যা এক হাজার ১৫৯। এর মধ্যে কোম্পানি করদাতা ৪৩৯। কোম্পানি করদাতার মধ্যে ৬২টি ব্যাংক, পাঁচটি মোবাইল কোম্পানি, ৩৯টি লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি, ৪৭টি মার্চেন্ট ব্যাংক, ৪৮টি সাধারণ বিমা, ৩২টি জীবন বিমা, ১২টি ফার্মাসিউটিক্যালস, পাঁচটি টোব্যাকো ম্যানুফ্যাকচারিং, ২৭টি টেক্সটাইলস, ১৪টি গার্মেন্ট, ৯টি মাল্টিপল প্রোডাক্টস, ৭৪টি ম্যানুফ্যাকচারিং, ৬৫টি অন্যান্য কোম্পানি। আর ব্যক্তি করদাতা ৭২০। যার মধ্যে বেশিরভাগ কোম্পানির পরিচালক।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
![](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/02/Logo_OS_250_72.webp)
অন্যান্য
ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠান সচলে কমিটি গঠন
![ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠান সচলে কমিটি গঠন তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/06/bangladesh-bank-4.jpg)
ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতা প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক ব্যবস্থার পুনর্গঠনের লক্ষ্যে গঠিত নীতি সহায়তা প্রদান সংক্রান্ত বাছাই কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বিবিধ নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে ক্ষতিগ্রস্তদের সচল ও লাভজনক পর্যায়ে উন্নীত করে নীতি সহায়তা প্রদানের সুপারিশ করবে বাছাই কমিটি।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিবিধ নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে (কোভিড-১৯, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক নিম্ন প্রবৃদ্ধি, বন্যাসহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও সর্বোপরি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট) সৃষ্ট অভিঘাত মোকাবিলা করে দেশের অর্থনীতিকে চলমান রাখা এবং ব্যাংক খাতকে সুসংহত করার উদ্দেশ্যে এরই মধ্যে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে ক্ষতিগ্রস্ত ঋণগ্রহীতাদের ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠান পুনর্গঠনের মাধ্যমে সচল ও লাভজনক পর্যায়ে উন্নীত করে ব্যাংকের ঋণ আদায় নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা প্রদানের সুপারিশ প্রদানের লক্ষ্যে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি বাছাই কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে ঋণগ্রহীতা প্রকৃতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না এবং সমস্যাসংকুল প্রতিষ্ঠানের পুনর্গঠন ও উক্ত প্রতিষ্ঠানকে নীতি সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে ব্যবসায় ফিরিয়ে আনার সুযোগ রয়েছে কি না তা যাছাই-বাছাই পূর্বক কমিটি সুপারিশ প্রদান করবে। উক্ত কমিটিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা ছাড়াও ব্যবসায়ী প্রতিনিধি ও অভিজ্ঞ ব্যাংকার রয়েছেন। কমিটির কার্যপরিধিতে ৫০ কোটি ও তদূর্ধ্ব অঙ্কের যেসব ঋণসমূহ নিয়ন্ত্রণবহির্ভূত কারণে শ্রেণিকৃত হয়েছে উক্ত ঋণসমূহ অন্তর্ভুক্ত হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
লোকসানে বিবিএস ক্যাবলস
![লোকসানে বিবিএস ক্যাবলস তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/10/BBS-CABLES-1.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিবিএস ক্যাবলস লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (জুলাই’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বুধবার (২৯ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে ১২ পয়সা আয় হয়েছিল।
হিসাববছরের প্রথম দুই প্রান্তিক মিলিয়ে তথা ৬ মাসে (জুলাই,২৪-ডিসেম্বর,২৪) প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার প্রতি ৬৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছরের একই সময়ে ২১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩১ টাকা ৩৮ পয়সা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
শিগগির দেশে বিনিয়োগের চিত্র ঘুরে দাঁড়াবে: বেপজা
![শিগগির দেশে বিনিয়োগের চিত্র ঘুরে দাঁড়াবে: বেপজা তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2025/01/bepja.jpg)
জুলাই আন্দোলনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতির পাশাপাশি বৈশ্বিক নানা সংকট, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পাশাপাশি নানা কারণে দেশে প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগ কমেছে। তবে শিগগির এই চিত্র ঘুরে দাঁড়াবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষের (বেপজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান।
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) রাজধানীর গ্রিনরোডে বেপজা কমপ্লেক্সে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
বেপজার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজের সঞ্চালনায় আয়োজনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বেপজার সদস্য (প্রকৌশল) মো. ইমতিয়াজ হোসেন, সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হকসহ বেপজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমান বলেন, আমি আশা করব বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ করবেন। কারণ, এখন পর্যন্ত আমি দেখিনি কোনো ব্যবসায়ী বা বিনিয়োগকারী বলেছেন যে তারা আসবেন না। এনার্জি, গ্যাস, আর্থিক খাত, বন্দর ব্যবপস্থাপনা, ব্যবসার পরিবেশ, এলডিসি গ্রাজুয়েশন ইত্যাদির মতো কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো আছে। তবে এসব চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠে শিগগির আমরা ঘুরে দাঁড়াব।
তিনি আরও বলেন, বেপজার জন্মলগ্ন থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ আনয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দেশের মোট প্রত্যক্ষ বৈদেশিক বিনিয়োগে (এফডিআই) এর অবদান ২৯ শতাংশ। অন্য দিকে, বৈশ্বিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মধ্যেও দেশের জাতীয় রপ্তানিতে ইপিজেডসমূহের অবদান ১৬ শতাংশ।
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পের নেতৃত্বাধীন সরকার আসায় বিনিয়োগ বাড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানিকৃত পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হতে পারে। ফলে চীনের শিল্প কারখানাগুলো বিভিন্ন দেশে স্থানান্তরিত হবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সবার ওপরে আছে বলে মনে করেন তিনি। জানান, একটি চীনা কোম্পানি এরই মধ্যে ১৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে বলে জানিয়েছে।
বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করতে তিনি বলেন, আর্থিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় দেশের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থাগুলোর মধ্যে বেপজা প্রথম স্থান অর্জন করেছে। বেপজার বিভিন্ন রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় বিশ্বের ৩৮টি দেশ বিনিয়োগ করেছে।
বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান আরও বলেন, বেপজার শুরু থেকে ডিসেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত মোট ৪৪৯টি ইপিজেডে মোট ৬৯১৪ দশমিক ৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হয়েছে। যেখানে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৫ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে এবং রপ্তানি হয়েছে ১ লাখ ১৪ হাজার ৯১৩ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বেপজার ৪৪৯টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানকে ৩টি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে ‘এ’ শ্রেণিতে, যার সংখ্যা ২৫৮টি। যৌথ মালিকানার প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে ‘বি’ শ্রেণিতে, যার সংখ্যা ৪৯টি এবং দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে ‘সি’ শ্রেণিতে, যার সংখ্যা ১৪২টি। এছাড়া ১০৮টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্তির প্রক্রিয়ায় রয়েছে।
তিনি বলেন, রপ্তানিতে তৈরি পোশাকের ওপর নির্ভরতা কমাতে দেশের ইপিজেড সমূহে রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও বৈচিত্র্য আনয়নে বেপজা কাজ করছে। ইপিজেডে উৎপাদিত পণ্যের ৪৮ শতাংশ বৈচিত্র্যময় পণ্য। পাশাপাশি শ্রম ব্যবস্থাপনা, শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতকরণ, পরিবেশবান্ধব ইপিজেড নিশ্চিতকরণ ইত্যাদি বিষয়েও বেপজা সুনাম ধরে রেখেছে।
ব্যবসায়ীদের ইপিজেডে কারখানা করতে সময় বেশি লাগে কেন, এমন প্রশ্নের জবাবে বেপজার নির্বাহী চেয়্যারম্যান বলেন, আমাদের একটা মানদণ্ড আছে। অনেক সময় বিনিয়োগকারীরা এই মানদণ্ড অনুযায়ী কারখানার ডিজাইন করেন না। ফলে তাদের কারখানা বানাতে সময় বেশি লাগে।
বেপজার অধীনে ৮টি ইপিজেড এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলের মোট আয়তন ৩৪৪৫ একর বা ১৩.৯৫ বর্গ কিলোমিটার। এছাড়া বেপজা যশোরে ৫০৩ একর জমির ওপর ৪০০টি শিল্প প্লট তৈরি করেছে। যেখানে বার্ষিক ২৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হবে। পটুয়াখালী জেলায় ৪১০.৭৮ একর জমির ওপর ৩০৬টি শিল্প প্লটে প্রায় ১৫৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে জমি অধিগ্রহণের কাজ শেষে সেখানে ভূমি উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
ফার কেমিক্যালের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
![ফার কেমিক্যালের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2023/01/New-Project-1-6.webp)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৪ টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অন্যান্য
পর্ষদ সভা করবে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ
![পর্ষদ সভা করবে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ তাকাফুল](https://orthosongbad.com/wp-content/uploads/2022/10/Olympic-Industries.jpg)
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ৩০ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, আলোচিত সভায় ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর’২৪-ডিসেম্বর’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হবে। পর্ষদ এ প্রতিবেদন অনুমোদন করলে তা প্রকাশ করবে কোম্পানিটি।
এসএম