কর্পোরেট সংবাদ
আলমডাঙ্গা ও বালিয়াডাঙ্গীতে এনআরবিসি ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন
সমৃদ্ধির পথধরে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গায় ও ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে এনআরবিসি ব্যাংকের উপশাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) উপশাখাগুলোর উদ্বোধন করা হয়।
আলমডাঙ্গা উপশাখার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম। এসময় উপস্থিত ছিলেন আলমডাঙ্গা বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রকনুজ্জামান, ইমদাদুল হক হিমেল, রহমান মুকুল, শহিদুল কাউনিয়া টিলু, কুষ্টিয়া শাখার ব্যবস্থাপক এসকে মোশাররফ আলী, হাটগোপালপুর শাখার ব্যবস্থাপক জামাল উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন ও রাজবাড়ী শাখার ব্যবস্থাপক মো. জাবির হোসেন।
একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপশাখার উদ্বোধন করেন পঞ্চগড় হাইওয়ে শাখার ব্যবস্থাপক রাকিবুল হাসান। উভয় অনুষ্ঠানে ব্যাংকের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের সমৃদ্ধি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
চাঁদপুরে প্রবাস মেলায় প্রবাসীদের ঋণ দিল এনআরবিসি ব্যাংক
আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে প্রবাস মেলার আয়োজন করে চাদপুর জেলা প্রশাসন ও জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিস। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) আয়োজিত মেলায় ৬ জন প্রবাসীকে সর্বমোট ২ কোটি ১১ লাখ টাকা ঋণ প্রদান করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
প্রধান অতিথি হিসেবে ঋণের চেক হস্তান্তর করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন। এসময় অনুষ্ঠানের সভাপতি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী, এনআরবিসি ব্যাংকের চাঁদপুর অঞ্চলের প্রধান মোহাম্মদ ফারুক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ঋণ গ্রহীতারা হলেন মনিরুল ইসলাম, মাজেদা আক্তার, নার্গিস, তাসলিমা বেগম, নুরজাহান বেগম ও আইয়ুব আলী। প্রবাসীদের বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে এনআরবিসি ব্যাংক ‘প্রবাস বন্ধু’ নামক কর্মসূচি করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে ১ হাজার ৮৩৫ জন প্রবাসীর পরিবারের সদস্যদের নামে ১৩১ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে চাঁদপুরে সবচেয়ে বেশি প্রবাস বন্ধু ঋণ বিতরণ করা হয়েছে।
প্রবাস মেলায় এনআরবিসি ব্যাংক স্টল স্থাপন করে প্রবাসী ও তাদের আত্মীয়-স্বজনদেরকে ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিটেন্স প্রেরণে উৎসাহিত করা এবং ব্যাংকিং সেবা সম্পর্কে অবহিত করা হয়।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এক মিনিটেই খোলা যাচ্ছে বিকাশ অ্যাপে ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ডিপিএস
দুই সন্তান, স্বামী ও শ্বশুরকে নিয়েই সংসার রাজধানীর আদাবর নিবাসী সৈয়দা আয়শা আখতারের। পরিবারের ভবিষ্যৎ, নিজের কর্তব্যবোধ এবং বাবা-মায়ের কাছ থেকে সঞ্চয়ের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছেন এই গৃহিণী। তিনি বলেন, ছোট বয়সে বাবাকে হারালেও, তার রেখে যাওয়া সঞ্চয়ের টাকা দিয়েই আমার পড়াশোনা, এমনকি বিয়েও হয়েছিলো। বিয়ের পর আয়-ব্যয়ে সামঞ্জস্য রেখে সঞ্চয়ের গুরুত্বটা স্বামী-স্ত্রী দুজন মিলে প্রায়ই আলোচনা করি। বেশ অনেকদিন ধরেই বিকাশের বিভিন্ন সেবা ব্যবহার করি, তাই বিকাশ অ্যাপে সেভিংসের মতো সেবা দেখার সাথে সাথেই একটি ডিপিএস খুলে ফেলি। বিকাশ অ্যাপ থেকে ব্যাংকে ডিপিএস খুলতে সময় লাগে মাত্র এক মিনিটের মতো।
আয়শার মতো এমন লাখো গ্রাহক বিকাশ অ্যাপ থেকে চার ব্যাংক ও এক আর্থিক প্রতিষ্ঠানে খুলেছেন ৩২ লাখের বেশি সাপ্তাহিক ও মাসিক ডিপিএস। ঘরে বসে কাগজপত্র ও ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছাড়াই বিকাশ অ্যাপ থেকে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, সিটি ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক এবং আইডিএলসি ফাইন্যান্স-এ এই ডিপিএসগুলো খুলেছেন বিকাশ গ্রাহকরা। উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং দেশের শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর নেয়া যৌথ সেবায় আস্থা রেখেই গত তিন বছরে অর্জিত হয়েছে এই মাইলফলক।
উল্লেখ্য, বিকাশের মাধ্যমে সেভিংস খোলা গ্রাহকদের প্রায় ৩০ শতাংশ নারী। ঘরে বসেই ছোট অঙ্কের সঞ্চয় করতে পারার সুযোগ থাকায় দেশব্যাপী নারীরাও সঞ্চয়ে আগ্রহী হচ্ছেন, যা তাদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে টেকসই করতে ভূমিকা রাখছে। এদিকে বিকাশ-এ ডিপিএস খোলা ৪৮ শতাংশ গ্রাহকের বয়স ৩৫-এর নীচে। অর্থাৎ, উদ্ভাবনী প্রযুক্তিভিত্তিক নির্ভরযোগ্য আর্থিক সেবা পেলে তরুণরাও তাদের সীমিত আয় থেকে সঞ্চয় করতে আগ্রহী হন। আবার এরই মধ্যে যে গ্রাহকদের ডিপিএসের মেয়াদ পূর্ণ হয়েছে, তাদের ৯৬ শতাংশই আবার বিকাশ অ্যাপে ডিপিএস খোলার ইচ্ছা পোষণ করেছেন। গ্রাহকদের সঞ্চয়ের এই মানসিকতা যেমন ব্যক্তিগত এবং পারিবারিক আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে সুদৃঢ় করছে, তেমনি জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
বিকাশ অ্যাপে ডিপিএস খোলা যায় যেভাবে গ্রাহকরা এই মুহূর্তে বিকাশ অ্যাপে প্রতিষ্ঠান ও ডিপিএসের ধরনভেদে (সাপ্তাহিক বা মাসিক) ৬ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৪ বছর মেয়াদে ২৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত জমাতে পারছেন। আবার সাধারণ ডিপিএস-এর পাশাপাশি ইসলামি শরিয়াহ্ মোতাবেক সঞ্চয়ে আগ্রহী গ্রাহকদের জন্য আছে সিটি ব্যাংক ও ঢাকা ব্যাংক-এর ইসলামিক ডিপিএস সেবা।
নতুন ডিপিএস খুলতে বিকাশ অ্যাপের হোমস্ক্রিন থেকে ‘সেভিংস’ আইকনে ট্যাপ ‘নতুন সেভিংস খুলুন’-এ ক্লিক করতে হবে। সেভিংস-এর ধরন থেকে পছন্দ অনুযায়ী ‘সাধারণ সেভিংস’ অথবা ‘ইসলামিক সেভিংস’ বেছে নিয়ে সেভিংস-এর সময়কাল ৬ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৪ বছর এবং জমার ধরন থেকে ‘মাসিক বা সাপ্তাহিক’ নির্বাচন করতে হবে। এরপর প্রতিমাসে যে পরিমাণ টাকা জমাতে ইচ্ছুক- নূন্যতম ২৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০,০০০ টাকা- নির্বাচন করতে হবে। পরের ধাপে আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকের তালিকা থেকে পছন্দের ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে। এরপর জমার তথ্য ভালোভাবে দেখে নমিনি সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে হবে।
এরপর ডিপিএস-এর সার-সংক্ষেপ দেখে নিয়ে এবং নিয়ম ও শর্তাবলি ভালোভাবে পড়ে, বুঝে সম্মতি দিয়ে সবশেষে বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন নাম্বার দিয়ে স্ক্রিনের নিচের অংশ ট্যাপ করে ধরে রাখলেই ডিপিএস-এর আবেদন সম্পন্ন হয়ে যাবে। আবেদন সম্পন্ন হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই বিকাশ ও ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহক তার মোবাইলে নিশ্চিতকরণ ম্যাসেজ পেয়ে যাবেন।
প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখে বিকাশ অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকা সাপেক্ষে নির্ধারিত কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ডিপিএস-এ জমা হয়ে যাবে। নির্ধারিত তারিখের আগেই ম্যাসেজের মাধ্যমে গ্রাহককে কিস্তি জমার তারিখ স্মরণ করিয়ে দেয়া হয়। গ্রাহকরা যেকোনো সময় অ্যাপ থেকে মোট জমার পরিমাণ, সঞ্চয়ের মেয়াদ এবং মুনাফার পরিমাণসহ প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেখে নিতে পারবেন।
মেয়াদপূর্তিতে মুনাফাসহ মূল টাকা ফেরত আসবে বিকাশ অ্যাকাউন্টে, যা ক্যাশ আউট করা যায় কোনো খরচ ছাড়াই। আবার ক্যাশ আউট না করে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকেই গ্রাহকরা সেন্ড মানি, মোবাইল রিচার্জ, গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির মতো ইউটিলিটি সেবার বিল পরিশোধ, অফলাইন-অনলাইন কেনাকাটার পেমেন্ট, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেতন ও ফি পরিশোধ, ই-টিকেটিং, বিভিন্ন সরকারি সেবার ফি প্রদান, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অনুদান, এনজিওর ঋণের কিস্তি প্রদানসহ অসংখ্য সেবা নিতে পারছেন ঘরে বসেই।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
মিডওয়াইফারি ডিপ্লোমা কোর্সে শিক্ষাবৃত্তি দিচ্ছে বিকাশ
আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সুযোগ এবং মিডওয়াইফারি পেশায় প্রশিক্ষিত জনশক্তি তৈরিতে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে জেমস পি গ্র্যান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথের মিডওয়াইফারি এডুকেশন প্রোগ্রামে ২০ শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিচ্ছে বিকাশ। বৃত্তির আওতায় দুই ব্যাচে ১০ জন করে মোট ২০ জন শিক্ষার্থীকে ছয় বছরের জন্য টিউশন ফি প্রদান করবে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী
প্রতিষ্ঠানটি।
নিরাপদ মাতৃত্বের সেবা প্রদানের লক্ষ্যে মিডওয়াইফারি শিক্ষার প্রসারে ভূমিকা রাখতেই ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিকাশ।
এই লক্ষ্যে মঙ্গলবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আদাবর ক্যাম্পাসে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন বিকাশের চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল শেখ মো. মনিরুল ইসলাম (অব.) এবং ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন ড. লরা রেইখেনবাক।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিকাশ এর ইভিপি এবং রেগুলেটরি এন্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্সের প্রধান হুমায়ুন কবির এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট সায়মা আহসান; ব্র্যাক জেমস পি গ্রান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এর প্রতিষ্ঠাকালীন ডিন ও বাংলাদেশ হেলথ ওয়াচের আহ্বায়ক আহমদ মোশতাক রাজা চৌধুরী; মিডওয়াইফারি এডুকেশন প্রোগ্রাম ডিরেক্টর এবং হেড ডা. শারমিনা রহমান, উপদেষ্টা ডা. শেহলিনা আহমেদ এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
মানসম্মত শিক্ষার বিকাশ এবং দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য শুরু থেকেই কাজ করছে বিকাশ। এরই অংশ হিসেবে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে মিডওয়াইফারিতে ডিপ্লোমা কোর্সে ভর্তি হওয়া সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের জন্য এই বৃত্তি প্রদান করার উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সাল থেকে দেশে মিডওয়াইফ তৈরিতে ব্র্যাক জেমস পি গ্র্যান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ মিডওয়াইফারি ডিপ্লোমা এডুকেশন প্রোগ্রাম চালু করে। এর অধীনে এখন পর্যন্ত ১২৫৩ জন মিডওয়াইফ লাইসেন্সপ্রাপ্ত গ্র্যাজুয়েট দেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে অবদান রাখছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
এসবিএসি ব্যাংকের অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে কর্মশালা
এসবিএসি ব্যাংক পিএলসির খুলনা অঞ্চলের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি ব্যাংকের খুলনায় শাখায় এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ পরিপালন কর্মকর্তা ও এসইভিপি মো. মাসুদুর রহমান। এতে প্রধান আলোচক ছিলেন ব্যাংকের ডিক্যামেলকো এবং এএমএল ও সিএফটি ডিভিশনের প্রধান মোঃ মজিবুর রহমান।
কর্মশালায় ব্যাংকের এএমএল ও সিএফটি ডিভিশনের অন্যান্য কর্মকর্তাগণ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যানের সঙ্গে মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইওর সৌজন্য সাক্ষাৎ
বীমা ও আর্থিক খাতের অন্যতম প্রতিষ্ঠান মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলাউদ্দিন আহমাদ সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এম.এ. কাশেম মহোদয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন এই উপস্থিত ছিলেন।
এই বৈঠকের মূল লক্ষ্য ছিল আর্থিক ও বীমা খাতে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে অগ্রগতি ও উন্নয়নের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করা। বৈঠকে উভয় পক্ষ তাদের নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের সেবার মান বৃদ্ধি, উদ্ভাবনী সমাধান প্রদান এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে অবদান রাখার প্রতি প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান এম. এ. কাশেম মেটলাইফের সঙ্গে এই আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে মন্তব্য করেন, যা আর্থিক খাতে নতুন উদ্ভাবনী সেবা ও সুযোগ সৃষ্টিতে সহায়ক হবে। তিনি আরো বলেন, সাউথইস্ট ব্যাংক সবসময় গ্রাহক সন্তুষ্টি এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মেটলাইফের মতো শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা এই লক্ষ্য পূরণে আরও গতিশীলতা আনবে।
সাউথইস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসাইন ব্যাংকের উদ্ভাবনী সেবা এবং গ্রাহককেন্দ্রিক কার্যক্রমের উপর আলোকপাত করেন।
অন্যদিকে, মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও আলাউদ্দিন আহমাদ বীমা খাতের ডিজিটালাইজেশন এবং গ্রাহকসেবার উন্নয়নের বিষয়ে তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন।
সাউথইস্ট ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং মাছুম উদ্দিন খান এবং মেটলাইফ বাংলাদেশের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী, উপ- ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার আলা উদ্দিন, পরিচালক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিরুল ইসলাম সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।